PM Dhan Dhaanya Krishi Yojana and the Dalhan Atmanirbharta Mission have been launched for the country's self-reliance and farmers' welfare: PM
We have undertaken reforms, from seeds to the market in the interest of farmers: PM
Selection of 100 districts for the PM Dhan Dhaanya Scheme is based on three parameters: PM
Dalhan Atmanirbharta Mission is not just a mission to increase pulse production but also a campaign to empower our future generations:PM
For the past 11 years, the government's continuous effort has been to empower farmers and increase investment in agriculture: PM
Animal husbandry, fish farming, and beekeeping have empowered small farmers and landless families: PM
Today, in the villages, Namo Drone Didis are leading the modern methods of spraying fertilizers and pesticides: PM
On one hand, we need to be self-reliant and on the other we also need to produce for the global market: PM

মঞ্চে আসীন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান জী, প্রযুক্তির কল্যাণে দূর প্রান্ত থেকে এই অনুষ্ঠানে সামিল রাজীব রঞ্জন সিং জী, ভগিরথ চৌধুরী জি, বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, জনপ্রতিনিধি এবং আমার কৃষক ভাই বোনেরা।

আজ ১১ অক্টোবর- একটি ঐতিহাসিক দিন। দেশের দুই কৃতি সন্তান ভারতরত্ন শ্রী জয়প্রকাশ নারায়ণ জী এবং ভারতরত্ন শ্রী নানাজি দেশমুখের জন্মবার্ষিকী আজ। গ্রামীণ ভারতের উন্নয়ন এবং গণতন্ত্র রক্ষার আন্দোলনে এঁদের অবদান চিরস্মরণীয়। এই ঐতিহাসিক দিনে দেশের স্বনির্ভরতা এবং কৃষকদের কল্যাণে দুটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের সূচনা হচ্ছে। প্রথমটি হল প্রধানমন্ত্রী ধন-ধান্য কৃষি যোজনা এবং দ্বিতীয়টি হল ডাল আত্মনির্ভরতা অভিযান। এই দুটি প্রকল্প বাবদ ভারত সরকার ৩৫০০০ কোটি টাকারও বেশি খরচ করবে।

 

বন্ধুরা,

আমাদের বিকাশ যাত্রায় কৃষি ক্ষেত্রের অবদান বরাবরই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থেকেছে। এই ক্ষেত্রে সরকারি সহায়তার দরকার ছিল সবসময়ই। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আগেকার সরকার সে পথে হাঁটেনি। ফলে এই ক্ষেত্র ক্রমে দুর্বল হয়ে পড়েছিল। কিন্তু একবিংশ শতকে দ্রুত বিকাশের পথে এগিয়ে যেতে হলে কৃষি ক্ষেত্রে সংস্কার অত্যন্ত জরুরি। এই কাজ শুরু হয়েছে ২০১৪ থেকে। কৃষকদের স্বার্থে নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ। বিগত ১১ বছরে ভারতে কৃষিজ পণ্যের রপ্তানি প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। খাদ্য শস্যের উৎপাদন ৯ কোটি মেট্রিক টন এবং শাকসব্জির উৎপাদন ৬ কোটি ৪০ লক্ষ মেট্রিক টন বেড়েছে। ভারত এখন সারা বিশ্বে দুধ উৎপাদনে প্রথম এবং মাছ উৎপাদনে দ্বিতীয়। মধু ও ডিম উৎপাদন গত ১১ বছরে দ্বিগুণ হয়েছে। এই সময় দেশে ছটি বড় সার কারখানা তৈরি হয়েছে। ২৫ কোটি মৃত্তিকা উর্বরতা পত্র বিতরণ করা হয়েছে কৃষকদের মধ্যে। অণুসেচের সুবিধা পৌঁছে গেছে ১ কোটি হেক্টর জমিতে। প্রধানমন্ত্রী ফসল বিমা যোজনার আওতায় প্রদান করা হয়েছে প্রায় ২ লক্ষ কোটি টাকা। বিগত ১১ বছরে সারা দেশে তৈরি হয়েছে ১০,০০০-এরও বেশি কৃষক উৎপাদক সংগঠন। আমার এখানে আসতে দেরি হল তার কারণ আমি আমাদের কৃষক, মৎস্যজীবী এবং কৃষি ক্ষেত্রে কর্মরত মহিলাদের সঙ্গে কথা বলছিলাম ও তাঁদের অভিজ্ঞতার কথা শুনছিলাম।  

