“জয় হিন্দ মন্ত্র সকলকে অনুপ্রাণিত করে”
“যুব সম্প্রদায়ের সঙ্গে মতবিনিময় আমার কাছে সব সময়ই আকর্ষণীয় একটি বিষয়”
“জাতীয় স্তরে বিভিন্ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণ এবং পরিকল্পনার সঙ্গে যুব সম্প্রদায়ের সেতুবন্ধ ঘটায় এনসিসি ও এনএসএস”
“ ‘বিকশিত ভারত’-এর সবথেকে বেশি সুফল পাবেন আপনারা আর তাই বিকশিত ভারত গড়তে আপনাদের দায়বদ্ধতা সবথেকে বেশি”;
“ভারতের সাফল্যে সারা বিশ্ব নিজের ভবিষ্যৎ প্রত্যক্ষ করে”
“দেশের লক্ষ্য পূরণের সঙ্গে আপনাদের লক্ষ্য পূরণ যখন যুক্ত হয় তখন সাফল্যের মাত্রা অনেক বৃদ্ধি পায়। সারা বিশ্ব আপনাদের সাফল্যকে ভারতের সাফল্য হিসেবে বিবেচনা করে”
“আপনারা তরুণ, এই সময় আপনারা আপনাদের ভবিষ্যৎ গঠন করবেন। নতুন ভাবনা এবং নতুন মান নির্ধারণের কারিগর হবেন আপনারা। নতুন ভারতের পথ প্রদর্শক আপনারা”
তিনি বলেন, এই প্রথম প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর অনুকরণে পোশাক পরে বহু শিশু এসেছিল। “জয় হিন্দ মন্ত্র সকলকে অনুপ্রাণিত করে।”

কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় আমার অগ্রজ সতীর্থরা, দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী শ্রী রাজনাথ সিং-জি, এনসিসি-র মহানির্দেশক, শিক্ষকগণ, অতিথিরা, মন্ত্রিসভায় আমার অন্য সতীর্থরা, অন্য অভ্যাগতবৃন্দ, প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে অংশ নেওয়া শিল্পী ও কলাকুশলীরা, আমার তরুণ এনসিসি এবং এনএসএস বন্ধুসকল!

এই প্রথম আমি প্রত্যক্ষ করছি নেতাজীর বেশে সুসজ্জিত হয়ে অনেক শিশু প্রধানমন্ত্রীর বাসগৃহে এসেছে। প্রথমেই আপনাদেরকে আমি অভিবাদন জানাতে চাই। ‘জয় হিন্দ’ মন্ত্র সব সময়ের জন্য আমাদের উদ্দীপ্ত করে।

বন্ধুগণ,

বিগত কয়েক সপ্তাহে বারংবার তরুণ সতীর্থদের সঙ্গে আমার সাক্ষাতের সুযোগ হয়েছে। এক মাস আগে আমরা ‘বীর বাল দিবস’ উদযাপন করেছি। আমাদের সুযোগ হয়েছে বীর সাহিবজাদাদের (শিখ গুরু গোবিন্দ সিং-এর সন্তানদের) বীরত্ব ও আত্মত্যাগের প্রতি কুর্নিশ জানানোর। এরপর কর্ণাটকে ‘জাতীয় যুব উৎসব’এ আমি অংশ নিয়েছি। দু-দিন পর দেশের তরুণ অগ্নিবীরদের সঙ্গে আমরা সাক্ষাৎ হয়েছে। এরপর উত্তরপ্রদেশে খেল মহাকুম্ভে তরুণ খেলোয়াড়দের সঙ্গে আমি মিলিত হই। আপনাদের নেতৃত্বকে চিনুন সংসদে এই কার্যক্রমে সারা দেশের ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে মিলিত হওয়ার আমার সুযোগ হয় এরপর প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে আজকের এই অনুষ্ঠান। জাতীয় শিশু সম্মান পাওয়া দেশের প্রতিশ্রুতিমান শিশুদের সঙ্গে গতকাল আমার মিলিত হওয়ার সুযোগ হয়েছে। আজ এই বিশেষ অনুষ্ঠানে আপনাদের সকলের সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ হচ্ছে। কিছুদিন পর ‘পরীক্ষা পে চর্চা’ অনুষ্ঠানে সারা দেশের লক্ষ লক্ষ তরুণ এবং ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে আমার কথা হবে। প্রতি বছরের মতো এবারও এনসিসি কার্যক্রমে যুক্ত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছি আমি।

