QuoteI feel blessed that I could pray at the Ramanathaswamy Temple today: PM
QuoteThe new Pamban Bridge to Rameswaram brings technology and tradition together: PM
QuoteToday, mega projects are progressing rapidly across the country: PM
QuoteIndia's growth will be significantly driven by our Blue Economy and the world can see Tamil Nadu's strength in this domain: PM
QuoteOur government is continuously working to ensure that the Tamil language and heritage reach every corner of the world: PM

ভনক্কম !

আমার প্রিয় তামিল ভাই এবং বোনরা !

তামিলনাড়ুর রাজ্যপাল শ্রী আর এন রবি জি, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় আমার সহকর্মী, শ্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জি, ডঃ এল মুরুগন জি, তামিলনাড়ু সরকারের মন্ত্রিগণ, সাংসদগণ, অন্যান্য বিশিষ্ট অতিথি এবং আমার প্রিয় ভাই এবং বোনরা !

নমস্কার !


বন্ধুগণ,

আজ রাম নবমীর পবিত্র দিন। এই কিছুক্ষণ আগে অযোধ্যার মহান রাম মন্দিরে সূর্যের স্বর্গীয় কিরণ রামলালাকে রাজকীয় তিলক পরিয়েছে। ভগবান শ্রী রামের জীবন এবং তাঁর রাজত্বকালের সুপ্রশাসনের অনুপ্রেরণা দেশ গঠনের জন্য মহান ভিত্তি হিসেবে কাজ করেছে এবং আজ রাম নবমীতে আসুন আমরা একসঙ্গে বলি: জয় শ্রী রাম ! জয় শ্রী রাম ! জয় শ্রী রাম ! তামিলনাড়ুর সঙ্গম-যুগের সাহিত্যেও শ্রী রামের উল্লেখ পাওয়া যায়। আমি রামেশ্বরমের এই পবিত্র ভূমি থেকে আমার সকল দেশবাসীকে রাম নবমীর আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই।

বন্ধুগণ,

আজ আমি রামনাথস্বামী মন্দিরে প্রার্থনা করতে পেরে নিজেকে আশীর্বাদধন্য মনে করছি। এই বিশেষ দিনে ৮৩০০ কোটি টাকা মূল্যের উন্নয়ন প্রকল্প হস্তান্তর করার সুযোগ পেয়েছি। এই রেল এবং সড়ক প্রকল্পগুলি তামিলনাড়ুর যোগাযোগ ব্যবস্থা বৃদ্ধি করবে। এই প্রকল্পগুলির জন্য আমি আমার তামিলনাড়ুর ভাই-বোনদের অভিনন্দন জানাই।

 

|

বন্ধুগণ,

এটা ভারতরত্ন ডঃ কালামের ভূমি। তাঁর জীবন দেখিয়েছে বিজ্ঞান এবং আধ্যাত্মিকতা পরস্পরের পরিপূরক। একইরকমভাবে রামেশ্বরমে নতুন পামবন সেতু প্রযুক্তি এবং ঐতিহ্যকে কাছাকাছি এনেছে। কয়েক হাজার বছরের পুরনো এক শহর একবিংশ শতাব্দীর চমৎকার প্রযুক্তিতে যুক্ত হয়েছে। আমি ইঞ্জিনিয়ার এবং কর্মীদের কঠোর পরিশ্রমের জন্য ধন্যবাদ জানাই। এই সেতু ভারতের প্রথম ভার্টিকাল লিফ্ট রেলওয়ে সি ব্রিজ। বড় বড় জাহাজ এর তলা দিয়ে যেতে পারবে। এর ওপর দিয়ে ট্রেন আরও দ্রুত গতিতে যেতে পারবে। আমি মাত্র কিছুক্ষণ আগে একটি ট্রেন পরিষেবা এবং একটি জাহাজের যাত্রার সূচনা করেছি। আরও একবার আমি এই প্রকল্পের জন্য তামিলনাড়ুর মানুষকে অভিনন্দন জানাই। 

বন্ধুগণ,

অনেক দশক ধরে এই সেতুর দাবি ছিল। আপনাদের আশীর্বাদে আমরা এই কাজ সম্পন্ন করার সুযোগ পেয়েছি। পামবন সেতু সহজে ব্যবসা এবং ভ্রমণ করার দুয়েরই সহায়ক হবে। লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবনে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। নতুন ট্রেন পরিষেবা রামেশ্বরম থেকে চেন্নাই এবং দেশের অন্য অংশে যোগাযোগের উন্নতি করবে। এতে তামিলনাড়ুর ব্যবসা এবং পর্যটন দুয়েরই সহায়ক হবে। তরুণদের জন্য নতুন কর্মংস্থান এবং বাণিজ্যের সুবিধা হবে।

বন্ধুগণ,

গত ১০ বছরে ভারত তার অর্থনীতিকে দ্বিগুণ করেছে। এই দ্রুত গতির উন্নয়নের অন্যতম প্রধান কারণ আমাদের বিশ্বমানের আধুনিক পরিকাঠামো। গত দশকে আমরা রেল, সড়ক, বিমান বন্দর, বন্দর, বিদ্যুৎ, জল এবং গ্যাস পাইপ লাইনের জন্য বাজেট প্রায় ৬ গুণ বৃদ্ধি করেছি। বর্তমানে দেশ বড় বড় প্রকল্পে দ্রুত অগ্গগতির সাক্ষী থাকছে। যদি আপনি উত্তরের দিকে তাকান, বিশ্বের অন্যতম উচ্চতম রেল সেতু চেনাব সেতু তৈরি হয়েছে জম্মু ও কাশ্মীরে। পশ্চিমে অটল সেতু, ভারতের দীর্ঘতম সমুদ্র সেতু তৈরি হয়েছে মুম্বইতে। পূর্বে অসমের বগিবিল সেতু একটি দেখার মতো বস্তু এবং দক্ষিণে বিশ্বের কয়েকটি ভার্টিকাল লিফ্ট সেতুর অন্যতম পামবন সেতু সম্পূর্ণ হয়েছে। একইরকমভাবে ইস্টার্ন এবং ওয়েস্টার্ন ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডর তৈরি হচ্ছে। দেশের প্রথম বুলেট ট্রেন তৈরির কাজ এগোচ্ছে দ্রুত গতিতে। বন্দে ভারত, অমৃত ভারত এবং নমো ভারতের মতো আধুনিক ট্রেনগুলি রেলওয়ে নেটওয়ার্ককে আরও আধুনিক করে তুলছে।

