QuoteProjects will significantly boost infrastructure development, enhance connectivity and give an impetus to ease of living in the region
QuotePM inaugurates Deoghar Airport; to provide direct air connectivity to Baba Baidyanath Dham
QuotePM dedicates in-patient Department and Operation Theatre services at AIIMS, Deoghar
Quote“We are working on the principle of development of the nation by the development of the states”
Quote“When a holistic approach guides projects, new avenues of income come for various segments of the society”
Quote“We are taking many historic decisions for converting deprivation into opportunities”
Quote“When steps are taken to improve the ease of life for common citizens, national assets are created and new opportunities of national development emerge”

ঝাড়খন্ডের রাজ্যপাল শ্রী রমেশ বৈসজি, মুখ্যমন্ত্রী শ্রী হেমন্ত সোরেনজি, আমার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভার সদস্য শ্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াজি, ঝাড়খন্ড রাজ্য সরকারের মাননীয় মন্ত্রীগণ, সাংসদ নিশিকান্তজি, অন্যান্য সাংসদ এবং বিধায়কগণ, ভদ্রমহিলা এবং ভদ্রমহোদয়গণ,

বাবা ধামে এসে প্রত্যেকের মন পুলকে ভরে ওঠে। দেওঘর থেকে আজ আমাদের সকলের ঝাড়খন্ডের উন্নয়নকে গতিপ্রদানের সৌভাগ্য হয়েছে। বাবা বৈদ্যনাথের আর্শীবাদে আজ এখান থেকে ১৬ হাজার কোটি টাকারও অধিক অর্থ বিনিয়োগে বেশ কিছু প্রকল্পের উদ্বোধন এবং শিলান্যাস হয়েছে। এগুলির মাধ্যমে ঝাড়খন্ডের আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থা, জ্বালানী, স্বাস্থ্য, আধ্যাত্মিকতা এবং পর্যটন শিল্প অনেক সমৃদ্ধ হতে চলেছে। আমরা সবাই দীর্ঘকাল ধরে দেওঘর বিমানবন্দর এবং দেওঘর এইমস-এর স্বপ্ন দেখেছি। এই স্বপ্নগুলিও এখন বাস্তবায়িত হচ্ছে।

বন্ধুগণ,

এই প্রকল্পগুলি থেকে ঝাড়খন্ডের লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবনযাত্রার মান যেমন সহজ হবে, তেমনি ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য, পর্যটনের জন্য, কর্মসংস্থান- স্বনির্ভরতা ক্ষেত্রেও অনেক নতুন নতুন সুযোগ গড়ে উঠবে। এসব উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য আমি সমস্ত ঝাড়খন্ডবাসীদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই, অনেক অনেক শুভকামনা জানাই। এই সমস্ত প্রকল্পগুলি, এই ঝাড়খন্ডে শুরু হচ্ছে ঠিকই, কিন্তু এগুলির মাধ্যমে ঝাড়খন্ড ছাড়া বিহার এবং পশ্চিমবঙ্গের অনেক এলাকার মানুষও প্রত্যক্ষভাবে লাভবান হবেন। অর্থাৎ এই প্রকল্পগুলি পূর্বভারতের উন্নয়নকেও গতিপ্রদান করবে।

বন্ধুগণ,

রাজ্যগুলির উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন, এই ভাবনা নিয়েই বিগত ৮ বছর ধরে আমাদের কেন্দ্রীয় সরকার কাজ করছে। বিগত ৮ বছরে মহাসড়ক পথ, রেলপথ, বিমানপথ, জলপথ- সমস্ত রকম ভাবে ঝাড়খন্ডকে যুক্ত করার এই প্রচেষ্টাতেও এই ভাবনা, এই লক্ষ্যপূরণই সবার উপরে ছিল। আজ যে ১৩টি মহাসড়ক প্রকল্পের উদ্বোধন বা শিলান্যাস হয়েছে, এগুলির মাধ্যমে ঝাড়খন্ডের সঙ্গে বিহার এবং পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি দেশের অন্যান্য অংশের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হবে। মির্জা চৌকি থেকে ফারাক্কা পর্যন্ত যে চার লেনের মহাসড়ক তৈরি হচ্ছে, এর মাধ্যমে গোটা সাঁওতাল পরগনা দ্রুত আধুনিক সুযোগ-সুবিধা পেতে চলেছে। রাঁচী-জামশেদপুর মহাসড়ক দিয়ে এখন রাজ্যের রাজধানী ও শিল্প নগরীর মধ্যে যাত্রাপথের সময় এবং যানবাহনের খরচ, দুটোরই অনেক সাশ্রয় হবে। পালমা-গুমলা সেকশন থেকে ছত্তীশগড় পর্যন্ত যাত্রাপথ উন্নত হবে। ওড়িশার পারাদ্বীপ সমুদ্র বন্দর এবং পশ্চিমবঙ্গের হলদিয়া থেকে পেট্রোলিয়ামজাত পদার্থগুলি আরও সহজে এবং সুলভে ঝাড়খন্ডে আনা যাবে। রেল নেটওয়ার্কের আজ যে সম্প্রসারণ হয়েছে, এর মাধ্যমে গোটা অঞ্চলে নতুন নতুন ট্রেন আসার পথ খুলেছে, রেল পরিবহণ ব্যবস্থা আরও দ্রুতগামী হওয়ার পথ প্রশস্ত হয়েছে। এইসব পরিষেবার ইতিবাচক প্রভাব ঝাড়খন্ডের শিল্প-উন্নয়নকে প্রভাবিত করবে।

