The contributions of Sardar Patel, in the creation of the All India Civil Services is immense: PM
Complement the legal fraternity for giving strength to Alternative Dispute Resolution mechanisms: PM Modi
Challenges come, but we have to prepare roadmap so that toughest situations can be overcome: PM
While drafting laws, we must imbibe best of the talent inputs. This will be the biggest service to judiciary: PM

ভারতের সুপ্রিম কোর্টের প্রধানবিচারপতি জাস্টিস টি এস ঠাকুর মহাশয়, আমারকেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভার সাথী শ্রীযুক্ত রবিশংকর প্রসাদ মহাশয়, দিল্লির উপরাজ্যপালশ্রীযুক্ত নজীব জঙ্গ মহাশয়, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী শ্রীযুক্ত অরবিন্দ মহাশয়, দিল্লিউচ্চ আদালতের প্রধান বিচারপতি জাস্টিস রোহিনী মহোদয়া, দিল্লি উচ্চ আদালতের বিচারপতিজাস্টিস বদর দুররেজ আহমদ মহাশয় , উপস্থিত সুপ্রিম কোর্ট ও দিল্লি উচ্চ আদালতের সকল মাননীয় ব্যক্তিবর্গ ,

আমার কখনও আদালতে যাওয়ার সৌভাগ্য হয়নি । কিন্তু শুনেছিযে সেখানকার পরিবেশ খুবই গম্ভীর থাকে । তার প্রভাব হয়তো এখানেও কিছুটা দেখা যাচ্ছে । হাইকোর্ট প্রতিষ্ঠারসুবর্ণজয়ন্তী পালন করা হচ্ছে, অথচ কারওমুখে হাসির লেশমাত্র দেখতে পাচ্ছি না। যাঁরা ডায়াসে বসে আছেন তাঁদের গাম্ভীর্যেরকারণ বুঝতে পারছি। যাতে কোনও ভুল বার্তা না যায় । কিন্তুএখানে তো Idon’t think এরসমস্যা রয়েছে ।

পঞ্চাশ বছরের এই সফল যাত্রা সকলের সাহায্যেএই জায়গায় পৌচেছে । যেবন্ধুরা আদালতের বাইরে বসেন , আগে যখন কম্প্যুটার ছিল না , বাইরে বসে , কোনও গাছের নিচেটাইপরাইটার নিয়ে বসে টাইপ করতেন , আর যারা ডায়াসে বসে বিচার করতেন, যেকোনও মামলার উভয় পক্ষের উকিল থেকে শুরু করে মাঝে মাঝে যারা চা দিতে আসেন –প্রত্যেকের অবদান রয়েছে। সবাই নিজের সাধ্যমতো অবদান রেখেছেন। আজ সুবর্নজয়ন্তীপালনের দিনে আমাদের এই প্রত্যেক মানুষের অবদানকে গর্বসহকারে স্বীকার করে নিতে হবে।কৃতজ্ঞতা জানাতে হবে। তাঁরা নিজের মতো করে এই ব্যবস্থায় মূল্য সংযোজন করেছেন,ইতিবাচক অবদান রেখেছেন। এই ইতিবাচক অবদানগুলির যোগফল প্রতিষ্ঠানের গুরুত্ব ওগৌরববৃদ্ধি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, ভারতের সংবিধান প্রদর্শিত পথে সাধারন মানুষের আশাআকাঙ্খা পূরণ করার দায়িত্ব যাদের উপর ন্যস্ত হয়েছে, তাঁরা এই দায়িত্ব পালনের আপ্রাণচেষ্টা করেন, প্রত্যেকেই করেন।

