‘Sabka Saath, Sabka Vikas’ not only confined to India but encompasses the neighboring nations: PM
Development of India alone is not enough unless there is peace & happiness in neighbourhood: PM
Liberation war of Bangladesh was not only against the massacre but also for the protection of human values: PM

মহামহিম বাংলাদেশের শ্রদ্ধেয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহোদয়া, বাংলাদেশেরযুদ্ধে শহীদ হওয়া বীর সৈনিকদের পরিবারবর্গ, বাংলাদেশের মাননীয় বিদেশ মন্ত্রী, মাননীয়স্বাধীনতা যুদ্ধ মন্ত্রী, আমার মন্ত্রিসভার সদস্যবৃন্দ, বিদেশ মন্ত্রী শ্রদ্ধেয়সুষমা স্বরাজ, অর্থমন্ত্রী শ্রদ্ধেয় অরুণ জেটলি, সভায় উপস্থিত অতি বিশিষ্ট অতিথিবৃন্দএবং বন্ধুগণ, 
  

আজ একটি বিশেষ দিন। বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে শহীদ হওয়া ভারতীয় ও বাংলাদেশী বীরদের স্মরণ করার দিন। বাংলাদেশের অস্মিতারক্ষার জন্য যে ভারতীয় সৈনিকরা আত্মবলিদান দিয়েছেন সেই অকুতোভয় মানুষদের স্মরণকরার দিন। পাশাপাশি, এই দিনে আমরা বাংলাদেশের মাটিতে সেই চরম অমানবিক অত্যাচারকেওমনে করব, যা লক্ষাধিক মানুষের জীবন ছিনিয়ে নিয়েছে। সেই সময় বাংলাদেশের মানুষ যেনৃশংস সন্ত্রাসের শিকার হয়েছিলেন, সেই ক্রুর মানসিকতাকে ঘৃণায় নস্যাৎ করার দিনওআজ। এই সুযোগে ভারত ও বাংলাদেশের ১৪০ কোটিরও বেশি মানুষের মধ্যে অটুট বিশ্বাসের শক্তিকেচিনে নিতে হবে। উভয় দেশের সমাজকে আমরা কিভাবে একটি মজবুত ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ উপহারদেব সে বিষয়ে চিন্তা-ভাবনা করার উপযুক্ত অবসরও এটাই।  
  

মহামহিম ও বন্ধুগণ, 

 
নানা কারণে আজকের দিনটি ঐতিহাসিক। বাংলাদেশেরস্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ হওয়া ভারতীয় সৈনিকদের পরিবারের জন্যও আজকের দিনটি কখনওভুলতে না পারা দিন। আজ বাংলাদেশ সেই ১৬৬১ জন ভারতীয় সৈনিকদের সম্মান জানাচ্ছে,যাঁরা ১৯৭১ সালে তাঁদের স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গ করেছেন। আমি ভারতের ১২৫ কোটিজনগণের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহোদয়াকে; তাঁর নেতৃত্বাধীনসরকারের সকল সদস্যদের এবং বাংলাদেশের সাধারণ মানুষকে এই আবেগঘন প্রয়াসের জন্যকৃতজ্ঞতা জানাই। ভারতের বীর সৈনিকরা শুধুমাত্র তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সাধারণমানুষের ওপর হওয়া অন্যায় ও নরসংহারের বিরুদ্ধে সেদেশের মুক্তি যোদ্ধাদের পাশেদাঁড়িয়ে যুদ্ধ করেননি। এই বীরেরা, ভারতীয় সংস্কৃতির মূল আদর্শ মানবিক মূল্যবোধরক্ষার খাতিরেই লড়াই করেছেন। আজ আমার পরম সৌভাগ্য, এখানে ৭টি ভারতীয় শহীদ পরিবারেরসদস্যরা আসতে পেরেছেন, গোটা ভারত আপনাদের ব্যথা ও যন্ত্রণার শরিক। সেই ত্যাগ আরতপস্যা অতুলনীয়। ভারতীয় সৈনিকদের আত্মদানের জন্য আমি ও গোটা দেশের সবাই ঐ মহানবীরদের কোটি কোটি প্রণাম জানাই। 
  

