Quoteএইমস্‌ গুয়াহাটি ও আসামের অন্য ৩টি মেডিকেল কলেজ জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেছেন
Quote‘আপকে দ্বার আয়ুষ্মান’ প্রচারাভিযানের সূচনা করেছেন
Quoteআসাম উন্নত স্বাস্থ্য পরিষেবা উদ্ভাবন প্রতিষ্ঠানের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন
Quote“গত ৯ বছরে উত্তর-পূর্ব ভারতে পরিকাঠামো ক্ষেত্রে এক ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে”
Quote“আমরা মানুষের জন্য 'সেবা ভাব' নিয়ে কাজ করি”
Quote“আমরা উত্তর-পূর্বের উন্নয়নের মাধ্যমে ভারতের উন্নয়নের মন্ত্র নিয়ে এগিয়ে চলেছি”
Quote“আমাদের সরকার মনে করে যে, দেশ ও দেশবাসীর স্বার্থই সর্বাগ্রে। তাই, ভোট ব্যাঙ্কের কথা না ভেবে আমরা সমস্যার দিকে নজর দিচ্ছি”
Quote“কোনও একটি ক্ষেত্রে যখন স্বজন-পোষণ, আঞ্চলিকতাবাদ, দুর্নীতি এবং অস্থিরতার রাজনীতি কায়েম করা হয়, তখন উন্নয়ন অসম্ভব হয়ে ওঠে”
Quote“আমাদের সরকারের আমলে যেসব কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে, আমাদের মা ও বোনেরা তাতে ব্যাপকভাবে উপকৃত হয়েছেন”
Quote“একুশ শতকের প্রয়োজনীয়তার কথা মাথায় রেখে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার আধুনিকীকরণ করছে আমাদের সরকার”
Quote“ভারতের স্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যবস্থার মূল ভিত্তি হ’ল ‘সবকা প্রয়াস’ (সকলের প্রচেষ্টা)”

আসামের রাজ্যপাল শ্রী গুলাব চাঁদ কাটারিয়া, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মাজী, আমার সহকর্মী স্বাস্থ্য মন্ত্রী ডাঃ মনসুখ মান্ডব্যজী ও ডাঃ ভারতী প্রবীণ পাওয়ারজী, আসামের মন্ত্রী শ্রী কেশব মহন্তজী, চিকিৎসা জগতের সমস্ত বিশিষ্ট জনেরা, এই ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত বিভিন্ন জায়গার বিশিষ্ট জনেরা এবং আমার প্রিয় আসামের ভাই ও বোনেরা।

 

|

মা কামাক্ষ্যার পুণ্যভূমি অহমের সমস্ত মানুষ, ভাই ও বোনেদের শুভেচ্ছা! আপনাদের সবাইকে রঙ্গালি বিহুর শুভেচ্ছা! এই বিশেষ দিনে আসাম এবং উত্তর-পূর্বের স্বাস্থ্য পরিকাঠামো এক নতুন মাত্রা পেল। আজ উত্তর-পূর্ব ভারত আজ প্রথম এইমস্ পেল এবং আসাম পেয়েছে তিনটি নতুন মেডিকেল কলেজ। গুয়হাটি আইআইটি-র যৌথ উদ্যোগে ৫০০টি শয্যাবিশিষ্ট সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তরও আজ স্থাপিত হ’ল। আসাম ছাড়াও অরুণাচল প্রদেশ, নাগাল্যান্ড, মেঘালয়, মিজোরাম এবং মণিপুরের মানুষও নতুন এই এইমস্ হাসাপাতালে সুলভে চিকিৎসার সুযোগ পাবেন।

ভাই ও বোনেরা,

গত ৯ বছরে উত্তর-পূর্ব ভারতে পরিকাঠামো ক্ষেত্রে এক ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। আজ যাঁরাই উত্তর-পূর্বে আসেন, তাঁরা এখানকার সড়ক, রেল এবং বিমানবন্দরের প্রশংসাও করেন। এখানকার শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে সুযোগ-সুবিধা ব্যাপক সম্প্রসারিত হয়েছে। গত বছর আমি যখন ডিব্রুগড়ে এসেছিলাম, তখন এক সঙ্গে আসামের বিভিন্ন জেলায় বেশ কয়েকটি হাসপাতালের শিলান্যাস ও উদ্বোধন করেছিলাম। আজ আমি একটি এইমস্ এবং তিনটি মেডিকেল কলেজ আপনাদের হাতে তুলে দিচ্ছি। 