বন্ধুগণ,

চার বছর আগে এই দেওঘর বিমানবন্দরের শিলান্যাস করার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। করোনা পরিস্থিতির দরুন নানা সমস্যা থাকা সত্ত্বেও অত্যন্ত দ্রুত এই প্রকল্পের কাজ হয়েছে আর তাই আজ ঝাড়খন্ড তার দ্বিতীয় বিমানবন্দর পাচ্ছে। প্রতি বছর এই দেওঘর বিমানবন্দর দিয়ে ৫ লক্ষ যাত্রীর আসা-যাওয়া সম্ভব হবে। এরফলে অনেক মানুষ সহজেই বাবার দর্শন করতে পারবেন।

বন্ধুগণ,

একটু আগেই জ্যোতিরাদিত্যজি বলছিলেন যে হাওয়াই চপ্পল পরিহিত সাধারণ মানুষও যাতে বিমান যাত্রার আনন্দ উপভোগ করতে পারেন, এই ভাবনা নিয়েই আমাদের সরকার এই ‘উড়ান যোজনা’র সূত্রপাত করেছিল। আজ সরকারের প্রচেষ্টাগুলির সুফল সারা দেশে দেখা যাচ্ছে। উড়ান যোজনার মাধ্যমে বিগত ৫-৬ বছরে ৭০টির বেশি নতুন স্থানকে বিমানবন্দর, হেলিপোর্ট এবং ওয়ার্টার এরোড্রামের মাধ্যমে যুক্ত করা হয়েছে। চারশোর বেশি নতুন রুটে এখন সাধারণ নাগরিকরা বিমান যাত্রার পরিষেবা পাচ্ছেন। উড়ান যোজনার মাধ্যমে এখন পর্যন্ত ১ কোটি যাত্রী অনেক সুলভে বিমান যাতায়াত করেছেন। এদের মধ্যে লক্ষ লক্ষ মানুষ এমন রয়েছেন যাঁরা প্রথমবার সামনে থেকে উড়ো জাহাজ দেখেছেন, প্রথমবার উড়ো জাহাজে চড়েছেন। কোথাও আসা-যাওয়ার জন্য শুধু বাস এবং রেলের উপর নির্ভর করা আমার গরীব ও মধ্যবিত্ত ভাই-বোনেরা, এখন প্লেনের সিট বেল্ট বাঁধাও যাওয়া-আসার ফ্লাইটে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন। রাঁচী, পাটনা এবং দিল্লির জন্যও দ্রুত ফ্লাইট চালু করার চেষ্টা চলছে। দেওঘরের পর, বোকারো এবং দুমকায় ও বিমানবন্দর নির্মাণের কাজ চলছে। অর্থাৎ, আগামীদিনে ঝাড়খন্ডে যোগাযোগ ব্যবস্থা ক্রমাগত উন্নত হতে চলেছে।

|

বন্ধুগণ,

যোগাযোগ ব্যবস্থার পাশাপাশি দেশের আস্থা এবং আধ্যাত্মিকতার সঙ্গে যুক্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলিতে অন্যান্য প্রয়োজনীয় পরিষেবা গড়ে তোলাকে কেন্দ্রীয় সরকার গুরুত্ব দিচ্ছে। বাবা বৈদ্যনাথ ধামেও ‘প্রসাদ যোজনা’র মাধ্যমে অনেক আধুনিক পরিষেবা চালু করার কাজ চলছে। এভাবে যখন সম্পূর্ণতার ভাবনা নিয়ে কাজ হয় তখন পর্যটন রূপে সমাজের প্রত্যেক শ্রেণী, প্রত্যেক ক্ষেত্র আয়ের নতুন উপায় খুঁজে পায়। জনজাতি অধ্যুষিত ক্ষেত্রগুলিতে এ ধরনের সমস্ত আধুনিক পরিষেবা এই এলাকার ভাগ্য বদলে দেবে।