আজ ৩১ অক্টোবর, দিল্লি উচ্চ আদালতের ৫০বছর পূর্ন হওয়ার পাশাপাশি ভারতের ঐক্যের জন্য উৎসর্গীকৃত মহাপ্রাণ সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের জন্মজয়ন্তী। মহাত্মাগান্ধীর অনুগামী হয়ে সাধারণ মানুষের অধিকার স্থাপনের আন্দোলনে অংশগ্রহণ না করেতিনি সম্ভ্রান্ত ব্যারিস্টার হিসেবে জীবন অতিবাহিত করতে পারতেন। আপনাদের এই পরিবেশে কাজ করে উন্নতির চরম শিখরেউঠতে পারতেন। কিন্তু তিনি দেশের স্বার্থে নিজের সবকিছু আহুতি দিয়ে বেরিয়েপড়েছিলেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর দেশের শাসন ব্যবস্থাকে ভারতীয় রূপ দেওয়ারক্ষেত্রেও তাঁর অবদান অবিস্মরণীয়। অলইন্ডিয়া সিভিল সার্ভিসকে বিকশিত করা তাঁর গুরুত্বপূর্ন অবদান। ভারতের মতোবৈচিত্রময় দেশে অল ইন্ডিয়া সিভিল সার্ভিসকে এমনভাবে বিকশিত করেছেন , আই এ এস , আই পি এস দেরএমন প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে যে তাঁরা প্রত্যেকেই একেকজন জাতীয়তাবোধের সেতুহয়ে ওঠেন । এইবিশাল দেশের যে কোনও প্রান্তীয় জেলায় বসে নানা সমস্যার মোকাবেলা কিম্বা যে কোনও প্রকল্পেররূপায়নে তাঁরা রাষ্ট্রীয় দৃষ্টিকোণ থেকে ভাবনাচিন্তা করে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন । এভাবে অনেকভাবনা চিন্তা এবং জাতীয়স্তরে বিতর্ক উত্থাপন করে অল ইন্ডিয়া জুডিশিয়াল সার্ভিসকেওগণতন্ত্রের প্রধান রক্ষাকবচ করে তুলেছেন। বাদ, বিবাদ এবং সংবাদ; আলোচনা, তর্ক বিতর্ক জারি রাখতে হবে। সর্দারসাহেব যে ব্যবস্থার ভিত গড়ে তুলেছেন, এই ব্যবস্থাকে অনেকে মিলে এত বছর ধরে আলোচনা,তর্ক-বিতর্কের মাধ্যমে আজকের রূপ দিয়েছেন। এখানেও এরকম অনেকে বসে আছেন, যাদেরউল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে। এক্ষেত্রে আমার মতো মানুষের অবদান রাখার তেমন অবকাশ নেই।চেষ্টা করলেও তেমন লাভ হবে না। কিন্তু এখানে অনেকে বসে আছেন, যারা এদেশের দলিত,পীড়িত, শোষিত, বঞ্চিত, গরিব ও উপেক্ষিত সমাজের প্রত্যেকে যাতে এই ব্যবস্থা দ্বারালাভবান হন তা সুনিশ্চিত করার ক্ষেত্রে অবদান রাখতে পারেন। আপনারা এরকম নতুনব্যবস্থা গড়ে তোলার কথা ভাবতে পারেন। কারণ এখন বিশ্বায়নের পরিবেশে ন্যায়বিচারেরক্ষেত্র বিস্তৃত হয়েছে। ত্রিশ বছর আগে কেউ কল্পনাও করতে পারতেন না এমন সব সমস্যারসমাধান এখন আদালতে বসে বিচারকদের করতে হচ্ছে। সেসব সমস্যার পরিপ্রেক্ষিত, নানামাত্রা এবং নতুন নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার আমাদের নতুন নতুন সমস্যার সম্মুখীন করেতুলছে। প্রযুক্তি নির্ভর অপরাধ বাড়ছে, কোনটা অপরাধ আর কোনটা অপরাধ নয়, সেই নিয়েবিতর্ক চলছে। এই ধরনের প্রযুক্তি নির্ভর নতুন নতুন সমস্যার সমাধানের পথ খুঁজে বেরকরা, সামর্থ্য বৃদ্ধির জন্য উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার আমাদের বিচার ব্যবস্থারসঙ্গেও যুক্ত হচ্ছে। হাইকোর্টের সুবর্ণ জয়ন্তী পালনের সময় বিগত ৫০ বছরের অভিজ্ঞতারনিরিখে আমরা কি আগামীদিনের রোড-ম্যাপ তৈরি করতে পারব? সকলকেই মিলেমিশে একাজে হাতলাগাতে হবে। কারও একার পক্ষে কোনও নির্দিষ্ট স্থান থেকে এটা করা সম্ভব নয়। কিন্তুএই দেশের সামর্থ্য রয়েছে, আমরা পথ খুঁজে বের করতে পারবই। এই অন্বেষণ নিরন্তর জারিরাখতে হবে। কোনও দরজা বন্ধ করলে চলবে না, তবেই পরিবর্তন সম্ভব হবে।