যখনই আমি দেশের উত্তর, দক্ষিণ, উত্তর-পূর্বে যাই - তখন আমি গত ৯ বছরের উন্নয়নমূলক কাজকর্ম নিয়ে আলোচনা করি। যদিও কিছু কিছু মানুষ এতে অখুশি হন। এটি একটি নতুন রোগ। অভিযোগ করেন যে, তাঁরা দশকের পর দশক দেশ শাসন করেছেন, অতএব, তাঁরা এর কৃতিত্ব পাবেন না কেন? এ ধরনের কৃতিত্ব – সর্বস্ব লোকজনেরা দেশের প্রভূত ক্ষতি করেছেন। জনসাধারণ হলেন ভগবানের আরেকটি রূপ। 

 

|

বন্ধুগণ,

কয়েক দশক ধরে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের মানুষ অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেছেন। কোনও একটি ক্ষেত্রে যখন স্বজন-পোষণ, আঞ্চলিকতাবাদ, দুর্নীতি এবং অস্থিরতার রাজনীতি কায়েম করা হয়, তখন উন্নয়ন অসম্ভব হয়ে ওঠে। আমাদের স্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যবস্থায় সেটাই ঘটেছে। ১৯৫০ সালে দিল্লিতে প্রথম এইমস্ হাসপাতাল তৈরি করা হয়েছিল। দেশের নানা প্রান্তের মানুষ সেখানে চিকিৎসার জন্য আসেন। কিন্তু, দেশের অন্যত্রও যে এইমস্ স্থাপন করা যায়, তা কয়েক দশকে কেউ ভাবেননি। এটি প্রথমবার ভেবেছিল প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর সরকার। তাই, ২০১৪ সালের পর আমরা সমস্ত বাধাবিঘ্নকে দূরে সরিয়ে ১৫টি নতুন এইমস্ তৈরির কাজ শুরু করি। এই এইমস্ হাসপাতালগুলিতে শুধু চিকিৎসাই নয়, পড়াশোনাও করা যাবে। 

বন্ধুগণ,

পূর্ববর্তী সরকারগুলি ভুল নীতির ফলে আমাদের দেশের চিকিৎসক এবং অন্যান্য চিকিৎসার এবং স্বাস্থ্যের সঙ্গে যুক্ত পেশাদারদের ঘাটতি রয়েছে। ভারতের স্বাস্থ্য পরিষেবার গুণগত মানোন্নয়নে এটাই প্রধান বাধা। ২০১৪-র আগের ১০ বছরে মাত্র ১৫০টি মেডিকেল কলেজ স্থাপন করা হয়েছিল। গত ৯ বছরে আমরা প্রায় ৩০০টি নতুন মেডিকেল কলেজ স্থাপন করি। এমবিবিএস পাঠক্রমে আসনসংখ্যা দ্বিগুণ বাড়িয়ে ১ লক্ষেরও বেশি করা হয়েছে। চিকিৎসা ক্ষেত্রে স্নাতকোত্তর পাঠক্রমে আসন প্রায় ১১০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে। চিকিৎসা শিক্ষায় সম্প্রসারণে আমরা ন্যাশনাল মেডিকেল কমিশন তৈরি করেছি। এই প্রথম চিকিৎসা শিক্ষার জন্য আমরা ভারতের বিভিন্ন ভাষায় পড়ার সুযোগ করে দিয়েছি। এর ফলে, প্রত্যন্ত এলাকার পড়ুয়ারাও চিকিৎসক হতে পারবেন। এ বছরের বাজেটে ১৫০টিরও বেশি নার্সিং কলেজ স্থাপনের প্রস্তাব রাখা হয়েছে। গত ৯ বছরে উত্তর-পূর্বে দ্বগুণ সংখ্যক মেডিকেল কলেজ স্থাপন করা হয়েছে। 

ভাই ও বোনেরা,

আমাদের সরকার মনে করে যে, দেশ ও দেশবাসীর স্বার্থই সর্বাগ্রে। তাই, ভোট ব্যাঙ্কের কথা না ভেবে আমরা সমস্যার দিকে নজর দিচ্ছি। আমরা আয়ুষ্মান প্রকল্পের সূচনা করেছি। এর ফলে, দরিদ্র মানুষরা ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনা খরচে চিকিৎসার সুবিধা পেতে পারেন। কম খরচে গরীব ও মধ্যবিত্ত মানুষ যাতে সুলভ মূল্যে ওষুধ কিনতে পারেন, সেজন্য আমরা ৯ হাজারেরও বেশি জন ঔষধি কেন্দ্র চালু করেছি। য়ামরা স্টেন্ট ও হাঁটু প্রতিস্থাপনের খরচ অনেক হ্রাস করে দিয়েছি। গরীব মানুষের জন্য আমরা প্রতিটি জেলায় নিখরচায় ডায়ালিসিস – এর ব্যবস্থা করেছি। কঠিন অসুখ নির্ণয়ের জন্য আমরা দেড় লক্ষেরও বেশি স্বাস্থ্য কেন্দ্র চালু করেছি, যেখানে স্বাস্থ্য সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় সমস্ত রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। আগামী ৫ বছরের মধ্যে দেশকে যক্ষ্মা মুক্ত করার লক্ষ্য নিয়েছি আমরা। স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে আমরা যোগ – আয়ুর্বেদ এবং ফিট ইন্ডিয়া প্রচারাভিযান চালিয়ে যাচ্ছি। 