বন্ধুগণ,

বিগত ৮ বছরে দেশের গ্যাস ভিত্তিক অর্থনীতির দিকে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা ঝাড়খন্ডকে সবচাইতে বেশি লাভবান করেছে। পূর্ব ভারতে যে ধরণের পরিকাঠামো ছিল তার মাধ্যমে গ্যাস ভিত্তিক জীবন এবং শিল্পোদ্যোগ এখানে অসম্ভব বলে মনে করা হত। কিন্তু ‘প্রধানমন্ত্রী ঊর্জা গঙ্গা যোজনা’ এই পুরনো চিত্রকে বদলে দিচ্ছে। আমরা সমস্ত অভাবকে সুযোগে পরিবর্তিত করার জন্য অনেক নতুন নতুন ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নিচ্ছি। আজ বোকারো-আঙ্গুল সেকশনের উদ্বোধনের মাধ্যমে ঝাড়খন্ড এবং ওড়িশার ১১টি জেলায় সিটি গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক সম্প্রসারিত হবে। এর ফলে বাড়িতে বাড়িতে পাইপের মাধ্যমে সুলভে রান্নার গ্যাস তো পাওয়া যাবেই সিএনজি ভিত্তিক যানবাহন, বিদ্যুৎ, সার, ইস্পাত, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, হিমঘর এ রকম অনেক শিল্পোদ্যোগও গতি পেতে চলেছে।

বন্ধুগণ,

আমরা ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস আওর সবকা প্রয়াস’-এর মন্ত্র নিয়ে এগিয়ে চলেছি। পরিকাঠামো ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করে উন্নয়নের কর্মসংস্থান ও স্বনির্ভরতার নতুন নতুন পথ অন্বেষণ করা হচ্ছে। আমরা উন্নয়নের আকাঙ্খাকে জোরদার করেছি, উচ্চাকাঙ্খী জেলাগুলির উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিয়েছি। এক্ষেত্রেও আজ ঝাড়খন্ডের অনেক জেলা লাভবান হয়েছে কঠিন মনে করা এলাকাগুলিতে অরণ্য ও পাহাড় বেষ্টিত জনজাতি অধ্যুষিত এলাকাগুলির উন্নয়নে আমাদের সরকার বিশেষ অগ্রাধিকার দিচ্ছে। স্বাধীনতার এতো দশক পরে যে ১৮ হাজার গ্রামে বিদ্যুৎ পৌঁছেছে সেগুলির মধ্যে অধিকাংশই দুর্গম এলাকায় ছিল। সেই এলাকাগুলি ভালো সড়কপথ থেকে বঞ্চিত ছিল। দেশের যে এলাকাগুলি ভালো সড়কপথ থেকে বঞ্চিত ছিল, সেগুলির মধ্যে গ্রামীন জনজাতি অধ্যুষিত ও দুর্গম এলাকাগুলি সব থেকে বেশি ছিল। আমরা দায়িত্ব নিয়ে দুর্গম এলাকাগুলিতে রান্নার গ্যাস সংযোগ, পানীয় জলের সংযোগ পৌঁছে দেওয়ার জন্যও বিগত ৮ বছরে মিশন মোডে কাজ শুরু করেছি। আমরা সবাই দেখেছি যে আগে কিভাবে উন্নত স্বাস্থ্য পরিষেবাও শুধু বড় বড় শহরগুলিতেই সীমাবদ্ধ ছিল। এখন দেখুন, আজ ঝাড়খন্ডের পাশাপাশি বিহার এবং পশ্চিমবঙ্গে একটি বড় জনজাতি অধ্যুষিত এলাকায় এইমস-এর আধুনিক পরিষেবাগুলি পাওয়া যাচ্ছে। এই সমস্ত প্রকল্প একথা প্রমান করে যে আমরা যখন জনগণের সুবিধার জন্য পা বাড়াই, তখন দেশের সম্পদ তো সৃষ্টি হয়ই এর পাশাপাশি উন্নয়নের নতুন সুযোগও গড়ে ওঠে। এটাই প্রকৃত উন্নয়ন। আমাদের সবাইকে মিলেমিশে এ রকম উন্নয়নের গতিকে ত্বরান্বিত করতে হবে। আর একবার ঝাড়খন্ডের জনগণকে আমি অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই। অনেক অনেক শুভ কামনা জানাই। অনেক অনেক ধন্যবাদ!