বন্ধুগণ,

তরুণদের সঙ্গে আমার আলোচনা দুটি কারণে আমার কাছে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত তরুণদের মধ্যে রয়েছে শক্তি, সতেজতা, উদ্যম, আবেগ এবং অভিনবত্ব। এইসব সদর্থক দিক আমাকে অনুপ্রাণিত করে এবং দিন-রাত্রি আমাকে উৎসাহ যোগায়। দ্বিতীয়ত স্বাধীনতার অমৃতকালে আপনারাই হলেন দেশের আকাঙ্খা এবং স্বপ্নের প্রতিভূ। উন্নত ভারতে সর্বাধিক লাভবান হবেন আপনারা এবং তার ভিত্তি নির্মাণে সর্ববৃহৎ দায়িত্বভার আপনাদের কাঁধেই ন্যস্ত। বিভিন্ন কর্মসূচিতে তরুণদের ক্রমবর্ধমান অংশগ্রহণ উৎসাহজনক। পরাক্রম দিবসে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা সম্বলিত আয়োজিত বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় আপনাদের মতো শিশুদের অংশগ্রহণ অনুরূপ এক দৃষ্টান্ত স্বরূপ। অমৃত মহোৎসবে দেশে এই জাতীয় বিভিন্ন অনুষ্ঠান এবং প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। কোটি কোটি তরুণরা এতে অংশ নিচ্ছেন। তরুণ বয়েসে দেশের জন্য আত্মনিয়োগ এবং বড় স্বপ্ন দেখার এটা এক প্রতীকি রূপ। এটাই প্রমাণ করে ভারতের তরুণ প্রজন্ম দেশের দায়িত্বভার নিতে প্রস্তুত এবং দায়বদ্ধতা পূরণের জন্য সংকল্পবদ্ধ। কবিতা, ছবি আঁকা, প্রবন্ধ রচনা এবং সাজ-পোশাকের প্রতিযোগিতায় জয়ী তরুণদের আমি তাদের অভিনন্দন জানাই। এবারেও প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে এক বিরাট সংখ্যায় আমাদের এনসিসি এবং এনএসএস ক্যাডেটরা ও অনেক কলা-কূশলী অংশ নেবেন। আপনাদের সকলকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা।

বন্ধুগণ,

এনসিসি এবং এনএসএস এই সংগঠনগুলি জাতীয় লক্ষ্য এবং জাতীয় উদ্দেশ্য পূরণে তরুণ সম্প্রদায়কে যুক্ত করে। সমগ্র দেশ প্রত্যক্ষ করেছে এনসিসি এবং এনএসএস স্বেচ্ছাসেবকরা করোনার সময়কালে দেশের সক্ষমতা বৃদ্ধি করেছেন। ফলে সরকার সবসময়ই এইসব সংগঠনগুলির প্রসারের জন্য উৎসাহ যোগাচ্ছে। উদাহরণ স্বরূপ আমাদের সীমান্ত এবং সমুদ্র উপকূলবর্তী জেলাগুলি বিভিন্ন রকম চ্যালেঞ্জের সামনে দাঁড়ায়। আপনাদের মতো তরুণদেরকে এইসব প্রতিকূলতার মোকাবিলার জন্য সরকার প্রস্তুত করছে। দেশের এইসমস্ত জেলাগুলিতে এনসিসি-র জন্য বিশেষ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয় যেখানে সেনা, নৌবাহিনী এবং বিমান বাহিনী তাদের বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রদান করে। ফলে ভবিষ্যতের জন্য এই তরুণ সম্প্রদায়কে প্রস্তুত করা যাতে প্রয়োজনে তারা প্রাথমিক ভূমিকা পালন করতে পারেন। এখন আমরা উজ্জীবিত সীমান্ত এলাকা কার্যক্রম চালাচ্ছি। এই কর্মসূচিতে সীমান্ত গ্রামগুলিকে সমস্ত রকম সুবিধা সম্পন্ন করে তোলা হচ্ছে। এর উদ্দেশ্য হল সীমান্ত এলাকার তরুণদের সক্ষমতা বৃদ্ধি, পরিবারগুলি যাতে গ্রামে বসবাস করে সেই উৎসাহ দেওয়া এবং শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের উন্নত সুযোগ-সুবিধা সম্প্রসারণ।