 

|

বন্ধুগণ,

আয়ুষ্মান ভারত – প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনা আজ দেশের প্রতিটি গরীব মানুষের চিকিৎসায় প্রধান সহায়ক হয়ে উঠেছে। বিগত বছরগুলিতে আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প গরীব মানুষের ৮০ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় করেছে। জন ঔষধি কেন্দ্র তৈরি হওয়ায় গরীব ও মধ্যবিত্ত মানুষের ওষুধের জন্য খরচ এখন ৮০ হাজার কোটি টাকা থেকে কমে প্রায় ২০ হাজার টাকায় নেমে এসেছে। এখন স্টেন্ট এবং হাঁটু প্রতিস্থাপনের খরচ বছরে প্রায় ১৩ হাজার কোটি টাকা কমেছে। আসামের ১ কোটিরও বেশি মানুষ এখন আয়ুষ্মান ভারত কার্ড ব্যবহার করছেন। 

বন্ধুগণ,

আমাদের সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধাভোগীদের সঙ্গে আমি প্রায়ই কথা বলি। আমাদের বিপুল সংখ্যক মা, বোন, ছেলে ও মেয়েরা এতে অংশ নেন। তাঁরা আমার সঙ্গে বিজেপি সরকারের আমলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়ন নিয়ে কথা বলেন।

 

|

বিজেপি সরকারের আমলে যেসব কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে, আমাদের মা ও বোনেরা তাতে ব্যাপকভাবে উপকৃত হয়েছেন। স্বচ্ছ ভারত অভিযানে কোটি কোটি শৌচাগার নির্মাণ করা হয়েছে, যা মহিলাদের অনেক রোগ থেকে মুক্তি দিয়েছে। উজালা যোজনা বিষাক্ত ধোঁয়া থেকে মহিলাদের মুক্তি দিয়েছে। জল জীবন মিশনে কোটি কোটি মহিলা জলবাহিত রোগ থেকে রক্ষা পাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী মাতৃ বন্দনা যোজনা গর্ভবতী মহিলাদের আর্থিক সহায়তা সুনিশ্চিত করেছে। রাষ্ট্রীয় পোষণ অভিযানের মাধ্যমে মহিলারা পুষ্টিকর খাদ্য পাচ্ছেন।

বন্ধুগণ,

একুশ শতকের প্রয়োজনীয়তার কথা মাথায় রেখে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার আধুনিকীকরণ করছে আমাদের সরকার। আয়ুষ্মান ভারত ডিজিটাল হেলথ মিশনের অওতায় দেশবাসীকে ডিজিটাল হেলথ আইডি বা ডিজিটাল স্বাস্থ্য কার্ড প্রদান করা হচ্ছে। দেশের সমস্ত হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের একটি প্ল্যাটফর্মে নিয়ে আসা হচ্ছে। এর ফলে, মাত্র একটি ক্লিকের মাধ্যমেই নাগরিকদের সম্পূর্ণ স্বাস্থ্য সংক্রান্ত তথ্য জানা যাবে। হাসপাতালে চিকিৎসা এবং সঠিক চিকিৎসকের কাছে পৌঁছনো অনেক সহজ হবে। এই প্রকল্পে এখনও পর্যন্ত ৩৮ কোটি মানুষকে ডিজিটাল পরিচয়পত্র প্রদান করা হয়েছে। এখন ই-সঞ্জীবনির মাধ্যমে এখন বাড়িতে বসেই নিজের পছন্দ মতো চিকিৎসা করাতে পারছেন সাধারণ মানুষেরা। 

 

|

ভাই ও বোনেরা,

ভারতের স্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যবস্থার মূল ভিত্তি হ’ল ‘সবকা প্রয়াস’ (সকলের প্রচেষ্টা)। করোনা সঙ্কটের সময় আমরা ‘সবকা প্রয়াস’ – এর শক্তি প্রত্যক্ষ করেছি। আজ গোটা বিশ্ব আমাদের সবচেয়ে দ্রুততম এবং অত্যন্ত কার্যকরি কোভিড টিকাদান কর্মসূচি প্রশংসা করছে। টিকাদান কর্মসূচিতে আশা কর্মী, অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী এবং প্রাথমিক স্বাস্থ্য কর্মীরা খুব ভালো কাজ করেছেন। ‘সবকা প্রায়স’ এবং ‘সবকা বিশ্বাস’ – এর ফলেই এই মহাযজ্ঞ সফল সম্ভব হয়েছে। ‘সবকা প্রয়াস’ – এর মন্ত্র নিয়েই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। 

 

