Kathmandu is a special city; it is a blend of ancient and modern: PM Modi
Sabka Saath, Sabka Vikaas is as much about global wellbeing as it is about India’s growth: PM Modi
With International Solar Alliance, India has taken the lead to mitigate adverse impacts of climate change: PM Modi
India stands shoulder to shoulder in Nepal’s development journey: PM Modi

 

শ্রদ্ধেয় শাক্যজি, আপনি এবং আপনার সহযোগিরা কাঠমান্ডু মহানগর পালিকায় আমার জন্য এই স্বাগত সমারোহের আয়োজন করেছেন, সেজন্য আমি অন্তর থেকে আপনাদের সকলকে অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা জানাই। এভাবে আপনারা শুধু আমাকে নয়, সমগ্র ভারতকে সম্মান জানাচ্ছেন। সেজন্য আমি ১২৫ কোটি ভারতবাসীর পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা জানাই। কাঠমান্ডু তথা নেপালের সঙ্গে প্রত্যেক ভারতবাসীর একটি আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে। আমার এই সম্মান তারই প্রতীক।

 

যখন আমি রাজনীতিতে যোগদান করিনি, তখনও নেপালে এলে শান্তি ও আত্মীয়তা অনুভব করতাম। এর সবচেয়ে বড় কারণ হ’ল – আপনাদের ভালোবাসা ও স্নেহ।

 

গতকাল আমি জনকপুরে ছিলাম। বর্তমান যুগকে জনকপুর একটি বড় বার্তা দেয়। রাজা জনকের কি বৈশিষ্ট্য ছিল? তাঁর আয়োজনে হরধনু ভঙ্গ ও রাম-সীতার বিবাহ অস্ত্রের বিনাশ ও ভালোবাসার বন্ধন স্থাপনের প্রতীক।

 

বন্ধুগণ, যখনই আমি কাঠমান্ডু সম্পর্কে ভাবি, তখন আমার মনে একটি চিত্র উঠে আসে। সেই চিত্র কোনও শহরের নয়, নিছকই কোনও ভৌগোলিক উপত্যকার নয়, নেহাতই আমাদের প্রতিবেশী এবং অভিন্ন মিত্র নেপালের রাজধানী নয়, শুধুই ভগবান বুদ্ধের জন্মভূমির রাজধানী নয়, শুধুই এভারেস্ট শৃঙ্গের দেশ কিংবা লিলিগুরাজের দেশের রাজধানী নয়, আমার ভাবনায় কাঠমান্ডু এই পৃথিবীর ইতিহাসের মতোই প্রাচীন আর হিমালয়ের মতো বিশাল।

আমাকে কাঠমান্ডু তথা নেপাল সবসময়েই আকর্ষণ করে। কারণ, এই শহর যতটা স্পন্দিত ততটাই গতিশীল। হিমালয়ের কোলে এই শহর একটি অমূল্য রত্ন। কাঠমান্ডু শুধুই কাষ্ঠের মণ্ডপ নয়, এই শহর আমাদের সম্মিলিত সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের একটি দিব্য সুরম্য মহল। এই শহরের বৈচিত্র্যে নেপালের মহান ঐতিহ্য এবং তার বিশাল হৃদপিণ্ডের প্রকাশ অনুভূত হয়। নাগার্জুনের অরণ্য হোক কিংবা শিবপুরী পাহাড়, সহস্রাধিক ঝর্ণার উচ্ছ্বাস কিংবা বাগমতির উদগম, হাজার হাজার মন্দির মঞ্জুশ্রীর গুম্ফা এবং বৌদ্ধবিহার সমৃদ্ধ এই শহর সমগ্র বিশ্বে অতুলনীয়। 

 

এই শহরের ইমারতগুলির ছাদ থেকে একদিকে ধৌলাগিরি আর অন্নপূর্ণা আরেক দিকে সাগরমাথা, যাকে বিশ্ব এভারেস্ট শৃঙ্গ নামে জানে আর রয়েছে কাঞ্চনজঙ্ঘা; এমন দৃশ্য বিশ্বে শুধু এই শহরেই দেখা যায়!

