On this day, the nation witnessed a shining example of Sardar Patel’s iron will, as the Indian Army liberated Hyderabad from countless atrocities
Nothing surpasses the honour, pride, and glory of ‘Maa Bharti’: PM
‘Swasth Nari Sashakt Parivar’ campaign is dedicated to our mothers and sisters: PM
Service to the poor is the highest purpose of my life: PM
We are working with commitment of 5F vision for the textile industry – from Farm to Fibre, Fibre to Factory, Factory to Fashion and Fashion to Foreign: PM
Vishwakarma brothers and sisters are a major force behind Make in India: PM
Those who have been left behind are our top priority: PM

মধ্যপ্রদেশের ধার-এ আজ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করলেন। ধার ভোজশালার প্রাণস্বরূপ বিদ্যার অধিষ্ঠাত্রী বাগদেবীর প্রতি প্রণাম জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণ শুরু করেন। বিশ্বকর্মা জয়ন্তী উপলক্ষ্যে শুভেচ্ছা জানান দেশের কারিগর ভাইবোনেদের। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ধার-এর ভূমির সঙ্গে শৌর্য ও বীরত্বের আখ্যান মিশে রয়েছে। জাতির সম্মান রক্ষায় সাহসিকতার সঙ্গে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন মহারাজ ভোজ। মহর্ষি দধিচীর আত্মবলিদান মানবতা রক্ষায় অবিচল থাকার শিক্ষা দেয়। আজ মা ভারতীর নিরাপত্তা রক্ষা জাতির সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। পাকিস্তানের জঙ্গিরা আমাদের মা-বোনেদের সিঁদুর মুছে দিয়েছে এবং অপারেশন সিঁদুরের মাধ্যমে আমরা তাদের আশ্রয়স্থল গুঁড়িয়ে দিয়েছি। চোখের পলকে নতজানু হয়েছে পাকিস্তান। গতকালও এক পাকিস্তানি জঙ্গি নিজের করুণ পরিণতির বর্ণনা দিয়েছে। 

 

এই নতুন ভারত পরমাণু-হুমকি গ্রাহ্য করে না এবং শত্রুর মূলে আঘাত হানতে প্রস্তুত বলে প্রধানমন্ত্রী আবারও উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, ১৭ সেপ্টেম্বর দিনটি ঐতিহাসিক। সর্দার প্যাটেলের দৃঢ় পদক্ষেপের ফলে এই দিনে ভারতীয় সেনা হায়দ্রাবাদকে দেশের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করেছিল। বর্তমানে দিনটি চিহ্নিত হায়দ্রাবাদের মুক্তি দিবস হিসেবে- যা বার্তা দেয় যে মা ভারতীর সম্মানের চেয়ে বড় আর কিছুই হতে পারে না। 

আত্মবলিদানে অবিচল স্বাধীনতা সংগ্রামীদের স্বপ্ন ছিল ঔপনিবেশিক শাসনমুক্ত দ্রুত বিকাশশীল ভারত এবং সেই স্বপ্ন সফল করতে ১৪০ কোটি ভারতবাসী আজ প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়েছেন বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন। উন্নয়নের এই যাত্রায় চারটি স্তম্ভ হলেন ভারতের নারীশক্তি, যুবশক্তি, দরিদ্র মানুষ এবং কৃষকবর্গ। অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকে প্রধানমন্ত্রী ‘সুস্থ নারী সশক্ত পরিবার’ অভিযানের সূচনা করেন। 

দেশজুড়ে সাড়া ফেলেছে ‘আদি সেবা পর্ব’। প্রধানমন্ত্রী আজ মধ্যপ্রদেশে এই কার্যক্রমের সূচনা করেন। এর ফলে জনজাতি গোষ্ঠীর মানুষ সরাসরি বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত হতে পারবেন বলে তিনি উল্লেখ করেন। 