 

|

বন্ধুগণ,

যখন ভারতের প্রত্যেকটি অঞ্চল ভালোভাবে যুক্ত হয়, তখন উন্নত দেশ হওয়ার রাস্তা আরও শক্তিশালী হয়। এটাই প্রকৃতপক্ষে ঘটেছে বিশ্বের প্রত্যেকটি উন্নত দেশ এবং অঞ্চলে। আজ ভারতের প্রত্যেকটি রাজ্য আরও ভালোভাবে যত যুক্ত হচ্ছে, সমগ্র দেশের প্রকৃত সম্ভাবনা কতই খুলে যাচ্ছে। এই অগ্রগতি তামিলনাড়ু সহ দেশের প্রত্যেকটি অঞ্চলের উপকার করছে।

বন্ধুগণ,

বিকশিত ভারত-এর লক্ষ্যে যাত্রায় তামিলনাড়ুর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে, তামিলনাড়ু শক্তিশালী হয়ে উঠলে ভারতের উন্নয়নও দ্রুত হবে। গত দশকে তামিলনাডু়কে কেন্দ্রীয় সরকারের বরাদ্দ তহবিল ২০১৪-র আগের তুলনায় তিন গুণ বেশি। তামিলনাড়ুকে মোদী সরকারের দেওয়া অর্থের পরিমাণ ইন্ডি জোটের শাসনকালের থেকে বেশি, ডিএমকে যে সরকারের শরিক ছিল। এতে তামিলনাড়ুর অর্থনৈতিক এবং শিল্পোন্নয়ন অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে। 


বন্ধুগণ,

তামিলনাড়ুর পরিকাঠামো ভারত সরকারের অগ্রাধিকার। গত দশকে তামিলনাড়ুর জন্য রেল বাজেট ৭ গুণের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। তবুও কিছু মানুষের বিনা কারণে অভিযোগ করা অভ্যাস- তারা কিছু কিছু জিনিস নিয়ে কাঁদতেই থাকে। ২০১৪-র আগে তামিলনাড়ু রেল প্রকল্পের জন্য বার্ষিক বরাদ্দ ছিল মাত্র ৯০০ কোটি টাকা। এবং আপনারা সবাই জানেন সেইসময় ইন্ডি জোটের প্রধান কে ছিলেন। কিন্তু এ বছরে তামিলনাড়ুর রেল বাজেট ৬০০০ কোটি টাকা পেরিয়ে গেছে। ভারত সরকার রামেশ্বরম সহ রাজ্যের ৭৭টি রেল স্টেশনের আধুনিকীকরণও করছে। 

 

|

বন্ধুগণ,

গত ১০ বছরে প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনায় গ্রামীণ সড়ক এবং মহাসড়ক নির্মাণে ব্যাপক অগ্রগতি হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারি সাহায্যে ২০১৪ থেকে তামিলনাড়ুতে ৪০০০ কিলোমিটার রাস্তা তৈরি হয়েছে। চেন্নাই বন্দরের সঙ্গে উড়াল পথ আধুনিক পরিকাঠামোর একটি আশ্চর্য নিদর্শন। আজ প্রায় ৮০০০ কোটি টাকা মূল্যের প্রকল্পের উদ্বোধন এবং সূচনা হল। এই প্রকল্পগুলি তামিলনাড়ুর বিভিন্ন জেলার মধ্যে এবং অন্ধ্রপ্রদেশের সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধি করবে। 

বন্ধুগণ,

চেন্নাই মেট্রোর মতো আধুনিক গণ পরিবহণ ব্যবস্থা তামিলনাড়ুতে যাতায়াত আরও সহজ করে তুলছে। আমাদের মনে রাখতে হবে যখন এতো পরিকাঠামো প্রকল্প রূপায়িত হয়, তারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনেক কাজের সৃষ্টি করে। এই প্রকল্পগুলি আমাদের তরুণদের জন্য নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেবে।

বন্ধুগণ,

গত দশকে ভারত সামাজিক পরিকাঠামোয় রেকর্ড পরিমাণ লগ্নি করেছে। আমি খুশি যে তামিলনাড়ুর লক্ষ লক্ষ গরিব পরিবার এর থেকে লাভবান হচ্ছেন। গত ১০ বছরে সারা দেশে গরিব পরিবারগুলিকে ৪ কোটি পাকাবাড়ি দেওয়া হয়েছে। পিএম আবাস যোজনায় তামিলনাড়ুতে ১২ লক্ষ পাকাবাড়ি দেওয়া হয়েছে দরিদ্র পরিবারগুলিকে। গত ১০ বছরে দেশের ১২ কোটি গ্রামীণ পরিবার প্রথম নলবাহিত পানীয় দলের সংযোগ পেয়েছেন। এর মধ্যে আছে তামিলনাড়ুর ১ কোটি ১১ লক্ষ পরিবার। তাদের বাড়িতে এই প্রথম কলের জল পৌঁছচ্ছে। তামিলনাড়ুর মা-বোনদের জন্য এটি এক বিশাল সুরাহা। 