 

বসন্তপুরের বানগী, পাটনের প্রতিষ্ঠা, ভরতপুরের ভব্যতা, কীর্তিপুরের কলা আর ললিতপুরের লালিত্য – কাঠমান্ডু এমনি ইন্দ্রধনুর সাতরঙ নিজের মধ্যে ধারণ করে। চন্দনে যেমন রোলি মিশে থাকে এখানকার বাতাসেও এমনি অনেক পরম্পরা এমনভাবে মিলেমিশে আছে। পশুপতিনাথের মন্দিরে প্রার্থনা আর ভক্তদের ভীড় স্বয়ম্ভু মন্দিরের সিঁড়িতে আধ্যাত্মিক আচার অনুষ্ঠান, বৌদ্ধমঠগুলির পরিক্রমা সেরে ভক্তদের মুখে ‘ওম মণি পদ্মেহম’ মন্ত্রের গুঞ্জন মনে হয় যেন তারগুলির সরগম-এ সমস্ত সুর পরস্পরের আলিঙ্গনে আবদ্ধ।

 

আমাকে বলা হয়েছে যে, নেওয়ারি সম্প্রদায়ের উৎসবের মতো এরকম বেশ কিছু উৎসব অনুষ্ঠান রয়েছে, যেখানে বৌদ্ধ ও হিন্দু পূজা পদ্ধতির অভূতপূর্ব সঙ্গম সাধিত হয়েছে। ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি কাঠমান্ডুর হস্তশিল্প এবং শিল্পীদের অতুলনীয় করে তুলেছে। হাতে তৈরি কাগজ, তারা এবং বুদ্ধের মূর্তি, ভরতপুরের মাটির তৈরি বাসন, পাটনের পাথর, কাঠ ও ধাতুর কাজ। নেপালের অতুলনীয় কলা ও শিল্পের এই মহাকুম্ভ হ’ল কাঠমান্ডু। আমি অত্যন্ত আনন্দিত যে, এখানকার নবীন প্রজন্মের মানুষরাও এই পরম্পরাকে যথাবিধি পালন করে যাচ্ছেন। আবার এতে যুগানুকূল পরিবর্তন সাধন করে কিছু নতুনত্বও মিশিয়ে দিচ্ছেন।

 

বন্ধুগণ, আমার নেপাল সফরে মাত্র দু’বার পশুপতিনাথ দর্শনের সৌভাগ্য হয়েছে। এবারের সফরে ভগবান পশুপতিনাথ ছাড়াও পবিত্র জনকপুর ধাম এবং মুক্তিনাথ যাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছে। এই তিনটি জায়গা শুধুই গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান নয়, এগুলি ভারত ও নেপালের অটুট ও অটল সম্পর্কের হিমালয়স্বরূপ। এরপর যখনই নেপাল আসার সুযোগ পাব, আমি অবশ্যই সময় বের করে ভগবান বুদ্ধের জন্মস্থান লুম্বিনী যাব।

 

বন্ধুগণ, শান্তি, প্রাকৃতিক ভারসাম্য এবং আধ্যাত্মিক জীবনের মূল্যগুলি আমাদের উভয় দেশের মূল্যবোধ সমগ্র মানবজাতি, গোটা বিশ্বের জন্য একটি অমূল্য ঐতিহ্যস্বরূপ। আর সেজন্যই আজ শান্তির খোঁজে সমগ্র বিশ্ব যখন ভারত ও নেপালের দিকে আকর্ষিত হচ্ছে, তখন আমি আশ্চর্য হই না।

কেউ বেনারস যান, কেউ বা বুদ্ধগয়া, কেউ হিমালয়ের কোলে গিয়ে বসেন আবার অন্য কেউ বুদ্ধবিহারগুলিতে একই অনুসন্ধানে সাধনা করেন। আধুনিক জীবনের অস্থিরতার সমাধান ভারত ও নেপালের মিলিত মূল্যবোধ থেকে পাওয়া যাবে।

 

বন্ধুগণ, বাগমতির তটে দাঁড়িয়ে কাঠমান্ডুর পশুপতিনাথকে পুজো দেওয়া আর গঙ্গার তটে দাঁড়িয়ে কাশী বিশ্বনাথের দর্শন! বুদ্ধের জন্মস্থান লুম্বিনী, তপস্যাভূমি বৌদ্ধগয়া এবং ধর্ম প্রচার ক্ষেত্র সারনাথ!

