“In the Indian agricultural tradition, priority has been given to science and logic”
“India has a robust system of agriculture education and research based on its heritage”
“India is a food surplus country today”
“There was a time when India’s food security was a global concern, today India is providing solutions for global food and nutrition security”
“India is committed to global welfare as a ‘Vishwa Bandhu’”
“Challenges before sustainable agriculture and food systems can only be tackled under the holistic approach of ‘One Earth, One Family and One Future’”
“Small farmers are the biggest strength of India’s food security”
নয়াদিল্লির জাতীয় কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রে (এনএএসসি) আয়োজিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কৃষি অর্থনীতিবিদ সম্মেলনের আজ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এ বছরের সম্মেলনের মূল থিমটি হল – ‘নিরন্তর কৃষি খাদ্য ব্যবস্থার রূপান্তরের লক্ষ্যে’। জলবায়ু পরিবর্তন, প্রাকৃতিক সম্পদের অবক্ষয় ও ক্ষয়ক্ষতি, উৎপাদন মূল্য বৃদ্ধি এবং নানা ধরনের সংঘাত ও সংঘর্ষজনিত পরিস্থিতির মুখে কৃষি ব্যবস্থাকে কিভাবে নিরন্তর একটি উৎপাদন প্রচেষ্টায় রূপান্তরিত করা যায়, সেই লক্ষ্যেই আয়োজিত এবারের সম্মেলন। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের প্রায় ৭৫টি দেশের এক হাজার জনের মতো প্রতিনিধি এবারের সম্মেলন যোগ দিয়েছেন।
দীর্ঘ ৬৫ বছর পর এই প্রথমবার ভারতে এই আন্তর্জাতিক সম্মেলন আয়োজনের উদ্যোগ ও প্রচেষ্টায় আনন্দ প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী। ১২০ কোটি ভারতবাসীর পক্ষ থেকে বিশ্ব প্রতিনিধিদের স্বাগত জানিয়ে তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন যে ভারতের কৃষি পরম্পরায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে যুক্ত করার বিষয়টি বিশেষভাবে অগ্রাধিকার পেয়েছে। খাদ্যের ওষধি গুণের পেছনে যে সার্বিকভাবে বিজ্ঞানের অবদান রয়েছে, একথাও তিনি উল্লেখ করেন তাঁর এদিনের ভাষণে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, হাজার হাজার বছরের প্রাচীন দর্শন ও দৃষ্টিভঙ্গীকে অনুসরণ করে কৃষি ব্যবস্থা ক্রমশ গড়ে উঠেছে। এই সমৃদ্ধ ঐতিহ্যের ওপর ভিত্তি করে প্রায় ২ হাজার বছরের প্রাচীন ‘কৃষি পরাশর’-এরও তিনি উল্লেখ করেন। ভারতে কৃষি-শিক্ষা ও গবেষণার যে ভালরকম ব্যবস্থা রয়েছে, একথাও এদিন স্পর্শ করে যায় প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে। তিনি বলেন, ভারতীয় কৃষি গবেষণা পরিষদের আওতায় রয়েছে ১০০টি গবেষণা প্রতিষ্ঠান। প্রধানমন্ত্রী আরও জানান যে কৃষি-শিক্ষার জন্য দেশে ৫০০টিরও বেশি কলেজ এবং ৭০০-রও বেশি কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র রয়েছে।