  • कृष्ण सिंह राजपुरोहित भाजपा विधान सभा गुड़ामा लानी November 21, 2024

    जय श्री राम 🚩 वन्दे मातरम् जय भाजपा विजय भाजपा
  • दिग्विजय सिंह राना September 20, 2024

    हर हर महादेव
  • VIKRAM SINGH RATHORE August 31, 2024

    jai hind
  • JBL SRIVASTAVA May 27, 2024

    मोदी जी 400 पार
  • Samim Ahamad February 20, 2024

    Jay Hind Jay Bharat
  • Satyam Rai February 19, 2024

    जय श्री राम
  • keka chatterjee February 19, 2024

    #Bharot mata ki joy
  • Vaishali Tangsale February 12, 2024

    🙏🏻🙏🏻🙏🏻👏🏻
  • ज्योती चंद्रकांत मारकडे February 11, 2024

    जय हो
  • Shirish Tripathi October 11, 2023

    विश्व गुरु के पथ पर अग्रसर भारत 🙏🇮🇳
Explore More
প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী

জনপ্রিয় ভাষণ

প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী
Indian economy remains positive amid global turbulence: Finance Ministry

Media Coverage

Indian economy remains positive amid global turbulence: Finance Ministry
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
India is going to open doors of new possibilities of space for the world: PM Modi
June 28, 2025
QuoteI extend my heartiest congratulations and best wishes to you for hoisting the flag of India in space: PM
QuoteScience and Spirituality, both are our Nation’s strength: PM
QuoteThe success of Chandrayaan mission and your historic journey renew interest in science among the children and youth of the country: PM
QuoteWe have to take Mission Gaganyaan forward, we have to build our own space station and also land Indian astronauts on the Moon: PM
QuoteYour historic journey is the first chapter of success of India's Gaganyaan mission and will give speed and new vigour to our journey of Viksit Bharat: PM
QuoteIndia is going to open doors of new possibilities of space for the world: PM

प्रधानमंत्रीशुभांशु नमस्कार!

शुभांशु शुक्लानमस्कार!

प्रधानमंत्रीआप आज मातृभूमि से, भारत भूमि से, सबसे दूर हैं, लेकिन भारतवासियों के दिलों के सबसे करीब हैं। आपके नाम में भी शुभ है और आपकी यात्रा नए युग का शुभारंभ भी है। इस समय बात हम दोनों कर रहे हैं, लेकिन मेरे साथ 140 करोड़ भारतवासियों की भावनाएं भी हैं। मेरी आवाज में सभी भारतीयों का उत्साह और उमंग शामिल है। अंतरिक्ष में भारत का परचम लहराने के लिए मैं आपको हार्दिक बधाई और शुभकामनाएं देता हूं। मैं ज्यादा समय नहीं ले रहा हूं, तो सबसे पहले तो यह बताइए वहां सब कुशल मंगल है? आपकी तबीयत ठीक है?

|

शुभांशु शुक्ला: जी प्रधानमंत्री जी! बहुत-बहुत धन्यवाद, आपकी wishes का और 140 करोड़ मेरे देशवासियों के wishes का, मैं यहां बिल्कुल ठीक हूं, सुरक्षित हूं। आप सबके आशीर्वाद और प्यार की वजह से… बहुत अच्छा लग रहा है। बहुत नया एक्सपीरियंस है यह और कहीं ना कहीं बहुत सारी चीजें ऐसी हो रही हैं, जो दर्शाती है कि मैं और मेरे जैसे बहुत सारे लोग हमारे देश में और हमारा भारत किस दिशा में जा रहा है। यह जो मेरी यात्रा है, यह पृथ्वी से ऑर्बिट की 400 किलोमीटर तक की जो छोटे सी यात्रा है, यह सिर्फ मेरी नहीं है। मुझे लगता है कहीं ना कहीं यह हमारे देश के भी यात्रा है because जब मैं छोटा था, मैं कभी सोच नहीं पाया कि मैं एस्ट्रोनॉट बन सकता हूं। लेकिन मुझे लगता है कि आपके नेतृत्व में आज का भारत यह मौका देता है और उन सपनों को साकार करने का भी मौका देता है। तो यह बहुत बड़ी उपलब्धि है मेरे लिए और मैं बहुत गर्व feel कर रहा हूं कि मैं यहां पर अपने देश का प्रतिनिधित्व कर पा रहा हूं। धन्यवाद प्रधानमंत्री जी!

प्रधानमंत्रीशुभ, आप दूर अंतरिक्ष में हैं, जहां ग्रेविटी ना के बराबर है, पर हर भारतीय देख रहा है कि आप कितने डाउन टू अर्थ हैं। आप जो गाजर का हलवा ले गए हैं, क्या उसे अपने साथियों को खिलाया?

