PM inaugurates Chenab bridge - world’s highest railway arch bridge and Anji bridge - India’s first cable-stayed rail bridge
The inauguration of mega infrastructure projects today marks a turning point in Jammu and Kashmir's development journey: PM
We have always invoked Maa Bharati with deep reverence, saying 'from Kashmir to Kanyakumari,’ Today, this has become a reality even in our railway network: PM
The USBRL project is a symbol of a new, empowered Jammu & Kashmir and a resounding proclamation of India's growing strength: PM
The Chenab and Anji Bridges will serve as gateways to prosperity for Jammu and Kashmir: PM
Jammu and Kashmir is the crown jewel of India: PM
India won't bow to terrorism,the youth of Jammu and Kashmir have now made up their mind to give a befitting reply to terrorism: PM
Whenever Pakistan hears the name Operation Sindoor, it will be reminded of its shameful defeat: PM

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ জম্মু ও কাশ্মীরের কাটরা থেকে মোট ৪৬ হাজার কোটি টাকার একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করেছেন। তিনি বলেন, কাশ্মীর উপত্যকা এখন দেশের বিস্তৃত রেল নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত। উধমপুর – শ্রীনগর – বারামুলা রেল প্রকল্প শুধুমাত্র জম্মু ও কাশ্মীরের নতুন শক্তির প্রতীকই নয়, দেশের ধারাবাহিক বিকাশের প্রতিফলন। প্রধানমন্ত্রী আজ বিশ্বের উচ্চতম খিলান রেলসেতু চন্দ্রভাগা ব্রিজ এবং ভারতে প্রথম কেবল-নির্ভর রেলসেতু আঞ্জি ব্রিজের উদ্বোধন করেন। জম্মু ও কাশ্মীরে সংযোগ বৃদ্ধির উদ্যোগের অঙ্গ হিসেবে বেশ কয়েকটি বন্দে ভারত ট্রেনের যাত্রারও সূচনা করেন তিনি। এছাড়াও, জম্মুতে একটি মেডিকেল কলেজের শিলান্যাস করেন প্রধানমন্ত্রী। ৪৬ হাজার কোটি টাকার এইসব প্রকল্প জম্মু ও কাশ্মীরের বিকাশের কাজ ত্বরান্বিত করবে বলে প্রধানমন্ত্রী প্রত্যয়ী। 
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন ছিল সেখানে রেল পরিষেবা চালু হওয়া। ঐ অঞ্চলের পরিবহণ ব্যবস্থার উন্নয়নে একের পর এক পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। সম্প্রতি চালু হয়েছে সোনমার্গ সুড়ঙ্গ। নবনির্মিত চন্দ্রভাগা এবং আঞ্জি সেতু ভারতের প্রযুক্তিগত দক্ষতার প্রতিফলন। 
 

চন্দ্রভাগা এবং আঞ্জি সেতু জম্মু ও কাশ্মীরের বিকাশ যাত্রায় অন্যতম অনুঘটক হয়ে উঠবে বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন। এই সমস্ত প্রকল্প পর্যটনে গতি আনার পাশাপাশি বাণিজ্যেও প্রসার ঘটাবেন বলে উল্লেখ করেন তিনি। 
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জম্মু ও কাশ্মীর হ’ল – ভারতের মুকুট। এই অঞ্চল সাংস্কৃতিক, প্রাকৃতিক ও মানবসম্পদে পরিপূর্ণ। সেখানকার ধর্মীয় তাৎপর্যও অনেকটাই। জম্মু ও কাশ্মীরে শিক্ষা ব্যবস্থার প্রসারে সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করেন তিনি। ঐ অঞ্চলে এমবিবিএস পাঠক্রমে আসন সংখ্যা ৫০০ থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৩০০ করা হয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রী জানান। শ্রী মাতা বৈষ্ণোদেবী ইন্সটিটিউট অফ মেডিকেল এক্সেলেন্সের কর্মকাণ্ডের বিষয়টি উঠে আসে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে। তিনি বলেন, ঐ প্রতিষ্ঠান কেবলমাত্র একটি হাসপাতাল নয়, মানবসেবার কেন্দ্র হিসেবেও দৃষ্টান্তমূলক কাজ করে চলেছে। 
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে তুলে ধরেন বিগত ১১ বছরে কেন্দ্রীয় সরকারের সাফল্যের খতিয়ান। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার আওতায় দেশের ৪ কোটি গরীব পরিবার পাকা বাড়ি পেয়েছেন। উজ্জ্বলা যোজনায় উপকৃত ১০ কোটি পরিবার আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প সুলভে চিকিৎসা পরিষেবা পৌঁছে দিচ্ছে দরিদ্র মানুষের কাছে। প্রধানমন্ত্রী গরীব কল্যাণ অন্ন যোজনা খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে চলেছে। জন ধন যোজনার আওতায় ৫০ কোটি দরিদ্র মানুষ ব্যাঙ্কিং পরিষেবার আওতায় এসেছেন। সৌভাগ্য যোজনা বিদ্যুৎ পরিষেবা পৌঁছে দিয়েছে ২.৫ কোটি পরিবারের কাছে। স্বচ্ছ ভারত অভিযানের আওতায় ১২ কোটি শৌচালয় নির্মিত হয়েছে। জল জীবন মিশনের আওতায় নলবাহিত জল পরিষেবা পৌঁছে গেছে ১২ কোটি পরিবারে। পিএম কিষাণ সম্মান নিধি সরাসরি আর্থিক সহায়তা দিয়ে চলেছে ১০ কোটি ক্ষুদ্র কৃষককে। বিগত ১১ বছরে ২৫ কোটি মানুষ দারিদ্র্যের গ্রাস থেকে মুক্তি পেয়েছেন এবং একটি নব্য-মধ্যবিত্ত শ্রেণী তৈরি হয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রী জানান। মধ্যবিত্ত বর্গের কল্যাণে গৃহীত নানা উদ্যোগের কথাও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। 
 