ভারতে কৃষি পরিকল্পনার ক্ষেত্রে ছ’টি ভিন্ন ভিন্ন ঋতুর প্রাসঙ্গিকতার দিকটি তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কৃষি উৎপাদনের স্বার্থে ১৫টি কৃষি জলবায়ু অঞ্চল গড়ে উঠেছে। সমতলই হোক, হিমালয়ের মতো পার্বত্য অঞ্চলেই হোক কিংবা মরুভূমিতে, কৃষি বৈচিত্র্য সব সময়েই দেশের খাদ্য নিরাপত্তার পক্ষে একান্ত জরুরি একটি বিষয়। ভারতের এই অনুপম বৈশিষ্ট্যের ফলে আমাদের দেশ বিশ্বের কাছে কৃষি উৎপাদনের ক্ষেত্রে এক আলোকবর্তিকা বিশেষ বললেও অত্যুক্তি হয় না।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতে এর আগে শেষ আন্তর্জাতিক কৃষি অর্থনীতিবিদ সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ৬৫ বছর আগে। ভারত তখন ছিল একেবারে নতুন স্বাধীনতা প্রাপ্ত একটি দেশ। সুতরাং ওই সময়টি ছিল ভারতের কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তার পক্ষে সমস্যাবহুল একটি সময়কাল। কিন্তু বর্তমানে খাদ্যোৎপাদনের দিক দিয়ে ভারত অনেকটাই এগিয়ে গেছে। শুধু তাই নয়, অনেক সময়েই আমাদের খাদ্যশস্য উদ্বৃত্ত থেকে যায়। এছাড়াও দুধ, ডাল, মশলা ইত্যাদি উৎপাদনের দিক থেকেও ভারত রয়েছে প্রথম সারিতে। খাদ্যশস্য, ফলমূল, শাকসবজি, তুলো, চা, চিনি এবং মৎস্যচাষের দিক থেকেও ভারত বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম উৎপাদক দেশ হিসেবে এক বিশেষ আসন দখল করে রয়েছে। ভারতে এক সময় খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়টি ছিল যথেষ্ট উদ্বেগজনক। কিন্তু বর্তমানে সেই প্রতিকূল অবস্থা কাটিয়ে উঠে ভারতই বরং বিশ্বের অন্যান্য দেশকে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তার সঠিক পথ দেখাতে পেরেছে। এই কারণে খাদ্য ব্যবস্থার রূপান্তর প্রচেষ্টা সম্পর্কে আলোচনাকালে ভারতের অভিজ্ঞতা বিনিময়ের বিষয়টি যথেষ্ট মূল্যবান ও গুরুত্বপূর্ণ।
‘বিশ্ববন্ধু’ হিসেবে বিশ্ব কল্যাণে ভারত যে অঙ্গীকারবদ্ধ, একথাও এদিন স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বিশ্ব কল্যাণের লক্ষ্যে ভারতের অবস্থান ও দৃষ্টিভঙ্গীর কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভারত সর্বদাই বিশ্বাস করে যে আমাদের রয়েছে ‘একটিমাত্র পৃথিবী, আমরা সকলে একই পরিবারভুক্ত এবং আমাদের সকলেরই ভবিষ্যৎ হল এক ও অভিন্ন’। ভারতের ‘মিশন লাইফ’ এবং ‘একটিই বিশ্ব সংসার, একই সার্বিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা’ – এই দুটি কর্মসূচির কথাও এদিন প্রসঙ্গত উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, এই কারণে নিরন্তর কৃষি ও খাদ্য ব্যবস্থার চ্যালেঞ্জগুলির মোকাবিলায় ভারতের ‘এক অভিন্ন বিশ্ব, এক অভিন্ন পরিবার এবং এক অভিন্ন ভবিষ্যৎ’ – এই আদর্শ ও দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে আমাদের এগিয়ে চলতে হবে।
শ্রী মোদী বলেন, ভারতের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির লক্ষ্যে যে সমস্ত নীতি রচিত হয়েছে তার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে কৃষি তথা কৃষি ব্যবস্থা। ভারতের ৯০ শতাংশেরও বেশি ক্ষুদ্র কৃষকরাই হলেন খাদ্য নিরাপত্তার দিক থেকে ভারতের বৃহত্তম শক্তি। এশিয়ার আরও কয়েকটি উন্নয়নশীল দেশে ভারতের এই কৃষি নীতিকে অনুসরণ করা হচ্ছে। প্রাকৃতিক কৃষি পদ্ধতির দৃষ্টান্ত তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে রাসায়নিকমুক্ত প্রাকৃতিক কৃষি পদ্ধতির ইতিবাচক ফল আমরা ইতিমধ্যেই লক্ষ্য করেছি। তাই, বর্তমান বছরের বাজেটে নিরন্তর এবং সকল রকমের জলবায়ু সহনশীল কৃষি ব্যবস্থার ওপর আমরা গুরুত্ব আরোপ করেছি। যে কোনরকম আবহাওয়ায় শস্যের ফলন যাতে সম্ভব হয়, তা নিশ্চিত করতে আমরা জোর দিয়েছি গবেষণা ও