Explore More
প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী

জনপ্রিয় ভাষণ

প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী
Indian economy remains positive amid global turbulence: Finance Ministry

Media Coverage

Indian economy remains positive amid global turbulence: Finance Ministry
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
India is going to open doors of new possibilities of space for the world: PM Modi
June 28, 2025
QuoteI extend my heartiest congratulations and best wishes to you for hoisting the flag of India in space: PM
QuoteScience and Spirituality, both are our Nation’s strength: PM
QuoteThe success of Chandrayaan mission and your historic journey renew interest in science among the children and youth of the country: PM
QuoteWe have to take Mission Gaganyaan forward, we have to build our own space station and also land Indian astronauts on the Moon: PM
QuoteYour historic journey is the first chapter of success of India's Gaganyaan mission and will give speed and new vigour to our journey of Viksit Bharat: PM
QuoteIndia is going to open doors of new possibilities of space for the world: PM

प्रधानमंत्रीशुभांशु नमस्कार!

शुभांशु शुक्लानमस्कार!

प्रधानमंत्रीआप आज मातृभूमि से, भारत भूमि से, सबसे दूर हैं, लेकिन भारतवासियों के दिलों के सबसे करीब हैं। आपके नाम में भी शुभ है और आपकी यात्रा नए युग का शुभारंभ भी है। इस समय बात हम दोनों कर रहे हैं, लेकिन मेरे साथ 140 करोड़ भारतवासियों की भावनाएं भी हैं। मेरी आवाज में सभी भारतीयों का उत्साह और उमंग शामिल है। अंतरिक्ष में भारत का परचम लहराने के लिए मैं आपको हार्दिक बधाई और शुभकामनाएं देता हूं। मैं ज्यादा समय नहीं ले रहा हूं, तो सबसे पहले तो यह बताइए वहां सब कुशल मंगल है? आपकी तबीयत ठीक है?

|

शुभांशु शुक्ला: जी प्रधानमंत्री जी! बहुत-बहुत धन्यवाद, आपकी wishes का और 140 करोड़ मेरे देशवासियों के wishes का, मैं यहां बिल्कुल ठीक हूं, सुरक्षित हूं। आप सबके आशीर्वाद और प्यार की वजह से… बहुत अच्छा लग रहा है। बहुत नया एक्सपीरियंस है यह और कहीं ना कहीं बहुत सारी चीजें ऐसी हो रही हैं, जो दर्शाती है कि मैं और मेरे जैसे बहुत सारे लोग हमारे देश में और हमारा भारत किस दिशा में जा रहा है। यह जो मेरी यात्रा है, यह पृथ्वी से ऑर्बिट की 400 किलोमीटर तक की जो छोटे सी यात्रा है, यह सिर्फ मेरी नहीं है। मुझे लगता है कहीं ना कहीं यह हमारे देश के भी यात्रा है because जब मैं छोटा था, मैं कभी सोच नहीं पाया कि मैं एस्ट्रोनॉट बन सकता हूं। लेकिन मुझे लगता है कि आपके नेतृत्व में आज का भारत यह मौका देता है और उन सपनों को साकार करने का भी मौका देता है। तो यह बहुत बड़ी उपलब्धि है मेरे लिए और मैं बहुत गर्व feel कर रहा हूं कि मैं यहां पर अपने देश का प्रतिनिधित्व कर पा रहा हूं। धन्यवाद प्रधानमंत्री जी!

प्रधानमंत्रीशुभ, आप दूर अंतरिक्ष में हैं, जहां ग्रेविटी ना के बराबर है, पर हर भारतीय देख रहा है कि आप कितने डाउन टू अर्थ हैं। आप जो गाजर का हलवा ले गए हैं, क्या उसे अपने साथियों को खिलाया?

शुभांशु शुक्ला: जी प्रधानमंत्री जी! यह कुछ चीजें मैं अपने देश की खाने की लेकर आया था, जैसे गाजर का हलवा, मूंग दाल का हलवा और आम रस और मैं चाहता था कि यह बाकी भी जो मेरे साथी हैं, बाकी देशों से जो आए हैं, वह भी इसका स्वाद लें और चखें, जो भारत का जो rich culinary हमारा जो हेरिटेज है, उसका एक्सपीरियंस लें, तो हम सभी ने बैठकर इसका स्वाद लिया साथ में और सबको बहुत पसंद आया। कुछ लोग कहे कि कब वह नीचे आएंगे और हमारे देश आएं और इनका स्वाद ले सकें हमारे साथ…

प्रधानमंत्री: शुभ, परिक्रमा करना भारत की सदियों पुरानी परंपरा है। आपको तो पृथ्वी माता की परिक्रमा का सौभाग्य मिला है। अभी आप पृथ्वी के किस भाग के ऊपर से गुजर रहे होंगे?

