Revamping cloth industry in Kashi

Published By : Admin | March 2, 2017 | 18:50 IST

“We have to transform India’s economy. On one hand manufacturing sector is to be enhanced, while on the other side, we have to make sure it directly benefits the youth. They must get jobs so that lives of poorest of the poor stands transformed and they come out of the poverty line. Enhancing their purchasing power would increase the number of manufacturers, manufacturing growth, employment opportunities and expand the market.” –Narendra Modi 

The cloth industry in Varanasi was badly hit due to lack of basic facilities. It was only after Prime Minister Narendra Modi’s efforts that the weaver community in the region have a reason to rejoice. The Centre has allotted a corpus of Rs. 347 crore for revamping the cloth and handicraft industries in Varanasi.

The impact of Centre’s ‘Make in India’ and ‘Skill India’ is clearly visible in Varanasi. A dedicated textile facilitation centre has been developed worth Rs. 305 crores for technical advancement and other facilities for the handicraft and weaver industries. Also, common facilitation centres have been set up to further aid the weavers.

A branch of National Institute of Fashion Technology and a regional silk technological research station have come up. Alongside, with a corpus of Rs. 31 crore, a scheme has been initiated for overall development of handicraft industry.

The cloth industry offers maximum opportunities in the manufacturing sector. Employment opportunities are set to grow in the region under Prime Minister Modi’s ‘Make In India’ initiative.

Explore More
শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ

জনপ্রিয় ভাষণ

শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ
Operation Sagar Bandhu: India provides assistance to restore road connectivity in cyclone-hit Sri Lanka

Media Coverage

Operation Sagar Bandhu: India provides assistance to restore road connectivity in cyclone-hit Sri Lanka
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
বারাণসী থেকে চারটি ‘বন্দে ভারত এক্সপ্রেস“ ট্রেনের যাত্রা শুরু করার সময় প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ
November 08, 2025
Trains like Vande Bharat, Namo Bharat, and Amrit Bharat are laying the foundation for the next generation of Indian Railways: PM
India has embarked on a mission to enhance its resources for a developed India, and these trains are poised to become milestones in that journey: PM
Holy pilgrimage sites are now being connected through the Vande Bharat network, reflecting a convergence of India’s culture, faith and development journey, while transforming heritage cities into symbols of national progress: PM

হর হর মহাদেব!

নমঃ পার্বতী পতয়ে!

হর হর মহাদেব!

উত্তরপ্রদেশের উদ্যমী মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ জি; কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার আমার সহকর্মী এবং বিকশিত ভারত (উন্নত ভারত) এর শক্তিশালী ভিত্তি স্থাপনকারী, অসাধারণ প্রযুক্তিগত অগ্রগতির নেতৃত্বদানকারী, অশ্বিনী বৈষ্ণব জি; এর্নাকুলাম থেকে প্রযুক্তির মাধ্যমে আমাদের সঙ্গে যোগ দিচ্ছেন, কেরালার রাজ্যপাল শ্রী রাজেন্দ্র আরলেকর জি; কেন্দ্রে আমার সহকর্মী সুরেশ গোপী জি এবং জর্জ কুরিয়ান জি; কেরালায় এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত অন্যান্য সমস্ত মন্ত্রী এবং জনপ্রতিনিধি; কেন্দ্রীয় সরকারে আমার সহকর্মী এবং পাঞ্জাবের নেতা, রবনীত সিং বিট্টু জি, যিনি ফিরোজপুর থেকে যুক্ত হয়েছেন; ফিরোজপুরে উপস্থিত সকল জনপ্রতিনিধি; লখনউ থেকে সংযুক্ত উত্তরপ্রদেশের উপ-মুখ্যমন্ত্রী ব্রজেশ পাঠক জি; অন্যান্য বিশিষ্ট অতিথিরা; এবং কাশীতে উপস্থিত আমার পরিবারের সদস্যরা!

