For peace, stability and prosperity in the world, India must become self-reliant: PM
Chips or ships, we must make them in India: PM
A historic decision has been taken to strengthen India's maritime sector, the government now recognises large ships as infrastructure: PM
India's coastlines will become gateways to the nation's prosperity: PM

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ গুজরাটের ভাবনগরে ৩৪,২০০ কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করেন। ‘সমুদ্র সে সমৃদ্ধি’ অনুষ্ঠানে ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে ২ অক্টোবর পর্যন্ত দেশে নানা ধরনের অনুষ্ঠান হচ্ছে। গত ২-৩ দিন ধরে গুজরাটে নানা ধরনের সেবা-কেন্দ্রিক কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে। বিভিন্ন জায়গায় রক্তদান শিবিরে এ পর্যন্ত এক লক্ষের বেশি মানুষ রক্তদান করেছেন। রাজ্যে ৩০ হাজারের বেশি স্বাস্থ্যশিবিরও বসানো হয়েছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। 


নবরাত্রির সূচনার মুখে তাঁর ভাবনগর সফরের কথা উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, জিএসটি কমানোর কারণে এবারের উৎসব আরও প্রাণবন্ত এবং উদ্দীপনাময় হয়ে উঠবে। দেশ জুড়ে ‘সমুদ্র সে সমৃদ্ধি’ উৎসব উদযাপনের কথা তুলে ধরে শ্রী মোদী বলেন, বন্দর কেন্দ্রিক উন্নয়নকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হাজার হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের শিলান্যাস ও উদ্বোধন করা হয়েছে। তিনি বলেন, “ভারত বিশ্বভ্রাতৃত্বের চেতনা নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে চলেছে। বিশ্বে আজ কোথাও ভারতের কোনও বড় শত্রু নেই। তবে, প্রকৃত অর্থে ভারতের সবচেয়ে বড় প্রতিকূলতা হল, অন্য দেশের ওপর নির্ভরশীলতা।” এই নির্ভরশীলতাকে সম্মিলিতভাবে পরাস্ত করার ওপর জোর দিয়ে শ্রী মোদী বলেন, বিদেশের ওপর বেশি নির্ভরশীলতা দেশকে বড় ধরনের ব্যর্থতার পথে ঠেলে দেয়। বিশ্ব শান্তি, স্থায়িত্ব ও সমৃদ্ধির জন্য বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশকে অবশ্যই আত্মনির্ভর হয়ে উঠতে হবে। শ্রী মোদী দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, ১৪০ কোটি ভারতবাসীর ভবিষ্যৎ কখনও বিদেশী শক্তির ওপর ছেড়ে দেওয়া যায় না। তিনি বলেন, আগামী প্রজন্মের ভবিষ্যৎকে কখনই বিপদের মুখে ঠেলে দেওয়া যায় না। তাঁর কথায়, শত শত সমস্যার সমাধান হল একটি – আত্মনির্ভর ভারত গড়ে তোলা। এই লক্ষ্য অর্জনে ভারতকে অবশ্যই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে হবে, বাইরের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে হবে এবং প্রকৃত অর্থে স্বনির্ভর হয়ে উঠতে হবে।  

 

প্রধানমন্ত্রী আক্ষেপ করে বলেন, স্বাধীনতার ৬-৭ দশক পরেও ভারত তার প্রাপ্য সাফল্য অর্জন করতে পারেনি। এর জন্য দেশের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী সরকারগুলির ব্যর্থতাকে দায়ী করেন শ্রী মোদী। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত ঐতিহাসিকভাবে সামুদ্রিক ক্ষেত্রে এক অগ্রগণ্য শক্তি এবং জাহাজ নির্মাণের ক্ষেত্রে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ দেশ। দেশে জাহাজ নির্মাণকে গুরুত্ব না দেওয়ার জন্য বিরোধীদের সমালোচনা করে শ্রী মোদী বলেন, এর ফলে ভারতের জাহাজ নির্মাণ পরিমণ্ডল ভেঙে পড়েছিল এবং বিদেশী জাহাজের ওপর নির্ভরশীল হতে বাধ্য হয়েছিল ভারত। এর ফলে, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ভারতীয় জাহাজের অংশীদারিত্ব ৪০ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশে নেমে আসে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের বাণিজ্যের ৯৫ শতাংশ আজ বিদেশী জাহাজের ওপর নির্ভরশীল। এই নির্ভরশীলতার কারণে দেশের বিপুল ক্ষতি হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। 