বিশ্বকর্মা জয়ন্তীতে প্রধানমন্ত্রী ধার-এ টেক্সটাইল পার্কের শিলান্যাস করেন। এই প্রকল্প রূপায়িত হলে দেশের বস্ত্রশিল্পে আরও গতি আসবে এবং বহু মানুষের কর্মসংস্থান হবে বলে তিনি জানান। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির বিকাশের মূল ভিত্তি হল, নারীশক্তি। মায়ের স্বাস্থ্যের ওপর পুরো পরিবারের কল্যাণ নির্ভর করে। সচেতনতা বা সম্পদের অভাবে একজন নারীও যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হন, তা নিশ্চিত করা জরুরি বলে প্রধানমন্ত্রী মনে করিয়ে দেন। তিনি বলেন, বহু ব্যাধিই প্রথমে চিহ্নিত হয় না, কিন্তু পরে মারাত্মক আকার ধারণ করে। ‘সুস্থ নারী সশক্ত পরিবার’ অভিযানের আওতায় মহিলাদের নিয়মিতভিত্তিতে রক্তচাপ, মধুমেহ, রক্তাল্পতা, যক্ষ্মা এবং ক্যান্সার সংক্রান্ত শারীরিক পরীক্ষা হবে। এইসব পরীক্ষা এবং প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র মিলবে নিখরচায়। চিকিৎসার আরও প্রয়োজন হলে রয়েছে আয়ুষ্মান কার্ড। কর্মসূচিটি আজ শুরু হয়ে চলবে দোসরা অক্টোবর পর্যন্ত। এর সুযোগ নেওয়ার জন্য মা ও বোনেদের আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী। 

 

তিনি আরও বলেন, মহিলাদের শারীরিক পুষ্টির বিষয়টি সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। এই উপলক্ষ্যে তিনি আজ থেকে অষ্টম জাতীয় পোষণ মাসের সূচনা করেন। প্রসূতি ও শিশু মৃত্যুর হার কমাতে সরকারের গৃহীত প্রধানমন্ত্রী মাতৃ বন্দনা যোজনার আওতায় প্রথম সন্তানের জন্মের পর ৫০০০ টাকা এবং দ্বিতীয় সন্তানের ক্ষেত্রে ৬০০০ টাকা প্রসূতির ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সরাসরি পাঠিয়ে দেওয়া হয় বলে তিনি মনে করিয়ে দেন। এ বাবদ এখনও পর্যন্ত ১৯ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে এবং আজও ১৫ লক্ষ প্রসূতির কাছে একটিমাত্র ক্লিকের মাধ্যমে ৪৫০ কোটি টাকা পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।

মধ্যপ্রদেশের মাটি থেকে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত আরও একটি উদ্যোগের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আদিবাসি এলাকাগুলিতে সিকল সেল অ্যানিমিয়া একটা বড় সমস্যা। তার মোকাবিলায় এই রাজ্যেরই শাদল থেকে ২০২৩ সালে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। তার আওতায় সারা দেশে ৫ কোটিরও বেশি মানুষের শারীরিক পরীক্ষাও সম্পন্ন। 

মহিলাদের কল্যাণে সরকারের গৃহীত স্বচ্ছ ভারত অভিযান, উজ্জ্বলা যোজনা কিংবা জল জীবন মিশনের মতো কর্মসূচির প্রসঙ্গ উঠে আসে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে। আয়ুষ্মান ভারত, পিএম গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনা, পিএম আবাস যোজনার মতো কল্যাণমূলক কর্মসূচিগুলিও তাঁর বক্তব্যে আজও জায়গা করে নিয়েছে। মুদ্রা যোজনা, লাখপতি দিদি, ব্যাঙ্ক সখী, ড্রোন দিদি প্রভৃতি উদ্যোগ মহিলাদের ক্ষমতায়নে সরকারের আন্তরিকতার প্রমাণ বলে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন। 

তিনি আরও বলেন, বিগত ১১ বছরে দরিদ্র মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বিশেষ লক্ষ্য দিয়েছে তাঁর সরকার। দেশের ২৫ কোটি মানুষ দারিদ্রসীমার ওপরে উঠে এসেছেন। 

মধ্যপ্রদেশের বিখ্যাত মাহেশ্বরী বয়ন শিল্পের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেবী অহল্যাবাই হোলকার এই শিল্পকর্মের ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা যোগ করেছিলেন। সম্প্রতি তাঁর ৩০০-তম জন্মবার্ষিকী উদযাপনের কথা উল্লেখ করেন তিনি। ধার-এ পিএম মিত্র পার্ক সেই ঐতিহ্য বহন করে চলেছে বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। বস্ত্রশিল্পের বিকাশে সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচির প্রসঙ্গও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। 

 

বিশ্বকর্মা জয়ন্তীতে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে বিশেষভাবে উঠে আসে পিএম বিশ্বকর্মা যোজনার কথা। দেশের কারিগর ভাই-বোনেদের এই উপলক্ষ্যে শুভেচ্ছা জানান তিনি। বিশ্বকর্মা যোজনার আওতায় খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ৩০ লক্ষ কারিগর উপকৃত হয়েছেন বলে প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন।  