জম্মু ও কাশ্মীরের বিকাশে ঈর্ষান্বিত পাকিস্তান ২২ এপ্রিল পহলগাঁও – এ যে ঘটনা ঘটিয়েছে, তা মানবতার উপর চরম আঘাত বলে পুনরায় বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এই প্রসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন আদিলের কথা, যিনি সন্ত্রাসবাদীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন। কঠোর পরিশ্রমী ঐ যুবকের প্রচেষ্টা জঙ্গী তৎপরতায় ব্যর্থ হতে পারে না বলে প্রধানমন্ত্রী মনে করিয়ে দেন। তিনি বলেন, জম্মু ও কাশ্মীরের তরুণ প্রজন্ম সন্ত্রাসবাদীদের যোগ্য জবাব দিতে প্রস্তুত। সেখানে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় যেভাবে সাড়া মিলেছে, তা এই বিষয়টিকেও স্পষ্ট করে। 
বছরের পর বছর ধরে সন্ত্রাসবাদের শিকার জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষের স্বপ্ন পূরণে তাঁর সরকার ধারাবাহিকভাবে উদ্যোগী বলে প্রধানমন্ত্রী মনে করিয়ে দেন। আগামী অমরনাথ যাত্রা এবং ঈদ উপলক্ষে সেখানে যে উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যাচ্ছে, তা ঐ অঞ্চলের বিকাশমুখী চিন্তাভাবনাকে তুলে ধরে বলে প্রধানমন্ত্রী মনে করেন।
তিনি বলেন, ঠিক এক মাস আগেই পাকিস্তান-ভিত্তিক সন্ত্রাসবাদীদের জবাব দিতে ভারত অপারেশন সিঁদুর শুরু করে। এই অপারেশন সিঁদুর পাকিস্তানের কাছে বরাবর লজ্জাজনক পরাজয়ের বার্তা হয়ে থাকবে। মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে সেখানে জঙ্গীদের পরিকাঠামো যেভাবে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে, তা পাক সেনাবাহিনী এবং সেখানে থাকা জঙ্গীদের কল্পনারও অতীত ছিল। বেপরোয়া পাকিস্তান এরপরও জম্মু, পুঞ্চ ও অন্য অঞ্চলে সাধারণ নাগরিকদের উপর ঘৃণ্য হামলা চালিয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন। এই নক্কারজনক কাজের বিরুদ্ধে জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষ ঐক্যবদ্ধ বলেও তিনি জানান। সীমান্তের ওপার থেকে ছোড়া গোলাগুলিতে যাঁরা স্বজনহারা, সরকারের তরফে তাঁদের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। পূর্বে ঘোষিত সহায়তার অতিরিক্ত বিশেষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলিকে আরও ২ লক্ষ টাকা করে এবং আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলিকে আরও ১ লক্ষ টাকা করে সহায়তা দেওয়া হবে বলে প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন। 
 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সীমান্ত এলাকার বাসিন্দারা দেশের প্রথমসারির রক্ষাকর্তা। এই অঞ্চলগুলির নিরাপত্তায় আরও জোর দিচ্ছে সরকার। এরই অঙ্গ হিসেবে প্রায় ১০ হাজার নতুন বাঙ্কার তৈরি করা হয়েছে। জম্মু ও কাশ্মীরের জন্য দুটি নতুন সীমান্ত ব্যাটেলিয়ান তৈরির কথা ঘোষণা করেন তিনি। এছাড়াও, ২টি মহিলা ব্যাটেলিয়ান গড়ে তোলার কথাও তিনি উল্লেখ করেছেন। 
 