শ্রী মোদী জানান, প্রতি বছর বিদেশী জাহাজ কোম্পানিগুলিকে ভারত প্রায় ৭৫ বিলিয়ন ডলার অর্থাৎ প্রায় ৬ লক্ষ কোটি টাকা দিয়ে থাকে। এই অর্থ ভারতে বর্তমান প্রতিরক্ষা বাজেটের সমান বলে মন্তব্য করেন তিনি। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে যদি উন্নত দেশে পরিণত করতে হয়, তবে  অবশ্যই আত্মনির্ভর হয়ে উঠতে হবে, স্বনির্ভরতার কোনও বিকল্প নেই এবং ১৪০ কোটি নাগরিকের সবাইকে এই সংকল্প নিতে হবে যে, চিপ বা শিপ যাই হোক না কেন, তা অবশ্যই মেড ইন ইন্ডিয়া হতে হবে। শ্রী মোদী জানান, ভারতের সামুদ্রিক ক্ষেত্র এখন পরবর্তী প্রজন্মের সংস্কারের দিকে এগোচ্ছে। ‘এক দেশ, এক নথি’ এবং ‘এক দেশ, এক বন্দর’ নীতি রূপায়ণের ফলে ব্যবসা-বাণিজ্য আরও সহজ হবে। 

 

সরকারের বড় নীতিগত সংস্কারের কথা উল্লেখ করে তিনি জানান, জাহাজ নির্মাণ সংস্থাগুলি এখন ব্যাঙ্ক থেকে সহজে ঋণ পাবে এবং সুদের হারও কমানোর ফলে সেগুলি উপকৃত হবে। জাহাজ নির্মাণের ক্ষেত্রে পরিকাঠামোকে ঢেলে সাজানোর কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকারের সিদ্ধান্তের ফলে ভারতীয় জাহাজ সংস্থাগুলির ওপর আর্থিক বোঝা কমবে এবং সেগুলিকে আন্তর্জাতিক বাজারে উপযোগী হতে সাহায্য করবে। শ্রী মোদী জানান, সামুদ্রিক ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ শক্তি হিসেবে সরকার তিনটি প্রকল্প নিয়ে কাজ করছে এবং আগামী বছরগুলিতে এই সব প্রকল্পে ৭০ হাজার কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ করা হবে। 

 

আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বর্তমানে ভারতের অংশীদারিত্বের কথা উল্লেখ করে শ্রী মোদী আরও বলেন, ভারতের লক্ষ্য হল ২০৪৭ সালের মধ্যে এই বাণিজ্যকে তিন গুণ বৃদ্ধি করা। শ্রী মোদী বলেন, ভারতের উপকূলরেখা জাতীয় সমৃদ্ধির প্রবেশদ্বার হয়ে উঠবে। তিনি জানান, সামুদ্রিক পথে ভারতে আসা পণ্যে ৪০ শতাংশ গুজরাটের বন্দরগুলির মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে এবং ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডরের মাধ্যমে এই বন্দরগুলি উপকৃত হবে। দেশের এক অংশ থেকে অন্য অংশে পণ্য চলাচল দ্রুত হবে এবং বন্দরগুলির দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, উন্নত ভারত গড়তে হলে, সমস্ত ক্ষেত্রে দ্রুত অগ্রগতি প্রয়োজন এবং আত্মনির্ভরতার মাধ্যমেই উন্নত ভারত গড়ে উঠবে। নবরাত্রি উপলক্ষে সকলকে শুভেচ্ছা জানান তিনি। 

অনুষ্ঠানে গুজরাটের রাজ্যপাল শ্রী আচার্য দেবরত, গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী ভূপেন্দ্রভাই প্যাটেল, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী সি. আর. পাটিল, শ্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল, ডঃ মনসুখ মান্ডভিয়া, শ্রী শান্তনু ঠাকুর, শ্রীমতী নিমুবেন বম্বানিয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। 

