“Today is a day of pride in parliamentary democracy, it is a day of glory. For the first time since independence, this oath is being taken in our new Parliament”
“Tomorrow is 25 June. 50 years ago on this day, a black spot was put on the Constitution. We will try to ensure that such a stain never comes to the country”
“For the second time since independence, a government has got the opportunity to serve the country for the third time in a row. This opportunity has come after 60 years”
“We believe that majority is required to run the government but consensus is very important to run the country”
“I assure the countrymen that in our third term, we will work three times harder and achieve three times the results”
“Country does not need slogans, it needs substance. Country needs a good opposition, a responsible opposition”

বন্ধুগণ,

সংসদীয় গণতন্ত্রে আজকের দিনটি অত্যন্ত গৌরবময় একটি বৈভবের দিন। স্বাধীনতার পর প্রথমবার আমাদের নিজেদের গড়া নতুন সংসদ ভবনে এই শপথগ্রহণ সমারোহ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এর আগে এই প্রক্রিয়া আমাদের পুরনো সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হত। আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ দিবসে আমি সমস্ত নব-নির্বাচিত সাংসদের হৃদয় থেকে স্বাগত জানাই, সবাইকে অভিনন্দন জানাই এবং সবাইকে অনেক অনেক শুভ কামনা জানাই। 

সংসদের এই গঠন ভারতের সাধারণ মানুষের অনেক সংকল্প পূরণের শুভ সূচনা। নতুন উদ্দীপনা, নতুন উৎসাহ নিয়ে নতুন গতি, নতুন উচ্চতা অর্জন করার জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ। শ্রেষ্ঠ ভারত গড়ে তোলার, ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত ভারত গড়ে তোলার এই লক্ষ্য, এই সমস্ত স্বপ্ন নিয়ে, এই সমস্ত সংকল্প নিয়ে আজ অষ্টাদশ লোকসভার প্রথম অধিবেশন শুরু হতে চলেছে। বিশ্বের সর্ববৃহৎ সাধারণ নির্বাচন অত্যন্ত সূচারু রূপে, অত্যন্ত গৌরবময় পদ্ধতিতে সম্পন্ন হওয়া আমাদের প্রত্যেক ভারতবাসীর জন্য একটি গর্বের বিষয়, ১৪০ কোটি দেশবাসীর জন্য গর্বের কথা। প্রায় ৬৫ কোটিরও বেশি ভোটদাতা এই নির্বাচন প্রক্রিয়ায় ভোট দিয়েছেন। এই নির্বাচন এজন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে কারণ দেশের জনগণ স্বাধীনতার পর দ্বিতীয়বার কোনো সরকারকে ক্রমাগত তৃতীয়বার সুযোগ করে দিয়েছে সেবা করার জন্য। আর এই সুযোগ ৬০ বছর পর এসেছে। এটা নিজেই একটি খুব বড় গৌরবময় ঘটনা।  

বন্ধুগণ,

যখন দেশের জনগণ কোনো সরকারকে তৃতীয়বারের জন্য নির্বাচন করেছে, তার মানে জনগণ এই সরকারের উদ্দেশ্যগুলিকে স্বীকৃতি দিয়েছে, এই সরকারের নীতিগুলিকে স্বীকৃতি দিয়েছে। সাধারণ মানুষের প্রতি এই সরকারের সমর্পণ ভাবকে স্বীকৃতি দিয়েছে। এজন্য আমি দেশবাসীকে আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞতা জানাই। গত ১০ বছরে যে পরম্পরাকে আমরা স্থাপন করার চেষ্টা নিরন্তর করে গেছি, কারণ আমরা জানি, যে সরকার চালানোর জন্য সংখ্যাধিক্যের প্রয়োজন রয়েছে, কিন্তু দেশ চালানোর জন্য সহমত হওয়ার প্রয়োজন অনেক বেশি। সেজন্য এবার আমাদের নিরন্তর প্রচেষ্টা থাকবে প্রত্যেকের সঙ্গে সহমত হওয়ার মাধ্যমে প্রত্যেককে সঙ্গে নিয়ে ভারত মাতার সেবা করা, ১৪০ কোটি ভারতবাসী আশা-আকাঙ্খা পূরণ করা। 

 