 



একথা সত্যি, আদালতে যাঁরা বসে আছেন,তাঁদের প্রচেষ্টা, তাঁদের অবদানের মাধ্যমে পরিবর্ত ব্যবস্থা শক্তিশালী হয়েছে। গরিবমানুষ এখানে আসতে পারেন, তাঁরাও বিচার পান। এই বিচারকে সর্বজনগ্রাহ্য করে তুলতে বিচারব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত প্রত্যেক মানুষের অবদান অনস্বীকার্য। অনেকেই কাজের সময়েরবাইরে ব্যক্তিগত সময় থেকেও সময় বের করে তাঁদের অবদান রেখেছেন। সেজন্য দেশের আপামরগরিব মানুষের এখন বিচার ব্যবস্থার ওপর আস্থা বেড়েছে, সচেতনতা বেড়েছে। এই সচেতনতাকেআরও বৃদ্ধি করতে আমাদের সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। সাধারণ মানুষের অধিকারবোধ বাড়িয়েতুলতে হবে। সাধারণ মানুষকে যত শিক্ষিত করে তুলতে পারব, দেশের তত লাভ হবে। বিচার ব্যবস্থায় আমরাই সবচেয়ে বেশি সমস্যা সৃষ্টি করি। আমরা বলতে মোদী নয়,সরকার সবচেয়ে বেশি মামলা দায়ের করে। রাজ্যের সঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকারের মামলা চলে,সরকারের এক দপ্তরের সঙ্গে অন্য আরেক দপ্তরের মামলা চলে, অনেক স্থানীয় প্রশাসনের বাস্বশাসিত সংস্থার সঙ্গে রাজ্য বা কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে মামলাচলে। আমি সকল স্তরের ক্ষমতাসীন মানুষদের কাছে আবেদন জানাই যে, নিজেরা আলোচনার মাধ্যমেসমস্যার সমাধান করে নিন। একজন শিক্ষক তাঁর অধিকারের জন্য আদালতের দ্বারস্থ হয়েমামলা জিতে গেলেন। একই ধরনের দাবি নিয়ে সারা দেশে হয়ত ১০ হাজার শিক্ষকের মামলা মুলতুবিরয়েছে। যে মামলাটি নিষ্পত্তি হয়েছে, সেটি অনুসরণ করে অন্য ১০ হাজার শিক্ষকেরমামলার দ্রুত নিষ্পত্তি কেন হবে না! আমরা কেন বিচার-ব্যবস্থার বোঝা বাড়াবো। কিন্তুঅনেকেই আমার কথা বুঝতে পারেন না। তাঁরা মনে করেন যে, প্রতিটি সমস্যাই ব্যক্তিগতসমস্যা। তা হলে আপনারাই বলুন, বিচার-ব্যবস্থার এই বিরাট বোঝা আমরা কেমন করে কমাব।