কিন্তু বন্ধুরা,

আজ দেশ সীমিত কিছু সাফল্য নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে চাইছে না। প্রতিটি ক্ষেত্রে উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে হবে। সেজন্যই হাতে নেওয়া হয়েছে পিএম ধন-ধান্য কৃষি যোজনা। এক্ষেত্রে প্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে উচ্চাভিলাষী জেলা কর্মসূচির সাফল্য। আগেকার সরকার দেশের ১০০টিরও বেশি জেলাকে অনুন্নত বলে ঘোষণা করার পর তাদের কথা কার্যত ভুলেই গিয়েছিল। আমরা তাদের অগ্রাধিকারের কেন্দ্রে নিয়ে এসেছি এবং উচ্চাভিলাষী জেলা হিসেবে ঘোষণা করেছি। এই জেলাগুলির ক্ষেত্রে সমন্বয়, সহযোগিতা ও প্রতিযোগিতার মন্ত্রে এগিয়েছি আমরা। এই প্রতিযোগিতা অবশ্যই সুস্থ প্রতিযোগিতা। তার ফল মিলেছে হাতেনাতে। 

 

বন্ধুরা,

একশোটিরও বেশি এইসব জেলায় স্বাধীনতার পরেও দীর্ঘদিন পিছিয়ে থেকেছে। ২০ শতাংশ বসতি এলাকায় রাস্তা পর্যন্ত ছিল না। উচ্চাভিলাষী জেলা কর্মসূচির কল্যাণে ছবিটা পাল্টেছে। এইসব জেলার ১৭ শতাংশ শিশু টিকাকরণ কর্মসূচির বাইরে ছিল। এই ছবিটাও পাল্টে গেছে। এইসব অঞ্চলে ১৫ শতাংশেরও বেশি স্কুলে বিদ্যুতের সংযোগ ছিল না। এ ছবিও পাল্টে গেছে। 

বন্ধুরা,

পিছিয়ে থাকা বঞ্চিত মানুষ অগ্রাধিকারের কেন্দ্রে এলে ইতিবাচক প্রবণতা পরিলক্ষিত হয় সর্বত্র। এইসব জেলায় প্রসূতি মৃত্যুর হার কমেছে, শিশুদের স্বাস্থ্য উন্নত হয়েছে এবং শিক্ষার প্রসার ঘটেছে। 

বন্ধুরা,

এই পথ অনুসরণ করে আমরা কৃষি ক্ষেত্রে পিছিয়ে থাকা ১০০টি জেলাকে আরও উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। সেজন্যই প্রধানমন্ত্রী ধন-ধান্য কৃষি যোজনা হাতে নেওয়া হয়েছে। একটি খামারের উৎপাদনশীলতা কতটা, সেখানে এক বছরে কতবার চাষ হয় এবং ওই অঞ্চলে প্রাতিষ্ঠানিক ঋণ পাওয়ার সুযোগ কতটা- এইসব বিচার বিবেচনা করেই এই ১০০টি জেলাকে নির্বাচন করা হয়েছে। 

বন্ধুরা,

এই কর্মসূচিতে সরকারের ৩৬টি কর্মসূচিকে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে। উদাহরণ হিসেবে প্রাকৃতিক চাষের জাতীয় অভিযান, এক বিন্দু আরও শস্য অভিযান কিংবা তৈলবীজ অভিযানের কথা উল্লেখ করা যেতে পারে। গবাদি পশুর টিকাকরণও এই যোজনার অন্তর্ভুক্ত। 