शुभांशु शुक्ला: जी प्रधानमंत्री जी! इस समय तो मेरे पास यह इनफॉरमेशन उपलब्ध नहीं है, लेकिन थोड़ी देर पहले मैं खिड़की से, विंडो से बाहर देख रहा था, तो हम लोग हवाई के ऊपर से गुजर रहे थे और हम दिन में 16 बार परिक्रमा करते हैं। 16 सूर्य उदय और 16 सनराइज और सनसेट हम देखते हैं ऑर्बिट से और बहुत ही अचंभित कर देने वाला यह पूरा प्रोसेस है। इस परिक्रमा में, इस तेज गति में जिस हम इस समय करीब 28000 किलोमीटर प्रति घंटे की रफ्तार से चल रहे हैं आपसे बात करते वक्त और यह गति पता नहीं चलती क्योंकि हम तो अंदर हैं, लेकिन कहीं ना कहीं यह गति जरूर दिखाती है कि हमारा देश कितनी गति से आगे बढ़ रहा है।

प्रधानमंत्रीवाह!

शुभांशु शुक्ला: इस समय हम यहां पहुंचे हैं और अब यहां से और आगे जाना है।

प्रधानमंत्री: अच्छा शुभ अंतरिक्ष की विशालता देखकर सबसे पहले विचार क्या आया आपको?

शुभांशु शुक्ला: प्रधानमंत्री जी, सच में बोलूं तो जब पहली बार हम लोग ऑर्बिट में पहुंचे, अंतरिक्ष में पहुंचे, तो पहला जो व्यू था, वह पृथ्वी का था और पृथ्वी को बाहर से देख के जो पहला ख्याल, वो पहला जो thought मन में आया, वह ये था कि पृथ्वी बिल्कुल एक दिखती है, मतलब बाहर से कोई सीमा रेखा नहीं दिखाई देती, कोई बॉर्डर नहीं दिखाई देता। और दूसरी चीज जो बहुत noticeable थी, जब पहली बार भारत को देखा, तो जब हम मैप पर पढ़ते हैं भारत को, हम देखते हैं बाकी देशों का आकार कितना बड़ा है, हमारा आकार कैसा है, वह मैप पर देखते हैं, लेकिन वह सही नहीं होता है क्योंकि वह एक हम 3D ऑब्जेक्ट को 2D यानी पेपर पर हम उतारते हैं। भारत सच में बहुत भव्य दिखता है, बहुत बड़ा दिखता है। जितना हम मैप पर देखते हैं, उससे कहीं ज्यादा बड़ा और जो oneness की फीलिंग है, पृथ्वी की oneness की फीलिंग है, जो हमारा भी मोटो है कि अनेकता में एकता, वह बिल्कुल उसका महत्व ऐसा समझ में आता है बाहर से देखने में कि लगता है कि कोई बॉर्डर एक्जिस्ट ही नहीं करता, कोई राज्य ही नहीं एक्जिस्ट करता, कंट्रीज़ नहीं एक्जिस्ट करती, फाइनली हम सब ह्यूमैनिटी का पार्ट हैं और अर्थ हमारा एक घर है और हम सबके सब उसके सिटीजंस हैं।

प्रधानमंत्रीशुभांशु स्पेस स्टेशन पर जाने वाले आप पहले भारतीय हैं। आपने जबरदस्त मेहनत की है। लंबी ट्रेनिंग करके गए हैं। अब आप रियल सिचुएशन में हैं, सच में अंतरिक्ष में हैं, वहां की परिस्थितियां कितनी अलग हैं? कैसे अडॉप्ट कर रहे हैं?

शुभांशु शुक्ला: यहां पर तो सब कुछ ही अलग है प्रधानमंत्री जी, ट्रेनिंग की हमने पिछले पूरे 1 साल में, सारे systems के बारे में मुझे पता था, सारे प्रोसेस के बारे में मुझे पता था, एक्सपेरिमेंट्स के बारे में मुझे पता था। लेकिन यहां आते ही suddenly सब चेंज हो गया, because हमारे शरीर को ग्रेविटी में रहने की इतनी आदत हो जाती है कि हर एक चीज उससे डिसाइड होती है, पर यहां आने के बाद चूंकि ग्रेविटी माइक्रोग्रेविटी है absent है, तो छोटी-छोटी चीजें भी बहुत मुश्किल हो जाती हैं। अभी आपसे बात करते वक्त मैंने अपने पैरों को बांध रखा है, नहीं तो मैं ऊपर चला जाऊंगा और माइक को भी ऐसे जैसे यह छोटी-छोटी चीजें हैं, यानी ऐसे छोड़ भी दूं, तो भी यह ऐसे float करता रहा है। पानी पीना, पैदल चलना, सोना बहुत बड़ा चैलेंज है, आप छत पर सो सकते हैं, आप दीवारों पर सो सकते हैं, आप जमीन पर सो सकते हैं। तो पता सब कुछ होता है प्रधानमंत्री जी, ट्रेनिंग अच्छी है, लेकिन वातावरण चेंज होता है, तो थोड़ा सा used to होने में एक-दो दिन लगते हैं but फिर ठीक हो जाता है, फिर normal हो जाता है।