 

|

বন্ধুগণ,

আমাদের নাগরিকদের গুণমানসম্পন্ন সুলভ চিকিৎসা পরিষেবা দিতে আমাদের সরকার দায়বদ্ধ। এই কর্মসূচিতে একবার শুধু দেখুন আয়ুষ্মান ভারত যোজনার প্রভাব, তামিলনাড়ুতে ইতিমধ্যেই ১ কোটি চিকিৎসা করা হয়েছে। তামিলনাড়ুর পরিবারগুলির জন্য এতে ৮০০০ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে- অন্যথায় এই টাকা দিতে হত তাদের পকেট থেকে। তামিলনাড়ুর ভাই-বোনদের পকেটে এই ৮০০০ কোটি টাকা থেকে যাওয়া একটা বড় ব্যাপার। তামিলনাড়ুতে ১৪০০-র বেশি জন ঔষধি কেন্দ্রও আছে, যেখানে ওষুধ পাওয়া যায় ৮০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়ে। এই সুলভ ওষুধের জন্য তামিলনাড়ুর ভাই বোনরা৭০০ কোটি টাকা স্বাস্থ্য খাতে বাঁচাচ্ছে। সেইসজন্যই আমি তামিলনাড়ুর ভাই-বোনদের অনুরোধ করবো যদি আপনাদের ওষুধ কেনার থাকে তাহলে আপনারা জন ঔষধি কেন্দ্রে যান। এখানে ওষুধের দাম মাত্র ২০, ২৫ বা ৩০ পয়সা। যার দাম অন্য জায়গায় এক টাকা। 

বন্ধুগণ,

আমাদের লক্ষ্য ভারতীয় তরুণরা ডাক্তার হওয়ার জন্য যেন বিদেশে না যায় তা নিশ্চিত করা। গত কয়েক বছরে তামিলনাড়ু ১১টি নতুন মেডিক্যাল কলেজ পেয়েছে।

বন্ধুগণ,

দেশে অনেক রাজ্য আঞ্চলিক ভাষায় মেডিক্যাল শিক্ষাদান শুরু করেছে। বর্তমানে এমনকি গরিব মায়ের সন্তানরাও যারা ইংরাজি পড়েনি তারাও ডাক্তার হতে পারে। আমি তামিলনাড়ুর সরকারকে অনুরোধ করবো, তামিল ভাষায় মেডিক্যালে শিক্ষাদানের ব্যবস্থা করার জন্য যাতে পিছিয়ে পড়া পরিবারগুলির সন্তানরাও ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন পূরণ করতে পারে। করদাতাদের প্রত্যেকটি টাকা যেন দরিদ্রতম নাগরিকের উপকারে লাগে- এটাই সুপ্রাসনের সার কথা। পিএম কিষাণ সম্মাননিধিতে তামিলনাড়ুর ছোট ছোট কৃষকরা প্রায় ১২০০০ কোটি টাকা পেয়েছে। এ ছাড়াও তামিলনাড়ুর কৃষকরা পিএম ফসল বিমা যোজনায় ১৪,৮০০ কোটি টাকা পেয়েছে।

বন্ধুগণ,

ভারতের উন্নয়ন উল্লেখযোগ্যভাবে চালিত হয় আমাদের নীল অর্থনীতি দ্বারা এবং এই ক্ষেত্রে বিশ্ব তামিলনাড়ুর ক্ষমতা দেখতে পাচ্ছে। তামিলনাড়ুর মৎস্যজীবীরা অসাধারণ কঠোর পরিশ্রমী। তামিলনাড়ুর মৎস্যচাষের পরিকাঠামো শক্তিশালী করতে কেন্দ্র সরকার রাজ্যকে পূর্ণ সাহায্য করছে। গত ৫ বছরে তামিলনাড়ু পিএম মৎস্য সম্পদ যোজনায় কয়েকশো কোটি টাকা পেয়েছে। মৎস্যজীবীরা যাতে সর্বোচ্চমানের আধুনিক সুবিধা পায় তা নিশ্চিত করতে চাই আমরা। সে সি উইড পার্ক হোক কিংবা মৎস্য বন্দর অথবা নৌকো ভেড়ানোর জায়গা। কেন্দ্রীয় সরকার সর্ব ক্ষেত্রেই কোটি কোটি টাকা লগ্নি করছে। আমরা আপনাদের সুরক্ষা নিরাপত্তার জন্য গভীরভাবে আগ্রহী। ভারত সরকার সঙ্কটের সময়ে মৎস্যজীবীদের পাশে থাকে। ভারত সরকারের এই প্রয়াসের জন্য ৩৭০০-র বেশি মৎস্যজীবীকে গত ১০ বছরে শ্রীলঙ্কা থেকে ফিরিয়ে আনা গেছে। এরমধ্যে ৬০০-র বেশি মৎস্যজীবী মুক্তি পেয়েছে মাত্র গত বছরেই। আপনাদের মনে থাকতে পারে আমাদের কয়েকজন মৎস্যজীবীকে প্রাণদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আমরা তাদের জীবন্ত অবস্থায় ভারতে পরিবারের কাছে এনে দেওয়ার জন্য নিরলস চেষ্টা করেছি।