বন্ধুগণ,

সরকারের এ জাতীয় প্রচেষ্টার মধ্যে আপনারা নিশ্চয় আপনাদের জীবনের উপযোগী কোন একটা দিক খুঁজে পাবেন। আপনাদের জীবনে ভালো কিছু করা এবং সাফল্য অর্জনের পিছনে আপনাদের পাশাপাশি আপনাদের পিতা-মাতা এবং আপনাদের পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে। আপনাদের শিক্ষক-শিক্ষিকা, বিদ্যালয় এবং আপনাদের বন্ধুদের এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা থাকে। সংক্ষেপে বললে, আপনাদের এই সাফল্যের পিছনে আপনারা প্রত্যেকের সাহায্য এবং সমর্থন পেয়ে থাকেন। আপনাদের দক্ষতা এবং নির্ণয়ের ওপর নিঃসন্দেহে তাদের বিশ্বাস আছে। আপনাদের প্রচেষ্টায় নিশ্চয় সকলে সামিল হন। আর এখন যখন আপনারা প্রজাতন্ত্র দিবস কুচকাওয়াজে অংশ নিতে যাচ্ছেন তা নিঃসন্দেহে আপনাদের পরিবার, বিদ্যালয়, কলেজ এবং আপনাদের এলাকার সম্মান বৃদ্ধি করবে। ফলে বলা যেতে পারে আমাদের সাফল্য কেবল একক প্রচেষ্টায় নয় এবং আমাদের এই সাফল্য আমাদের একার জন্যও নয়। সমাজ এবং দেশের ক্ষেত্রেও আপনাদেরকে সেই মানসিকতা বজায় রাখতে হবে। যে ক্ষেত্রে আপনারা উৎসাহী সেই দিকেই আপনারা এগিয়ে যান। কিন্তু লক্ষ্য সম্পূরণে অনেক মানুষকে আপনাদের সঙ্গে নিতে হবে। দলীয় মানসিকতার মনোভাব নিয়ে আপনাদেরকে কাজ করতে হবে। ফলে আপনাদের লক্ষ্যকে দেশের লক্ষ্যের সঙ্গে যুক্ত করলে আপনাদের সাফল্যের পরিসর অনেক বৃদ্ধি পেতে পারে। বিশ্ব তখন ভারতের সাফল্যে আপনাদের সাফল্যকে প্রত্যক্ষ করবে। বিজ্ঞানীদের মধ্যে যেমন ডঃ এ পি জে আব্দুল কালাম, হোমি জাহাঙ্গীর ভাবা এবং ডঃ সি ভি রমন অথবা মেজর ধ্যানচাঁদ এবং বর্তমান ক্রীড়া ব্যক্তিত্বরা এদের সকলকে সারা বিশ্ব ভারতের সাফল্যের মাঝে এদের সাফল্যের মাইলফলকে চিনে নেয়। এছাড়াও এর মধ্য দিয়ে ভারতের এই সাফল্যে সারা বিশ্ব নতুন ভবিষ্যতের দিক চিহ্নিত হয়। ফলে ঐতিহাসিক সাফল্য হল তাই যা সমস্ত মানবতার উন্নয়নে পরাকাষ্ঠা হিসেবে দেখা দেয়। ‘সবকা প্রয়াস’ (প্রত্যেকের প্রচেষ্টা) ভাবধারার এটাই হল মূল শক্তি।

বন্ধুগণ,

আজ আপনারা যে সময়কালের মধ্যে রয়েছেন তার আরও একটা উল্লেখযোগ্য দিক রয়েছে। আজ দেশের তরুণদের সামনে অভূতপূর্ব নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত হয়ে গেছে। আজকে দেশে স্টার্টআপ ইন্ডিয়া, মেক ইন ইন্ডিয়া, আত্মনির্ভর ভারতের অভিযান চলেছে। ভারত আজ সারা বিশ্বের ভবিষ্যতের স্বার্থ কাজ করছে। তা সে মহাকাশ ক্ষেত্র থেকে পরিবেশ বা জলবায়ুগত চ্যালেঞ্জের বিষয়ে যাই হোক না কেন। কৃত্রিম মেধা, মেশিন লার্নিং এবং ভার্চুয়াল বাস্তবতার ভবিষ্যতদর্শী ক্ষেত্রগুলিতে দেশ এখন প্রথম সারিতে। ক্রীড়া এবং সৃষ্টিশীলতার ক্ষেত্রে দেশ উন্নত বাস্তুতন্ত্র তৈরি করেছে। আপনারা সকলে এর অঙ্গ। অদৃশ্য সম্ভাবনা, অকল্পনীয় সমাধান এবং যে ক্ষেত্রে এখনও কেউ বিচরণ করেনি সেইসব ক্ষেত্রে উদ্ভাবনাময় সন্ধান আপনাদেরকে খুঁজে বের করতে হবে।