|

प्रधानमंत्री: शुभ भारत की ताकत साइंस और स्पिरिचुअलिटी दोनों हैं। आप अंतरिक्ष यात्रा पर हैं, लेकिन भारत की यात्रा भी चल रही होगी। भीतर में भारत दौड़ता होगा। क्या उस माहौल में मेडिटेशन और माइंडफूलनेस का लाभ भी मिलता है क्या?

शुभांशु शुक्ला: जी प्रधानमंत्री जी, मैं बिल्कुल सहमत हूं। मैं कहीं ना कहीं यह मानता हूं कि भारत already दौड़ रहा है और यह मिशन तो केवल एक पहली सीढ़ी है उस एक बड़ी दौड़ का और हम जरूर आगे पहुंच रहे हैं और अंतरिक्ष में हमारे खुद के स्टेशन भी होंगे और बहुत सारे लोग पहुंचेंगे और माइंडफूलनेस का भी बहुत फर्क पड़ता है। बहुत सारी सिचुएशंस ऐसी होती हैं नॉर्मल ट्रेनिंग के दौरान भी या फिर लॉन्च के दौरान भी, जो बहुत स्ट्रेसफुल होती हैं और माइंडफूलनेस से आप अपने आप को उन सिचुएशंस में शांत रख पाते हैं और अपने आप को calm रखते हैं, अपने आप को शांत रखते हैं, तो आप अच्छे डिसीजंस ले पाते हैं। कहते हैं कि दौड़ते हो भोजन कोई भी नहीं कर सकता, तो जितना आप शांत रहेंगे उतना ही आप अच्छे से आप डिसीजन ले पाएंगे। तो I think माइंडफूलनेस का बहुत ही इंपॉर्टेंट रोल होता है इन चीजों में, तो दोनों चीजें अगर साथ में एक प्रैक्टिस की जाएं, तो ऐसे एक चैलेंजिंग एनवायरमेंट में या चैलेंजिंग वातावरण में मुझे लगता है यह बहुत ही यूज़फुल होंगी और बहुत जल्दी लोगों को adapt करने में मदद करेंगी।

प्रधानमंत्री: आप अंतरिक्ष में कई एक्सपेरिमेंट कर रहे हैं। क्या कोई ऐसा एक्सपेरिमेंट है, जो आने वाले समय में एग्रीकल्चर या हेल्थ सेक्टर को फायदा पहुंचाएगा?

शुभांशु शुक्ला: जी प्रधानमंत्री जी, मैं बहुत गर्व से कह सकता हूं कि पहली बार भारतीय वैज्ञानिकों ने 7 यूनिक एक्सपेरिमेंट्स डिजाइन किए हैं, जो कि मैं अपने साथ स्टेशन पर लेकर आया हूं और पहला एक्सपेरिमेंट जो मैं करने वाला हूं, जो कि आज ही के दिन में शेड्यूल्ड है, वह है Stem Cells के ऊपर, so अंतरिक्ष में आने से क्या होता है कि ग्रेविटी क्योंकि एब्सेंट होती है, तो लोड खत्म हो जाता है, तो मसल लॉस होता है, तो जो मेरा एक्सपेरिमेंट है, वह यह देख रहा है कि क्या कोई सप्लीमेंट देकर हम इस मसल लॉस को रोक सकते हैं या फिर डिले कर सकते हैं। इसका डायरेक्ट इंप्लीकेशन धरती पर भी है कि जिन लोगों का मसल लॉस होता है, ओल्ड एज की वजह से, उनके ऊपर यह सप्लीमेंट्स यूज़ किए जा सकते हैं। तो मुझे लगता है कि यह डेफिनेटली वहां यूज़ हो सकता है। साथ ही साथ जो दूसरा एक्सपेरिमेंट है, वह Microalgae की ग्रोथ के ऊपर। यह Microalgae बहुत छोटे होते हैं, लेकिन बहुत Nutritious होते हैं, तो अगर हम इनकी ग्रोथ देख सकते हैं यहां पर और ऐसा प्रोसेस ईजाद करें कि यह ज्यादा तादाद में हम इन्हें उगा सके और न्यूट्रिशन हम प्रोवाइड कर सकें, तो कहीं ना कहीं यह फूड सिक्योरिटी के लिए भी बहुत काम आएगा धरती के ऊपर। सबसे बड़ा एडवांटेज जो है स्पेस का, वह यह है कि यह जो प्रोसेस है यहां पर, यह बहुत जल्दी होते हैं। तो हमें महीनों तक या सालों तक वेट करने की जरूरत नहीं होती, तो जो यहां के जो रिजल्‍ट्स होते हैं वो हम और…