 

|

বন্ধুগণ,

বর্তমানে ভারতকে নিয়ে বিশ্বের আগ্রহ বাড়ছে। মানুষ আগের তুলনায় আরও বেশি করে ভারত সম্পর্কে জানতে–বুঝতে চাইছেন। এর পিছনে বড় কারণটি হল আমাদের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি এবং সফট পাওয়ার। সরকার নিরন্তর চেষ্টা করছে বিশ্বে প্রতিটি কোণে তামিল ভাষা এবং ঐতিহ্যকে পৌঁছে দিতে। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে, একবিংশ শতাব্দীতে এই মহান ঐতিহ্যকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবো। আমার সন্দেহ নেই যে রামেশ্বরম এবং তামিলনাড়ুর পবিত্র ভূমি চিরকাল আমাদের অনুপ্রাণিত করবে এবং প্রাণশক্তি যোগাবে। এবং আজ আপনারা চমকপ্রদ সমাপতনটির দিকে দেখুন। আজ পবিত্র রাম নবমী অনুষ্ঠান। আমরা রামেশ্বরমের পবিত্র ভূমিতে আজ নতুন পামবন সেতুর উদ্বোধন করেছি। ১০০ বছর আগে গুজরাটে জন্ম নেওয়া এক ব্যক্তি পুরনো পামবন সেতুটি তৈরি করেছিলেন। আর আজ ১০০ বছর পরে নতুন পামবন সেতুটি আবার উদ্বোধন করলেন গুজরাটে জাত কোনো ব্যক্তি।

বন্ধুগণ,

রাম নবমীর এই পুণ্য তিথিতে, রামেশ্বরমের এই পবিত্র ভূমিতে দাঁড়িয়ে আমি গভীরভাবে অনুপ্রাণিত। আজ ভারতীয় জনতা পার্টি বিজেপি-র প্রতিষ্ঠা দিবস। আমরা শক্তিশালী সমৃদ্ধ এবং বিকশিত ভারত গড়ার যে স্বপ্ন নিয়ে কাজ করছি তার পিছনে আছে প্রত্যেক বিজেপি কর্মীর নিরলস প্রয়াস। ৩-৪টি প্রজন্ম তাঁদের জীবন উৎসর্গ করেছেন ভারত মাতার সেবায়। বিজেপি-র আদর্শ এবং লক্ষ লক্ষ বিজেপি কার্যকর্তার কঠোর পরিশ্রম দেশমাতাকে সেবা করার যে সুযোগ এনে দিয়েছে তা আমার কাছে গর্বের ব্যাপার। দেশের মানুষ দেখতে পাচ্ছেন বিজেপি সরকারের সুপ্রশাসন। তাঁরা সাক্ষী থাকছেন জাতীয় স্বার্থে সাহসী সিদ্ধান্তের এবং প্রত্যেক ভারতীয় গর্ব অনুভব করছেন প্রত্যেকটি রাজ্যে দেশের প্রতিটি কোণে বিজেপি কর্মীরা কেমনভাবে মানুষের সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত। কাজ করছেন তৃণমূল স্তরে, সেবা করছেন গবিবের। তাঁদের নিষ্ঠা দেখে গর্ব অনুভব হয়। আমি লক্ষ লক্ষ বিজেপি কর্মীকে কৃতজ্ঞতা এবং আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই। আরও একবার আমি তামিলনাড়ুর এই উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য আপনাদের সকলকে অভিনন্দন জানাই !

 

|

নানদ্রি ! ভনক্কম ! মীনদাম সন্ধিপ্পম !


ভারত মাতা কি জয় !

ভারত মাতা কি জয় !

ভারত মাতা কি জয় !

প্রধানমন্ত্রী মূল ভাষণটি দিয়েছিলেন হিন্দিতে।

 

  • Virudthan June 18, 2025

    🔴🔴🔴🔴India records strong export growth! 📈 Cumulative exports (merchandise & services) rose to US $142.43 billion in April-May 2025—marking a 5.75% increase.🌹🌹
  • Virudthan June 18, 2025

    🔴🔴🔴🔴 India's retail inflation in May 2025 declined to 2.82%, the lowest since February 2019, driven by a significant drop in food inflation. #RetailInflation #IndianEconomy
  • Jitendra Kumar June 03, 2025

    ❤️🙏
  • Gaurav munday May 24, 2025

    🌁
  • ram Sagar pandey May 18, 2025

    🌹🙏🏻🌹जय श्रीराम🙏💐🌹🌹🌹🙏🙏🌹🌹जय श्रीकृष्णा राधे राधे 🌹🙏🏻🌹जय माँ विन्ध्यवासिनी👏🌹💐जय श्रीराम 🙏💐🌹🌹🌹🙏🙏🌹🌹🌹🙏🏻🌹जय श्रीराम🙏💐🌹जय श्रीकृष्णा राधे राधे 🌹🙏🏻🌹जय माता दी 🚩🙏🙏🌹🌹🙏🙏🌹🌹ॐनमः शिवाय 🙏🌹🙏जय कामतानाथ की 🙏🌹🙏
  • Jitendra Kumar May 17, 2025

    🙏🙏🙏
  • Dalbir Chopra EX Jila Vistark BJP May 13, 2025

    ओऐ
  • Yogendra Nath Pandey Lucknow Uttar vidhansabha May 11, 2025

    Jay shree Ram
  • ram Sagar pandey May 11, 2025

    🌹🙏🏻🌹जय श्रीराम🙏💐🌹🌹🌹🙏🙏🌹🌹जय माँ विन्ध्यवासिनी👏🌹💐जय माता दी 🚩🙏🙏जय श्रीकृष्णा राधे राधे 🌹🙏🏻🌹🌹🌹🙏🙏🌹🌹🌹🙏🏻🌹जय श्रीराम🙏💐🌹जय श्रीराम 🙏💐🌹🌹🌹🙏🙏🌹🌹जय माता दी 🚩🙏🙏
  • Kukho10 May 03, 2025

    PM MODI DESERVE THE BESTEST LEADER IN INDIA!
Explore More
প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী

জনপ্রিয় ভাষণ

প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী
Indian economy remains positive amid global turbulence: Finance Ministry

Media Coverage

Indian economy remains positive amid global turbulence: Finance Ministry
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
India is going to open doors of new possibilities of space for the world: PM Modi
June 28, 2025
QuoteI extend my heartiest congratulations and best wishes to you for hoisting the flag of India in space: PM
QuoteScience and Spirituality, both are our Nation’s strength: PM
QuoteThe success of Chandrayaan mission and your historic journey renew interest in science among the children and youth of the country: PM
QuoteWe have to take Mission Gaganyaan forward, we have to build our own space station and also land Indian astronauts on the Moon: PM
QuoteYour historic journey is the first chapter of success of India's Gaganyaan mission and will give speed and new vigour to our journey of Viksit Bharat: PM
QuoteIndia is going to open doors of new possibilities of space for the world: PM

प्रधानमंत्रीशुभांशु नमस्कार!