 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ধার হল কুশাভাই ঠাকরের জন্মস্থান- যিনি দেশের জন্য নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। 

নাগরিকদের আবারও স্বদেশীর মন্ত্র অনুসরণের ডাক দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, মহাত্মা গান্ধী স্বদেশীর ধারণাকে স্বাধীনতার একটি প্রকৌশল হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন। বর্তমানে এই বিষয়টি বিকশিত ও আত্মনির্ভর ভারতের ভিত্তি হওয়া উচিত। স্বদেশী পণ্যের ক্রয় ও ব্যবহার দেশের অর্থ দেশের মধ্যেই রাখার বড় উপায় এবং তেমনটা হলে জাতীয় বিকাশের ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে এবং কর্মসংস্থানে গতি আসবে বলে প্রধানমন্ত্রী মনে করিয়ে দেন। তিনি আরও বলেন, ২২ সেপ্টেম্বর থেকে পুনর্মাজিত জিএসটি ব্যবস্থাপনা কার্যকর হচ্ছে। এরফলে সাধারণ মানুষের হাতে যে অর্থ আসবে তা স্বদেশী পণ্য ক্রয়ের কাজে লাগানোর ডাক দেন তিনি। 

 

মধ্যপ্রদেশের বিখ্যাত মাহেশ্বরী বয়ন শিল্পের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেবী অহল্যাবাই হোলকার এই শিল্পকর্মের ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা যোগ করেছিলেন। সম্প্রতি তাঁর ৩০০-তম জন্মবার্ষিকী উদযাপনের কথা উল্লেখ করেন তিনি। ধার-এ পিএম মিত্র পার্ক সেই ঐতিহ্য বহন করে চলেছে বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। বস্ত্রশিল্পের বিকাশে সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচির প্রসঙ্গও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। 

 

বিশ্বকর্মা জয়ন্তীতে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে বিশেষভাবে উঠে আসে পিএম বিশ্বকর্মা যোজনার কথা। দেশের কারিগর ভাই-বোনেদের এই উপলক্ষ্যে শুভেচ্ছা জানান তিনি। বিশ্বকর্মা যোজনার আওতায় খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ৩০ লক্ষ কারিগর উপকৃত হয়েছেন বলে প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন।  


প্রধানমন্ত্রী বলেন, ধার হল কুশাভাই ঠাকরের জন্মস্থান- যিনি দেশের জন্য নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। 

 

নাগরিকদের আবারও স্বদেশীর মন্ত্র অনুসরণের ডাক দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, মহাত্মা গান্ধী স্বদেশীর ধারণাকে স্বাধীনতার একটি প্রকৌশল হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন। বর্তমানে এই বিষয়টি বিকশিত ও আত্মনির্ভর ভারতের ভিত্তি হওয়া উচিত। স্বদেশী পণ্যের ক্রয় ও ব্যবহার দেশের অর্থ দেশের মধ্যেই রাখার বড় উপায় এবং তেমনটা হলে জাতীয় বিকাশের ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে এবং কর্মসংস্থানে গতি আসবে বলে প্রধানমন্ত্রী মনে করিয়ে দেন। তিনি আরও বলেন, ২২ সেপ্টেম্বর থেকে পুনর্মাজিত জিএসটি ব্যবস্থাপনা কার্যকর হচ্ছে। এরফলে সাধারণ মানুষের হাতে যে অর্থ আসবে তা স্বদেশী পণ্য ক্রয়ের কাজে লাগানোর ডাক দেন তিনি। 

 

নাগরিকদের আবারও স্বদেশীর মন্ত্র অনুসরণের ডাক দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, মহাত্মা গান্ধী স্বদেশীর ধারণাকে স্বাধীনতার একটি প্রকৌশল হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন। বর্তমানে এই বিষয়টি বিকশিত ও আত্মনির্ভর ভারতের ভিত্তি হওয়া উচিত। স্বদেশী পণ্যের ক্রয় ও ব্যবহার দেশের অর্থ দেশের মধ্যেই রাখার বড় উপায় এবং তেমনটা হলে জাতীয় বিকাশের ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে এবং কর্মসংস্থানে গতি আসবে বলে প্রধানমন্ত্রী মনে করিয়ে দেন। তিনি আরও বলেন, ২২ সেপ্টেম্বর থেকে পুনর্মাজিত জিএসটি ব্যবস্থাপনা কার্যকর হচ্ছে। এরফলে সাধারণ মানুষের হাতে যে অর্থ আসবে তা স্বদেশী পণ্য ক্রয়ের কাজে লাগানোর ডাক দেন তিনি। 