शुभांशु शुक्ला: जी प्रधानमंत्री जी! यह कुछ चीजें मैं अपने देश की खाने की लेकर आया था, जैसे गाजर का हलवा, मूंग दाल का हलवा और आम रस और मैं चाहता था कि यह बाकी भी जो मेरे साथी हैं, बाकी देशों से जो आए हैं, वह भी इसका स्वाद लें और चखें, जो भारत का जो rich culinary हमारा जो हेरिटेज है, उसका एक्सपीरियंस लें, तो हम सभी ने बैठकर इसका स्वाद लिया साथ में और सबको बहुत पसंद आया। कुछ लोग कहे कि कब वह नीचे आएंगे और हमारे देश आएं और इनका स्वाद ले सकें हमारे साथ…

प्रधानमंत्री: शुभ, परिक्रमा करना भारत की सदियों पुरानी परंपरा है। आपको तो पृथ्वी माता की परिक्रमा का सौभाग्य मिला है। अभी आप पृथ्वी के किस भाग के ऊपर से गुजर रहे होंगे?

शुभांशु शुक्ला: जी प्रधानमंत्री जी! इस समय तो मेरे पास यह इनफॉरमेशन उपलब्ध नहीं है, लेकिन थोड़ी देर पहले मैं खिड़की से, विंडो से बाहर देख रहा था, तो हम लोग हवाई के ऊपर से गुजर रहे थे और हम दिन में 16 बार परिक्रमा करते हैं। 16 सूर्य उदय और 16 सनराइज और सनसेट हम देखते हैं ऑर्बिट से और बहुत ही अचंभित कर देने वाला यह पूरा प्रोसेस है। इस परिक्रमा में, इस तेज गति में जिस हम इस समय करीब 28000 किलोमीटर प्रति घंटे की रफ्तार से चल रहे हैं आपसे बात करते वक्त और यह गति पता नहीं चलती क्योंकि हम तो अंदर हैं, लेकिन कहीं ना कहीं यह गति जरूर दिखाती है कि हमारा देश कितनी गति से आगे बढ़ रहा है।

प्रधानमंत्रीवाह!

शुभांशु शुक्ला: इस समय हम यहां पहुंचे हैं और अब यहां से और आगे जाना है।

प्रधानमंत्री: अच्छा शुभ अंतरिक्ष की विशालता देखकर सबसे पहले विचार क्या आया आपको?

शुभांशु शुक्ला: प्रधानमंत्री जी, सच में बोलूं तो जब पहली बार हम लोग ऑर्बिट में पहुंचे, अंतरिक्ष में पहुंचे, तो पहला जो व्यू था, वह पृथ्वी का था और पृथ्वी को बाहर से देख के जो पहला ख्याल, वो पहला जो thought मन में आया, वह ये था कि पृथ्वी बिल्कुल एक दिखती है, मतलब बाहर से कोई सीमा रेखा नहीं दिखाई देती, कोई बॉर्डर नहीं दिखाई देता। और दूसरी चीज जो बहुत noticeable थी, जब पहली बार भारत को देखा, तो जब हम मैप पर पढ़ते हैं भारत को, हम देखते हैं बाकी देशों का आकार कितना बड़ा है, हमारा आकार कैसा है, वह मैप पर देखते हैं, लेकिन वह सही नहीं होता है क्योंकि वह एक हम 3D ऑब्जेक्ट को 2D यानी पेपर पर हम उतारते हैं। भारत सच में बहुत भव्य दिखता है, बहुत बड़ा दिखता है। जितना हम मैप पर देखते हैं, उससे कहीं ज्यादा बड़ा और जो oneness की फीलिंग है, पृथ्वी की oneness की फीलिंग है, जो हमारा भी मोटो है कि अनेकता में एकता, वह बिल्कुल उसका महत्व ऐसा समझ में आता है बाहर से देखने में कि लगता है कि कोई बॉर्डर एक्जिस्ट ही नहीं करता, कोई राज्य ही नहीं एक्जिस्ट करता, कंट्रीज़ नहीं एक्जिस्ट करती, फाइनली हम सब ह्यूमैनिटी का पार्ट हैं और अर्थ हमारा एक घर है और हम सबके सब उसके सिटीजंस हैं।

प्रधानमंत्रीशुभांशु स्पेस स्टेशन पर जाने वाले आप पहले भारतीय हैं। आपने जबरदस्त मेहनत की है। लंबी ट्रेनिंग करके गए हैं। अब आप रियल सिचुएशन में हैं, सच में अंतरिक्ष में हैं, वहां की परिस्थितियां कितनी अलग हैं? कैसे अडॉप्ट कर रहे हैं?