উন্নয়ন প্রচেষ্টার ওপর। গত ১০ বছরে ১৯টিরও বেশি এমন খাদ্যশস্যের বীজ কৃষকদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে যেগুলির সাহায্যে যে কোন ধরনের আবহাওয়াতেই ফলন উৎপাদন সম্ভব। যেমন ভারতে এমন বেশ কিছু প্রজাতির ধান রয়েছে যার উৎপাদনে অন্যান্য প্রজাতির ধানের তুলনায় জলের প্রয়োজন পড়ে প্রায় ২৫ শতাংশ কম। এইভাবেই আমরা উৎপাদন করতে পেরেছি ‘ব্ল্যাক রাইস’ যা ইতিমধ্যেই ‘সুপার ফুড’-এর তকমা লাভ করেছে। মণিপুর, আসাম এবং মেঘালয়ে উৎপাদিত ব্ল্যাক রাইস ভেষজ গুণসম্পন্ন হওয়ায় ক্রমশই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এই কারণেই ভারত তার কৃষি অভিজ্ঞতা বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে বিনিময় করতে সর্বদাই আগ্রহী।
ভারতীয় কৃষি ব্যবস্থায় যেভাবে আধুনিক প্রযুক্তির প্রয়োগ সফল হয়ে উঠেছে, সে সম্পর্কেও প্রধানমন্ত্রী বিশ্ব প্রতিনিধিদের আজ অবহিত করেন। দৃষ্টান্তস্বরূপ, মাটির স্বাস্থ্য পরীক্ষা সম্পর্কিত কার্ড, সৌরশক্তির সাহায্যে কৃষি পদ্ধতি, ডিজিটাল কৃষি বিপণন ব্যবস্থা, কিষাণ ক্রেডিট কার্ড এবং প্রধানমন্ত্রী ফসল বিমা যোজনার কথা উল্লেখ করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী জানান যে গত ১০ বছরে দেশের ৯০ লক্ষ হেক্টর জমিকে ক্ষুদ্র সেচ প্রকল্পের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ইথানল ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের কৃষি পরিবেশ যেভাবে উন্নত হয়ে উঠেছে, তাও এক দৃষ্টান্ত বলে তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী।
ভারতের কৃষি ব্যবস্থায় ডিজিটাল প্রযুক্তির প্রয়োগ সম্পর্কে আরও বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন ‘প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি’র কথা। তিনি বলেন, এই কর্মসূচির আওতায় ১০ কোটি কৃষকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে অর্থ হস্তান্তর সম্ভব হয়েছে। ডিজিটাল পদ্ধতিতে বিভিন্ন ধরনের শস্য সম্পর্কে সমীক্ষা চালানোর লক্ষ্যে গড়ে তোলা হয়েছে সরকারি ডিজিটাল পরিকাঠামো। এর মাধ্যমে কৃষকদের কৃষি সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে তথ্যের যোগান দেওয়া সম্ভব। ফলে, ভারতের কোটি কোটি কৃষিজীবী মানুষ তাঁদের অর্থনৈতিক অবস্থা আরও উন্নত করতে পেরেছেন।
পরিশেষে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে আজকের এই সম্মেলনে আমরা একদিকে যেমন একে অন্যের কাছে জ্ঞান ও শিক্ষালাভ করব, অন্যদিকে তেমনই পরস্পরকে বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানতে ও বুঝতে সাহায্য করব।
আজকের অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কৃষি ও কৃষককল্যাণ মন্ত্রী শ্রী শিবরাজ সিং চৌহান, নীতি আয়োগের সদস্য অধ্যাপক রমেশ চাঁদ, সম্মেলনের সভাপতি অধ্যাপক মাটিন কোয়েম এবং আইসিএআর-এর সেক্রেটারি তথা ডিজি ডঃ হিমাংশু পাঠক।
असम के गवर्नर लक्ष्मण प्रसाद आचार्य जी, मुख्यमंत्री हिमंता बिस्वा शर्मा जी, केंद्र में मेरे सहयोगी और यहीं के आपके प्रतिनिधि, असम के पूर्व मुख्यमंत्री, सर्बानंद सोनोवाल जी, असम सरकार के मंत्रीगण, सांसद, विधायक, अन्य महानुभाव, और विशाल संख्या में आए हुए, हम सबको आशीर्वाद देने के लिए आए हुए, मेरे सभी भाइयों और बहनों, जितने लोग पंडाल में हैं, उससे ज्यादा मुझे वहां बाहर दिखते हैं।