 

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মধ্যপ্রদেশের রাজ্যপাল শ্রী মঙ্গুভাই প্যাটেল, মুখ্যমন্ত্রী শ্রী মোহন যাদব, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রীমতী সাবিত্রী ঠাকুর প্রমুখ।   

 

সম্পূর্ণ ভাষণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

Explore More
শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ

জনপ্রিয় ভাষণ

শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ
Exclusive: Just two friends in a car, says Putin on viral carpool with PM Modi

Media Coverage

Exclusive: Just two friends in a car, says Putin on viral carpool with PM Modi
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
India–Russia friendship has remained steadfast like the Pole Star: PM Modi during the joint press meet with Russian President Putin
December 05, 2025

Your Excellency, My Friend, राष्ट्रपति पुतिन,
दोनों देशों के delegates,
मीडिया के साथियों,
नमस्कार!
"दोबरी देन"!

आज भारत और रूस के तेईसवें शिखर सम्मेलन में राष्ट्रपति पुतिन का स्वागत करते हुए मुझे बहुत खुशी हो रही है। उनकी यात्रा ऐसे समय हो रही है जब हमारे द्विपक्षीय संबंध कई ऐतिहासिक milestones के दौर से गुजर रहे हैं। ठीक 25 वर्ष पहले राष्ट्रपति पुतिन ने हमारी Strategic Partnership की नींव रखी थी। 15 वर्ष पहले 2010 में हमारी साझेदारी को "Special and Privileged Strategic Partnership” का दर्जा मिला।

पिछले ढाई दशक से उन्होंने अपने नेतृत्व और दूरदृष्टि से इन संबंधों को निरंतर सींचा है। हर परिस्थिति में उनके नेतृत्व ने आपसी संबंधों को नई ऊंचाई दी है। भारत के प्रति इस गहरी मित्रता और अटूट प्रतिबद्धता के लिए मैं राष्ट्रपति पुतिन का, मेरे मित्र का, हृदय से आभार व्यक्त करता हूँ।

Friends,

पिछले आठ दशकों में विश्व में अनेक उतार चढ़ाव आए हैं। मानवता को अनेक चुनौतियों और संकटों से गुज़रना पड़ा है। और इन सबके बीच भी भारत–रूस मित्रता एक ध्रुव तारे की तरह बनी रही है।परस्पर सम्मान और गहरे विश्वास पर टिके ये संबंध समय की हर कसौटी पर हमेशा खरे उतरे हैं। आज हमने इस नींव को और मजबूत करने के लिए सहयोग के सभी पहलुओं पर चर्चा की। आर्थिक सहयोग को नई ऊँचाइयों पर ले जाना हमारी साझा प्राथमिकता है। इसे साकार करने के लिए आज हमने 2030 तक के लिए एक Economic Cooperation प्रोग्राम पर सहमति बनाई है। इससे हमारा व्यापार और निवेश diversified, balanced, और sustainable बनेगा, और सहयोग के क्षेत्रों में नए आयाम भी जुड़ेंगे।

आज राष्ट्रपति पुतिन और मुझे India–Russia Business Forum में शामिल होने का अवसर मिलेगा। मुझे पूरा विश्वास है कि ये मंच हमारे business संबंधों को नई ताकत देगा। इससे export, co-production और co-innovation के नए दरवाजे भी खुलेंगे।

दोनों पक्ष यूरेशियन इकॉनॉमिक यूनियन के साथ FTA के शीघ्र समापन के लिए प्रयास कर रहे हैं। कृषि और Fertilisers के क्षेत्र में हमारा करीबी सहयोग,food सिक्युरिटी और किसान कल्याण के लिए महत्वपूर्ण है। मुझे खुशी है कि इसे आगे बढ़ाते हुए अब दोनों पक्ष साथ मिलकर यूरिया उत्पादन के प्रयास कर रहे हैं।

Friends,

दोनों देशों के बीच connectivity बढ़ाना हमारी मुख्य प्राथमिकता है। हम INSTC, Northern Sea Route, चेन्नई - व्लादिवोस्टोक Corridors पर नई ऊर्जा के साथ आगे बढ़ेंगे। मुजे खुशी है कि अब हम भारत के seafarersकी polar waters में ट्रेनिंग के लिए सहयोग करेंगे। यह आर्कटिक में हमारे सहयोग को नई ताकत तो देगा ही, साथ ही इससे भारत के युवाओं के लिए रोजगार के नए अवसर बनेंगे।