शुभांशु शुक्ला: यहां पर तो सब कुछ ही अलग है प्रधानमंत्री जी, ट्रेनिंग की हमने पिछले पूरे 1 साल में, सारे systems के बारे में मुझे पता था, सारे प्रोसेस के बारे में मुझे पता था, एक्सपेरिमेंट्स के बारे में मुझे पता था। लेकिन यहां आते ही suddenly सब चेंज हो गया, because हमारे शरीर को ग्रेविटी में रहने की इतनी आदत हो जाती है कि हर एक चीज उससे डिसाइड होती है, पर यहां आने के बाद चूंकि ग्रेविटी माइक्रोग्रेविटी है absent है, तो छोटी-छोटी चीजें भी बहुत मुश्किल हो जाती हैं। अभी आपसे बात करते वक्त मैंने अपने पैरों को बांध रखा है, नहीं तो मैं ऊपर चला जाऊंगा और माइक को भी ऐसे जैसे यह छोटी-छोटी चीजें हैं, यानी ऐसे छोड़ भी दूं, तो भी यह ऐसे float करता रहा है। पानी पीना, पैदल चलना, सोना बहुत बड़ा चैलेंज है, आप छत पर सो सकते हैं, आप दीवारों पर सो सकते हैं, आप जमीन पर सो सकते हैं। तो पता सब कुछ होता है प्रधानमंत्री जी, ट्रेनिंग अच्छी है, लेकिन वातावरण चेंज होता है, तो थोड़ा सा used to होने में एक-दो दिन लगते हैं but फिर ठीक हो जाता है, फिर normal हो जाता है।

|

प्रधानमंत्री: शुभ भारत की ताकत साइंस और स्पिरिचुअलिटी दोनों हैं। आप अंतरिक्ष यात्रा पर हैं, लेकिन भारत की यात्रा भी चल रही होगी। भीतर में भारत दौड़ता होगा। क्या उस माहौल में मेडिटेशन और माइंडफूलनेस का लाभ भी मिलता है क्या?

शुभांशु शुक्ला: जी प्रधानमंत्री जी, मैं बिल्कुल सहमत हूं। मैं कहीं ना कहीं यह मानता हूं कि भारत already दौड़ रहा है और यह मिशन तो केवल एक पहली सीढ़ी है उस एक बड़ी दौड़ का और हम जरूर आगे पहुंच रहे हैं और अंतरिक्ष में हमारे खुद के स्टेशन भी होंगे और बहुत सारे लोग पहुंचेंगे और माइंडफूलनेस का भी बहुत फर्क पड़ता है। बहुत सारी सिचुएशंस ऐसी होती हैं नॉर्मल ट्रेनिंग के दौरान भी या फिर लॉन्च के दौरान भी, जो बहुत स्ट्रेसफुल होती हैं और माइंडफूलनेस से आप अपने आप को उन सिचुएशंस में शांत रख पाते हैं और अपने आप को calm रखते हैं, अपने आप को शांत रखते हैं, तो आप अच्छे डिसीजंस ले पाते हैं। कहते हैं कि दौड़ते हो भोजन कोई भी नहीं कर सकता, तो जितना आप शांत रहेंगे उतना ही आप अच्छे से आप डिसीजन ले पाएंगे। तो I think माइंडफूलनेस का बहुत ही इंपॉर्टेंट रोल होता है इन चीजों में, तो दोनों चीजें अगर साथ में एक प्रैक्टिस की जाएं, तो ऐसे एक चैलेंजिंग एनवायरमेंट में या चैलेंजिंग वातावरण में मुझे लगता है यह बहुत ही यूज़फुल होंगी और बहुत जल्दी लोगों को adapt करने में मदद करेंगी।

प्रधानमंत्री: आप अंतरिक्ष में कई एक्सपेरिमेंट कर रहे हैं। क्या कोई ऐसा एक्सपेरिमेंट है, जो आने वाले समय में एग्रीकल्चर या हेल्थ सेक्टर को फायदा पहुंचाएगा?