 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে যদি উন্নত দেশে পরিণত করতে হয়, তবে  অবশ্যই আত্মনির্ভর হয়ে উঠতে হবে, স্বনির্ভরতার কোনও বিকল্প নেই এবং ১৪০ কোটি নাগরিকের সবাইকে এই সংকল্প নিতে হবে যে, চিপ বা শিপ যাই হোক না কেন, তা অবশ্যই মেড ইন ইন্ডিয়া হতে হবে। শ্রী মোদী জানান, ভারতের সামুদ্রিক ক্ষেত্র এখন পরবর্তী প্রজন্মের সংস্কারের দিকে এগোচ্ছে। ‘এক দেশ, এক নথি’ এবং ‘এক দেশ, এক বন্দর’ নীতি রূপায়ণের ফলে ব্যবসা-বাণিজ্য আরও সহজ হবে। 

 

সরকারের বড় নীতিগত সংস্কারের কথা উল্লেখ করে তিনি জানান, জাহাজ নির্মাণ সংস্থাগুলি এখন ব্যাঙ্ক থেকে সহজে ঋণ পাবে এবং সুদের হারও কমানোর ফলে সেগুলি উপকৃত হবে। জাহাজ নির্মাণের ক্ষেত্রে পরিকাঠামোকে ঢেলে সাজানোর কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকারের সিদ্ধান্তের ফলে ভারতীয় জাহাজ সংস্থাগুলির ওপর আর্থিক বোঝা কমবে এবং সেগুলিকে আন্তর্জাতিক বাজারে উপযোগী হতে সাহায্য করবে। শ্রী মোদী জানান, সামুদ্রিক ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ শক্তি হিসেবে সরকার তিনটি প্রকল্প নিয়ে কাজ করছে এবং আগামী বছরগুলিতে এই সব প্রকল্পে ৭০ হাজার কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ করা হবে। 


আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বর্তমানে ভারতের অংশীদারিত্বের কথা উল্লেখ করে শ্রী মোদী আরও বলেন, ভারতের লক্ষ্য হল ২০৪৭ সালের মধ্যে এই বাণিজ্যকে তিন গুণ বৃদ্ধি করা। শ্রী মোদী বলেন, ভারতের উপকূলরেখা জাতীয় সমৃদ্ধির প্রবেশদ্বার হয়ে উঠবে। তিনি জানান, সামুদ্রিক পথে ভারতে আসা পণ্যে ৪০ শতাংশ গুজরাটের বন্দরগুলির মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে এবং ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডরের মাধ্যমে এই বন্দরগুলি উপকৃত হবে। দেশের এক অংশ থেকে অন্য অংশে পণ্য চলাচল দ্রুত হবে এবং বন্দরগুলির দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, উন্নত ভারত গড়তে হলে, সমস্ত ক্ষেত্রে দ্রুত অগ্রগতি প্রয়োজন এবং আত্মনির্ভরতার মাধ্যমেই উন্নত ভারত গড়ে উঠবে। নবরাত্রি উপলক্ষে সকলকে শুভেচ্ছা জানান তিনি। 

 

 

অনুষ্ঠানে গুজরাটের রাজ্যপাল শ্রী আচার্য দেবরত, গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী ভূপেন্দ্রভাই প্যাটেল, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী সি. আর. পাটিল, শ্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল, ডঃ মনসুখ মান্ডভিয়া, শ্রী শান্তনু ঠাকুর, শ্রীমতী নিমুবেন বম্বানিয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। 

 

প্রধানমন্ত্রী ৩৪,২০০ কোটি টাকা সমুদ্রিক প্রকল্পের উদ্বোধন এবং ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। তিনি একটি নতুন কন্টেনার টার্মিনালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এর সঙ্গে কলকাতা শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি বন্দরের কিছু সুযোগ-সুবিধাও যুক্ত রয়েছে।  

 

সম্পূর্ণ ভাষণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

Explore More
শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ

জনপ্রিয় ভাষণ

শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ
Exclusive: Just two friends in a car, says Putin on viral carpool with PM Modi

Media Coverage

Exclusive: Just two friends in a car, says Putin on viral carpool with PM Modi
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
India–Russia friendship has remained steadfast like the Pole Star: PM Modi during the joint press meet with Russian President Putin
December 05, 2025

Your Excellency, My Friend, राष्ट्रपति पुतिन,
दोनों देशों के delegates,
मीडिया के साथियों,
नमस्कार!
"दोबरी देन"!

