PM Dhan Dhaanya Krishi Yojana and the Dalhan Atmanirbharta Mission have been launched for the country's self-reliance and farmers' welfare: PM
We have undertaken reforms, from seeds to the market in the interest of farmers: PM
Selection of 100 districts for the PM Dhan Dhaanya Scheme is based on three parameters: PM
Dalhan Atmanirbharta Mission is not just a mission to increase pulse production but also a campaign to empower our future generations:PM
For the past 11 years, the government's continuous effort has been to empower farmers and increase investment in agriculture: PM
Animal husbandry, fish farming, and beekeeping have empowered small farmers and landless families: PM
Today, in the villages, Namo Drone Didis are leading the modern methods of spraying fertilizers and pesticides: PM
On one hand, we need to be self-reliant and on the other we also need to produce for the global market: PM

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ নতুন দিল্লির ইন্ডিয়ান এগ্রিকালচারাল ইন্সটিটিউটে এক বিশেষ অনুষ্ঠানে কৃষক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে মিলিত হন। 

কৃষি ক্ষেত্রে মোট ৩৫,৪০০ কোটি টাকার দুটি প্রকল্পের সূচনা করেন তিনি। প্রকল্পদুটির একটি হল, পিএম ধন-ধান্য কৃষি যোজনা- যার জন্য বরাদ্দ হয়েছে ২৪০০০ কোটি টাকা। অন্য প্রকল্পটি হল- ডালের ক্ষেত্রে আত্মনির্ভরতা অভিযান। ওই অনুষ্ঠানেই প্রধানমন্ত্রী কৃষি, পশুপালন, মৎস্য চাষ এবং খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ সংক্রান্ত মোট ৮১৫ কোটি টাকার একাধিক প্রকল্পের সূচনা করেন। 

ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই দিনটি ভারতের অনেক কৃতি সন্তানের জন্মবার্ষিকী। এ প্রসঙ্গে জয়প্রকাশ নারায়ণ এবং নানাজি দেশমুখের কথা উল্লেখ করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতে এই কৃতি সন্তানরা কৃষক এবং বঞ্চিতদের ক্ষমতায়নে সারা জীবন কাজ করে গেছেন। 

 

প্রধানমন্ত্রী ধন-ধান্য কৃষি যোজনা এবং ডাল আত্মনির্ভরতা অভিযান গ্রামীণ বিকাশ, ক্ষমতায়ন এবং উদ্ভাবনার প্রসার ঘটিয়ে কৃষকদের বিশেষভাবে উপকৃত করবে বলে তিনি মন্তব্য করেন। খাদ্য সুরক্ষার ক্ষেত্রেও এই দুটি কর্মসূচি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নেবে বলে তিনি অভিমত প্রকাশ করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের বিকাশ যাত্রায় কৃষির ভূমিকা সবসমই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আগের সরকারের জমানায় এদিকে বিশেষ লক্ষ্য দেওয়া হয়নি। তাঁর সরকার ক্ষমতাসীন হওয়ার পর ২০১৪ সাল থেকে ভারতের কৃষিক্ষেত্রকে একবিংশ শতকের উপযোগী করে তোলার কাজ শুরু হয়েছে জোর কদমে। এজন্য কাঠামোগত সংস্কারে হাত দেওয়া হয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিগত ১১ বছরে ভারতে কৃষিজ রপ্তানি প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। খাদ্যশস্য উৎপাদন বেড়েছে প্রায় ৯০ মিলিয়ন টন। সাকসব্জি এবং ফলমূল উৎপাদনও ৬৪ মিলিয়ন টন বেড়েছে। ভারত এখন দুধ উৎপাদনে বিশ্বে প্রথম এবং মাছ উৎপাদন দ্বিতীয়। দেশে মধুর উৎপাদন ২০১৪-র তুলনায় দ্বিগুণ বেড়েছে। ডিমের উৎপাদনও দ্বিগুণ হয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রী বলেন। 