शुभांशु शुक्लानमस्कार!

प्रधानमंत्रीआप आज मातृभूमि से, भारत भूमि से, सबसे दूर हैं, लेकिन भारतवासियों के दिलों के सबसे करीब हैं। आपके नाम में भी शुभ है और आपकी यात्रा नए युग का शुभारंभ भी है। इस समय बात हम दोनों कर रहे हैं, लेकिन मेरे साथ 140 करोड़ भारतवासियों की भावनाएं भी हैं। मेरी आवाज में सभी भारतीयों का उत्साह और उमंग शामिल है। अंतरिक्ष में भारत का परचम लहराने के लिए मैं आपको हार्दिक बधाई और शुभकामनाएं देता हूं। मैं ज्यादा समय नहीं ले रहा हूं, तो सबसे पहले तो यह बताइए वहां सब कुशल मंगल है? आपकी तबीयत ठीक है?

|

शुभांशु शुक्ला: जी प्रधानमंत्री जी! बहुत-बहुत धन्यवाद, आपकी wishes का और 140 करोड़ मेरे देशवासियों के wishes का, मैं यहां बिल्कुल ठीक हूं, सुरक्षित हूं। आप सबके आशीर्वाद और प्यार की वजह से… बहुत अच्छा लग रहा है। बहुत नया एक्सपीरियंस है यह और कहीं ना कहीं बहुत सारी चीजें ऐसी हो रही हैं, जो दर्शाती है कि मैं और मेरे जैसे बहुत सारे लोग हमारे देश में और हमारा भारत किस दिशा में जा रहा है। यह जो मेरी यात्रा है, यह पृथ्वी से ऑर्बिट की 400 किलोमीटर तक की जो छोटे सी यात्रा है, यह सिर्फ मेरी नहीं है। मुझे लगता है कहीं ना कहीं यह हमारे देश के भी यात्रा है because जब मैं छोटा था, मैं कभी सोच नहीं पाया कि मैं एस्ट्रोनॉट बन सकता हूं। लेकिन मुझे लगता है कि आपके नेतृत्व में आज का भारत यह मौका देता है और उन सपनों को साकार करने का भी मौका देता है। तो यह बहुत बड़ी उपलब्धि है मेरे लिए और मैं बहुत गर्व feel कर रहा हूं कि मैं यहां पर अपने देश का प्रतिनिधित्व कर पा रहा हूं। धन्यवाद प्रधानमंत्री जी!

प्रधानमंत्रीशुभ, आप दूर अंतरिक्ष में हैं, जहां ग्रेविटी ना के बराबर है, पर हर भारतीय देख रहा है कि आप कितने डाउन टू अर्थ हैं। आप जो गाजर का हलवा ले गए हैं, क्या उसे अपने साथियों को खिलाया?

शुभांशु शुक्ला: जी प्रधानमंत्री जी! यह कुछ चीजें मैं अपने देश की खाने की लेकर आया था, जैसे गाजर का हलवा, मूंग दाल का हलवा और आम रस और मैं चाहता था कि यह बाकी भी जो मेरे साथी हैं, बाकी देशों से जो आए हैं, वह भी इसका स्वाद लें और चखें, जो भारत का जो rich culinary हमारा जो हेरिटेज है, उसका एक्सपीरियंस लें, तो हम सभी ने बैठकर इसका स्वाद लिया साथ में और सबको बहुत पसंद आया। कुछ लोग कहे कि कब वह नीचे आएंगे और हमारे देश आएं और इनका स्वाद ले सकें हमारे साथ…

प्रधानमंत्री: शुभ, परिक्रमा करना भारत की सदियों पुरानी परंपरा है। आपको तो पृथ्वी माता की परिक्रमा का सौभाग्य मिला है। अभी आप पृथ्वी के किस भाग के ऊपर से गुजर रहे होंगे?

शुभांशु शुक्ला: जी प्रधानमंत्री जी! इस समय तो मेरे पास यह इनफॉरमेशन उपलब्ध नहीं है, लेकिन थोड़ी देर पहले मैं खिड़की से, विंडो से बाहर देख रहा था, तो हम लोग हवाई के ऊपर से गुजर रहे थे और हम दिन में 16 बार परिक्रमा करते हैं। 16 सूर्य उदय और 16 सनराइज और सनसेट हम देखते हैं ऑर्बिट से और बहुत ही अचंभित कर देने वाला यह पूरा प्रोसेस है। इस परिक्रमा में, इस तेज गति में जिस हम इस समय करीब 28000 किलोमीटर प्रति घंटे की रफ्तार से चल रहे हैं आपसे बात करते वक्त और यह गति पता नहीं चलती क्योंकि हम तो अंदर हैं, लेकिन कहीं ना कहीं यह गति जरूर दिखाती है कि हमारा देश कितनी गति से आगे बढ़ रहा है।

प्रधानमंत्रीवाह!