 

বাবা বিশ্বনাথের এই পবিত্র নগরীতে, আপনাদের সকলকে, কাশীর প্রত্যেক পরিবারকে আমার প্রণাম! আমি দেব দীপাবলির মহাউৎসবের সাক্ষী ছিলাম, আর আজ একটি শুভদিনও। উন্নয়নের এই উৎসবের জন্য আপনাদের সকলকে আমার শুভেচ্ছা!
বন্ধুগণ,

বিশ্বের উন্নত দেশগুলিতে, তাঁদের অর্থনৈতিক অগ্রগতির একটি প্রধান কারণ হল তাঁদের শক্তিশালী পরিকাঠামো। প্রতিটি দেশ, যারা উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি এবং উন্নয়ন অর্জন করেছে, তাঁদের অগ্রগতির পিছনে চালিকা শক্তি হল পরিকাঠামো উন্নয়ন। উদাহরণস্বরূপ, এমন একটি অঞ্চল কল্পনা করুন যেখানে বছরের পর বছর ধরে রেললাইন নেই, রেললাইন নেই, ট্রেন নেই, স্টেশন নেই। কিন্তু রেললাইন স্থাপন এবং একটি স্টেশন তৈরি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সেই শহরের উন্নয়ন স্বয়ংক্রিয়ভাবে শুরু হয়। যে গ্রামে বছরের পর বছর ধরে কোনও সঠিক রাস্তা নেই এবং সাধারণ মানুষ কাদামাটি দিয়ে চলাচল করে, কিন্তু একবার একটি ছোট রাস্তা তৈরি হয়ে গেলে, কৃষকরা সহজেই ভ্রমণ শুরু করে এবং তাঁদের উৎপাদিত পণ্য বাজারে পৌঁছাতে শুরু করে। পরিকাঠামো বলতে কেবল বড় সেতু এবং মহাসড়ক বোঝায় না। যখনই কোথাও এই ধরনের সুবিধা তৈরি হয়, তখনই সেই অঞ্চলের উন্নয়ন শুরু হয়। আমাদের গ্রাম, আমাদের ছোট শহর এবং সমগ্র দেশের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। নির্মিত হচ্ছে নতুন নতুন পরিকাঠামো, বাড়ছে বিমানবন্দরের সংখ্যা, বন্দে ভারত ট্রেনের সংখ্যা এবং ভারতকে বিশ্বের সঙ্গে সংযুক্ত করার জন্য আন্তর্জাতিক বিমানের ক্রমবর্ধমান সংখ্যা - এই সবকিছুই এখন দেশের সার্বিক উন্নয়নের সঙ্গে যুক্ত। আজ, ভারতও এই পথে দ্রুত এগিয়ে চলেছে। এই চেতনায় দেশের বিভিন্ন স্থানে নতুন বন্দে ভারত ট্রেন উদ্বোধন করা হচ্ছে। কাশী-খাজুরাহো বন্দে ভারত, ফিরোজপুর-দিল্লি বন্দে ভারত, লখনউ-সাহারানপুর বন্দে ভারত এবং এর্নাকুলাম-বেঙ্গালুরু বন্দে ভারত ট্রেনেরও উদ্বোধন করা হয়েছে। এই চারটি নতুন ট্রেনের মাধ্যমে, এখন সারা দেশে ১৬০টিরও বেশি বন্দে ভারত ট্রেন চালু রয়েছে। এই সাফল্যের জন্য আমি কাশীর জনগণ এবং দেশের সকল নাগরিককে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই।