 

বিগত ১১ বছরে দেশে ছটি বড় সার কারখানা গড়ে তোলা হয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ২৫ কোটিরও বেশি মৃত্তিকা স্বাস্থ্যপত্র দেওয়া হয়েছে কৃষকদের, ১ কোটি হেক্টর কৃষি জমিতে পৌঁছে গেছে অনুসেচের ব্যবস্থা। প্রধানমন্ত্রী ফসল বিমা যোজনার আওতায় কৃষকদের দেওয়া হয়েছে ২ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি। 

গ্রামে সমবায়ের প্রসার এবং কৃষকদের বিপণনের সুবিধা বাড়াতে বিগত ১১ বছরে ১০ হাজারেরও বেশি কৃষক উৎপাদক সংগঠন বা এফপিও গড়ে তোলা হয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রী জানান।  

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সীমিত কিছু সাফল্য নিয়েই থেমে থাকলে চলবে না। প্রতিটি ক্ষেত্রেই আরও বিকাশ জরুরি। সেজন্যই পিএম ধন-ধান্য কৃষি যোজনা হাতে নেওয়া হয়েছে। 

কৃষি ক্ষেত্রে নতুন উদ্যোগ উচ্চাভিলাষী জেলা কর্মসূচিকে সফল করেছে এবং তা খুবই সন্তোষজনক বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ১০০-র বেশি জেলার প্রায় ২০ শতাংশ গ্রামে স্বাধীনতার আগে একটা রাস্তাও ছিল না। বর্তমানে এইসব গ্রামের বেশিরভাগেই সব আবহাওয়ায় ব্যবহারযোগ্য রাস্তা তৈরি হয়েছে। এইসব জেলায় শিশুদের ১৭%-ই আগে টিকাকরণ ব্যবস্থার আওতায় ছিল না। এখন ছবিটা পাল্টে গেছে। এই গ্রামগুলির অনেক স্কুলেই আগে ছিল না বিদ্যুৎ সংযোগ- এখন তা পৌঁছে গেছে। 

 

উচ্চাভিলাষী জেলা কর্মসূচির সাফল্যে উৎসাহিত হয়ে পিএম ধন-ধান্য কৃষি যোজনা হাতে নেওয়া হয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রী জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই ১০০টি জেলাকে বেছে নেওয়া হয়েছে বিস্তৃত পর্যবেক্ষণ ও আলোচনার পর। প্রথমত, দেখা হচ্ছে নির্দিষ্ট পরিমাণ জমিতে কতটা ফসল হয়, দ্বিতীয় দেখা হয়েছে একই জমিতে এক বছরে কতবার ফসল ফলানো সম্ভব এবং তৃতীয়ত সেখানে প্রাতিষ্ঠানিক ঋণ এবং বিনিয়োগের সুযোগ কতটা। 

পিএম ধান্য-ধান্য কৃষি যোজনার আওতায় সরকারের ৩৬টি প্রকল্পকে মেশানো হচ্ছে বলে প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন। এর মধ্যে রয়েছে জৈব চাষের জাতীয় মিশন, ‘এক বিন্দু আরও ফলস’ কর্মসূচি, তৈলবীজ অভিযান ইত্যাদি। ধান্য-ধান্য কৃষি যোজনার আওতায় গবাদি পশুর স্বাস্থ্য রক্ষার বিষয়টিও অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত। 

উচ্চাভিলাষী জেলা কর্মসূচির মতো ধান্য-ধান্য কৃষি যোজনার সফল রূপায়ণেও কৃষকদের পাশাপাশি সরকারি আধিকারিকদেরও বড় ভূমিকা আছে বলে প্রধানমন্ত্রী মনে করিয়ে দেন। 