शुभांशु शुक्ला: जी प्रधानमंत्री जी, मैं बहुत गर्व से कह सकता हूं कि पहली बार भारतीय वैज्ञानिकों ने 7 यूनिक एक्सपेरिमेंट्स डिजाइन किए हैं, जो कि मैं अपने साथ स्टेशन पर लेकर आया हूं और पहला एक्सपेरिमेंट जो मैं करने वाला हूं, जो कि आज ही के दिन में शेड्यूल्ड है, वह है Stem Cells के ऊपर, so अंतरिक्ष में आने से क्या होता है कि ग्रेविटी क्योंकि एब्सेंट होती है, तो लोड खत्म हो जाता है, तो मसल लॉस होता है, तो जो मेरा एक्सपेरिमेंट है, वह यह देख रहा है कि क्या कोई सप्लीमेंट देकर हम इस मसल लॉस को रोक सकते हैं या फिर डिले कर सकते हैं। इसका डायरेक्ट इंप्लीकेशन धरती पर भी है कि जिन लोगों का मसल लॉस होता है, ओल्ड एज की वजह से, उनके ऊपर यह सप्लीमेंट्स यूज़ किए जा सकते हैं। तो मुझे लगता है कि यह डेफिनेटली वहां यूज़ हो सकता है। साथ ही साथ जो दूसरा एक्सपेरिमेंट है, वह Microalgae की ग्रोथ के ऊपर। यह Microalgae बहुत छोटे होते हैं, लेकिन बहुत Nutritious होते हैं, तो अगर हम इनकी ग्रोथ देख सकते हैं यहां पर और ऐसा प्रोसेस ईजाद करें कि यह ज्यादा तादाद में हम इन्हें उगा सके और न्यूट्रिशन हम प्रोवाइड कर सकें, तो कहीं ना कहीं यह फूड सिक्योरिटी के लिए भी बहुत काम आएगा धरती के ऊपर। सबसे बड़ा एडवांटेज जो है स्पेस का, वह यह है कि यह जो प्रोसेस है यहां पर, यह बहुत जल्दी होते हैं। तो हमें महीनों तक या सालों तक वेट करने की जरूरत नहीं होती, तो जो यहां के जो रिजल्‍ट्स होते हैं वो हम और…

प्रधानमंत्री: शुभांशु चंद्रयान की सफलता के बाद देश के बच्चों में, युवाओं में विज्ञान को लेकर एक नई रूचि पैदा हुई, अंतरिक्ष को explore करने का जज्बा बढ़ा। अब आपकी ये ऐतिहासिक यात्रा उस संकल्प को और मजबूती दे रही है। आज बच्चे सिर्फ आसमान नहीं देखते, वो यह सोचते हैं, मैं भी वहां पहुंच सकता हूं। यही सोच, यही भावना हमारे भविष्य के स्पेस मिशंस की असली बुनियाद है। आप भारत की युवा पीढ़ी को क्या मैसेज देंगे?

शुभांशु शुक्ला: प्रधानमंत्री जी, मैं अगर मैं अपनी युवा पीढ़ी को आज कोई मैसेज देना चाहूंगा, तो पहले यह बताऊंगा कि भारत जिस दिशा में जा रहा है, हमने बहुत बोल्ड और बहुत ऊंचे सपने देखे हैं और उन सपनों को पूरा करने के लिए, हमें आप सबकी जरूरत है, तो उस जरूरत को पूरा करने के लिए, मैं ये कहूंगा कि सक्सेस का कोई एक रास्ता नहीं होता कि आप कभी कोई एक रास्ता लेता है, कोई दूसरा रास्ता लेता है, लेकिन एक चीज जो हर रास्ते में कॉमन होती है, वो ये होती है कि आप कभी कोशिश मत छोड़िए, Never Stop Trying. अगर आपने ये मूल मंत्र अपना लिया कि आप किसी भी रास्ते पर हों, कहीं पर भी हों, लेकिन आप कभी गिव अप नहीं करेंगे, तो सक्सेस चाहे आज आए या कल आए, पर आएगी जरूर।

प्रधानमंत्री: मुझे पक्का विश्वास है कि आपकी ये बातें देश के युवाओं को बहुत ही अच्छी लगेंगी और आप तो मुझे भली-भांति जानते हैं, जब भी किसी से बात होती हैं, तो मैं होमवर्क जरूर देता हूं। हमें मिशन गगनयान को आगे बढ़ाना है, हमें अपना खुद का स्पेस स्टेशन बनाना है, और चंद्रमा पर भारतीय एस्ट्रोनॉट की लैंडिंग भी करानी है। इन सारे मिशंस में आपके अनुभव बहुत काम आने वाले हैं। मुझे विश्वास है, आप वहां अपने अनुभवों को जरूर रिकॉर्ड कर रहे होंगे।

शुभांशु शुक्ला: जी प्रधानमंत्री जी, बिल्कुल ये पूरे मिशन की ट्रेनिंग लेने के दौरान और एक्सपीरियंस करने के दौरान, जो मुझे lessons मिले हैं, जो मेरी मुझे सीख मिली है, वो सब एक स्पंज की तरह में absorb कर रहा हूं और मुझे यकीन है कि यह सारी चीजें बहुत वैल्युएबल प्रूव होंगी, बहुत इंपॉर्टेंट होगी हमारे लिए जब मैं वापस आऊंगा और हम इन्हें इफेक्टिवली अपने मिशंस में, इनके lessons अप्लाई कर सकेंगे और जल्दी से जल्दी उन्हें पूरा कर सकेंगे। Because मेरे साथी जो मेरे साथ आए थे, कहीं ना कहीं उन्होंने भी मुझसे पूछा कि हम कब गगनयान पर जा सकते हैं, जो सुनकर मुझे बहुत अच्छा लगा और मैंने बोला कि जल्द ही। तो मुझे लगता है कि यह सपना बहुत जल्दी पूरा होगा और मेरी तो सीख मुझे यहां मिल रही है, वह मैं वापस आकर, उसको अपने मिशन में पूरी तरह से 100 परसेंट अप्लाई करके उनको जल्दी से जल्दी पूरा करने की कोशिश करेंगे।

