Kisan Suryodaya Yojana will be a new dawn for farmers in Gujarat: PM Modi
In the last two decades, Gujarat has done unprecedented work in the field of health, says PM Modi
PM Modi inaugurates ropeway service at Girnar, says more and more devotees and tourists will now visit the destination

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গুজরাটে ৩টি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের সূচনা করেছেন। শ্রী মোদী কিষাণ সর্বোদয় যোজনার সূচনা করেন। এই কর্মসূচির ফলে রাজ্যের কৃষকরা কৃষি সেচের জন্য ১৬ ঘন্টা বিদ্যুৎ সরবরাহের সুযোগ পাবেন। তিনি ইউ এন মেহতা ইন্সটিটিউট অফ কার্ডিওলজি অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারের সঙ্গে সংযুক্ত পেডিয়াট্রিক হার্ট হাসপাতালের সূচনা করেছেন এবং আমেদাবাদে সিভিল হাসপাতালে টেলিকার্ডিওলজির মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনেরও সূচনা করেন। 
 
এই উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী গিরনারে রোপওয়ের সূচনা করেছেন। এই ৩টি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের সূচনা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী সাধারণ মানুষের আন্তরিকতা ও দৃঢ় সংকল্পের জন্য গুজরাট সর্বদাই এক ব্যতিক্রমী মডেল হয়ে রয়েছে। তিনি আরও বলেন, সুজলাং সুফলাং সৌনি কর্মসূচি সূচনার পর গুজরাটের কৃষকদের চাহিদা পূরণের ক্ষেত্রে কিষাণ সূর্যোদয় কর্মসূচি এক মাইলফলক হয়ে উঠেছে। তিনি বলেন, বিদ্যুতায়নের ক্ষেত্রে গুজরাট কয়েক বছর ধরেই প্রশংসনীয় কাজ করেছে। এখন বিদ্যুতায়নের সাফল্য এই কর্মসূচিগুলির ভিত্তি হয়ে উঠেছে। শ্রী মোদী বলেন, রাজ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা আরও বাড়াতে বিদ্যুৎ উৎপাদন থেকে সরবরাহ সমস্ত কাজই মিশন মোড-ভিত্তিতে পরিচালিত হবে। ২০১০ সালে যখন পাঠানে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছিল, তখন কেউ ভাবতে পারেননি যে, ভারত একদিন সমগ্র বিশ্বের কাছে ‘এক সূর্য, এক বিশ্ব, এক গ্রিড’ – এর স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার পথে অগ্রসর হবে। প্রধানমন্ত্রী এক পরিসংখ্যান তুলে ধরে বলেন, গত কয়েক বছরে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের দিক থেকে ভারত বিশ্বে পঞ্চম স্থান অধিকার হয়েছে এবং দ্রুত আরও বেশি পরিমাণে বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যে অগ্রসর হচ্ছে। 
কিষাণ সূর্যোদয় যোজনা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগে কৃষকরা কেবল সেচের জন্যই রাত্রিবেলায় বিদ্যুতের সুবিধা পেতেন এবং এজন্য তাঁদেরকে সারা রাত জেগে থাকতে হ’ত। এমনকি, গিরনার ও জুনাগড়ে কৃষকদের বন্য জীবজন্তুর মুখোমুখী পর্যন্ত হতে হয়েছে। কিন্তু কিষাণ সূর্যোদয় যোজনার ফলে কৃষকরা ভোর ৫টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত বিদ্যুতের সুবিধা পাবেন। এর ফলে, কৃষকদের জীবনে এক নতুন ভোরের সূচনা হবে বলেও প্রধানমন্ত্রী অভিমত প্রকাশ করেন। 
 
প্রধানমন্ত্রী দ্রুততার সঙ্গে নতুন বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইনের কাজ সম্পূর্ণ করার প্রচেষ্টার প্রশংসা করে বলেন, বর্তমানে যে বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইন রয়েছে, তাতে কোনও রকম হস্তক্ষেপ না করেই নতুন এই সরবরাহ লাইনটির কাজ শেষ হয়েছে। এই কর্মসূচির আওতায় আগামী ২-৩ বছরে প্রায় ৩ হাজার ৫০০ সার্কিট কিলোমিটার নতুন সরবরাহ লাইন পাতা হবে। এর ফলে, আগামী দিনগুলিতে ১ হাজারেরও বেশি গ্রাম লাভবান হবে, যে গ্রামগুলি আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকার। তিনি আরও বলেন, এই বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইন গুজরাটের লক্ষ লক্ষ কৃষকের জীবনে পরিবর্তন নিয়ে আসবে এবং গুজরাটের সর্বত্র বিদ্যুৎ পৌঁছে যাবে। 
 