 

বন্ধুগণ, আমরা সবাই হাজার হাজার বছরের মিলিত ঐতিহ্যে ঐতিহ্যশালী। আমাদের যৌথ ঐতিহ্য উভয় দেশের যুবসম্প্রদায়ের সম্পত্তি। তাঁরা এগুলির মাধ্যমে নিজেদের অতীতের শিকড়, বর্তমানের বীজ এবং ভবিষ্যতে অঙ্কুর থেকে মহীরূহে পরিণত হতে পারবে।

 

বন্ধুগণ, আজ গোটা বিশ্বে অনেক ধরণের পরিবর্তনের প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক পরিবেশ, অনেক অস্থিরতা এবং অনিশ্চয়তায় বিচলিত।

 

বন্ধুগণ, হাজার হাজার বছর ধরে ভারতবাসী যে দর্শনে বিশ্বাস করেন, তার মূল কথা হ’ল – ‘বসুধৈব কুটুম্বম্‌’ অর্থাৎ সমগ্র বিশ্ব একটি পরিবার। আমরা একে সকলের সঙ্গে সকলের উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে বিদেশি সহযোগিতাতেও পবিত্র হৃদয়ে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। ভারতীয় শাস্ত্রের প্রার্থনা হ’ল ‘সর্বে ভবন্তু সুখিনঃ সর্বে সন্তু নিরাময়াঃ সর্বে ভদ্রানি পশ্যন্তু, মা কশ্চিত্‌ দুঃখ ভাগ্‌ভবেৎ’ অর্থাৎ সবাই খুশি থাকুক, সুস্থ থাকুক, সকলের কল্যাণ হোক, কেউ দুঃখ না পান। ভারতের মুনি-ঋষিরা সর্বদাই এই স্বপ্ন দেখে আসছেন। এই আদর্শকে বাস্তবায়িত করার জন্য আমাদের বিদেশ নীতিও সবাইকে সঙ্গে নিয়ে চলার ভিত্তিতে রচিত। বিশেষ করে, প্রতিবেশীরা ভারতের এই অভিজ্ঞতা ও সুযোগগুলিকে কাজে লাগাচ্ছেন। আমাদের ‘প্রতিবেশী সর্বাগ্রে’ নীতি নিছকই বিদেশ নীতি নয়, এটি আমাদের জীবনশৈলী। নিজেরা উন্নয়নশীল দেশ হয়েও ভারত ৫০ বছরের বেশি সময় ধরে ভারতীয় প্রযুক্তি এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতা কর্মসূচির অন্তর্গত ১৬০টিরও বেশি দেশের অভ্যন্তরীণ প্রয়োজন অনুসারে ‘ক্যাপাসিটি বিল্ডিং’-এর ক্ষেত্রে সহযোগিতা করছে।

 

গত বছর সার্ক সম্মেলনে কাঠমান্ডুতে এসে আমি ঘোষণা করেছিলাম যে, ভারত প্রতিবেশী দেশগুলির জন্য একটি উপগ্রহ মহাকাশে উৎক্ষেপণ করার কথা ভাবছে। আমার সেই প্রতিশ্রুতি ভারত গত বছরই বাস্তবায়িত করেছে। মহাকাশে পাঠানো সাউথ এশিয়া স্যাটেলাইট আজ পূর্ণ ক্ষমতা নিয়ে কাজ করছে। নেপাল এর দ্বারা সম্পূর্ণ লাভবান হচ্ছে। পাশাপাশি, আমি সেই মঞ্চ থেকেই বলেছিলাম যে, বিশ্বের সামনে এমন দুটি বড় সমস্যা রয়েছে, যা কোনও দেশ একা মোকাবিলা করতে পারবে না। সেগুলির সমাধান করার উদ্দেশ্যে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির প্রয়োজন রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, ২০১৬ সালে ভারত ও ফ্রান্স মিলিতভাবে আবহাওয়া পরিবর্তন রুখতে আন্তর্জাতিক চুক্তি-ভিত্তিক সংস্থার কল্পনা করেছিল। সেই বৈপ্লবিক পদক্ষেপ আজ একটি সফল প্রয়োগে রূপান্তরিত হয়েছে।