सौलुंग सुकाफा और महावीर लसित बोरफुकन जैसे वीरों की ये धरती, भीमबर देउरी, शहीद कुसल कुवर, मोरान राजा बोडौसा, मालती मेम, इंदिरा मिरी, स्वर्गदेव सर्वानंद सिंह और वीरांगना सती साध`नी की ये भूमि, मैं उजनी असम की इस महान मिट्टी को श्रद्धापूर्वक नमन करता हूँ।
साथियों,
मैं देख रहा हूँ, सामने दूर-दूर तक आप सब इतनी बड़ी संख्या में अपना उत्साह, अपना उमंग, अपना स्नेह बरसा रहे हैं। और खासकर, मेरी माताएँ बहनें, इतनी विशाल संख्या में आप जो प्यार और आशीर्वाद लेकर आईं हैं, ये हमारी सबसे बड़ी शक्ति है, सबसे बड़ी ऊर्जा है, एक अद्भुत अनुभूति है। मेरी बहुत सी बहनें असम के चाय बगानों की खुशबू लेकर यहां उपस्थित हैं। चाय की ये खुशबू मेरे और असम के रिश्तों में एक अलग ही ऐहसास पैदा करती है। मैं आप सभी को प्रणाम करता हूँ। इस स्नेह और प्यार के लिए मैं हृदय से आप सबका आभार करता हूँ।
साथियों,
आज असम और पूरे नॉर्थ ईस्ट के लिए बहुत बड़ा दिन है। नामरूप और डिब्रुगढ़ को लंबे समय से जिसका इंतज़ार था, वो सपना भी आज पूरा हो रहा है, आज इस पूरे इलाके में औद्योगिक प्रगति का नया अध्याय शुरू हो रहा है। अभी थोड़ी देर पहले मैंने यहां अमोनिया–यूरिया फर्टिलाइज़र प्लांट का भूमि पूजन किया है। डिब्रुगढ़ आने से पहले गुवाहाटी में एयरपोर्ट के एक टर्मिनल का उद्घाटन भी हुआ है। आज हर कोई कह रहा है, असम विकास की एक नई रफ्तार पकड़ चुका है। मैं आपको बताना चाहता हूँ, अभी आप जो देख रहे हैं, जो अनुभव कर रहे हैं, ये तो एक शुरुआत है। हमें तो असम को बहुत आगे लेकर के जाना है, आप सबको साथ लेकर के आगे बढ़ना है। असम की जो ताकत और असम की भूमिका ओहोम साम्राज्य के दौर में थी, विकसित भारत में असम वैसी ही ताकतवर भूमि बनाएंगे। नए उद्योगों की शुरुआत, आधुनिक इनफ्रास्ट्रक्चर का निर्माण, Semiconductors, उसकी manufacturing, कृषि के क्षेत्र में नए अवसर, टी-गार्डेन्स और उनके वर्कर्स की उन्नति, पर्यटन में बढ़ती संभावनाएं, असम हर क्षेत्र में आगे बढ़ रहा है। मैं आप सभी को और देश के सभी किसान भाई-बहनों को इस आधुनिक फर्टिलाइज़र प्लांट के लिए बहुत-बहुत शुभकामनाएँ देता हूँ। मैं आपको गुवाहटी एयरपोर्ट के नए टर्मिनल के लिए भी बधाई देता हूँ। बीजेपी की डबल इंजन सरकार में, उद्योग और कनेक्टिविटी की ये जुगलबंदी, असम के सपनों को पूरा कर रही है, और साथ ही हमारे युवाओं को नए सपने देखने का हौसला भी दे रही है।
साथियों,
विकसित भारत के निर्माण में देश के किसानों की, यहां के अन्नदाताओं की बहुत बड़ी भूमिका है। इसलिए हमारी सरकार किसानों के हितों को सर्वोपरि रखते हुए दिन-रात काम कर रही है। यहां आप सभी को किसान हितैषी योजनाओं का लाभ दिया जा रहा है। कृषि कल्याण की योजनाओं के बीच, ये भी जरूरी है कि हमारे किसानों को खाद की निरंतर सप्लाई मिलती रहे। आने वाले समय में ये यूरिया कारख़ाना यह सुनिश्चित करेगा। इस फर्टिलाइज़र प्रोजेक्ट पर करीब 11 हजार करोड़ रुपए खर्च किए जाएंगे। यहां हर साल 12 लाख मीट्रिक टन से ज्यादा खाद बनेगी। जब उत्पादन यहीं होगा, तो सप्लाई तेज होगी। लॉजिस्टिक खर्च घटेगा।
साथियों,