আমরা সবাইকে সঙ্গে নিয়ে চলতে চাই, আবার সবাইকে সঙ্গে নিয়ে সংবিধানের মর্যাদা পালন করে সিদ্ধান্তগুলি বাস্তবায়নের গতি আনতে চাই। অষ্টাদশ লোকসভায় আমার জন্য অত্যন্ত আনন্দের বিষয় হল, নবীন প্রজন্মের সংসদ সদস্যদের সংখ্যা খুব ভালো। আর আমরা যখন ১৮-র কথা বলছি, তখন যাঁরা ভারতের বিভিন্ন পরম্পরার সঙ্গে পরিচিত, ভারতের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সঙ্গে যাঁরা পরিচিত, তাঁরা জানেন যে আমাদের দেশে ১৮ সংখ্যাটির অত্যন্ত সাত্বিক মূল্য রয়েছে। শ্রীমদ্ভাগবত গীতাতেও ১৮টি অধ্যায় রয়েছে যা থেকে আমরা কর্ম, কর্তব্য এবং করুণার শিক্ষা পাই। আমাদের দেশে পুরাণ এবং উপ-পূরাণগুলির সংখ্যাও ১৮। ১৮-র মূলাঙ্ক ৯। আর এই ৯ পূর্ণতার গ্যারান্টি দেয়। ৯ পূর্ণতার প্রতীক সংখ্যা। ১৮ বছর বয়সে আমাদের দেশের নাগরিকরা ভোট দানের অধিকার পান। সেজন্য অষ্টাদশ লোকসভা ভারতের স্বাধীনতার অমৃতকালে, এই লোকসভার গঠন একটি শুভ সংকেত নিয়ে এসেছে। 

বন্ধুগণ,

আজ আমরা ২৪ জুন তারিখে এই অধিবেশন শুরু করার জন্য একত্রিত হয়েছি। আগামীকাল ২৫ জুন, যাঁরা এ দেশের সংবিধানের গরিমা রক্ষায় সমর্পিত, যাঁরা ভারতের গণতান্ত্রিক পরম্পরগুলিকে নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করতে চাই, তাঁদের জন্য এই ২৫ জুন তারিখটি কখনও না ভুলতে পারার দিন। আজ থেকে ৫০ বছর আগে এই ২৫ জুন তারিখেই ভারতের গণতন্ত্রে একটি বড় কালো দাগ লেগেছিল, ভারতের নতুন প্রজন্ম সে কথা কখনও ভুলবে না যে ভারতের সংবিধানকে সম্পূর্ণ রূপে নস্যাৎ করা হয়েছিল, সংবিধানের বিমূর্ততাকে উড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল, দেশকে জেলখানা বানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, গণতন্ত্রকে সম্পূর্ণ রূপে কুচলে দেওয়া হয়েছিল। 

জরুরি অবস্থার জারি করার এই ৫০ বছর পূর্তিতে আমরা গৌরবের সঙ্গে আমাদের সংবিধানকে রক্ষা করার সংকল্প নিয়ে এগিয়ে চলেছি। ভারতের গণতন্ত্র, গণতান্ত্রিক পরম্পরাগুলিকে রক্ষা করার মাধ্যমে দেশবাসী নতুন করে সংকল্প নেবে যে ভারতে আবার কখনও কেউ এই হিম্মত দেখাবে না, যা ৫০ বছর আগে হয়েছিল এবং গণতন্ত্রের ওপর কালো দাগ রেখে গিয়েছে। আমরা সংকল্প গ্রহণ করবো একটি জীবন্ত গণতন্ত্রের। আমরা সংকল্প গ্রহণ করবো ভারতের সংবিধান প্রদর্শিত নির্দিষ্ট দিশা অনুসরণ করে সাধারণ মানুষের স্বপ্নগুলি পূরণ করার। 

বন্ধুগণ,

দেশের জনগণ আমাদের তৃতীয়বার সেবার সুযোগ দিয়েছে, এটা একটা অত্যন্ত মহান বিজয়, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিজয়। আর সেজন্যই আমাদের দায়িত্ব তিন গুণ বেড়ে গেছে। আর সেজন্য আমি আজ দেশবাসীকে কথা দিচ্ছি যে আপনারা আমাদের তৃতীয়বার দেশ শাসনের যে সুযোগ দিয়েছেন তার পিছনে রয়েছে তৃতীয়বার সরকার পরিচালনার অভিজ্ঞতা। সেজন্যই আমি দেশবাসীকে আজ কথা দিচ্ছি যে, আমাদের তৃতীয় কার্যকালে আমরা আগের তুলনায় তিন গুণ বেশি পরিশ্রম করবো। আমরা তিন গুণ পরিণামও আনবো। আর এই সংকল্প নিয়েই আমরা এই নতুন কার্যভার নিয়ে এগিয়ে যাবো। 