আরেকটা জিনিসআমি দেখেছি, আজ থেকে ২৫-৩০ বছর আগে রাজনীতি আজকের মতো সংবাদ মাধ্যম ভিত্তিক ছিলনা। সেজন্য সংসদে যে বিতর্ক হতো, তা সংবিধানের আলোয় নানা আইন প্রণয়ের জন্যই করাহতো। রাজনীতির উর্ধ্বে উঠে দেশের ভবিষ্যতকে জনসাধারণের সুবিধার অনুকূলে নিয়েযাওয়ার চেষ্টা করতেন বিদগ্ধ সাংসদরা। কিন্তু আজ আমরা যখন সংসদে কোনও বিষয় নিয়েআলাপ-আলোচনা করি, তখন তার রূপ অন্যরকম হয়। প্রশ্ন ওঠে, কোন্‌ সরকার এই প্রস্তাবউত্থাপন করেছে, তার ওপর ভিত্তি করে সাংসদরা কী বলবেন, সেটা ভেবে নেন। মনের কথা নাবলে সবাই দলের কথা বলেন। স্ট্যান্ডিং কমিটিতে যেসব বিষয় যায়, সেগুলি সম্পর্কে সংবাদমাধ্যমে আলোচনা হয় না। সেখানে সবাই মিলে ঠিক করেন, সময়ের দাবি অনুসারে কোন আইনপ্রণয়ন করতে হবে। সেখানেই একমাত্র পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে মাননীয় সাংসদরা ব্যক্তিগতমেধা প্রয়োগ করেন। এটা আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি। একমাত্র এভাবেই আমরা সময়ানুগ আইনপ্রণয়নের মাধ্যমে বিচার ব্যবস্থার বোঝা লাঘব করতে পারি। নির্বাচিত সরকার তারদায়িত্ব গ্রহণ করবে। আমি দেখেছি, আজকাল জাতীয় আইন বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে মেধাবীছেলেমেয়েরা পড়াশুনা করতে আসছেন। আগে তো সাধারণ কলেজ থেকে ডিগ্রি কোর্সে পড়াশুনাকরে তারপর ছেলেমেয়েরা আইন পড়তে আসত। এখন এটাকে আগে থেকেই পেশা হিসেবে বেছে নেওয়ারসুযোগ রয়েছে। সেজন্য আজ এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলি থেকে অনেক মেধাবী ছেলেমেয়ে পাশ করেবেড়োচ্ছে। তাঁদের খসড়া তৈরির ক্ষমতা উন্নত মানের। খসড়া পর্যায়েই এরকম ভালো ইনপুটপেলে আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে অনেক সুবিধা হয়। আইনে পরিবর্তন আনার ক্ষেত্রেও নবীনপ্রজন্মের সময়ানুগ বিশ্লেষণ ক্ষমতা আমাদের নতুনভাবে ভাবনাচিন্তা করে আরও বিস্তৃতপরিধিতে আইন প্রণয়ন করতে সাহায্য করে । কোনও রকম বৈষম্য বা ভুল বোঝাবুঝির অবকাশ কমে যায়।একেবারে বিতর্কশূন্য আইন প্রণয়ন করা যাবে, সেকথা বলছি না, আমি বলতে চাইছি,বিতর্কের সুযোগ কমবে। তখন প্রত্যেকেই নিজে পড়ে নিয়ে বুঝতে পারবেন যে, এটা আমারঅধিকার, এটা পেতেই হবে। কারও মনে কোনও সংশয় থাকবে না। আমরা কিন্তু সকল ক্ষেত্রেআজও সেই পর্যায়ে পৌঁছতে পারিনি। সবাইকে তাঁদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতনকরে তুলতে পারিনি । আমাদের সবাইকেমিলেমিশে এই সচেতনতা বাড়াতে হবে। যেদিন এই সাফল্য পাব, সেদিন আমরা আরও ভালোভাবেদেশের সেবা করতে পারব। আজ সুবর্নজয়ন্তী পালনের দিনে আমরা প্রত্যেকের অবদানকেগর্বসহকারে স্বীকার করে নেব । তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাব, অভিনন্দন জানাব।অনেক বিচারপতি এই উচ্চ আদালতকে সেবা করে গেছেন, তাঁদের সকলকে অভিনন্দন জানাই।তাঁদের সকলের অবদানেই ভারতের বিচার-ব্যবস্থা জনমনে শ্রদ্ধার জায়গাটি ধরে রেখেছে। আমাদেরসহস্রাব্দ প্রাচীন শাস্ত্রেও আমরা বিচার-ব্যবস্থার প্রতি শ্রদ্ধা দেখেছি। আপনারাআজও সেই শ্রদ্ধার জায়গাটি অটুট রেখেছেন, গৌরব বৃদ্ধি করেছেন । আমি চাই,ভবিষ্যতেও এই শ্রদ্ধার স্থানটি অমলিন থাকুক, তার সামর্থ্য বৃদ্ধি পাক। সেজন্যআপনারা যে যেখানে রয়েছেন প্রত্যেকেই আগের মতো নিজেদের কর্তব্য পালন করে যাবেন।সরকারে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদেরকেও তাঁদের কর্তব্য নিষ্ঠা সহকারে পালন করতে হবে। আমারদৃঢ় বিশ্বাস, আমরা সকলেই এই দায়িত্ব পালন করব, দেশবাসী তার সুফল ভোগ করবেন। অনেকঅনেক ধন্যবাদ। 