 

এ বছর মার্চ মাসে ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি ম্যাক্রো এবং অন্যান্য ৫০টি দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা দিল্লিতে এসে প্রথম আন্তর্জাতিক সৌর সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেছেন। এহেন প্রচেষ্টায় আবহাওয়া পরিবর্তনের মতো সমস্যার সমাধানকল্পে প্রযুক্তিগত ও আর্থিক সহযোগিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ছোট ছোট উন্নয়নশীল দেশগুলির প্রয়োজন মেটাতে অনেক বড় সুযোগ আসবে বলে আমার বিশ্বাস।

 

বন্ধুগণ, ভারতীয়রা যখন নেপালের দিকে তাকান, তখন এখানকার উন্নয়নের আবহ দেখে আনন্দিত হন। নেপালের আবহে এখন আশা, উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কামনা, গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে ‘সমৃদ্ধ নেপাল, সুখী নেপাল’ লক্ষ্য পূরণের সংকল্প আপনাদেরই অবদান।

২০১৫ সালে ভয়ানক ভূমিকম্পের পর নেপালের জনগণ বিশেষ করে, কাঠমান্ডুর নাগরিকরা যে ধৈর্য্য ও অদম্য সাহসের পরিচয় দিয়েছে, তা সমগ্র বিশ্ববাসীর সামনে একটি উজ্জ্বল উদাহরণ। এটি আপনাদের সমাজে দৃঢ় নিষ্ঠা ও কর্মঠতার প্রমাণ যে এত কম সময়ে প্রাকৃতিক এহেন প্রলয়ঙ্করী বিপর্যয়কে সামলে নেপালে একটি নতুন ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে। এই ভূমিকম্পের পর শুধু দালানকোঠা নয়, দেশের সমাজ ব্যবস্থাও পুনর্নবীকৃত হয়েছে। আজ নেপালে যুক্তরাষ্ট্রীয় রাজ্য এবং স্থানীয় তিনটি স্তরেই গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বিগত এক বছরের মধ্যে এই তিনটি স্তরে সাফল্যের সঙ্গে নির্বাচনপর্বের আয়োজন হয়েছে। এই শক্তি আপনাদের সকলের মধ্যে অন্তর্নিহিত আর সেজন্য আমি আপনাদের সকলকে হৃদয় থেকে অনেক অনেক অভিনন্দন জানাই।

 

নেপাল যুদ্ধ থেকে বুদ্ধের পথে দীর্ঘ সফর অতিক্রম করেছে। বুলেট ছেড়ে ব্যালটের পথ বেছে নিয়েছে। কিন্তু গন্তব্য এখনও অনেক দূরে আরও অনেক পথ পেরোতে হবে। এতটা বলতে পারি যে, আপনারা এখন মাউন্ট এভারেস্টের বেস ক্যাম্পে পৌঁছে গেছেন। কিন্তু শৃঙ্গ বিজয় এখনও বাকি। পর্বতারোহীরা যেমন নেপালের শেরপাদের মজবুত সহযোগিতা ও সমর্থনে শৃঙ্গ জয় করতে পারেন, নেপালের গণতন্ত্রের উন্নয়ন যাত্রায় ভারত আপনাদের জন্য শেরপার ভূমিকা পালন করতে প্রস্তুত।

 

গত মাসে নেপালের প্রধানমন্ত্রী মাননীয় ওলিজিকে দিল্লিতে সংবর্ধিত করার সু্যোগ হয়েছিল। নেপালকে নিয়ে তিনি কি ভাবছেন, তা জানার সুযোগ হয়েছিল। ওলিজি তাঁর ‘সমৃদ্ধ নেপাল, সুখী নেপালী’ স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করতে চান। ভারতও সর্বদাই নেপালের সমৃদ্ধি ও সুখ কামনা করে, ভবিষ্যতেও করবে। নেপাল নিজের প্রয়োজন ও অগ্রাধিকার অনুসারে এগিয়ে যাবে। আমি অত্যন্ত দায়ীত্ব নিয়ে বলছি যে, নেপাল নিজের প্রয়োজন ও অগ্রাধিকার অনুসারে এগিয়ে যাবে। আপনাদের সাফল্যের জন্য ভারত সর্বদাই নেপালের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলবে। আপনাদের সাফল্যই ভারতের সাফল্য। নেপালের খুশি ভারতের খুশি।