বন্ধুগণ,

ভবিষ্যতের জন্য বৃহৎ স্বপ্ন এবং সমাধানসূত্র নির্ণয় আমাদের কাছে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। ঠিক একই সময় আমাদেরকে ছোট মাপের অগ্রাধিকারের ক্ষেত্রগুলিকে অনুরূপ গুরুত্ব প্রদান করতে হবে। ফলে দেশে প্রত্যেকটি নতুন ঘটনার প্রতি আপনাদেরকে সচেতন হতে আমি আহ্বান জানাবো। দেশে যে নতুন অভিযান চলেছে তাতে আপনারা অংশ নিন। দৃষ্টান্ত স্বরূপ আপনাদের সামনে রয়েছে স্বচ্ছ ভারত অভিযান। তরুণদেরকে তাদের জীবনে এটাকে লক্ষ্য হিসেবে স্থির করতে হবে। আপনাদের মধ্যে সৃষ্টিশীলতা এবং উদ্যম দুই-ই রয়েছে। আপনারা সংকল্প নিতে পারেন যে আপনাদের এলাকা, গ্রাম, শহর, নগরকে পরিষ্কার রাখতে আপনাদের বন্ধু-বান্ধবকে নিয়ে একটি দল গঠন করার। আপনারা স্বচ্ছতার লক্ষ্যে অগ্রসর হলে তা প্রবীণ মানুষদেরও কাজে লাগবে। এর পাশাপাশি আপনাদেরকে এটাও সংকল্প নিতে হবে অমৃত মহোৎসবের এই সময়কালে স্বাধীনতা সংগ্রামীদের নিয়ে অন্তত একটা বই আপনারা পড়বেন। আপনাদের মধ্যে অনেকেই কবিতা, গল্প লেখেন এবং অনেকে ব্লগিং-এও উৎসাহী। স্বাধীনতা সংগ্রামীদের জীবন এবং স্বাধীনতা আন্দোলনের ওপর একটা সৃষ্টিশীল কাজ করুন। আপনারা আপনাদের বিদ্যালয়কে এই বিষয় নিয়ে কোনো অনুষ্ঠান বা প্রতিযোগিতার আয়োজন করতেও বলতে পারেন। আপনাদের জেলায় ৭৫টি অমৃত সরোবর তৈরি করা হচ্ছে। আপনারা আপনাদের বন্ধু-বান্ধবকে নিয়ে আপনাদের এলাকায় অমৃত সরোবর গড়তে অগ্রবর্তী হতে পারেন। উদাহরণ স্বরূপ, অমৃত সরোবরের পাশে আপনারা গাছ লাগাতে পারেন। এর রক্ষণাবেক্ষণের জন্য মানুষকে সচেতন করতে শোভাযাত্রা বের করা যেতে পারে। আপনারা নিশ্চয় শুনেছেন দেশে ফিট ইন্ডিয়া আন্দোলন চলছে। তরুণদের জন্য এটা অত্যন্ত আকর্ষণীয় এক অভিযান। আপনারা নিজেরাই কেবল নয়, আপনাদের পরিবারের অন্য সদস্যদেরকেও এই কর্মসূচিতে যোগ দিতে উৎসাহিত করুন। প্রত্যকদিন সকালে পরিবারের সদস্যদেরকে নিয়ে আপনারা যোগ ব্যায়াম করতে পারেন। আপনারা নিশ্চয় শুনেছেন, এ বছর ভারত জি২০-তে সভাপতিত্ব করছে। ভারতের কাছে এটা গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ। আপনারা এই নিশ্চয় বিষয়ে পড়েছেন। স্কুল এবং কলেজে এ নিয়ে আপনারা আলোচনা করুন।