शुभांशु शुक्ला: इस समय हम यहां पहुंचे हैं और अब यहां से और आगे जाना है।

प्रधानमंत्री: अच्छा शुभ अंतरिक्ष की विशालता देखकर सबसे पहले विचार क्या आया आपको?

शुभांशु शुक्ला: प्रधानमंत्री जी, सच में बोलूं तो जब पहली बार हम लोग ऑर्बिट में पहुंचे, अंतरिक्ष में पहुंचे, तो पहला जो व्यू था, वह पृथ्वी का था और पृथ्वी को बाहर से देख के जो पहला ख्याल, वो पहला जो thought मन में आया, वह ये था कि पृथ्वी बिल्कुल एक दिखती है, मतलब बाहर से कोई सीमा रेखा नहीं दिखाई देती, कोई बॉर्डर नहीं दिखाई देता। और दूसरी चीज जो बहुत noticeable थी, जब पहली बार भारत को देखा, तो जब हम मैप पर पढ़ते हैं भारत को, हम देखते हैं बाकी देशों का आकार कितना बड़ा है, हमारा आकार कैसा है, वह मैप पर देखते हैं, लेकिन वह सही नहीं होता है क्योंकि वह एक हम 3D ऑब्जेक्ट को 2D यानी पेपर पर हम उतारते हैं। भारत सच में बहुत भव्य दिखता है, बहुत बड़ा दिखता है। जितना हम मैप पर देखते हैं, उससे कहीं ज्यादा बड़ा और जो oneness की फीलिंग है, पृथ्वी की oneness की फीलिंग है, जो हमारा भी मोटो है कि अनेकता में एकता, वह बिल्कुल उसका महत्व ऐसा समझ में आता है बाहर से देखने में कि लगता है कि कोई बॉर्डर एक्जिस्ट ही नहीं करता, कोई राज्य ही नहीं एक्जिस्ट करता, कंट्रीज़ नहीं एक्जिस्ट करती, फाइनली हम सब ह्यूमैनिटी का पार्ट हैं और अर्थ हमारा एक घर है और हम सबके सब उसके सिटीजंस हैं।

प्रधानमंत्रीशुभांशु स्पेस स्टेशन पर जाने वाले आप पहले भारतीय हैं। आपने जबरदस्त मेहनत की है। लंबी ट्रेनिंग करके गए हैं। अब आप रियल सिचुएशन में हैं, सच में अंतरिक्ष में हैं, वहां की परिस्थितियां कितनी अलग हैं? कैसे अडॉप्ट कर रहे हैं?

शुभांशु शुक्ला: यहां पर तो सब कुछ ही अलग है प्रधानमंत्री जी, ट्रेनिंग की हमने पिछले पूरे 1 साल में, सारे systems के बारे में मुझे पता था, सारे प्रोसेस के बारे में मुझे पता था, एक्सपेरिमेंट्स के बारे में मुझे पता था। लेकिन यहां आते ही suddenly सब चेंज हो गया, because हमारे शरीर को ग्रेविटी में रहने की इतनी आदत हो जाती है कि हर एक चीज उससे डिसाइड होती है, पर यहां आने के बाद चूंकि ग्रेविटी माइक्रोग्रेविटी है absent है, तो छोटी-छोटी चीजें भी बहुत मुश्किल हो जाती हैं। अभी आपसे बात करते वक्त मैंने अपने पैरों को बांध रखा है, नहीं तो मैं ऊपर चला जाऊंगा और माइक को भी ऐसे जैसे यह छोटी-छोटी चीजें हैं, यानी ऐसे छोड़ भी दूं, तो भी यह ऐसे float करता रहा है। पानी पीना, पैदल चलना, सोना बहुत बड़ा चैलेंज है, आप छत पर सो सकते हैं, आप दीवारों पर सो सकते हैं, आप जमीन पर सो सकते हैं। तो पता सब कुछ होता है प्रधानमंत्री जी, ट्रेनिंग अच्छी है, लेकिन वातावरण चेंज होता है, तो थोड़ा सा used to होने में एक-दो दिन लगते हैं but फिर ठीक हो जाता है, फिर normal हो जाता है।

|

प्रधानमंत्री: शुभ भारत की ताकत साइंस और स्पिरिचुअलिटी दोनों हैं। आप अंतरिक्ष यात्रा पर हैं, लेकिन भारत की यात्रा भी चल रही होगी। भीतर में भारत दौड़ता होगा। क्या उस माहौल में मेडिटेशन और माइंडफूलनेस का लाभ भी मिलता है क्या?

शुभांशु शुक्ला: जी प्रधानमंत्री जी, मैं बिल्कुल सहमत हूं। मैं कहीं ना कहीं यह मानता हूं कि भारत already दौड़ रहा है और यह मिशन तो केवल एक पहली सीढ़ी है उस एक बड़ी दौड़ का और हम जरूर आगे पहुंच रहे हैं और अंतरिक्ष में हमारे खुद के स्टेशन भी होंगे और बहुत सारे लोग पहुंचेंगे और माइंडफूलनेस का भी बहुत फर्क पड़ता है। बहुत सारी सिचुएशंस ऐसी होती हैं नॉर्मल ट्रेनिंग के दौरान भी या फिर लॉन्च के दौरान भी, जो बहुत स्ट्रेसफुल होती हैं और माइंडफूलनेस से आप अपने आप को उन सिचुएशंस में शांत रख पाते हैं और अपने आप को calm रखते हैं, अपने आप को शांत रखते हैं, तो आप अच्छे डिसीजंस ले पाते हैं। कहते हैं कि दौड़ते हो भोजन कोई भी नहीं कर सकता, तो जितना आप शांत रहेंगे उतना ही आप अच्छे से आप डिसीजन ले पाएंगे। तो I think माइंडफूलनेस का बहुत ही इंपॉर्टेंट रोल होता है इन चीजों में, तो दोनों चीजें अगर साथ में एक प्रैक्टिस की जाएं, तो ऐसे एक चैलेंजिंग एनवायरमेंट में या चैलेंजिंग वातावरण में मुझे लगता है यह बहुत ही यूज़फुल होंगी और बहुत जल्दी लोगों को adapt करने में मदद करेंगी।

प्रधानमंत्री: आप अंतरिक्ष में कई एक्सपेरिमेंट कर रहे हैं। क्या कोई ऐसा एक्सपेरिमेंट है, जो आने वाले समय में एग्रीकल्चर या हेल्थ सेक्टर को फायदा पहुंचाएगा?