नामरूप की ये यूनिट रोजगार-स्वरोजगार के हजारों नए अवसर भी बनाएगी। प्लांट के शुरू होते ही अनेकों लोगों को यहीं पर स्थायी नौकरी भी मिलेगी। इसके अलावा जो काम प्लांट के साथ जुड़ा होता है, मरम्मत हो, सप्लाई हो, कंस्ट्रक्शन का बहुत बड़ी मात्रा में काम होगा, यानी अनेक काम होते हैं, इन सबमें भी यहां के स्थानीय लोगों को और खासकर के मेरे नौजवानों को रोजगार मिलेगा।
लेकिन भाइयों बहनों,
आप सोचिए, किसानों के कल्याण के लिए काम बीजेपी सरकार आने के बाद ही क्यों हो रहा है? हमारा नामरूप तो दशकों से खाद उत्पादन का केंद्र था। एक समय था, जब यहां बनी खाद से नॉर्थ ईस्ट के खेतों को ताकत मिलती थी। किसानों की फसलों को सहारा मिलता था। जब देश के कई हिस्सों में खाद की आपूर्ति चुनौती बनी, तब भी नामरूप किसानों के लिए उम्मीद बना रहा। लेकिन, पुराने कारखानों की टेक्नालजी समय के साथ पुरानी होती गई, और काँग्रेस की सरकारों ने कोई ध्यान नहीं दिया। नतीजा ये हुआ कि, नामरूप प्लांट की कई यूनिट्स इसी वजह से बंद होती गईं। पूरे नॉर्थ ईस्ट के किसान परेशान होते रहे, देश के किसानों को भी तकलीफ हुई, उनकी आमदनी पर चोट पड़ती रही, खेती में तकलीफ़ें बढ़ती गईं, लेकिन, काँग्रेस वालों ने इस समस्या का कोई हल ही नहीं निकाला, वो अपनी मस्ती में ही रहे। आज हमारी डबल इंजन सरकार, काँग्रेस द्वारा पैदा की गई उन समस्याओं का समाधान भी कर रही है।
साथियों,
असम की तरह ही, देश के दूसरे राज्यों में भी खाद की कितनी ही फ़ैक्टरियां बंद हो गईं थीं। आप याद करिए, तब किसानों के क्या हालात थे? यूरिया के लिए किसानों को लाइनों में लगना पड़ता था। यूरिया की दुकानों पर पुलिस लगानी पड़ती थी। पुलिस किसानों पर लाठी बरसाती थी।
भाइयों बहनों,
काँग्रेस ने जिन हालातों को बिगाड़ा था, हमारी सरकार उन्हें सुधारने के लिए एडी-चोटी की ताकत लगा रही है। और इन्होंने इतना बुरा किया,इतना बुरा किया कि, 11 साल से मेहनत करने के बाद भी, अभी मुझे और बहुत कुछ करना बाकी है। काँग्रेस के दौर में फर्टिलाइज़र्स फ़ैक्टरियां बंद होती थीं। जबकि हमारी सरकार ने गोरखपुर, सिंदरी, बरौनी, रामागुंडम जैसे अनेक प्लांट्स शुरू किए हैं। इस क्षेत्र में प्राइवेट सेक्टर को भी बढ़ावा दिया जा रहा है। आज इसी का नतीजा है, हम यूरिया के क्षेत्र में आने वाले कुछ समय में आत्मनिर्भर हो सके, उस दिशा में मजबूती से कदम रख रहे हैं।
साथियों,
2014 में देश में सिर्फ 225 लाख मीट्रिक टन यूरिया का ही उत्पादन होता था। आपको आंकड़ा याद रहेगा? आंकड़ा याद रहेगा? मैं आपने मुझे काम दिया 10-11 साल पहले, तब उत्पादन होता था 225 लाख मीट्रिक टन। ये आंकड़ा याद रखिए। पिछले 10-11 साल की मेहनत में हमने उत्पादन बढ़ाकर के करीब 306 लाख मीट्रिक टन तक पहुंच चुका है। लेकिन हमें यहां रूकना नहीं है, क्योंकि अभी भी बहुत करने की जरूरत है। जो काम उनको उस समय करना था, नहीं किया, और इसलिए मुझे थोड़ा एक्स्ट्रा मेहनत करनी पड़ रही है। और अभी हमें हर साल करीब 380 लाख मीट्रिक टन यूरिया की जरूरत पड़ती है। हम 306 पर पहुंचे हैं, 70-80 और करना है। लेकिन मैं देशवासियों को विश्वास दिलाता हूं, हम जिस प्रकार से मेहनत कर रहे हैं, जिस प्रकार से योजना बना रहे हैं और जिस प्रकार से मेरे किसान भाई-बहन हमें आशीर्वाद दे रहे हैं, हम हो सके उतना जल्दी इस गैप को भरने में कोई कमी नहीं रखेंगे।