आज भारत और रूस के तेईसवें शिखर सम्मेलन में राष्ट्रपति पुतिन का स्वागत करते हुए मुझे बहुत खुशी हो रही है। उनकी यात्रा ऐसे समय हो रही है जब हमारे द्विपक्षीय संबंध कई ऐतिहासिक milestones के दौर से गुजर रहे हैं। ठीक 25 वर्ष पहले राष्ट्रपति पुतिन ने हमारी Strategic Partnership की नींव रखी थी। 15 वर्ष पहले 2010 में हमारी साझेदारी को "Special and Privileged Strategic Partnership” का दर्जा मिला।

पिछले ढाई दशक से उन्होंने अपने नेतृत्व और दूरदृष्टि से इन संबंधों को निरंतर सींचा है। हर परिस्थिति में उनके नेतृत्व ने आपसी संबंधों को नई ऊंचाई दी है। भारत के प्रति इस गहरी मित्रता और अटूट प्रतिबद्धता के लिए मैं राष्ट्रपति पुतिन का, मेरे मित्र का, हृदय से आभार व्यक्त करता हूँ।

Friends,

पिछले आठ दशकों में विश्व में अनेक उतार चढ़ाव आए हैं। मानवता को अनेक चुनौतियों और संकटों से गुज़रना पड़ा है। और इन सबके बीच भी भारत–रूस मित्रता एक ध्रुव तारे की तरह बनी रही है।परस्पर सम्मान और गहरे विश्वास पर टिके ये संबंध समय की हर कसौटी पर हमेशा खरे उतरे हैं। आज हमने इस नींव को और मजबूत करने के लिए सहयोग के सभी पहलुओं पर चर्चा की। आर्थिक सहयोग को नई ऊँचाइयों पर ले जाना हमारी साझा प्राथमिकता है। इसे साकार करने के लिए आज हमने 2030 तक के लिए एक Economic Cooperation प्रोग्राम पर सहमति बनाई है। इससे हमारा व्यापार और निवेश diversified, balanced, और sustainable बनेगा, और सहयोग के क्षेत्रों में नए आयाम भी जुड़ेंगे।

आज राष्ट्रपति पुतिन और मुझे India–Russia Business Forum में शामिल होने का अवसर मिलेगा। मुझे पूरा विश्वास है कि ये मंच हमारे business संबंधों को नई ताकत देगा। इससे export, co-production और co-innovation के नए दरवाजे भी खुलेंगे।

दोनों पक्ष यूरेशियन इकॉनॉमिक यूनियन के साथ FTA के शीघ्र समापन के लिए प्रयास कर रहे हैं। कृषि और Fertilisers के क्षेत्र में हमारा करीबी सहयोग,food सिक्युरिटी और किसान कल्याण के लिए महत्वपूर्ण है। मुझे खुशी है कि इसे आगे बढ़ाते हुए अब दोनों पक्ष साथ मिलकर यूरिया उत्पादन के प्रयास कर रहे हैं।

Friends,

दोनों देशों के बीच connectivity बढ़ाना हमारी मुख्य प्राथमिकता है। हम INSTC, Northern Sea Route, चेन्नई - व्लादिवोस्टोक Corridors पर नई ऊर्जा के साथ आगे बढ़ेंगे। मुजे खुशी है कि अब हम भारत के seafarersकी polar waters में ट्रेनिंग के लिए सहयोग करेंगे। यह आर्कटिक में हमारे सहयोग को नई ताकत तो देगा ही, साथ ही इससे भारत के युवाओं के लिए रोजगार के नए अवसर बनेंगे।