বন্ধুগণ,
আজ, বন্দে ভারত, নমো ভারত এবং অমৃত ভারতের মতো ট্রেনগুলি ভারতীয় রেলের পরবর্তী প্রজন্মের ভিত্তি স্থাপন করছে। এটি ভারতীয় রেলপথকে রূপান্তরিত করার জন্য একটি সম্পূর্ণ অভিযান। বন্দে ভারত হল ভারতীয়দের দ্বারা, ভারতীয়দের জন্য ভারতে তৈরি একটি ট্রেন এবং প্রত্যেক ভারতীয় এর জন্য গর্বিত বোধ করে। আগে, এটা এমন ছিল, "আমরা কি সত্যিই এটা করতে পারি? এটা কি এমন কিছু নয় যা কেবল বিদেশে ঘটে? এসব কি এখানে ঘটতে পারে?" এখন এটা ঘটছে! তাই না? এটা কি আমাদের দেশে ঘটছে না? এটা কি আমাদের নিজের দেশে, আমাদের নিজস্ব মানুষদের দ্বারা তৈরি হচ্ছে নাকি? এটাই আমাদের দেশের শক্তি। আজ, বিদেশী ভ্রমণকারীরাও বন্দে ভারত ট্রেন দেখে অবাক হন। ভারত যেভাবে একটি বিকশিত ভারত (উন্নত ভারত) তৈরির জন্য নিজেদের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তার অভিযান শুরু করেছে, এই ট্রেনগুলি সেই যাত্রায় একটি মাইলফলক হয়ে উঠছে।

 

বন্ধুগণ,
বহু শতাব্দী ধরে, ভারতের তীর্থযাত্রাগুলিকে জাতির চেতনার মাধ্যম হিসেবে দেখা হয়ে আসছে। এই ভ্রমণগুলি কেবল ঐশ্বরিক দর্শনের পথ নয়, বরং ভারতের আত্মাকে সংযুক্ত করে এমন পবিত্র ঐতিহ্য। প্রয়াগরাজ, অযোধ্যা, হরিদ্বার, চিত্রকূট, কুরুক্ষেত্র এবং অসংখ্য অন্যান্য তীর্থস্থানের মতো স্থানগুলি আমাদের আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যের কেন্দ্র। এখন, যেহেতু এই পবিত্র স্থানগুলি বন্দে ভারত নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সংযুক্ত হচ্ছে, এটি ভারতের সংস্কৃতি, বিশ্বাস এবং উন্নয়নকেও সংযুক্ত করছে। ভারতের ঐতিহ্যবাহী শহরগুলিকে জাতির অগ্রগতির প্রতীক করে তোলার ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
বন্ধুগণ,
এই তীর্থস্থানগুলির একটি অর্থনৈতিক দিকও রয়েছে, যা প্রায়শই পর্যাপ্ত মনোযোগ পায় না। গত ১১ বছরে, উত্তরপ্রদেশের উন্নয়নমূলক কাজ ধর্মীয় পর্যটনকে সম্পূর্ণ নতুন স্তরে নিয়ে গেছে। গত বছরই ১১ কোটি ভক্ত বাবা বিশ্বনাথের দর্শনের জন্য কাশীতে এসেছিলেন। রাম মন্দির নির্মাণের পর থেকে, ৬ কোটিরও বেশি ভক্ত রাম লালার আশীর্বাদ নিতে অযোধ্যায় এসেছেন। এই তীর্থযাত্রীরা উত্তরপ্রদেশের অর্থনীতিতে হাজার হাজার কোটি টাকা অবদান রেখেছেন। তাঁরা হোটেল, ব্যবসায়ী, পরিবহন সংস্থা, স্থানীয় শিল্পী এবং নৌকাচালকদের জন্য ক্রমাগত আয়ের সুযোগ করে দিয়েছে। ফলস্বরূপ, বেনারসের শত শত যুবক এখন পরিবহন পরিষেবা থেকে শুরু করে বেনারসি শাড়ি এবং অন্যান্য অনেক উদ্যোগে নতুন ব্যবসা শুরু করছে। এই সবকিছুই উত্তরপ্রদেশে, বিশেষ করে কাশীতে সমৃদ্ধির দ্বার উন্মুক্ত করছে।