शुभांशु शुक्ला: जी प्रधानमंत्री जी, मैं बहुत गर्व से कह सकता हूं कि पहली बार भारतीय वैज्ञानिकों ने 7 यूनिक एक्सपेरिमेंट्स डिजाइन किए हैं, जो कि मैं अपने साथ स्टेशन पर लेकर आया हूं और पहला एक्सपेरिमेंट जो मैं करने वाला हूं, जो कि आज ही के दिन में शेड्यूल्ड है, वह है Stem Cells के ऊपर, so अंतरिक्ष में आने से क्या होता है कि ग्रेविटी क्योंकि एब्सेंट होती है, तो लोड खत्म हो जाता है, तो मसल लॉस होता है, तो जो मेरा एक्सपेरिमेंट है, वह यह देख रहा है कि क्या कोई सप्लीमेंट देकर हम इस मसल लॉस को रोक सकते हैं या फिर डिले कर सकते हैं। इसका डायरेक्ट इंप्लीकेशन धरती पर भी है कि जिन लोगों का मसल लॉस होता है, ओल्ड एज की वजह से, उनके ऊपर यह सप्लीमेंट्स यूज़ किए जा सकते हैं। तो मुझे लगता है कि यह डेफिनेटली वहां यूज़ हो सकता है। साथ ही साथ जो दूसरा एक्सपेरिमेंट है, वह Microalgae की ग्रोथ के ऊपर। यह Microalgae बहुत छोटे होते हैं, लेकिन बहुत Nutritious होते हैं, तो अगर हम इनकी ग्रोथ देख सकते हैं यहां पर और ऐसा प्रोसेस ईजाद करें कि यह ज्यादा तादाद में हम इन्हें उगा सके और न्यूट्रिशन हम प्रोवाइड कर सकें, तो कहीं ना कहीं यह फूड सिक्योरिटी के लिए भी बहुत काम आएगा धरती के ऊपर। सबसे बड़ा एडवांटेज जो है स्पेस का, वह यह है कि यह जो प्रोसेस है यहां पर, यह बहुत जल्दी होते हैं। तो हमें महीनों तक या सालों तक वेट करने की जरूरत नहीं होती, तो जो यहां के जो रिजल्‍ट्स होते हैं वो हम और…

प्रधानमंत्री: शुभांशु चंद्रयान की सफलता के बाद देश के बच्चों में, युवाओं में विज्ञान को लेकर एक नई रूचि पैदा हुई, अंतरिक्ष को explore करने का जज्बा बढ़ा। अब आपकी ये ऐतिहासिक यात्रा उस संकल्प को और मजबूती दे रही है। आज बच्चे सिर्फ आसमान नहीं देखते, वो यह सोचते हैं, मैं भी वहां पहुंच सकता हूं। यही सोच, यही भावना हमारे भविष्य के स्पेस मिशंस की असली बुनियाद है। आप भारत की युवा पीढ़ी को क्या मैसेज देंगे?

शुभांशु शुक्ला: प्रधानमंत्री जी, मैं अगर मैं अपनी युवा पीढ़ी को आज कोई मैसेज देना चाहूंगा, तो पहले यह बताऊंगा कि भारत जिस दिशा में जा रहा है, हमने बहुत बोल्ड और बहुत ऊंचे सपने देखे हैं और उन सपनों को पूरा करने के लिए, हमें आप सबकी जरूरत है, तो उस जरूरत को पूरा करने के लिए, मैं ये कहूंगा कि सक्सेस का कोई एक रास्ता नहीं होता कि आप कभी कोई एक रास्ता लेता है, कोई दूसरा रास्ता लेता है, लेकिन एक चीज जो हर रास्ते में कॉमन होती है, वो ये होती है कि आप कभी कोशिश मत छोड़िए, Never Stop Trying. अगर आपने ये मूल मंत्र अपना लिया कि आप किसी भी रास्ते पर हों, कहीं पर भी हों, लेकिन आप कभी गिव अप नहीं करेंगे, तो सक्सेस चाहे आज आए या कल आए, पर आएगी जरूर।

प्रधानमंत्री: मुझे पक्का विश्वास है कि आपकी ये बातें देश के युवाओं को बहुत ही अच्छी लगेंगी और आप तो मुझे भली-भांति जानते हैं, जब भी किसी से बात होती हैं, तो मैं होमवर्क जरूर देता हूं। हमें मिशन गगनयान को आगे बढ़ाना है, हमें अपना खुद का स्पेस स्टेशन बनाना है, और चंद्रमा पर भारतीय एस्ट्रोनॉट की लैंडिंग भी करानी है। इन सारे मिशंस में आपके अनुभव बहुत काम आने वाले हैं। मुझे विश्वास है, आप वहां अपने अनुभवों को जरूर रिकॉर्ड कर रहे होंगे।