और भाइयों और बहनों,
मैं आपको एक और बात बताना चाहता हूं, आपके हितों को लेकर हमारी सरकार बहुत ज्यादा संवेदनशील है। जो यूरिया हमें महंगे दामों पर विदेशों से मंगाना पड़ता है, हम उसकी भी चोट अपने किसानों पर नहीं पड़ने देते। बीजेपी सरकार सब्सिडी देकर वो भार सरकार खुद उठाती है। भारत के किसानों को सिर्फ 300 रुपए में यूरिया की बोरी मिलती है, उस एक बोरी के बदले भारत सरकार को दूसरे देशों को, जहां से हम बोरी लाते हैं, करीब-करीब 3 हजार रुपए देने पड़ते हैं। अब आप सोचिए, हम लाते हैं 3000 में, और देते हैं 300 में। यह सारा बोझ देश के किसानों पर हम नहीं पड़ने देते। ये सारा बोझ सरकार खुद भरती है। ताकि मेरे देश के किसान भाई बहनों पर बोझ ना आए। लेकिन मैं किसान भाई बहनों को भी कहूंगा, कि आपको भी मेरी मदद करनी होगी और वह मेरी मदद है इतना ही नहीं, मेरे किसान भाई-बहन आपकी भी मदद है, और वो है यह धरती माता को बचाना। हम धरती माता को अगर नहीं बचाएंगे तो यूरिया की कितने ही थैले डाल दें, यह धरती मां हमें कुछ नहीं देगी और इसलिए जैसे शरीर में बीमारी हो जाए, तो दवाई भी हिसाब से लेनी पड़ती है, दो गोली की जरूरत है, चार गोली खा लें, तो शरीर को फायदा नहीं नुकसान हो जाता है। वैसा ही इस धरती मां को भी अगर हम जरूरत से ज्यादा पड़ोस वाला ज्यादा बोरी डालता है, इसलिए मैं भी बोरी डाल दूं। इस प्रकार से अगर करते रहेंगे तो यह धरती मां हमसे रूठ जाएगी। यूरिया खिला खिलाकर के हमें धरती माता को मारने का कोई हक नहीं है। यह हमारी मां है, हमें उस मां को भी बचाना है।
साथियों,
आज बीज से बाजार तक भाजपा सरकार किसानों के साथ खड़ी है। खेत के काम के लिए सीधे खाते में पैसे पहुंचाए जा रहे हैं, ताकि किसान को उधार के लिए भटकना न पड़े। अब तक पीएम किसान सम्मान निधि के लगभग 4 लाख करोड़ रुपए किसानों के खाते में भेजे गए हैं। आंकड़ा याद रहेगा? भूल जाएंगे? 4 लाख करोड़ रूपया मेरे देश के किसानों के खाते में सीधे जमा किए हैं। इसी साल, किसानों की मदद के लिए 35 हजार करोड़ रुपए की दो योजनाएं नई योजनाएं शुरू की हैं 35 हजार करोड़। पीएम धन धान्य कृषि योजना और दलहन आत्मनिर्भरता मिशन, इससे खेती को बढ़ावा मिलेगा।
साथियों,
हम किसानों की हर जरूरत को ध्यान रखते हुए काम कर रहे हैं। खराब मौसम की वजह से फसल नुकसान होने पर किसान को फसल बीमा योजना का सहारा मिल रहा है। फसल का सही दाम मिले, इसके लिए खरीद की व्यवस्था सुधारी गई है। हमारी सरकार का साफ मानना है कि देश तभी आगे बढ़ेगा, जब मेरा किसान मजबूत होगा। और इसके लिए हर संभव प्रयास किए जा रहे हैं।
साथियों,
केंद्र में हमारी सरकार बनने के बाद हमने किसान क्रेडिट कार्ड की सुविधा से पशुपालकों और मछलीपालकों को भी जोड़ दिया था। किसान क्रेडिट कार्ड, KCC, ये KCC की सुविधा मिलने के बाद हमारे पशुपालक, हमारे मछली पालन करने वाले इन सबको खूब लाभ उठा रहा है। KCC से इस साल किसानों को, ये आंकड़ा भी याद रखो, KCC से इस साल किसानों को 10 लाख करोड़ रुपये से ज्यादा की मदद दी गई है। 