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
Private investment to GDP in FY24 set to hit 8-Year high since FY16: SBI Report

Media Coverage

Private investment to GDP in FY24 set to hit 8-Year high since FY16: SBI Report
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
PM Modi interacts with NCC Cadets, NSS Volunteers, Tribal guests and Tableaux Artists
January 24, 2025
PM interacts in an innovative manner, personally engages with participants in a freewheeling conversation
PM highlights the message of Ek Bharat Shreshtha Bharat, urges participants to interact with people from other states
PM exhorts youth towards nation-building, emphasises the importance of fulfilling duties as key to achieving the vision of Viksit Bharat

Prime Minister Shri Narendra Modi interacted with NCC Cadets, NSS Volunteers, Tribal guests and Tableaux Artists who would be a part of the upcoming Republic Day parade at his residence at Lok Kalyan Marg earlier today. The interaction was followed by vibrant cultural performances showcasing the rich culture and diversity of India.

In a departure from the past, Prime Minister interacted with the participants in an innovative manner. He engaged in an informal, freewheeling one-on-one interaction with the participants.

Prime Minister emphasized the importance of national unity and diversity, urging all participants to interact with people from different states to strengthen the spirit of Ek Bharat Shreshtha Bharat. He highlighted how such interactions foster understanding and unity, which are vital for the nation’s progress.

Prime Minister emphasised that fulfilling duties as responsible citizens is the key to achieving the vision of Viksit Bharat. He urged everyone to remain united and committed to strengthening the nation through collective efforts. He encouraged youth to register on the My Bharat Portal and actively engage in activities that contribute to nation-building. He also spoke about the significance of adopting good habits such as discipline, punctuality, and waking up early and encouraged diary writing.

During the conversation, Prime Minister discussed some key initiatives of the government which are helping make the life of people better. He highlighted the government’s commitment to empowering women through initiatives aimed at creating 3 crore “Lakhpati Didis.” A participant shared the story of his mother who benefited from the scheme, enabling her products to be exported. Prime Minister also spoke about how India’s affordable data rates have transformed connectivity and powered Digital India, helping people stay connected and enhancing opportunities.

Discussing the importance of cleanliness, Prime Minister said that if 140 crore Indians resolve to maintain cleanliness, India will always remain Swachh. He also spoke about the significance of the Ek Ped Maa Ke Naam initiative, urging everyone to plant trees dedicating them to their mothers. He discussed the Fit India Movement, and asked everyone to take out time to do Yoga and focus on fitness and well-being, which is essential for a stronger and healthier nation.

Prime Minister also interacted with foreign participants. These participants expressed joy in attending the programme, praised India’s hospitality and shared positive experiences of their visits.