 

বন্ধুরা,

উচ্চাভিলাষী জেলা কর্মসূচির মতোই পিএম ধন-ধান্য কৃষি যোজনাকে সফল করে তুলতে কৃষকদের পাশাপাশি, প্রশাসনিক আধিকারিকদেরও সমানভাবে উদ্যোগী হয়ে উঠতে হবে। জেলাস্তরে গড়ে তুলতে হবে কর্মপরিকল্পনা। এক্ষেত্রে ওই অঞ্চলের মাটি এবং জলবায়ুর কথা মনে রাখতে হবে। সেই অনুযায়ী স্থির করতে হবে কোন ফসল চাষ হবে এবং কোন ধরনের সারের ব্যবহার হবে। চাষ হওয়া সম্ভব না  হলে জোর দিতে হবে পশুপালন কিংবা মাছ চাষের ওপরে। অনেক জায়গায় হয়তো মধু উৎপাদনের সুবিধা রয়েছে;উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে জলজ উদ্ভিদ চাষেও হাত লাগানো যেতে পারে। আমি নিশ্চিত যে, আমাদের আধিকারিকরা এই কাজে সফল হবেন এবং গ্রামীণ অর্থনীতি শক্তিশালী হয়ে উঠবে। 

বন্ধুরা,

ডাল আত্মনির্ভরতা অভিযানেরও সূচনা হচ্ছে আজ। উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ক্ষমতায়নও এখানে অন্যতম লক্ষ্য। ভারত ধান ও গম উৎপাদনে অনেক দূর এগিয়েছে। কিন্তু তাতে দেশের মানুষের পুষ্টির চাহিদা পূরণ হবে না। প্রোটিন সমৃদ্ধ ডালের উৎপাদন বৃদ্ধি অত্যন্ত জরুরি। এক্ষেত্রে আমদানি -নির্ভরতা কমাতে হবে অবশ্যই। 

বন্ধুরা,

১১,০০০ কোটি টাকার ডাল স্বনির্ভরতা অভিযানের মাধ্যমে আরও ৩৫ লক্ষ হেক্টর জমিকে ডাল চাষের আওতায় আনা হবে। এরফলে,  উপকৃত হবে প্রায় ২ কোটি ডাল চাষি। 

 

বন্ধুরা,

লালকেল্লার প্রাকার থেকে আমি বলেছিলাম যে, উন্নত ভারতের প্রধান ৪টি ভিত্তির একটি হলেন কৃষকরা। তাঁদের ক্ষমতায়নে বিগত ১১ বছরে ধারাবাহিক উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। কৃষি খাতে বাজেট বরাদ্দ প্রায় ৬ গুণ বেড়েছে। এরফলে বিশেষভাবে উপকৃত হয়েছেন ক্ষুদ্র কৃষকরা। কংগ্রেস সরকার, আমি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগের ১০ বছরে সারের ভর্তুকি বাবদ ৫ লক্ষ কোটি টাকা খরচ করেছে। পরবর্তী ১০ বছরে এই খাতে ১৩ লক্ষ কোটি দিয়েছে সরকার। 

বন্ধুরা,

কংগ্রেস সরকার সমগ্র কৃষি খাতে এক বছরে যে পরিমাণ খরচ করতো, বর্তমানে সেই পরিমাণ টাকা শুধুমাত্র পিএম কিষাণ সম্মাননিধি প্রকল্পেই খরচ করা হচ্ছে। এই প্রকল্প বাবদ এখনও পর্যন্ত ৩ লক্ষ ৭৫,০০০ কোটি টাকা আপনাদের, অর্থাৎ কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। 