10 लाख करोड़ रुपया। बायो-फर्टिलाइजर पर GST कम होने से भी किसानों को बहुत फायदा हुआ है। भाजपा सरकार भारत के किसानों को नैचुरल फार्मिंग के लिए भी बहुत प्रोत्साहन दे रही है। और मैं तो चाहूंगा असम के अंदर कुछ तहसील ऐसे आने चाहिए आगे, जो शत प्रतिशत नेचुरल फार्मिंग करते हैं। आप देखिए हिंदुस्तान को असम दिशा दिखा सकता है। असम का किसान देश को दिशा दिखा सकता है। हमने National Mission On Natural Farming शुरू की, आज लाखों किसान इससे जुड़ चुके हैं। बीते कुछ सालों में देश में 10 हजार किसान उत्पाद संघ- FPO’s बने हैं। नॉर्थ ईस्ट को विशेष ध्यान में रखते हुए हमारी सरकार ने खाद्य तेलों- पाम ऑयल से जुड़ा मिशन भी शुरू किया। ये मिशन भारत को खाद्य तेल के मामले में आत्मनिर्भर तो बनाएगा ही, यहां के किसानों की आय भी बढ़ाएगा।
साथियों,
यहां इस क्षेत्र में बड़ी संख्या में हमारे टी-गार्डन वर्कर्स भी हैं। ये भाजपा की ही सरकार है जिसने असम के साढ़े सात लाख टी-गार्डन वर्कर्स के जनधन बैंक खाते खुलवाए। अब बैंकिंग व्यवस्था से जुड़ने की वजह से इन वर्कर्स के बैंक खातों में सीधे पैसे भेजे जाने की सुविधा मिली है। हमारी सरकार टी-गार्डन वाले क्षेत्रों में स्कूल, रोड, बिजली, पानी, अस्पताल की सुविधाएं बढ़ा रही है।
साथियों,
हमारी सरकार सबका साथ सबका विकास के मंत्र के साथ आगे बढ़ रही है। हमारा ये विजन, देश के गरीब वर्ग के जीवन में बहुत बड़ा बदलाव लेकर आया है। पिछले 11 वर्षों में हमारे प्रयासों से, योजनाओं से, योजनाओं को धरती पर उतारने के कारण 25 करोड़ लोग, ये आंकड़ा भी याद रखना, 25 करोड़ लोग गरीबी से बाहर निकले हैं। देश में एक नियो मिडिल क्लास तैयार हुआ है। ये इसलिए हुआ है, क्योंकि बीते वर्षों में भारत के गरीब परिवारों के जीवन-स्तर में निरंतर सुधार हुआ है। कुछ ताजा आंकड़े आए हैं, जो भारत में हो रहे बदलावों के प्रतीक हैं।
साथियों,
और मैं मीडिया में ये सारी चीजें बहुत काम आती हैं, और इसलिए मैं आपसे आग्रह करता हूं मैं जो बातें बताता हूं जरा याद रख के औरों को बताना।
साथियों,
पहले गांवों के सबसे गरीब परिवारों में, 10 परिवारों में से 1 के पास बाइक तक होती नहीं थी। 10 में से 1 के पास भी नहीं होती थी। अभी जो सर्वे आए हैं, अब गांव में रहने वाले करीब–करीब आधे परिवारों के पास बाइक या कार होती है। इतना ही नहीं मोबाइल फोन तो लगभग हर घर में पहुंच चुके हैं। फ्रिज जैसी चीज़ें, जो पहले “लग्ज़री” मानी जाती थीं, अब ये हमारे नियो मिडल क्लास के घरों में भी नजर आने लगी है। आज गांवों की रसोई में भी वो जगह बना चुका है। नए आंकड़े बता रहे हैं कि स्मार्टफोन के बावजूद, गांव में टीवी रखने का चलन भी बढ़ रहा है। ये बदलाव अपने आप नहीं हुआ। ये बदलाव इसलिए हुआ है क्योंकि आज देश का गरीब सशक्त हो रहा है, दूर-दराज के क्षेत्रों में रहने वाले गरीब तक भी विकास का लाभ पहुंचने लगा है।
साथियों,
भाजपा की डबल इंजन सरकार गरीबों, आदिवासियों, युवाओं और महिलाओं की सरकार है। इसीलिए, हमारी सरकार असम और नॉर्थ ईस्ट में दशकों की हिंसा खत्म करने में जुटी है। हमारी सरकार ने हमेशा असम की पहचान और असम की संस्कृति को सर्वोपरि रखा है। भाजपा सरकार असमिया गौरव के प्रतीकों को हर मंच पर हाइलाइट करती है। इसलिए, हम गर्व से महावीर लसित बोरफुकन की 125 फीट की प्रतिमा बनाते हैं, हम असम के गौरव भूपेन हजारिका की जन्म शताब्दी का वर्ष मनाते हैं। हम असम की कला और शिल्प को, असम के गोमोशा को दुनिया में पहचान दिलाते हैं, अभी कुछ दिन पहले ही Russia के राष्ट्रपति श्रीमान पुतिन यहां आए थे, जब दिल्ली में आए, तो मैंने बड़े गर्व के साथ उनको असम की ब्लैक-टी गिफ्ट किया था। हम असम की मान-मर्यादा बढ़ाने वाले हर काम को प्राथमिकता देते हैं।