দেশের পরবর্তী প্রজন্মের খাদ্য সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে ডাল আত্মনির্ভরতা অভিযান হাতে নেওয়া হয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন। গম এবং ধানের উৎপাদনের ক্ষেত্রে ভারত অনেক দূর এগিয়েছে, কিন্তু ডালের মতো প্রোটিন সমৃদ্ধ খাদ্যের ক্ষেত্রেও আত্মনির্ভরতা একান্ত জরুরি বলে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন। ১১,০০০ কোটি টাকার ডাল আত্মনির্ভরতা অভিযানের লক্ষ্যে আরও ৩৫ লক্ষ হেক্টর জমিকে ডাল চাষের আওতায় নিয়ে আসা। ডালের সরকারি ক্রয় ব্যবস্থাকে উন্নত করলে দেশের প্রায় ২ কোটি ডাল চাষি বিশেষভাবে উপকৃত হবেন বলে প্রধানমন্ত্রী জানান। কৃষকদের উন্নয়নে তাঁর সরকারের দায়বদ্ধতার কথা আবার উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। 

 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিগত ১১ বছরে দেশে মধুর উৎপাদন অনেকটাই বেড়েছে। সাত বছর আগে মধু রপ্তানির মূল্যমান ছিল ৪৫০ কোটি টাকা- যা এখন দাঁড়িয়েছে দেড় হাজার কোটি টাকার ওপরে। 

দেশের কৃষি ক্ষেত্রের বিকাশ এবং গ্রামীণ সমৃদ্ধির ক্ষেত্রে মহিলাদের ভূমিকার প্রসঙ্গ আবার উঠে আসে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে। মহিলাদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সরকারের লাখপতি দিদি কিংবা ড্রোন দিদি কর্মসূচির কথা বলেন তিনি। প্রাকৃতিক চাষের প্রসারে মহিলাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই ধরনের কৃষি পদ্ধতির প্রসারে ১৭,০০০-এরও বেশি ক্লাস্টার গড়ে তোলা হয়েছে। প্রাকৃতিক চাষ সম্পর্কে কৃষকদের উৎসাহিত ও অবহিত করতে প্রায় ৭০,০০০ প্রশিক্ষিত কৃষি সখী নিরন্তর কাজ করে চলেছেন বলে প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন। তিনি বলেন, কৃষি ক্ষেত্রে মহিলাদের আরও অংশগ্রহণ কেবলমাত্র সামাজিক ন্যায়ের বিষয় নয়, সমৃদ্ধ গ্রামীণ ভারত গড়ে তোলায় এই বিষয়টির গুরুত্ব অনেকখানি। 

 

সাম্প্রতিক জিএসটি সংস্কার অনেক কৃষি সরঞ্জামের দাম কমিয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, বর্তমান জিএসটি হার অনুযায়ী ট্রাক্টরের দাম ৪০,০০০ টাকা কমেছে। অনুসেচের সরঞ্জাম সহ আরও অনেক কৃষি সরঞ্জামের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। জিএসটি সংস্কারের ফলে নিত্য ব্যবহার্য জিনিসপত্রেরও দাম কমায় গ্রামের মানুষ দু-দিক থেকেই সুবিধা পাবেন বলে প্রধানমন্ত্রী প্রত্যয়ী। 

 

দেশের পরবর্তী প্রজন্মের খাদ্য সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে ডাল আত্মনির্ভরতা অভিযান হাতে নেওয়া হয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন। গম এবং ধানের উৎপাদনের ক্ষেত্রে ভারত অনেক দূর এগিয়েছে, কিন্তু ডালের মতো প্রোটিন সমৃদ্ধ খাদ্যের ক্ষেত্রেও আত্মনির্ভরতা একান্ত জরুরি বলে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন। ১১,০০০ কোটি টাকার ডাল আত্মনির্ভরতা অভিযানের লক্ষ্যে আরও ৩৫ লক্ষ হেক্টর জমিকে ডাল চাষের আওতায় নিয়ে আসা। ডালের সরকারি ক্রয় ব্যবস্থাকে উন্নত করলে দেশের প্রায় ২ কোটি ডাল চাষি বিশেষভাবে উপকৃত হবেন বলে প্রধানমন্ত্রী জানান। কৃষকদের উন্নয়নে তাঁর সরকারের দায়বদ্ধতার কথা আবার উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিগত ১১ বছরে দেশে মধুর উৎপাদন অনেকটাই বেড়েছে। সাত বছর আগে মধু রপ্তানির মূল্যমান ছিল ৪৫০ কোটি টাকা- যা এখন দাঁড়িয়েছে দেড় হাজার কোটি টাকার ওপরে। 