বন্ধুগণ, 

 
বাংলাদেশের জন্ম একটি নতুন আশার উৎসবে পরিণতহয়েছিল। তেমনই ১৯৭১ সালের ইতিহাস আমাদের অনেক যন্ত্রণাকাতর মুহূর্তকেও মনে করায়।সে বছর এই এপ্রিল মাসেই বাঙালিদের ওপর অত্যাচার ও নরসংহার চরমে পৌঁছেছিল ।  বিশেষ করে, সেদেশের নবীন প্রজন্মকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে সেই নরসংহারচলছিল। যাঁদের অন্তরে স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্ন ছিল, বাংলা ভাষা ও বাঙালিঅস্মিতার গর্ব ছিল, তেমনই প্রতিটি মানুষকে হত্যার উদ্দেশ্যে সেই নরসংহার নৃশংসতারচরম সীমা স্পর্শ করেছিল। কেবল অসংখ্য নিরপরাধ সাধারণ মানুষের হত্যা নয়, এর মাধ্যমেস্বাধীন বাংলাদেশ গঠনের চিন্তাটাকেই শেকড় থেকে উৎপাটনের ঘৃণ্য প্রচেষ্টা ছিল।কিন্তু সেই অত্যাচার পরাভূত হয়েছিল। মানবিক মূল্যবোধ জয়লাভ করেছিল, কোটি কোটিবাংলাদেশী মানুষের ইচ্ছাশক্তির জয় হয়েছিল। 

 
বন্ধুগণ, 

 
বাংলাদেশের জন্মগাথা অসীম আত্মবলিদানের গাথা।আর এই সমস্ত বলিদানের গাথা একই সূত্রে গ্রন্থিত। একটাই উদ্দেশ্য – আর তা হল,মাতৃভূমি এবং মানবিক মূল্যবোধের প্রতি অগাধ প্রেম। মুক্তিযোদ্ধাদের এই অদম্য ওঅবিনাশী ভাবনা এই মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে ভারত সরকারও নিয়মিত কাজ করে গেছে।মুক্তিযোদ্ধা স্কলারশিপ স্কিমের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের ১০ হাজারেরও বেশিছাত্রছাত্রীদের বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে। আজ এই উপলক্ষে আমি তাঁদের কল্যাণে আরওতিনটি ঘোষণা করছি। আগামী পাঁচ বছরে আরও ১০ হাজার ছাত্রছাত্রীকে এই বৃত্তিপ্রদানেরসিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ।  মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসার জন্যআগামী পাঁচ বছর মাল্টিপল এন্ট্রিভিসা প্রদান করতে হবে, আর ভারতে নিঃশুল্ক চিকিৎসারজন্য প্রত্যেক বছর ১০০ জন মুক্তিযোদ্ধাকে একটি বিশেষ চিকিৎসা প্রকল্পের মাধ্যমেসাহায্য করা হবে। মুক্তিযোদ্ধাদের পাশাপাশি বাংলাদেশের যুদ্ধে ভারতীয় সেনাবাহিনীরলড়াই আর আত্মদানও কখনও ভোলার নয়। বাংলাদেশের মানুষের প্রতি ভালবাসা, সম্মান ওমানবিক মূল্যবোধের প্রতি অগাধ শ্রদ্ধাই ছিল তাঁদের প্ররণার উৎস। যুদ্ধের বর্বরতা ওনৃশংসতার মুখোমুখি হয়েও তাঁরা ছিলেন নিজেদের লক্ষ্যে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ, আর জয়ের পরতাঁরা আন্তর্জাতিক নিয়ম মেনে ৯০ হাজার যুদ্ধবন্দী পাকিস্তানী সৈন্যকে নিরাপদে ফিরেযেতে দিয়ে বিশ্ববাসীর সামনে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে। এটিকে বিশ্ববাসী বিগত শতাব্দীতেমানবিকতার অন্যতম শ্রেষ্ঠ নিদর্শন বলে স্বীকার করে নিয়েছে। বন্ধুগণ, ভারত এবংবাংলাদেশ শুধু ক্রুরতাকে পরাভূত করে থেমে থাকে না, ক্রুরতার মৌলিক ভাবনাকেই নস্যাৎকরে।