उसी प्रकार से Shipbuilding में हमारा गहरा सहयोग Make in India को सशक्त बनाने का सामर्थ्य रखता है। यह हमारेwin-win सहयोग का एक और उत्तम उदाहरण है, जिससे jobs, skills और regional connectivity – सभी को बल मिलेगा।

ऊर्जा सुरक्षा भारत–रूस साझेदारी का मजबूत और महत्वपूर्ण स्तंभ रहा है। Civil Nuclear Energy के क्षेत्र में हमारा दशकों पुराना सहयोग, Clean Energy की हमारी साझा प्राथमिकताओं को सार्थक बनाने में महत्वपूर्ण रहा है। हम इस win-win सहयोग को जारी रखेंगे।

Critical Minerals में हमारा सहयोग पूरे विश्व में secure और diversified supply chains सुनिश्चित करने के लिए महत्वपूर्ण है। इससे clean energy, high-tech manufacturing और new age industries में हमारी साझेदारी को ठोस समर्थन मिलेगा।

Friends,

भारत और रूस के संबंधों में हमारे सांस्कृतिक सहयोग और people-to-people ties का विशेष महत्व रहा है। दशकों से दोनों देशों के लोगों में एक-दूसरे के प्रति स्नेह, सम्मान, और आत्मीयताका भाव रहा है। इन संबंधों को और मजबूत करने के लिए हमने कई नए कदम उठाए हैं।

हाल ही में रूस में भारत के दो नए Consulates खोले गए हैं। इससे दोनों देशों के नागरिकों के बीच संपर्क और सुगम होगा, और आपसी नज़दीकियाँ बढ़ेंगी। इस वर्ष अक्टूबर में लाखों श्रद्धालुओं को "काल्मिकिया” में International Buddhist Forum मे भगवान बुद्ध के पवित्र अवशेषों का आशीर्वाद मिला।

मुझे खुशी है कि शीघ्र ही हम रूसी नागरिकों के लिए निशुल्क 30 day e-tourist visa और 30-day Group Tourist Visa की शुरुआत करने जा रहे हैं।

Manpower Mobility हमारे लोगों को जोड़ने के साथ-साथ दोनों देशों के लिए नई ताकत और नए अवसर create करेगी। मुझे खुशी है इसे बढ़ावा देने के लिए आज दो समझौतेकिए गए हैं। हम मिलकर vocational education, skilling और training पर भी काम करेंगे। हम दोनों देशों के students, scholars और खिलाड़ियों का आदान-प्रदान भी बढ़ाएंगे।

Friends,

आज हमने क्षेत्रीय और वैश्विक मुद्दों पर भी चर्चा की। यूक्रेन के संबंध में भारत ने शुरुआत से शांति का पक्ष रखा है। हम इस विषय के शांतिपूर्ण और स्थाई समाधान के लिए किए जा रहे सभी प्रयासों का स्वागत करते हैं। भारत सदैव अपना योगदान देने के लिए तैयार रहा है और आगे भी रहेगा।

आतंकवाद के विरुद्ध लड़ाई में भारत और रूस ने लंबे समय से कंधे से कंधा मिलाकर सहयोग किया है। पहलगाम में हुआ आतंकी हमला हो या क्रोकस City Hall पर किया गया कायरतापूर्ण आघात — इन सभी घटनाओं की जड़ एक ही है। भारत का अटल विश्वास है कि आतंकवाद मानवता के मूल्यों पर सीधा प्रहार है और इसके विरुद्ध वैश्विक एकता ही हमारी सबसे बड़ी ताक़त है।

भारत और रूस के बीच UN, G20, BRICS, SCO तथा अन्य मंचों पर करीबी सहयोग रहा है। करीबी तालमेल के साथ आगे बढ़ते हुए, हम इन सभी मंचों पर अपना संवाद और सहयोग जारी रखेंगे।

Excellency,

मुझे पूरा विश्वास है कि आने वाले समय में हमारी मित्रता हमें global challenges का सामना करने की शक्ति देगी — और यही भरोसा हमारे साझा भविष्य को और समृद्ध करेगा।

मैं एक बार फिर आपको और आपके पूरे delegation को भारत यात्रा के लिए बहुत बहुत धन्यवाद देता हूँ।