বন্ধুরা,

কৃষকদের আয় বাড়াতে আমাদের সরকার তাঁদের সামনে চিরাচরিত কৃষি ছাড়াও পশুপালন, মৎস্য উৎপাদন এবং মৌমাছি চাষের সুযোগ এনে দিচ্ছে। বিগত ১১ বছরে দেশে মধু উৎপাদন দ্বিগুণ হয়েছে। ছ-সাত বছর আগেও মধু রপ্তানির মূল্যমান ছিল ৪৫০ কোটি টাকা। কিন্তু গত বছরে এই পরিমাণ দেড় হাজার কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। 

বন্ধুরা,

কৃষি ক্ষেত্রে আমাদের বোনেদের অংশগ্রহণ গ্রামীণ অর্থনীতি এবং কৃষির আধুনিকীকরণে গতি এনেছে। লাখপতি দিদি এবং নমো ড্রোন দিদির আওতায় বিশেষভাবে উপকৃত হচ্ছেন মহিলারা। প্রাকৃতিক চাষের প্রসারেও মহিলাদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। সারা দেশে প্রাকৃতিক চাষের ১৭,০০০ ক্লাস্টার তৈরি হয়েছে। প্রাকৃতিক চাষ সম্পর্কে কৃষকদের অবহিত করে চলেছেন প্রায় ৭০,০০০ কৃষি সখী। 

 

বন্ধুরা,

জিএসটি সংস্কার কৃষকদের ও গ্রামের মানুষের খরচ কমাবে এবং লাভ বাড়াবে। ট্র্যাক্টরের মতো সরঞ্জামের দাম ৪০,০০০ টাকা কমে গেছে। 

বন্ধুরা,

জিএসটি সংস্কার অন্য অনেক  কৃষি সরঞ্জামেরও দাম কমিয়েছে। অণুসেচের সরঞ্জাম সহ নানা ধরনের যন্ত্রপাতির কথা এক্ষেত্রে প্রযোজ্য। 

 

বন্ধুরা,

প্রাকৃতিক চাষে সহায়ক সার ও কীটনাশকের দামও জিএসটি সংস্কারের ফলে কমেছে। সব মিলিয়ে একটি গ্রামীণ পরিবারের খরচ দু-দিক থেকে কমেছে। কারণ কৃষি সরঞ্জামের দাম কমার পাশাপাশি, দৈনন্দিন জিনিসপত্রেরও দাম কমেছে। 

 

আমার প্রিয় কৃষক বন্ধুরা,

 

আমার প্রিয় কৃষক বন্ধুরা,

স্বাধীনতার পর, খাদ্য উৎপাদনে আপনারা দেশকে স্বনির্ভর করেছেন। এখন উন্নত ভারত গড়ে তোলার কাজে আপনাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে হবে। বিশ্বের বাজারের জন্য পণ্য উৎপাদন বাড়াতেই হবে। আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদা রয়েছে এমন শস্যের উৎপাদনে অগ্রাধিকার দেওয়া জরুরি। আমদানি কমানোর সঙ্গে সঙ্গে নিশ্চিত করতে হবে রপ্তানিও যাতে বাড়ে। এক্ষেত্রে পিএম ধন-ধান্য কৃষি যোজনা এবং ডাল আত্মনির্ভরতা অভিযান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে। কৃষক ভাই-বোনেদের অভিনন্দন। সকলকে আসন্ন দীপাবলির শুভেচ্ছা। অনেক ধন্যবাদ।

 

Explore More
শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ

জনপ্রিয় ভাষণ

শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ
 World Exclusive | Almost like a miracle: Putin praises India's economic rise since independence

Media Coverage

World Exclusive | Almost like a miracle: Putin praises India's economic rise since independence
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Press statement by the Prime Minister during the joint press statement with the President of Russia
December 05, 2025

Your Excellency, My Friend, राष्ट्रपति पुतिन,
दोनों देशों के delegates,
मीडिया के साथियों,
नमस्कार!
"दोबरी देन"!