প্রধানমন্ত্রী কৃষকদের আয় দ্বিগুণ করতে পরিবর্তনশীল সময়ের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে নিরন্তর কাজ চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, কৃষকদের উৎপাদন খরচ কমানো ও তাঁদের সমস্যা দূর করাই সরকারের প্রধান লক্ষ্য। কৃষকদের আয় দ্বিগুণ করতে সরকার যে সমস্ত উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, সে প্রসঙ্গে উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, ইতিমধ্যেই কয়েক হাজার কৃষক উৎপাদক সংগঠন গড়ে তোলা হয়েছে, নিমের আস্তরণ যুক্ত ইউরিয়া সরবরাহ করা হচ্ছে, সয়েল হেলথ কার্ড বন্টন করা হচ্ছে। এমনকি, একাধিক নতুন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি বলেন, কুসুম যোজনার আওতায় কৃষক উৎপাদক সংগঠন, পঞ্চায়েত প্রতিষ্ঠান এবং এ ধরনের সংগঠনগুলিকে অনুর্বর জমিতে ছোটমাপের সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপনে সহায়তা করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে, সৌরবিদ্যুৎ-কে কৃষকদের কৃষি সেচ ফার্মগুলির সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, এই বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রগুলিতে উৎপাদিত বিদ্যুৎ কৃষকরা তাঁদের কৃষি কাজে ব্যবহারের পাশাপাশি, অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিক্রয় করতে পারবেন। 
 
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিদ্যুতের পাশাপাশি, গুজরাট কৃষি সেচ ও পানীয় জল সরবরাহ ক্ষেত্রে প্রশংসনীয় কাজ করেছে। একটা সময় ছিল, যখন মানুষকে জল সংগ্রহের জন্য নিদারুণ কষ্ট সহ্য করতে হয়েছে। কিন্তু আজ জলসঙ্কটে থাকা জেলাগুলিতে পর্যাপ্ত জল পৌঁছে দেওয়া হয়েছে, যা ছিল কল্পনার অতীত। সর্দার সরোবর কর্মসূচি এবং ওয়াটার গ্রিড উদ্যোগগুলির সফল রূপায়ণে গর্ব প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই দুটি কর্মসূচির ফলে গুজরাটের খরাপ্রবণ এলাকাগুলিতে জল পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। তিনি জানান, রাজ্যের ৮০ শতাংশ পরিবারে পাইপ বাহিত পানীয় জল পৌঁছে যাচ্ছে এবং খুব শীঘ্রই গুজরাটের প্রতিটি বাড়িতে পাইপ বাহিত পানীয় জলের সুবিধা দেওয়া সম্ভব হবে। তিনি প্রতি জল বিন্দুতে অধিক শস্য উৎপাদনের মন্ত্রকে স্মরণ করিয়ে দিয়ে কৃষকদের উদ্দেশে বলেন, এই লক্ষ্যকে সামনে রেখেই কিষাণ সূর্যোদয় যোজনার সূচনা হচ্ছে। তিনি বলেন, দিনের বেলাতেও বিদ্যুৎ সরবরাহের ফলে কৃষকরা ক্ষুদ্র সেচ উদ্যোগ গ্রহণে উৎসাহিত হবেন এবং কিষাণ সূর্যোদয় কর্মসূচিটি রাজ্যে ক্ষুদ্র কৃষি সেচ ব্যবস্থার সম্প্রসারণে সাহায্য করবে। 
 
আজ সূচনা হওয়া ইউ এন মেহতা ইন্সটিটিউট ফর কার্ডিওলজি অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের কতিপয় হাসপাতালের মধ্যে এটি একটি যেখানে বিশ্বমানের পরিকাঠামো এবং আধুনিক স্বাস্থ্য চিকিৎসার সুবিধা রয়েছে। শীঘ্রই এই হাসপাতালটি দেশের বৃহত্তম কার্ডিয়াক হাসপাতাল হয়ে উঠতে চলেছে। আধুনিক হাসপাতাল, মেডিকেল কলেজের মধ্যে নেটওয়ার্ক গড়ে তুলে গুজরাট প্রশংসনীয় কাজ করেছে বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এর ফলে প্রতিটি গ্রাম উন্নত চিকিৎসা পরিষেবা ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত হবে। গুজরাটের ২১ লক্ষ মানুষ আয়ুষ্মান ভারত কর্মসূচির আওতায় নিখরচায় চিকিৎসার সুবিধা পেয়েছেন বলে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী জানান, রাজ্যে ৫২৫টির বেশি জনঔষধি কেন্দ্র থেকে স্বল্প মূল্যে ওষুধ বিক্রয় করা হচ্ছে। এমনকি, এই কেন্দ্রগুলিতে ওষুধ সংগ্রহের ফলে রাজ্যের সাধারণ মানুষের প্রায় ১০০ কোটি টাকা সঞ্চয় হয়েছে। 
 