বন্ধুগণ,
“বিকশিত কাশী থেকে বিকশিত ভারত” (উন্নত কাশীর মাধ্যমে উন্নত ভারত) মন্ত্র বাস্তবায়নের জন্য আমরা এখানে ধারাবাহিকভাবে অসংখ্য পরিকাঠামোগত প্রকল্প গ্রহণ করছি। আজ কাশীতে হাসপাতাল, রাস্তাঘাট, গ্যাস পাইপলাইন এবং ইন্টারনেট সংযোগের সম্প্রসারণ এবং উন্নতি দেখা যাচ্ছে এবং শুধু সংখ্যার দিক থেকে বৃদ্ধি নয়, অনেক গুণগত উন্নতিও হয়েছে। রোপওয়ে বা রজ্জুপথ প্রকল্পের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলেছে। গঞ্জারি এবং সিগরা স্টেডিয়ামের মতো ক্রীড়া পরিকাঠামো এখন তৈরি হচ্ছে। আমাদের প্রচেষ্টা হল বানারস ভ্রমণ, বেনারসে বসবাস এবং বেনারসের সুযোগ-সুবিধাগুলি সকলের জন্য একটি অনন্য এবং বিশেষ অভিজ্ঞতা তৈরি করা।

 

বন্ধুগণ,
আমাদের সরকার কাশীতে স্বাস্থ্যসেবা পরিষেবা উন্নত করার জন্য নিরন্তর কাজ করে চলেছে। প্রায় ১০-১১ বছর আগে পরিস্থিতি এমন ছিল যে কোনও গুরুতর অসুস্থতার জন্য মানুষের কাছে কেবল একটি বিকল্প ছিল, তা হল বিএইচইউ (বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়)হাসপাতাল।রোগীর সংখ্যা এত বেশি ছিল যে সারা রাত লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার পরেও অনেকে চিকিৎসা পেতেন না। যখন কারও ক্যান্সারের মতো গুরুতর রোগ ধরা পড়ত, তখন পরিবারগুলিকে তাঁদের জমি এবং খামার বিক্রি করে মুম্বাই যেতে হত চিকিৎসার জন্য। এখন, আমাদের সরকার কাশীর মানুষের এই উদ্বেগ কমানোর কাজ করেছে। ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্য, মহামনা ক্যান্সার হাসপাতাল প্রতিষ্ঠিত হয়েছে; চক্ষু চিকিৎসার জন্য শঙ্কর নেত্রালয়; বিএইচইউ-এর মধ্যে একটি অত্যাধুনিক ট্রমা সেন্টার এবং শতাব্দী হাসপাতাল; এবং পাণ্ডেপুরে, বিভাগীয় হাসপাতাল - এই সমস্ত হাসপাতাল কেবল কাশী এবং পূর্বাঞ্চলের জন্যই নয়, বরং প্রতিবেশী রাজ্যগুলির জন্যও আশীর্বাদ হয়ে উঠেছে। আয়ুষ্মান ভারত এবং জন ঔষধি কেন্দ্রের কারণে, লক্ষ লক্ষ দরিদ্র মানুষ এখন তাদের চিকিৎসা ব্যয়ে কোটি কোটি টাকা সাশ্রয় করছেন। একদিকে, এর ফলে মানুষের উদ্বেগ কমছে, অন্যদিকে, কাশী এখন সমগ্র অঞ্চলের স্বাস্থ্য রাজধানী হিসেবে স্বীকৃত হচ্ছে।