জম্মু ও কাশ্মীরের জন্য উজ্জ্বল ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ অপেক্ষমান বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, বিকাশ ও সহযোগিতার মূল ভিত্তি হ’ল – শান্তি ও সুস্থিতি। বিকশিত ভারতের অন্যতম চাবিকাঠি হ’ল – বিকশিত জম্মু ও কাশ্মীর। 
 

জম্মু ও কাশ্মীরের জন্য উজ্জ্বল ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ অপেক্ষমান বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, বিকাশ ও সহযোগিতার মূল ভিত্তি হ’ল – শান্তি ও সুস্থিতি। বিকশিত ভারতের অন্যতম চাবিকাঠি হ’ল – বিকশিত জম্মু ও কাশ্মীর। 
 

তিনি বলেন, ঠিক এক মাস আগেই পাকিস্তান-ভিত্তিক সন্ত্রাসবাদীদের জবাব দিতে ভারত অপারেশন সিঁদুর শুরু করে। এই অপারেশন সিঁদুর পাকিস্তানের কাছে বরাবর লজ্জাজনক পরাজয়ের বার্তা হয়ে থাকবে। মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে সেখানে জঙ্গীদের পরিকাঠামো যেভাবে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে, তা পাক সেনাবাহিনী এবং সেখানে থাকা জঙ্গীদের কল্পনারও অতীত ছিল। বেপরোয়া পাকিস্তান এরপরও জম্মু, পুঞ্চ ও অন্য অঞ্চলে সাধারণ নাগরিকদের উপর ঘৃণ্য হামলা চালিয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন। এই নক্কারজনক কাজের বিরুদ্ধে জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষ ঐক্যবদ্ধ বলেও তিনি জানান। সীমান্তের ওপার থেকে ছোড়া গোলাগুলিতে যাঁরা স্বজনহারা, সরকারের তরফে তাঁদের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। পূর্বে ঘোষিত সহায়তার অতিরিক্ত বিশেষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলিকে আরও ২ লক্ষ টাকা করে এবং আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলিকে আরও ১ লক্ষ টাকা করে সহায়তা দেওয়া হবে বলে প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন। 
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সীমান্ত এলাকার বাসিন্দারা দেশের প্রথমসারির রক্ষাকর্তা। এই অঞ্চলগুলির নিরাপত্তায় আরও জোর দিচ্ছে সরকার। এরই অঙ্গ হিসেবে প্রায় ১০ হাজার নতুন বাঙ্কার তৈরি করা হয়েছে। জম্মু ও কাশ্মীরের জন্য দুটি নতুন সীমান্ত ব্যাটেলিয়ান তৈরির কথা ঘোষণা করেন তিনি। এছাড়াও, ২টি মহিলা ব্যাটেলিয়ান গড়ে তোলার কথাও তিনি উল্লেখ করেছেন। 
 

জম্মু ও কাশ্মীরের জন্য উজ্জ্বল ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ অপেক্ষমান বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, বিকাশ ও সহযোগিতার মূল ভিত্তি হ’ল – শান্তি ও সুস্থিতি। বিকশিত ভারতের অন্যতম চাবিকাঠি হ’ল – বিকশিত জম্মু ও কাশ্মীর। 
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জম্মু ও কাশ্মীরের উপ-রাজ্যপাল শ্রী মনোজ সিনহা, মুখ্যমন্ত্রী শ্রী ওমর আব্দুল্লা, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব প্রমুখ। 

 

সম্পূর্ণ ভাষণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

Explore More
প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী

জনপ্রিয় ভাষণ

প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী
Most NE districts now ‘front runners’ in development goals: Niti report

Media Coverage

Most NE districts now ‘front runners’ in development goals: Niti report
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান প্রধানমন্ত্রী মোদীকে প্রদান করা হয়েছে
July 09, 2025

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মানে ভূষিত করেছে একাধিক দেশ। এই স্বীকৃতিগুলি প্রধানমন্ত্রী মোদীর নেতৃত্ব এবং দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন যা বিশ্ব মঞ্চে ভারতের উত্থানকে মজবুত করেছে। এটি বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলির সঙ্গে ভারতের ক্রমবর্ধমান সম্পর্ককেও প্রতিফলিত করে।

 আসুন, গত সাত বছরে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে প্রদান করা পুরস্কারগুলি দেখে নেওয়া যাক।

দেশের প্রদান করা পুরস্কারগুলি:

১. ২০১৬ সালের এপ্রিলে সৌদি আরব সফরকালে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে সে দেশের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান - কিং আব্দুল আজিজ সাশ-এ ভূষিত করা হয়েছে। প্রিন্স সালমান বিন আবদুল আজিজ প্রধানমন্ত্রীকে এই পুরস্কার প্রদান করেন।