लेकिन भाइयों बहनों,
भाजपा जब ये काम करती है तो सबसे ज्यादा तकलीफ काँग्रेस को होती है। आपको याद होगा, जब हमारी सरकार ने भूपेन दा को भारत रत्न दिया था, तो काँग्रेस ने खुलकर उसका विरोध किया था। काँग्रेस के राष्ट्रीय अध्यक्ष ने कहा था कि, मोदी नाचने-गाने वालों को भारत रत्न दे रहा है। मुझे बताइए, ये भूपेन दा का अपमान है कि नहीं है? कला संस्कृति का अपमान है कि नहीं है? असम का अपमान है कि नहीं है? ये कांग्रेस दिन रात करती है, अपमान करना। हमने असम में सेमीकंडक्टर यूनिट लगवाई, तो भी कांग्रेस ने इसका विरोध किया। आप मत भूलिए, यही काँग्रेस सरकार थी, जिसने इतने दशकों तक टी कम्यूनिटी के भाई-बहनों को जमीन के अधिकार नहीं मिलने दिये! बीजेपी की सरकार ने उन्हें जमीन के अधिकार भी दिये और गरिमापूर्ण जीवन भी दिया। और मैं तो चाय वाला हूं, मैं नहीं करूंगा तो कौन करेगा? ये कांग्रेस अब भी देशविरोधी सोच को आगे बढ़ा रही है। ये लोग असम के जंगल जमीन पर उन बांग्लादेशी घुसपैठियों को बसाना चाहते हैं। जिनसे इनका वोट बैंक मजबूत होता है, आप बर्बाद हो जाए, उनको इनकी परवाह नहीं है, उनको अपनी वोट बैंक मजबूत करनी है।
भाइयों बहनों,
काँग्रेस को असम और असम के लोगों से, आप लोगों की पहचान से कोई लेना देना नहीं है। इनको केवल सत्ता,सरकार और फिर जो काम पहले करते थे, वो करने में इंटरेस्ट है। इसीलिए, इन्हें अवैध बांग्लादेशी घुसपैठिए ज्यादा अच्छे लगते हैं। अवैध घुसपैठियों को काँग्रेस ने ही बसाया, और काँग्रेस ही उन्हें बचा रही है। इसीलिए, काँग्रेस पार्टी वोटर लिस्ट के शुद्धिकरण का विरोध कर रही है। तुष्टीकरण और वोटबैंक के इस काँग्रेसी जहर से हमें असम को बचाकर रखना है। मैं आज आपको एक गारंटी देता हूं, असम की पहचान, और असम के सम्मान की रक्षा के लिए भाजपा, बीजेपी फौलाद बनकर आपके साथ खड़ी है।
साथियों,
विकसित भारत के निर्माण में, आपके ये आशीर्वाद यही मेरी ताकत है। आपका ये प्यार यही मेरी पूंजी है। और इसीलिए पल-पल आपके लिए जीने का मुझे आनंद आता है। विकसित भारत के निर्माण में पूर्वी भारत की, हमारे नॉर्थ ईस्ट की भूमिका लगातार बढ़ रही है। मैंने पहले भी कहा है कि पूर्वी भारत, भारत के विकास का ग्रोथ इंजन बनेगा। नामरूप की ये नई यूनिट इसी बदलाव की मिसाल है। यहां जो खाद बनेगी, वो सिर्फ असम के खेतों तक नहीं रुकेगी। ये बिहार, झारखंड, पश्चिम बंगाल और पूर्वी उत्तर प्रदेश तक पहुंचेगी। ये कोई छोटी बात नहीं है। ये देश की खाद जरूरत में नॉर्थ ईस्ट की भागीदारी है। नामरूप जैसे प्रोजेक्ट, ये दिखाते हैं कि, आने वाले समय में नॉर्थ ईस्ट, आत्मनिर्भर भारत का बहुत बड़ा केंद्र बनकर उभरेगा। सच्चे अर्थ में अष्टलक्ष्मी बन के रहेगा। मैं एक बार फिर आप सभी को नए फर्टिलाइजर प्लांट की बधाई देता हूं। मेरे साथ बोलिए-
भारत माता की जय।
भारत माता की जय।
और इस वर्ष तो वंदे मातरम के 150 साल हमारे गौरवपूर्ण पल, आइए हम सब बोलें-