প্রধানমন্ত্রী বলেন, গিরনার পর্বতে মাতা অম্বের অধিষ্ঠান। এই পর্বতে গোরখনাথ শৃঙ্গ, গুরু দত্তাত্রেয় শৃঙ্গ এবং একটি জৈন মন্দির রয়েছে। তিনি বলেন, এই পর্বতের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য বিশ্বমানের রোপওয়ে চালু হওয়ার ফলে, আরও বেশি সংখ্যক পুণ্যার্থী ও পর্যটক এখানে পৌঁছতে পারবেন। বনষ্কান্থা, পভাগড় এবং সাতপুরার পর এটি গুজরাটের চতুর্থ রোপওয়ে। তিনি বলেন, এই রোপওয়ে চালু হওয়ার ফলে কর্মসংস্থানের যেমন সুযোগ সৃষ্টি হবে। অন্যদিকে তেমনই সাধারণ মানুষের স্থানীয় আর্থিক স্বচ্ছলতাও বাড়বে। তিনি বলেন, গিরনার পর্বতকে পর্যটক কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তুলতে পারলে পক্ষান্তরে স্থানীয় মানুষের আর্থিক দিক থেকে লাভবান হবে। শিবরাজপুর উপকূলের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সম্প্রতি এই সমুদ্র সৈকতটি ব্লু ফ্ল্যাগ শংসাপত্র পেয়েছে। এছাড়াও, এখানে যে স্ট্যাচু অফ ইউনিটি রয়েছে, তা স্থানীয় মানুষকে ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিয়েছে। আমেদাবাদে কাঁকাড়িয়া হ্রদের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কয়েক বছর আগে পর্যন্ত এখানে কেউ আসতেন না। কিন্তু এই হ্রদটি সংস্কারের পর বছরে প্রায় ৭৫ লক্ষ মানুষ এটি দেখতে আসছেন। স্বাভাবিকভাবেই এই হ্রদটি স্থানীয় মানুষের কাছে উপার্জনের উৎস হয়ে উঠেছে। পর্যটক এমন একটি ক্ষেত্র যেখানে অল্প লগ্নি করে অনেক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা যায়। শ্রী মোদী গুজরাটের মানুষ এবং সারা বিশ্বের ছড়িয়ে থাকা গুজরাটিদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, রাজ্যের পর্যটন কেন্দ্রগুলির স্বরূপ তুলে ধরতে সকলকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে হবে এবং সার্বিক অগ্রগতিতে নিরন্তর সাহায্য করতে হবে। 
 
 
পটভূমি : 
 
কিষাণ সূর্যোদয় যোজনা – 
 
কৃষি সেচের জন্য দিনের বেলাতেও বিদ্যুৎ সরবরাহে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী বিজয় রুপানি সম্প্রতি কিষাণ সূর্যোদয় যোজনার কথা ঘোষণা করেছিলেন। এই কর্মসূচির আওতায় কৃষকরা ভোর ৫টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের সুবিধা পাবেন। রাজ্য সরকার এই কর্মসূচি রূপায়ণে বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইন স্থাপনের জন্য ৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকার বাজেট বরাদ্দ করেছে। ২০২৩ সালের মধ্যে এই কর্মসূচির কাজ শেষ হবে বলে মনে করা হচ্ছে। এই কর্মসূচির আওতায় ৩ হাজার ৪৯০ সার্কিট কিলোমিটার দীর্ঘ ৬৬ কিলোওয়াট বিশিষ্ট বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইন পাতা হবে। কর্মসূচির আওতায় ২০২০-২১ এর মধ্যে দাহোদ, পতন, মহিসাগর, ছোটা উদেপুর, তাপি, ভালসাদ, অনন্ত প্রভৃতি জেলাকে যুক্ত করা হবে। বাকি জেলাগুলি ২০২২-২৩ সালের মধ্যে পর্যায়ক্রমে এই কর্মসূচির আওতায় নিয়ে আসা হবে। 
 
ইউ এন মেহতা ইন্সটিটিউট অফ কার্ডিওলজি অ্যান্ড রিসার্চ – এর সঙ্গে যুক্ত পেডিয়াট্রিক হার্ড হাসপাতাল – 
 
প্রধানমন্ত্রী আজ ইউ এন মেহতা ইন্সটিটিউট অফ কার্ডিওলজি অ্যান্ড রিসার্চ – এর সঙ্গে যুক্ত পেডিয়াট্রিক হার্ড হাসপাতালেরও উদ্বোধন করেন। এর পাশাপাশি, তিনি আমেদাবাদে সিভিল হাসপাতালে টেলিকার্ডিওলজির জন্য একটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনেরও সূচনা করেন।
 