বন্ধুগণ,

‘দাসত্বের মানসিকতা থেকে মুক্ত’ এবং ‘ঐতিহ্যের প্রতি গর্বিত’ এই দুই প্রস্তাবকে সামনে রেখে দেশ এগিয়ে চলেছে। এই দুই প্রস্তাব দেশের তরুণদের কাছে এক দায়বদ্ধতাও বটে। ভবিষ্যতের জন্য ঐতিহ্যের সংরক্ষণ এবং প্রসার আপনাদের দায়িত্ব। দেশের ঐতিহ্য সম্বন্ধে সম্যক অবগত হলে তখনই আপনাদের পক্ষে এটা করা সম্ভব। আমি আপনাদের প্রস্তাব দিচ্ছি আপনারা যখন কোথাও ঘুরতে গেলেন কোনো ঐতিহ্যপূর্ণ এলাকায় যান। আপনারা তরুণ, ফলে ভবিষ্যতের জন্য দৃষ্টিভঙ্গী তৈরির এটাই উপযুক্ত সময়। নতুন ধারণা এবং নতুন মানদন্ডের নির্ণায়ক আপনারা। নতুন ভারতের পথ রচনা করবেন আপনারাই। আমি স্থির নিশ্চিত দেশের আশা-আকাঙ্খা এবং প্রত্যাশা পূরণে আপনারা সক্ষম হয়ে উঠবেন। আরও একবার আপনাদেরকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি!

ধন্যবাদ!

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
LIC outperforms private peers in new premium mop-up in August

Media Coverage

LIC outperforms private peers in new premium mop-up in August
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
PM chairs Semiconductor Executives’ Roundtable
September 10, 2024
Semiconductor is the basis of the Digital Age: PM
PM emphasises that democracy and technology together can ensure the welfare of humanity
PM underscores that India has the capability to become a trusted partner in a diversified semiconductor supply chain
PM assures that the government will follow a predictable and stable policy regime
CEOs appreciate the suitable environment for the industry in country saying centre of gravity of the semiconductor industry is starting to shift towards India
Expressing confidence in the business environment, CEOs say there is unanimous consensus in the industry that India is the place to invest
CEOs mention that enormous opportunities present in India today were never seen earlier

Prime Minister Shri Narendra Modi chaired the Semiconductor Executives’ Roundtable at his residence at 7, Lok Kalyan Marg earlier today.

During the meeting, Prime Minister said that their ideas will not only shape their business but also India’s future. Mentioning that the coming time will be technology driven, Prime Minister said semiconductor is the basis of the Digital Age and the day is not far when the semiconductor industry will be the bedrock for even our basic necessities.

Prime Minister emphasised that democracy and technology together can ensure the welfare of humanity and India is moving ahead on this path recognizing its global responsibility in the semiconductor sector.

Prime Minister talked about the pillars of development which include developing social, digital and physical infrastructure, giving boost to inclusive development, reducing compliance burden and attracting investment in manufacturing and innovations. He underscored that India has the capability to become a trusted partner in a diversified semiconductor supply chain.

Prime Minister talked about India’s talent pool and the immense focus of the government on skilling to ensure that trained workforce is available for the industry. He said that India’s focus is to develop products which are globally competitive. He highlighted that India is a great market for investing in hi-tech infrastructure and said the excitement shared by the leaders of the semiconductor sector today will motivate the government to work harder for this sector.

Prime Minister assured the leaders that the Indian government will follow a predictable and stable policy regime. With the focus of Make In India and Make for the World, Prime Minister said that the government will continue to support the industry at every step.

The CEOs appreciated India’s commitment to the growth of the semiconductor sector and said that what has transpired today is unprecedented wherein leaders of the entire semiconductor sector have been brought under one roof. They talked about the immense growth and future scope of the semiconductor industry. They said the centre of gravity of the semiconductor industry is starting to shift towards India, adding that the country now has a suitable environment for the industry which has put India on the global map in the semiconductor sector. Expressing their belief that what is good for India will be good for the world, they said India has amazing potential to become a global power house in raw materials in the semiconductor sector.

Appreciating the business friendly environment in India, they said that in the world of complex geopolitical situation, India is stable. Mentioning their immense belief in India’s potential, they said there is unanimous consensus in the industry that India is the place to invest. They recalled the encouragement given by the Prime Minister in the past as well and said the enormous opportunities present in India today were never seen earlier and they are proud to partner with India.

The meeting was attended by CEOs, Heads and representatives of various organisations including SEMI, Micron, NXP, PSMC, IMEC, Renesas, TEPL, Tokyo Electron Ltd, Tower, Synopsys, Cadence, Rapidus, Jacobs, JSR, Infineon, Advantest, Teradyne, Applied Materials, Lam Research, Merck, CG Power and Kaynes Technology. Also present in the meeting were Professors from Stanford University, University of California San Diego and IIT Bhubaneswar.