সমস্ত মাননীয় সাংসদের প্রতি দেশের জনগণের অনেক প্রত্যাশা রয়েছে। আমি সমস্ত সাংসদদের অনুরোধ জানাবো, আসুন, জনগণের হিতে, জনসেবার স্বার্থে আমরা এই সুযোগকে কাজে লাগাই আর যথা সম্ভব জনকল্যাণের কথা ভেবে প্রতিটি পদক্ষেপ নিই। দেশের জনগণ আমাদের বিরোধী নেতাদের কাছেও অনেক ভালো ও ইতিবাচক পদক্ষেপের প্রত্যাশ করেন। এতদিন পর্যন্ত তাঁদের কাজে জনগণ হতাশ হয়েছে। হয়তো এই অষ্টাদশ লোকসভায় বিরোধীদের কাছ থেকে দেশের সাধারণ মানুষ আরও বেশি প্রত্যাশা করছেন। তাঁরা যেন বিরোধী হিসেবে তাঁদের ভূমিকা যথাযথভাবে পালন করেন, তাঁরা যেন দেশের গণতন্ত্রের গরিমাকে অক্ষত রাখেন- দেশবাসী এই প্রত্যাশা করেন। আমি আশা করবো, যে আমাদের বিরোধী দলনেতারা তাঁদের এই প্রত্যাশা পূরণে সক্ষম হবেন।

 

বন্ধুগণ,

লোকসভা ও রাজ্যসভায় সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা থাকে ডিবেট বা বিতর্কের এবং ডিজিলেন্স বা অধ্যাবসায়ের। এখানে আত্মপ্রদর্শন বা নাটক চলুক বা অহেতুক বিশৃঙ্খলা হোক এটা জনগণ প্রত্যাশা করেন না। জনগণ সাবসটেন্স বা যে কথার গুরুত্ব রয়েছে সেটাই তাঁদের কাছ থেকে শুনতে চান, নিছকই স্লোগান শুনতে চান না। দেশবাসী একটি ভালো বিরোধী পক্ষের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। গণতন্ত্রে দায়িত্বশীল বিরোধী পক্ষের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস যে এই অষ্টাদশ লোকসভায় আমাদের যতো সাংসদ নির্বাচিত হয়ে এসেছেন তাঁরা সাধারণ মানুষের এই প্রত্যাশাগুলি পূরণ করার চেষ্টা করবেন।

বন্ধুগণ,

আমাদের প্রত্যেকের দায়িত্ব রয়েছে আমাদের উন্নত ভারতের সংকল্পকে বাস্তবায়িত করার। আমরা সবাই মিলে সেই দায়িত্বগুলি পালন করবো। জনগণের বিশ্বাসকে আমরা আরও মজবুত করবো। ইতিমধ্যেই ২৫ কোটি নাগরিককে দারিদ্রসীমার ঊর্ধ্বে নিয়ে আসায় একটি নতুন বিশ্বাসের জন্ম দিয়েছে যে আমরা ভারতকে অত্যন্ত দ্রুত দারিদ্র মুক্ত করার ক্ষেত্রে সাফল্য পেতে পারি। আর এটা মানব জাতির অনেক বড় সেবা হিসেবে প্রতিপন্ন হবে। আমাদের দেশের জনগণ, আমাদের ১৪০ কোটি নাগরিক পরিশ্রম করে। আর এই পরিশ্রমে তাঁরা কোনো ত্রুটি রাখে না। আমাদের কাজ হল তাঁদেরকে যথা সম্ভব বেশি কাজের সুযোগ তৈরি করে দেওয়া। এই একটি কল্পনা, এই সংকল্প নিয়েই আমাদের এবারের লোকসভা গড়ে উঠবে। আমাদের অষ্টাদশ লোকসভা যেন এ রকমই অনেক সংকল্প গ্রহণ এবং তা বাস্তবায়নের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের স্বপ্নগুলিকে বাস্তব রূপ দিতে পারে!

 

বন্ধুগণ,

আমি আর একবার বিশেষ করে এবারের নব নির্বাচিত সাংসদদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই। সমস্ত সাংসদদের অভিনন্দন জানাই, আর অনেক অনেক প্রত্যাশা নিয়ে আপনাদের অনুরোধ জানাই, আসুন, আমরা সবাই মিলে দেশের জনগণ আমাদের যে নতুন দায়িত্ব দিয়েছে তা খুব ভালোভাবে পালন করি, সমর্পণের মনোভাব নিয়ে কাজ করতে থাকি। অনেক অনেক ধন্যবাদ বন্ধুগণ। 

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
India leads with world's largest food-based safety net programs: MoS Agri