आज भारत और रूस के तेईसवें शिखर सम्मेलन में राष्ट्रपति पुतिन का स्वागत करते हुए मुझे बहुत खुशी हो रही है। उनकी यात्रा ऐसे समय हो रही है जब हमारे द्विपक्षीय संबंध कई ऐतिहासिक milestones के दौर से गुजर रहे हैं। ठीक 25 वर्ष पहले राष्ट्रपति पुतिन ने हमारी Strategic Partnership की नींव रखी थी। 15 वर्ष पहले 2010 में हमारी साझेदारी को "Special and Privileged Strategic Partnership” का दर्जा मिला।

पिछले ढाई दशक से उन्होंने अपने नेतृत्व और दूरदृष्टि से इन संबंधों को निरंतर सींचा है। हर परिस्थिति में उनके नेतृत्व ने आपसी संबंधों को नई ऊंचाई दी है। भारत के प्रति इस गहरी मित्रता और अटूट प्रतिबद्धता के लिए मैं राष्ट्रपति पुतिन का, मेरे मित्र का, हृदय से आभार व्यक्त करता हूँ।

Friends,

पिछले आठ दशकों में विश्व में अनेक उतार चढ़ाव आए हैं। मानवता को अनेक चुनौतियों और संकटों से गुज़रना पड़ा है। और इन सबके बीच भी भारत–रूस मित्रता एक ध्रुव तारे की तरह बनी रही है।परस्पर सम्मान और गहरे विश्वास पर टिके ये संबंध समय की हर कसौटी पर हमेशा खरे उतरे हैं। आज हमने इस नींव को और मजबूत करने के लिए सहयोग के सभी पहलुओं पर चर्चा की। आर्थिक सहयोग को नई ऊँचाइयों पर ले जाना हमारी साझा प्राथमिकता है। इसे साकार करने के लिए आज हमने 2030 तक के लिए एक Economic Cooperation प्रोग्राम पर सहमति बनाई है। इससे हमारा व्यापार और निवेश diversified, balanced, और sustainable बनेगा, और सहयोग के क्षेत्रों में नए आयाम भी जुड़ेंगे।

आज राष्ट्रपति पुतिन और मुझे India–Russia Business Forum में शामिल होने का अवसर मिलेगा। मुझे पूरा विश्वास है कि ये मंच हमारे business संबंधों को नई ताकत देगा। इससे export, co-production और co-innovation के नए दरवाजे भी खुलेंगे।

दोनों पक्ष यूरेशियन इकॉनॉमिक यूनियन के साथ FTA के शीघ्र समापन के लिए प्रयास कर रहे हैं। कृषि और Fertilisers के क्षेत्र में हमारा करीबी सहयोग,food सिक्युरिटी और किसान कल्याण के लिए महत्वपूर्ण है। मुझे खुशी है कि इसे आगे बढ़ाते हुए अब दोनों पक्ष साथ मिलकर यूरिया उत्पादन के प्रयास कर रहे हैं।

Friends,

दोनों देशों के बीच connectivity बढ़ाना हमारी मुख्य प्राथमिकता है। हम INSTC, Northern Sea Route, चेन्नई - व्लादिवोस्टोक Corridors पर नई ऊर्जा के साथ आगे बढ़ेंगे। मुजे खुशी है कि अब हम भारत के seafarersकी polar waters में ट्रेनिंग के लिए सहयोग करेंगे। यह आर्कटिक में हमारे सहयोग को नई ताकत तो देगा ही, साथ ही इससे भारत के युवाओं के लिए रोजगार के नए अवसर बनेंगे।

उसी प्रकार से Shipbuilding में हमारा गहरा सहयोग Make in India को सशक्त बनाने का सामर्थ्य रखता है। यह हमारेwin-win सहयोग का एक और उत्तम उदाहरण है, जिससे jobs, skills और regional connectivity – सभी को बल मिलेगा।