प्रधानमंत्री: शुभांशु चंद्रयान की सफलता के बाद देश के बच्चों में, युवाओं में विज्ञान को लेकर एक नई रूचि पैदा हुई, अंतरिक्ष को explore करने का जज्बा बढ़ा। अब आपकी ये ऐतिहासिक यात्रा उस संकल्प को और मजबूती दे रही है। आज बच्चे सिर्फ आसमान नहीं देखते, वो यह सोचते हैं, मैं भी वहां पहुंच सकता हूं। यही सोच, यही भावना हमारे भविष्य के स्पेस मिशंस की असली बुनियाद है। आप भारत की युवा पीढ़ी को क्या मैसेज देंगे?

शुभांशु शुक्ला: प्रधानमंत्री जी, मैं अगर मैं अपनी युवा पीढ़ी को आज कोई मैसेज देना चाहूंगा, तो पहले यह बताऊंगा कि भारत जिस दिशा में जा रहा है, हमने बहुत बोल्ड और बहुत ऊंचे सपने देखे हैं और उन सपनों को पूरा करने के लिए, हमें आप सबकी जरूरत है, तो उस जरूरत को पूरा करने के लिए, मैं ये कहूंगा कि सक्सेस का कोई एक रास्ता नहीं होता कि आप कभी कोई एक रास्ता लेता है, कोई दूसरा रास्ता लेता है, लेकिन एक चीज जो हर रास्ते में कॉमन होती है, वो ये होती है कि आप कभी कोशिश मत छोड़िए, Never Stop Trying. अगर आपने ये मूल मंत्र अपना लिया कि आप किसी भी रास्ते पर हों, कहीं पर भी हों, लेकिन आप कभी गिव अप नहीं करेंगे, तो सक्सेस चाहे आज आए या कल आए, पर आएगी जरूर।

प्रधानमंत्री: मुझे पक्का विश्वास है कि आपकी ये बातें देश के युवाओं को बहुत ही अच्छी लगेंगी और आप तो मुझे भली-भांति जानते हैं, जब भी किसी से बात होती हैं, तो मैं होमवर्क जरूर देता हूं। हमें मिशन गगनयान को आगे बढ़ाना है, हमें अपना खुद का स्पेस स्टेशन बनाना है, और चंद्रमा पर भारतीय एस्ट्रोनॉट की लैंडिंग भी करानी है। इन सारे मिशंस में आपके अनुभव बहुत काम आने वाले हैं। मुझे विश्वास है, आप वहां अपने अनुभवों को जरूर रिकॉर्ड कर रहे होंगे।

शुभांशु शुक्ला: जी प्रधानमंत्री जी, बिल्कुल ये पूरे मिशन की ट्रेनिंग लेने के दौरान और एक्सपीरियंस करने के दौरान, जो मुझे lessons मिले हैं, जो मेरी मुझे सीख मिली है, वो सब एक स्पंज की तरह में absorb कर रहा हूं और मुझे यकीन है कि यह सारी चीजें बहुत वैल्युएबल प्रूव होंगी, बहुत इंपॉर्टेंट होगी हमारे लिए जब मैं वापस आऊंगा और हम इन्हें इफेक्टिवली अपने मिशंस में, इनके lessons अप्लाई कर सकेंगे और जल्दी से जल्दी उन्हें पूरा कर सकेंगे। Because मेरे साथी जो मेरे साथ आए थे, कहीं ना कहीं उन्होंने भी मुझसे पूछा कि हम कब गगनयान पर जा सकते हैं, जो सुनकर मुझे बहुत अच्छा लगा और मैंने बोला कि जल्द ही। तो मुझे लगता है कि यह सपना बहुत जल्दी पूरा होगा और मेरी तो सीख मुझे यहां मिल रही है, वह मैं वापस आकर, उसको अपने मिशन में पूरी तरह से 100 परसेंट अप्लाई करके उनको जल्दी से जल्दी पूरा करने की कोशिश करेंगे।