ইউন এন মেহতা ইন্সটিটিউটটি হৃদরোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে ভারতের সর্ববৃহৎ হাসপাতাল হয়ে উঠতে চলেছে। এই হাসপাতালটি বিশ্বের কতিপয় হাসপাতালের মধ্যে একটি, যেখানে বিশ্বমানের চিকিৎসা পরিকাঠামো এবং চিকিৎসা পরিষেবার সুবিধা রয়েছে। এই চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানটি ৪৭০ কোটি টাকা খরচে সম্প্রসারণ করা হচ্ছে। এর ফলে, শয্যা সংখ্যা ৪৫০ থেকে বেড়ে ১ হাজার ২৫২ হবে। কাজ সম্পূর্ণ হওয়ার পর এই চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানটি সর্ববৃহৎ একক সুপার স্পেশালিটি কার্ডিয়াক টিচিং ইন্সটিটিউট এবং বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ একক সুপার স্পেশালিটি কার্ডিয়াক হাসপাতাল হয়ে উঠবে।
 
 
গিরনার রোপওয়ে –
 
এই রোপওয়েটির উদ্বোধনের সঙ্গে সঙ্গে গুজরাট আরও একবার বিশ্ব পর্যটন মানচিত্রে জায়গা করে নেবে। রোপওয়ে-তে এখন ২৫-৩০টি কেবিন থাকবে, যেখানে প্রতি কেবিনে ৮ জন করে বসতে পারবেন। রোপওয়েটি চালু হওয়ার ফলে ২.৩ কিলোমিটার দূরত্ব ৭.৫ মিনিটে অতিক্রম করা সম্ভব হবে। এছাড়াও, রোপওয়েতে সফরের সময় গিরনার পর্বতের প্রাকৃতিক শোভা এবং সবুজের গালিচা পাতা বিস্তীর্ণ এলাকার সৌন্দর্য উপভোগ করা যাবে। 

 

Click here to read full text speech

Explore More
শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ

জনপ্রিয় ভাষণ

শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ
Since 2019, a total of 1,106 left wing extremists have been 'neutralised': MHA

Media Coverage

Since 2019, a total of 1,106 left wing extremists have been 'neutralised': MHA
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Prime Minister Welcomes Release of Commemorative Stamp Honouring Emperor Perumbidugu Mutharaiyar II
December 14, 2025

Prime Minister Shri Narendra Modi expressed delight at the release of a commemorative postal stamp in honour of Emperor Perumbidugu Mutharaiyar II (Suvaran Maran) by the Vice President of India, Thiru C.P. Radhakrishnan today.

Shri Modi noted that Emperor Perumbidugu Mutharaiyar II was a formidable administrator endowed with remarkable vision, foresight and strategic brilliance. He highlighted the Emperor’s unwavering commitment to justice and his distinguished role as a great patron of Tamil culture.

The Prime Minister called upon the nation—especially the youth—to learn more about the extraordinary life and legacy of the revered Emperor, whose contributions continue to inspire generations.

In separate posts on X, Shri Modi stated:

“Glad that the Vice President, Thiru CP Radhakrishnan Ji, released a stamp in honour of Emperor Perumbidugu Mutharaiyar II (Suvaran Maran). He was a formidable administrator blessed with remarkable vision, foresight and strategic brilliance. He was known for his commitment to justice. He was a great patron of Tamil culture as well. I call upon more youngsters to read about his extraordinary life.

@VPIndia

@CPR_VP”

“பேரரசர் இரண்டாம் பெரும்பிடுகு முத்தரையரை (சுவரன் மாறன்) கௌரவிக்கும் வகையில் சிறப்பு அஞ்சல் தலையைக் குடியரசு துணைத்தலைவர் திரு சி.பி. ராதாகிருஷ்ணன் அவர்கள் வெளியிட்டது மகிழ்ச்சி அளிக்கிறது. ஆற்றல்மிக்க நிர்வாகியான அவருக்குப் போற்றத்தக்க தொலைநோக்குப் பார்வையும், முன்னுணரும் திறனும், போர்த்தந்திர ஞானமும் இருந்தன. நீதியை நிலைநாட்டுவதில் அவர் உறுதியுடன் செயல்பட்டவர். அதேபோல் தமிழ் கலாச்சாரத்திற்கும் அவர் ஒரு மகத்தான பாதுகாவலராக இருந்தார். அவரது அசாதாரண வாழ்க்கையைப் பற்றி அதிகமான இளைஞர்கள் படிக்க வேண்டும் என்று நான் கேட்டுக்கொள்கிறேன்.

@VPIndia

@CPR_VP”