ऊर्जा सुरक्षा भारत–रूस साझेदारी का मजबूत और महत्वपूर्ण स्तंभ रहा है। Civil Nuclear Energy के क्षेत्र में हमारा दशकों पुराना सहयोग, Clean Energy की हमारी साझा प्राथमिकताओं को सार्थक बनाने में महत्वपूर्ण रहा है। हम इस win-win सहयोग को जारी रखेंगे।

Critical Minerals में हमारा सहयोग पूरे विश्व में secure और diversified supply chains सुनिश्चित करने के लिए महत्वपूर्ण है। इससे clean energy, high-tech manufacturing और new age industries में हमारी साझेदारी को ठोस समर्थन मिलेगा।

Friends,

भारत और रूस के संबंधों में हमारे सांस्कृतिक सहयोग और people-to-people ties का विशेष महत्व रहा है। दशकों से दोनों देशों के लोगों में एक-दूसरे के प्रति स्नेह, सम्मान, और आत्मीयताका भाव रहा है। इन संबंधों को और मजबूत करने के लिए हमने कई नए कदम उठाए हैं।

हाल ही में रूस में भारत के दो नए Consulates खोले गए हैं। इससे दोनों देशों के नागरिकों के बीच संपर्क और सुगम होगा, और आपसी नज़दीकियाँ बढ़ेंगी। इस वर्ष अक्टूबर में लाखों श्रद्धालुओं को "काल्मिकिया” में International Buddhist Forum मे भगवान बुद्ध के पवित्र अवशेषों का आशीर्वाद मिला।

मुझे खुशी है कि शीघ्र ही हम रूसी नागरिकों के लिए निशुल्क 30 day e-tourist visa और 30-day Group Tourist Visa की शुरुआत करने जा रहे हैं।

Manpower Mobility हमारे लोगों को जोड़ने के साथ-साथ दोनों देशों के लिए नई ताकत और नए अवसर create करेगी। मुझे खुशी है इसे बढ़ावा देने के लिए आज दो समझौतेकिए गए हैं। हम मिलकर vocational education, skilling और training पर भी काम करेंगे। हम दोनों देशों के students, scholars और खिलाड़ियों का आदान-प्रदान भी बढ़ाएंगे।

Friends,

आज हमने क्षेत्रीय और वैश्विक मुद्दों पर भी चर्चा की। यूक्रेन के संबंध में भारत ने शुरुआत से शांति का पक्ष रखा है। हम इस विषय के शांतिपूर्ण और स्थाई समाधान के लिए किए जा रहे सभी प्रयासों का स्वागत करते हैं। भारत सदैव अपना योगदान देने के लिए तैयार रहा है और आगे भी रहेगा।

आतंकवाद के विरुद्ध लड़ाई में भारत और रूस ने लंबे समय से कंधे से कंधा मिलाकर सहयोग किया है। पहलगाम में हुआ आतंकी हमला हो या क्रोकस City Hall पर किया गया कायरतापूर्ण आघात — इन सभी घटनाओं की जड़ एक ही है। भारत का अटल विश्वास है कि आतंकवाद मानवता के मूल्यों पर सीधा प्रहार है और इसके विरुद्ध वैश्विक एकता ही हमारी सबसे बड़ी ताक़त है।

भारत और रूस के बीच UN, G20, BRICS, SCO तथा अन्य मंचों पर करीबी सहयोग रहा है। करीबी तालमेल के साथ आगे बढ़ते हुए, हम इन सभी मंचों पर अपना संवाद और सहयोग जारी रखेंगे।

Excellency,

मुझे पूरा विश्वास है कि आने वाले समय में हमारी मित्रता हमें global challenges का सामना करने की शक्ति देगी — और यही भरोसा हमारे साझा भविष्य को और समृद्ध करेगा।

मैं एक बार फिर आपको और आपके पूरे delegation को भारत यात्रा के लिए बहुत बहुत धन्यवाद देता हूँ।