प्रधानमंत्री: शुभांशु, मुझे पक्का विश्वास है कि आपका ये संदेश एक प्रेरणा देगा और जब हम आपके जाने से पहले मिले थे, आपके परिवारजन के भी दर्शन करने का अवसर मिला था और मैं देख रहा हूं कि आपके परिवारजन भी सभी उतने ही भावुक हैं, उत्साह से भरे हुए हैं। शुभांशु आज मुझे आपसे बात करके बहुत आनंद आया, मैं जानता हूं आपकी जिम्मे बहुत काम है और 28000 किलोमीटर की स्पीड से काम करने हैं आपको, तो मैं ज्यादा समय आपका नहीं लूंगा। आज मैं विश्वास से कह सकता हूं कि ये भारत के गगनयान मिशन की सफलता का पहला अध्याय है। आपकी यह ऐतिहासिक यात्रा सिर्फ अंतरिक्ष तक सीमित नहीं है, ये हमारी विकसित भारत की यात्रा को तेज गति और नई मजबूती देगी। भारत दुनिया के लिए स्पेस की नई संभावनाओं के द्वार खोलने जा रहा है। अब भारत सिर्फ उड़ान नहीं भरेगा, भविष्य में नई उड़ानों के लिए मंच तैयार करेगा। मैं चाहता हूं, कुछ और भी सुनने की इच्छा है, आपके मन में क्योंकि मैं सवाल नहीं पूछना चाहता, आपके मन में जो भाव है, अगर वो आप प्रकट करेंगे, देशवासी सुनेंगे, देश की युवा पीढ़ी सुनेगी, तो मैं भी खुद बहुत आतुर हूं, कुछ और बातें आपसे सुनने के लिए।

|

शुभांशु शुक्ला: धन्यवाद प्रधानमंत्री जी! यहां यह पूरी जर्नी जो है, यह अंतरिक्ष तक आने की और यहां ट्रेनिंग की और यहां तक पहुंचने की, इसमें बहुत कुछ सीखा है प्रधानमंत्री जी मैंने लेकिन यहां पहुंचने के बाद मुझे पर्सनल accomplishment तो एक है ही, लेकिन कहीं ना कहीं मुझे ये लगता है कि यह हमारे देश के लिए एक बहुत बड़ा कलेक्टिव अचीवमेंट है। और मैं हर एक बच्चे को जो यह देख रहा है, हर एक युवा को जो यह देख रहा है, एक मैसेज देना चाहता हूं और वो यह है कि अगर आप कोशिश करते हैं और आप अपना भविष्य बनाते हैं अच्छे से, तो आपका भविष्य अच्छा बनेगा और हमारे देश का भविष्य अच्छा बनेगा और केवल एक बात अपने मन में रखिए, that sky has never the limits ना आपके लिए, ना मेरे लिए और ना भारत के लिए और यह बात हमेशा अगर अपने मन में रखी, तो आप आगे बढ़ेंगे, आप अपना भविष्य उजागर करेंगे और आप हमारे देश का भविष्य उजागर करेंगे और बस मेरा यही मैसेज है प्रधानमंत्री जी और मैं बहुत-बहुत ही भावुक और बहुत ही खुश हूं कि मुझे मौका मिला आज आपसे बात करने का और आप के थ्रू 140 करोड़ देशवासियों से बात करने का, जो यह देख पा रहे हैं, यह जो तिरंगा आप मेरे पीछे देख रहे हैं, यह यहां नहीं था, कल के पहले जब मैं यहां पर आया हूं, तब हमने यह यहां पर पहली बार लगाया है। तो यह बहुत भावुक करता है मुझे और बहुत अच्छा लगता है देखकर कि भारत आज इंटरनेशनल स्पेस स्टेशन पहुंच चुका है।

प्रधानमंत्रीशुभांशु, मैं आपको और आपके सभी साथियों को आपके मिशन की सफलता के लिए बहुत-बहुत शुभकामनाएं देता हूं। शुभांशु, हम सबको आपकी वापसी का इंतजार है। अपना ध्यान रखिए, मां भारती का सम्मान बढ़ाते रहिए। अनेक-अनेक शुभकामनाएं, 140 करोड़ देशवासियों की शुभकामनाएं और आपको इस कठोर परिश्रम करके, इस ऊंचाई तक पहुंचने के लिए बहुत-बहुत धन्यवाद देता हूं। भारत माता की जय!

शुभांशु शुक्ला: धन्यवाद प्रधानमंत्री जी, धन्यवाद और सारे 140 करोड़ देशवासियों को धन्यवाद और स्पेस से सबके लिए भारत माता की जय!