शुभांशु शुक्ला: जी प्रधानमंत्री जी, बिल्कुल ये पूरे मिशन की ट्रेनिंग लेने के दौरान और एक्सपीरियंस करने के दौरान, जो मुझे lessons मिले हैं, जो मेरी मुझे सीख मिली है, वो सब एक स्पंज की तरह में absorb कर रहा हूं और मुझे यकीन है कि यह सारी चीजें बहुत वैल्युएबल प्रूव होंगी, बहुत इंपॉर्टेंट होगी हमारे लिए जब मैं वापस आऊंगा और हम इन्हें इफेक्टिवली अपने मिशंस में, इनके lessons अप्लाई कर सकेंगे और जल्दी से जल्दी उन्हें पूरा कर सकेंगे। Because मेरे साथी जो मेरे साथ आए थे, कहीं ना कहीं उन्होंने भी मुझसे पूछा कि हम कब गगनयान पर जा सकते हैं, जो सुनकर मुझे बहुत अच्छा लगा और मैंने बोला कि जल्द ही। तो मुझे लगता है कि यह सपना बहुत जल्दी पूरा होगा और मेरी तो सीख मुझे यहां मिल रही है, वह मैं वापस आकर, उसको अपने मिशन में पूरी तरह से 100 परसेंट अप्लाई करके उनको जल्दी से जल्दी पूरा करने की कोशिश करेंगे।

प्रधानमंत्री: शुभांशु, मुझे पक्का विश्वास है कि आपका ये संदेश एक प्रेरणा देगा और जब हम आपके जाने से पहले मिले थे, आपके परिवारजन के भी दर्शन करने का अवसर मिला था और मैं देख रहा हूं कि आपके परिवारजन भी सभी उतने ही भावुक हैं, उत्साह से भरे हुए हैं। शुभांशु आज मुझे आपसे बात करके बहुत आनंद आया, मैं जानता हूं आपकी जिम्मे बहुत काम है और 28000 किलोमीटर की स्पीड से काम करने हैं आपको, तो मैं ज्यादा समय आपका नहीं लूंगा। आज मैं विश्वास से कह सकता हूं कि ये भारत के गगनयान मिशन की सफलता का पहला अध्याय है। आपकी यह ऐतिहासिक यात्रा सिर्फ अंतरिक्ष तक सीमित नहीं है, ये हमारी विकसित भारत की यात्रा को तेज गति और नई मजबूती देगी। भारत दुनिया के लिए स्पेस की नई संभावनाओं के द्वार खोलने जा रहा है। अब भारत सिर्फ उड़ान नहीं भरेगा, भविष्य में नई उड़ानों के लिए मंच तैयार करेगा। मैं चाहता हूं, कुछ और भी सुनने की इच्छा है, आपके मन में क्योंकि मैं सवाल नहीं पूछना चाहता, आपके मन में जो भाव है, अगर वो आप प्रकट करेंगे, देशवासी सुनेंगे, देश की युवा पीढ़ी सुनेगी, तो मैं भी खुद बहुत आतुर हूं, कुछ और बातें आपसे सुनने के लिए।

|

शुभांशु शुक्ला: धन्यवाद प्रधानमंत्री जी! यहां यह पूरी जर्नी जो है, यह अंतरिक्ष तक आने की और यहां ट्रेनिंग की और यहां तक पहुंचने की, इसमें बहुत कुछ सीखा है प्रधानमंत्री जी मैंने लेकिन यहां पहुंचने के बाद मुझे पर्सनल accomplishment तो एक है ही, लेकिन कहीं ना कहीं मुझे ये लगता है कि यह हमारे देश के लिए एक बहुत बड़ा कलेक्टिव अचीवमेंट है। और मैं हर एक बच्चे को जो यह देख रहा है, हर एक युवा को जो यह देख रहा है, एक मैसेज देना चाहता हूं और वो यह है कि अगर आप कोशिश करते हैं और आप अपना भविष्य बनाते हैं अच्छे से, तो आपका भविष्य अच्छा बनेगा और हमारे देश का भविष्य अच्छा बनेगा और केवल एक बात अपने मन में रखिए, that sky has never the limits ना आपके लिए, ना मेरे लिए और ना भारत के लिए और यह बात हमेशा अगर अपने मन में रखी, तो आप आगे बढ़ेंगे, आप अपना भविष्य उजागर करेंगे और आप हमारे देश का भविष्य उजागर करेंगे और बस मेरा यही मैसेज है प्रधानमंत्री जी और मैं बहुत-बहुत ही भावुक और बहुत ही खुश हूं कि मुझे मौका मिला आज आपसे बात करने का और आप के थ्रू 140 करोड़ देशवासियों से बात करने का, जो यह देख पा रहे हैं, यह जो तिरंगा आप मेरे पीछे देख रहे हैं, यह यहां नहीं था, कल के पहले जब मैं यहां पर आया हूं, तब हमने यह यहां पर पहली बार लगाया है। तो यह बहुत भावुक करता है मुझे और बहुत अच्छा लगता है देखकर कि भारत आज इंटरनेशनल स्पेस स्टेशन पहुंच चुका है।

प्रधानमंत्रीशुभांशु, मैं आपको और आपके सभी साथियों को आपके मिशन की सफलता के लिए बहुत-बहुत शुभकामनाएं देता हूं। शुभांशु, हम सबको आपकी वापसी का इंतजार है। अपना ध्यान रखिए, मां भारती का सम्मान बढ़ाते रहिए। अनेक-अनेक शुभकामनाएं, 140 करोड़ देशवासियों की शुभकामनाएं और आपको इस कठोर परिश्रम करके, इस ऊंचाई तक पहुंचने के लिए बहुत-बहुत धन्यवाद देता हूं। भारत माता की जय!

शुभांशु शुक्ला: धन्यवाद प्रधानमंत्री जी, धन्यवाद और सारे 140 करोड़ देशवासियों को धन्यवाद और स्पेस से सबके लिए भारत माता की जय!