 

নেপালকে হাইওয়ে, আইওয়ে, ট্রান্সওয়ে বা বিদ্যুতের সংযোগের মাধ্যমে এবং কাস্টম চেক পোস্টের তদারকিতে রেল, সড়ক, জলপথ ও বিমান সংযোগের মাধ্যমে ভারতের সঙ্গে আরো বেশি করে যুক্ত করে জল, স্থল ও অন্তরীক্ষ মাধ্যমে পরস্পরের সম্পর্ক আরো নিবিড় করে তুলতে আমরা মিলিতভাবে কাজ করে যাব। জনগণের মধ্যে সম্পর্ক যত প্রস্ফুটিত, ফলবান এবং শক্তিশালী হবে, তা যোগাযোগের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেজন্য আমরা ভারত ও নেপালের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধিকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছি। আমরা বিহারের রাক্সৌল থেকে কাঠমান্ডু পর্যন্ত রেলপথ স্থাপনের উদ্দেশ্যে এই প্রকল্পের ডিপিআর কাজ করা শুরু করেছে। জয়নগর-জনকপুর রেলপথের কাজও দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। এখন ভারতে আইপিএল ক্রিকেট ম্যাচ চলছে। এখন নেপালও এই আইপিএল-এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।

 

বর্তমান সফরে আমি এরকমই বেশ কিছু সূত্রপাতের কথা শুনেছি। আমাকে বলা হয়েছে যে, এই প্রথম নেপালের এক নবীন খেলোয়াড় সন্দীপ লোমিছানে আইপিএল-এ খেলবেন। আশা করি, আগামীদিনে শুধু ক্রিকেট নয়, অন্যান্য খেলার মাধ্যমেও আমাদের জনগণের পারস্পরিক সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হতে থাকবে।

 

বন্ধুগণ, এই কথাগুলি বলেই আমি আরেকবার কাঠমান্ডুর মেয়র মাননীয় শাক্যজি, কাঠমান্ডুর প্রশাসন, নেপাল সরকার, এই রাজ্যের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী, বিদেশ মন্ত্রী এবং আপনাদের সকলকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই। আমার হৃদয়ের যে ভাবটি আপনাদের হৃদয়ে রয়েছে, প্রত্যেক নেপালী এবং প্রত্যেক ভারতীয়র হৃদয়ে রয়েছে – তা হ’ল …….

 

নেপাল ভারত মৈত্রী অমর রহোস ………

নেপাল ভারত মৈত্রী অমর রহোস ………

নেপাল ভারত মৈত্রী অমর রহোস ………

 

অনেক অনেক ধন্যবাদ।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

Explore More
শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ

জনপ্রিয় ভাষণ

শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ
Rocking concert economy taking shape in India

Media Coverage

Rocking concert economy taking shape in India
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Prime Minister expresses gratitude to the Armed Forces on Armed Forces Flag Day
December 07, 2025

The Prime Minister today conveyed his deepest gratitude to the brave men and women of the Armed Forces on the occasion of Armed Forces Flag Day.

He said that the discipline, resolve and indomitable spirit of the Armed Forces personnel protect the nation and strengthen its people. Their commitment, he noted, stands as a shining example of duty, discipline and devotion to the nation.

The Prime Minister also urged everyone to contribute to the Armed Forces Flag Day Fund in honour of the valour and service of the Armed Forces.

The Prime Minister wrote on X;

“On Armed Forces Flag Day, we express our deepest gratitude to the brave men and women who protect our nation with unwavering courage. Their discipline, resolve and spirit shield our people and strengthen our nation. Their commitment stands as a powerful example of duty, discipline and devotion to our nation. Let us also contribute to the Armed Forces Flag Day fund.”