उसी प्रकार से Shipbuilding में हमारा गहरा सहयोग Make in India को सशक्त बनाने का सामर्थ्य रखता है। यह हमारेwin-win सहयोग का एक और उत्तम उदाहरण है, जिससे jobs, skills और regional connectivity – सभी को बल मिलेगा।

ऊर्जा सुरक्षा भारत–रूस साझेदारी का मजबूत और महत्वपूर्ण स्तंभ रहा है। Civil Nuclear Energy के क्षेत्र में हमारा दशकों पुराना सहयोग, Clean Energy की हमारी साझा प्राथमिकताओं को सार्थक बनाने में महत्वपूर्ण रहा है। हम इस win-win सहयोग को जारी रखेंगे।

Critical Minerals में हमारा सहयोग पूरे विश्व में secure और diversified supply chains सुनिश्चित करने के लिए महत्वपूर्ण है। इससे clean energy, high-tech manufacturing और new age industries में हमारी साझेदारी को ठोस समर्थन मिलेगा।

Friends,

भारत और रूस के संबंधों में हमारे सांस्कृतिक सहयोग और people-to-people ties का विशेष महत्व रहा है। दशकों से दोनों देशों के लोगों में एक-दूसरे के प्रति स्नेह, सम्मान, और आत्मीयताका भाव रहा है। इन संबंधों को और मजबूत करने के लिए हमने कई नए कदम उठाए हैं।

हाल ही में रूस में भारत के दो नए Consulates खोले गए हैं। इससे दोनों देशों के नागरिकों के बीच संपर्क और सुगम होगा, और आपसी नज़दीकियाँ बढ़ेंगी। इस वर्ष अक्टूबर में लाखों श्रद्धालुओं को "काल्मिकिया” में International Buddhist Forum मे भगवान बुद्ध के पवित्र अवशेषों का आशीर्वाद मिला।

मुझे खुशी है कि शीघ्र ही हम रूसी नागरिकों के लिए निशुल्क 30 day e-tourist visa और 30-day Group Tourist Visa की शुरुआत करने जा रहे हैं।

Manpower Mobility हमारे लोगों को जोड़ने के साथ-साथ दोनों देशों के लिए नई ताकत और नए अवसर create करेगी। मुझे खुशी है इसे बढ़ावा देने के लिए आज दो समझौतेकिए गए हैं। हम मिलकर vocational education, skilling और training पर भी काम करेंगे। हम दोनों देशों के students, scholars और खिलाड़ियों का आदान-प्रदान भी बढ़ाएंगे।

Friends,

आज हमने क्षेत्रीय और वैश्विक मुद्दों पर भी चर्चा की। यूक्रेन के संबंध में भारत ने शुरुआत से शांति का पक्ष रखा है। हम इस विषय के शांतिपूर्ण और स्थाई समाधान के लिए किए जा रहे सभी प्रयासों का स्वागत करते हैं। भारत सदैव अपना योगदान देने के लिए तैयार रहा है और आगे भी रहेगा।

आतंकवाद के विरुद्ध लड़ाई में भारत और रूस ने लंबे समय से कंधे से कंधा मिलाकर सहयोग किया है। पहलगाम में हुआ आतंकी हमला हो या क्रोकस City Hall पर किया गया कायरतापूर्ण आघात — इन सभी घटनाओं की जड़ एक ही है। भारत का अटल विश्वास है कि आतंकवाद मानवता के मूल्यों पर सीधा प्रहार है और इसके विरुद्ध वैश्विक एकता ही हमारी सबसे बड़ी ताक़त है।

भारत और रूस के बीच UN, G20, BRICS, SCO तथा अन्य मंचों पर करीबी सहयोग रहा है। करीबी तालमेल के साथ आगे बढ़ते हुए, हम इन सभी मंचों पर अपना संवाद और सहयोग जारी रखेंगे।

Excellency,

मुझे पूरा विश्वास है कि आने वाले समय में हमारी मित्रता हमें global challenges का सामना करने की शक्ति देगी — और यही भरोसा हमारे साझा भविष्य को और समृद्ध करेगा।

मैं एक बार फिर आपको और आपके पूरे delegation को भारत यात्रा के लिए बहुत बहुत धन्यवाद देता हूँ।