 

দেশের কৃষি ক্ষেত্রের বিকাশ এবং গ্রামীণ সমৃদ্ধির ক্ষেত্রে মহিলাদের ভূমিকার প্রসঙ্গ আবার উঠে আসে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে। মহিলাদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সরকারের লাখপতি দিদি কিংবা ড্রোন দিদি কর্মসূচির কথা বলেন তিনি। প্রাকৃতিক চাষের প্রসারে মহিলাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই ধরনের কৃষি পদ্ধতির প্রসারে ১৭,০০০-এরও বেশি ক্লাস্টার গড়ে তোলা হয়েছে। প্রাকৃতিক চাষ সম্পর্কে কৃষকদের উৎসাহিত ও অবহিত করতে প্রায় ৭০,০০০ প্রশিক্ষিত কৃষি সখী নিরন্তর কাজ করে চলেছেন বলে প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন। তিনি বলেন, কৃষি ক্ষেত্রে মহিলাদের আরও অংশগ্রহণ কেবলমাত্র সামাজিক ন্যায়ের বিষয় নয়, সমৃদ্ধ গ্রামীণ ভারত গড়ে তোলায় এই বিষয়টির গুরুত্ব অনেকখানি। 

 

সাম্প্রতিক জিএসটি সংস্কার অনেক কৃষি সরঞ্জামের দাম কমিয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, বর্তমান জিএসটি হার অনুযায়ী ট্রাক্টরের দাম ৪০,০০০ টাকা কমেছে। অনুসেচের সরঞ্জাম সহ আরও অনেক কৃষি সরঞ্জামের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। জিএসটি সংস্কারের ফলে নিত্য ব্যবহার্য জিনিসপত্রেরও দাম কমায় গ্রামের মানুষ দু-দিক থেকেই সুবিধা পাবেন বলে প্রধানমন্ত্রী প্রত্যয়ী। 

 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, কৃষকদের ভূমিকা শুধুমাত্র ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি করার মধ্যেই সীমায়িত নয়, সামগ্রিকভাবে আত্মনির্ভর ভারত গঠনের উদ্যোগেও তাঁরা অন্যতম চালিকাশক্তি। আন্তর্জাতিক কৃষি বাজারে ভারতের অবস্থান সুদৃঢ় করতে খাদ্য রপ্তানিতেও দেশকে আরও এগিয়ে যেতে হবে এবং সেক্ষেত্রে পিএম ধন-ধান্য কৃষি যোজনা এবং ডাল আত্মনির্ভরতা অভিযান বিশেষ ভূমিকা নিতে পারে বলে প্রধানমন্ত্রী মনে করেন। 

 

সম্পূর্ণ ভাষণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

Explore More
শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ

জনপ্রিয় ভাষণ

শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ
Operation Sagar Bandhu: India provides assistance to restore road connectivity in cyclone-hit Sri Lanka

Media Coverage

Operation Sagar Bandhu: India provides assistance to restore road connectivity in cyclone-hit Sri Lanka
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
সোশ্যাল মিডিয়া কর্নার 5 ডিসেম্বর 2025
December 05, 2025

Unbreakable Bonds, Unstoppable Growth: PM Modi's Diplomacy Delivers Jobs, Rails, and Russian Billions