Media Coverage

India leads with world's largest food-based safety net programs: MoS Agri
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
PM Modi addresses a vibrant crowd in Jharkhand’s Jamshedpur
September 15, 2024
We made the district mineral foundation... The BJP is working at the centre for the development of Jharkhand: PM Modi in Jamshedpur
I am confident that the people of Jharkhand will vote for the state's development, says PM Modi in Jamshedpur
The relationship between Jharkhand and the BJP is not just a political one. It is a bond of the heart, a relationship of belonging: PM Modi
The three biggest enemies of Jharkhand are JMM, RJD, and Congress, says PM Modi in Jamshedpur
Congress ruled the country from Delhi for so many decades but they did not let backwards, Adivasi and Dalits come forward: PM Modi

Jamshedpur, Jharkhand warmly welcomed Prime Minister Narendra Modi at a vibrant public rally. The PM said, "Amid the excitement of Karma Puja, I had the privilege of giving Jharkhand several major development gifts before coming here. Today, Jharkhand has received six new Vande Bharat trains. People in different cities across Jharkhand will now experience high-speed travel with modern amenities. It will also create opportunities for employment and progress for the youth."

Addressing the huge gathering, PM Modi said, "The relationship between Jharkhand and the BJP is not just a political one. It's a bond of the heart, a relationship of belonging. Jharkhand's dream is BJP's own dream. PM Modi asked, "Who fulfilled the dream of a separate Jharkhand? The BJP government! Who first focused on Jharkhand's backward districts with the Aspirational Districts Program? The BJP! Who launched Janjatiya Gaurav Divas on Birsa Munda's birth anniversary? The BJP! For decades, tribal youth were denied education—who ensured quality schooling for them? Who built over 400 Eklavya Residential Schools? The BJP! And who made a tribal woman the President of India? The BJP!"

While urging people to give the BJP a chance, PM Modi stated, “The BJP will leave no stone unturned for Jharkhand's development. Jharkhand has three biggest enemies—JMM, RJD, and Congress. RJD is still taking revenge on Jharkhand for its formation, and Congress outright despises Jharkhand. The Congress party ruled the country for decades, yet they never allowed the Dalit, backward, and tribal communities to progress."

Talking about infiltration - a major issue facing Jharkhand right now, the PM asserted, “Just a few days ago, the Jharkhand High Court ordered an independent panel to investigate this infiltration. However, the JMM government refuses to acknowledge that infiltration is happening in Jharkhand. Bangladeshi and Rohingya infiltration poses a significant threat in Santhal Pargana and Kolhan. In Santhal Pargana, the tribal population is decreasing at an alarming rate. The lands of the local people are being seized. Infiltrators are taking control of panchayats and the system, and incidents of atrocities against daughters are rising. The truth is, the JMM is siding with these Bangladeshi and Rohingya infiltrators.”

Lashing out at the ruling party, the PM iterated, “Those who play vote-bank politics are loyal to no one, and the JMM government's five-year term is proof of that. Today, the poor tribals of Jharkhand are asking: Was Champai Soren not a tribal? Did he not come from a poor family? Yet, the way he was humiliated and removed just to seize the Chief Minister's chair hurt every poor tribal in Jharkhand. Even Sita Soren, who is from their own family, was insulted and sidelined despite being a woman."

Coming down heavily on the JMM-Congress, PM Modi noted, "The most dishonest and corrupt party in this country is the Congress party. And the most corrupt family in the country is the Congress family where all streams of corruption originate. The JMM is trained in the same place—the Congress School of Corruption. In five years, the Jharkhand Mukti Morcha has done only one thing—loot and corruption in Jharkhand. The JMM government has brought corruption to everything—Jal, Jungle aur Jameen."

The PM also highlighted the rampant corruption, he said, “On one hand, the poor and the middle class living in the cities here sweat over every single rupee. On the other hand, hundreds of crores in cash are recovered from the residences of this government’s ministers and MPs, and from their servants' hideouts. There are scams worth thousands of crores. Remember how mountains of cash were found in Jharkhand? That was your money."

Furthermore, PM Modi stated that the opposition had promised to conduct JPSC and JSSC exams every year. However, rather than fulfilling this promise, job-selling gangs have prospered under government protection, and those involved in paper leaks are being shielded. “Congress promised to give ₹1 lakh each to youths and women. However, when women went to Congress offices to claim this money, they were met with humiliation. Wherever Congress governments are in power, such deceitful promises and falsehoods are prevalent,” he added.

Concluding his speech, the PM said, “I am confident that the people of Jharkhand will vote for the state's development. You will once again shower your blessings on the BJP."