प्रधानमंत्री: शुभांशु, मुझे पक्का विश्वास है कि आपका ये संदेश एक प्रेरणा देगा और जब हम आपके जाने से पहले मिले थे, आपके परिवारजन के भी दर्शन करने का अवसर मिला था और मैं देख रहा हूं कि आपके परिवारजन भी सभी उतने ही भावुक हैं, उत्साह से भरे हुए हैं। शुभांशु आज मुझे आपसे बात करके बहुत आनंद आया, मैं जानता हूं आपकी जिम्मे बहुत काम है और 28000 किलोमीटर की स्पीड से काम करने हैं आपको, तो मैं ज्यादा समय आपका नहीं लूंगा। आज मैं विश्वास से कह सकता हूं कि ये भारत के गगनयान मिशन की सफलता का पहला अध्याय है। आपकी यह ऐतिहासिक यात्रा सिर्फ अंतरिक्ष तक सीमित नहीं है, ये हमारी विकसित भारत की यात्रा को तेज गति और नई मजबूती देगी। भारत दुनिया के लिए स्पेस की नई संभावनाओं के द्वार खोलने जा रहा है। अब भारत सिर्फ उड़ान नहीं भरेगा, भविष्य में नई उड़ानों के लिए मंच तैयार करेगा। मैं चाहता हूं, कुछ और भी सुनने की इच्छा है, आपके मन में क्योंकि मैं सवाल नहीं पूछना चाहता, आपके मन में जो भाव है, अगर वो आप प्रकट करेंगे, देशवासी सुनेंगे, देश की युवा पीढ़ी सुनेगी, तो मैं भी खुद बहुत आतुर हूं, कुछ और बातें आपसे सुनने के लिए।

|

शुभांशु शुक्ला: धन्यवाद प्रधानमंत्री जी! यहां यह पूरी जर्नी जो है, यह अंतरिक्ष तक आने की और यहां ट्रेनिंग की और यहां तक पहुंचने की, इसमें बहुत कुछ सीखा है प्रधानमंत्री जी मैंने लेकिन यहां पहुंचने के बाद मुझे पर्सनल accomplishment तो एक है ही, लेकिन कहीं ना कहीं मुझे ये लगता है कि यह हमारे देश के लिए एक बहुत बड़ा कलेक्टिव अचीवमेंट है। और मैं हर एक बच्चे को जो यह देख रहा है, हर एक युवा को जो यह देख रहा है, एक मैसेज देना चाहता हूं और वो यह है कि अगर आप कोशिश करते हैं और आप अपना भविष्य बनाते हैं अच्छे से, तो आपका भविष्य अच्छा बनेगा और हमारे देश का भविष्य अच्छा बनेगा और केवल एक बात अपने मन में रखिए, that sky has never the limits ना आपके लिए, ना मेरे लिए और ना भारत के लिए और यह बात हमेशा अगर अपने मन में रखी, तो आप आगे बढ़ेंगे, आप अपना भविष्य उजागर करेंगे और आप हमारे देश का भविष्य उजागर करेंगे और बस मेरा यही मैसेज है प्रधानमंत्री जी और मैं बहुत-बहुत ही भावुक और बहुत ही खुश हूं कि मुझे मौका मिला आज आपसे बात करने का और आप के थ्रू 140 करोड़ देशवासियों से बात करने का, जो यह देख पा रहे हैं, यह जो तिरंगा आप मेरे पीछे देख रहे हैं, यह यहां नहीं था, कल के पहले जब मैं यहां पर आया हूं, तब हमने यह यहां पर पहली बार लगाया है। तो यह बहुत भावुक करता है मुझे और बहुत अच्छा लगता है देखकर कि भारत आज इंटरनेशनल स्पेस स्टेशन पहुंच चुका है।

प्रधानमंत्रीशुभांशु, मैं आपको और आपके सभी साथियों को आपके मिशन की सफलता के लिए बहुत-बहुत शुभकामनाएं देता हूं। शुभांशु, हम सबको आपकी वापसी का इंतजार है। अपना ध्यान रखिए, मां भारती का सम्मान बढ़ाते रहिए। अनेक-अनेक शुभकामनाएं, 140 करोड़ देशवासियों की शुभकामनाएं और आपको इस कठोर परिश्रम करके, इस ऊंचाई तक पहुंचने के लिए बहुत-बहुत धन्यवाद देता हूं। भारत माता की जय!

शुभांशु शुक्ला: धन्यवाद प्रधानमंत्री जी, धन्यवाद और सारे 140 करोड़ देशवासियों को धन्यवाद और स्पेस से सबके लिए भारत माता की जय!