২. একই বছর, প্রধানমন্ত্রী মোদীকে আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান - আমির আমানউল্লাহ খান পুরস্কার প্রদান করা হয়েছিল।

৩. ২০১৮ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যখন ফিলিস্তিনে ঐতিহাসিক সফর করেন, তখন তাঁকে গ্র্যান্ড কলার অব দ্য স্টেট অব প্যালেস্তাইন পুরস্কার প্রদান করা দেওয়া হয়। এটি বিদেশী বিশিষ্ট ব্যক্তিদের দেওয়া ফিলিস্তিনের সর্বোচ্চ সম্মান।

৪. ২০১৯ সালে প্রধানমন্ত্রীকে অর্ডার অব জায়েদ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। এটি সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা।

৫. ২০১৯ সালে রাশিয়া প্রধানমন্ত্রী মোদীকে তাদের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মানে ভূষিত করেছে - অর্ডার অব সেন্ট অ্যান্ড্রু। 

৬. ২০১৯ সালে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে বিদেশী বিশিষ্ট ব্যক্তিদের দেওয়া মালদ্বীপের সর্বোচ্চ সম্মান - অর্ডার অফ দ্য ডিসটিনগুইশড রুল অফ নিশান ইজ্জুদ্দিন প্রদান করা হয়েছে।

৭. ২০১৯ সালে বাহরিন সরকারের তরফে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে কিং হামাদ অর্ডার অব দ্য রেনিয়াস্য়ান্স সম্মানে ভূষিত করা হয়।

৮. ২০২০ সালে মার্কিন সরকার প্রধানমন্ত্রী মোদীকে লিজিয়ন অব মেরিট সম্মানে ভূষিত করেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সশস্ত্র বাহিনীর দেওয়া পুরস্কার যা ব্যতিক্রমী মেধাবী আচরণের জন্য এই পুরস্কার দেওয়া হয়।

৯. ২০২১ সালের ডিসেম্বরে ভুটান প্রধানমন্ত্রী মোদীকে সে দেশের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান - অর্ডার অফ দ্য ড্রুক গ্যালপোতে ভূষিত করেছে।

সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান ছাড়াও, বিশ্বজুড়ে মর্যাদাপূর্ণ সংস্থাগুলি প্রধানমন্ত্রী মোদীকে বেশ কয়েকটি পুরস্কার প্রদান করেছে।

১. সিওল শান্তি পুরস্কার: মানবজাতির সম্প্রীতি, জাতি এবং বিশ্বের মধ্যে পুনর্মিলন বিষয়ে সিউল পিস প্রাইজ কালচারাল ফাউন্ডেশন এই পুরস্কার প্রদান করে। ২০১৮ সালে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে এই পুরস্কারে ভূষিত করে হয়েছিল।

২. রাষ্ট্রসঙ্ঘের চ্যাম্পিয়ন্স অফ দ্য আর্থ অ্যাওয়ার্ড: এটি রাষ্ট্রসঙ্ঘের সর্বোচ্চ পরিবেশগত সম্মান। পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে সাহসী ভূমিকার জন্য ২০১৮ সালে রাষ্ট্রসঙ্ঘ প্রধানমন্ত্রী মোদীকে এই পুরস্কারে ভূষিত করেছে।

৩. ২০১৯ সালে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে প্রথম ফিলিপ কোটলার প্রেসিডেনশিয়াল পুরস্কার প্রদান করেছে। প্রতি বছর রাষ্ট্রের একজন নেতাকে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। পুরস্কারের শংসাপত্রে বলা হয়েছে, দেশকে অসাধারণ নেতৃত্বদানের জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদীকে এই পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত করা হল।

৪. ২০১৯ সালে বিল ও মিলিন্ডা গেটস্‌ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে স্বচ্ছ ভারত অভিযানের স্বীকৃতি-স্বরূপ ‘গ্লোবাল গোলকিপার’ পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদী এই পুরস্কার সেইসব ভারতীয়কে উৎসর্গ করেন, যাঁরা স্বচ্ছ ভারত অভিযানকে গণআন্দোলনের রূপ দিয়েছেন এবং এই অভিযানকে নিজেদের জীবনের অঙ্গ করে তুলেছেন।

৫. ২০২১ সালে কেমব্রিজ এনার্জি রিসার্চ অ্যাসোসিয়েটস বা সিইআরএ প্রধানমন্ত্রী মোদীকে আন্তর্জাতিক শক্তি ও পরিবেশ নেতৃত্ব পুরস্কার প্রদান করেছে। আন্তর্জাতিক স্তরে শক্তি ও পরিবেশের বিষয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা রূপায়ণে নেতৃত্বের অঙ্গীকারকে স্বীকৃতি দিতে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।.