বন্ধুগণ,
কাশীর উন্নয়নে আমাদের এই গতি এবং শক্তি বজায় রাখতে হবে, যাতে এই মহান এবং ঐশ্বরিক শহরটি দ্রুত গতিতে সমৃদ্ধ হয়। এবং বিশ্বের যে কোনও স্থান থেকে যে কেউ কাশীতে আসেন, তাঁরা যেন বাবা বিশ্বনাথের এই পবিত্র নগরীতে এক অনন্য শক্তি, একটি বিশেষ উৎসাহ এবং একটি অতুলনীয় আনন্দ অনুভব করেন।
বন্ধুগণ,
কিছুক্ষণ আগে, আমি বন্দে ভারত ট্রেনে বসে কিছু ছাত্রছাত্রীর সঙ্গে কথা বলছিলাম। আমি অশ্বিনীজিকে অভিনন্দন জানাই, যিনি একটি চমৎকার ঐতিহ্য শুরু করেছেন এবং যেখানেই বন্দে ভারত ট্রেন উদ্বোধন করা হয়, সেখানেই স্কুলছাত্রীদের মধ্যে উন্নয়ন, বন্দে ভারত এবং বিকশিত (উন্নত)ভারতের দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে চিত্রকর্ম এবং কবিতার মাধ্যমে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। যদিও শিশুদের প্রস্তুতির জন্য মাত্র কয়েক দিন সময় ছিল, আমি তাদের সৃজনশীলতা দেখে গভীরভাবে মুগ্ধ হয়েছিলাম। তারা বিকশিত(উন্নত) কাশী, বিকশিত(উন্নত) ভারত এবং সুরক্ষিত ভারত (নিরাপদ ভারত) চিত্রিত করে ছবি আঁকছিল। আমি ১২ থেকে ১৪ বছর বয়সী ছেলেমেয়েদের লেখা কবিতাও শুনেছিলাম। এত সুন্দর এবং চিন্তাশীল পদ! কাশীর সংসদ সদস্য হিসেবে, আমি অত্যন্ত গর্বিত বোধ করেছি যে আমার কাশীর শিশুরা এত প্রতিভাবান! আমি তাঁদের কয়েকজনের সঙ্গে এখানে দেখা করেছি এবং একটি শিশু, হাতের অক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও, একটি অসাধারণ চিত্রকর্ম তৈরি করেছে। তার কাজ আমাকে আনন্দে ভরিয়ে দিয়েছে। শিশুদের অনুপ্রেরণা এবং পথপ্রদর্শনের জন্য আমি এই স্কুলগুলির শিক্ষকদের আন্তরিকভাবে অভিনন্দন জানাই, এবং তাদের প্রতিভা এবং উৎসাহকে লালন করার ক্ষেত্রে যারা অবশ্যই ভূমিকা পালন করেছেন, তাদের সেই অভিভাবকদেরও শুভেচ্ছা জানাই। আসলে, আমার মনে হয়েছিল যে আমাদের এখানে এই শিশুদের জন্য একটি 'কবি সম্মেলন' (কবি সমাবেশ) আয়োজন করা উচিত এবং দেশজুড়ে তাদের কবিতা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য সেরা ৮-১০ জন তরুণ কবিকে নির্বাচন করা উচিত। কাশীর সাংসদ হিসেবে আজ আমি সত্যিই আনন্দিত বোধ করছি বলে আমার জন্য তাদের এই সাফল্য এতটাই হৃদয়স্পর্শী এবং অনুপ্রেরণামূলক অভিজ্ঞতা ছিল। আমি এই শিশুদের আন্তরিকভাবে প্রশংসা করি এবং অভিনন্দন জানাই।

 

বন্ধুগণ,

আজ, আমাকে বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে হবে, যার কারণে এখানে শুধুমাত্র একটি সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। আমাকেও শীঘ্রই চলে যেতে হবে, কিন্তু এত ভোরে এখানে এত লোককে জড়ো হতে দেখে আমি আনন্দে ভরে উঠি। আবারও, আজকের অনুষ্ঠান এবং নতুন বন্দে ভারত ট্রেনের জন্য আপনাদের সকলকে আমার আন্তরিক অভিনন্দন। অনেক ধন্যবাদ!

হর হর মহাদেব!