বন্ধুগণ, 
  

বঙ্গবন্ধুর কথা না বললে বাংলাদেশ নিয়ে কোনওকথাই সম্পূর্ণ হয় না। উভয়ের অস্তিত্ব পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত ।  উভয়ে পরস্পরের পরিপূরক।বঙ্গবন্ধু ছিলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার মুখ্য সূত্রধর। তিনি নিজের সময় থেকে এগিয়েভাবতে পারতেন। তাঁর প্রত্যেক আহ্বান সেদেশের আপামর মানুষকে উদ্বেল করতো। একজনআধুনিক, মুক্তমনা মানুষ আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার এই মহাপুরুষের দেখানো পথ অনুসরণকরেই বাংলাদেশ উত্তরোত্তর উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলেছে। ১৯৭১ সালের পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবররহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ শান্তি ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যায়। অশান্তি ও অস্থিরতাজয় করে কল্পনার ‘সোনার বাংলা’ বাস্তব রূপ নিতে শুরু করে। ভারতের তৎকালীন নবীনপ্রজন্ম বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিত্ব দ্বারা বিশেষভাবে প্রভাবিত হয়েছে। আমার সৌভাগ্য যেআমিও তাঁর দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলাম। আজও বঙ্গবন্ধুকে শুধু দক্ষিণ এশিয়া নয়, সারাপৃথিবীতেই শান্তি ও সহাবস্থান স্থাপনকারী নেতা হিসাবে স্মরণ করা হয়। তাঁর সুকন্যা,শ্রদ্ধেয়া শেখ হাসিনা আজ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী রূপে এখানে এসেছেন। এই উপলক্ষেআমি তাঁর সাহসিকতারও প্রশংসা করতে চাই। যে কঠিন পরিস্থিতির মধ্য থেকে তিনি উঠেএসেছেন, দেশকে তুলে এনেছেন, তা বিরল সাহসিকতারই নিদর্শন। তিনি আজও দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়েদেশকে উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কাজ করে চলেছেন।  
  

বন্ধুগণ, 

 
আজ আমাদের এলাকায়, বিশ্বের এই প্রাচীন ভূভাগেমূলত তিনটি ভাবধারার প্রাধান্য রয়েছে। এই ভাবধারাগুলি আমাদের সমাজ ও সরকারিব্যবস্থাগুলির অগ্রাধিকারের দর্পণ স্বরূপ। এর মধ্যে একটি ভাবধারা আর্থিক উন্নয়ন-কেন্দ্রিক;যা দেশকে সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী করে তুলতে বদ্ধপরিকর; সমাজের সকল বর্গের মানুষকেসঙ্গে নিয়ে চলে। এই ভাবনার একটি প্রত্যক্ষ উদাহরণ হ’ল, বাংলাদেশের প্রগতি এবংউন্নতি। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু ভারত থেকে কম ছিল। আজ বাংলাদেশেরনাগরিকদের গড় আয়ু ভারতের চেয়েও বেশি। বিগত ৪৫ বছরে বাংলাদেশের জিডিপি ৩১ গুণ বৃদ্ধিপেয়েছে। শিশুমৃত্যুর হার ২২২ থেকে কমে এখন ৩৮ হয়েছে। ব্যক্তি প্রতি চিকিৎসকেরসংখ্যা তিন গুণ বেড়েছে। স্বাধীন বাংলাদেশে এখনও পর্যন্ত রপ্তানি ১২৫ গুণ বৃদ্ধিপেয়েছে। পরিবর্তনের এই পরিসংখ্যানগুলি নিজে থেকেই অনেক কিছু বলে। প্রধানমন্ত্রীশেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি ও সুযোগ্য নেতৃত্ব অনুসরণ করে বাংলাদেশ আর্থিক প্রগতির নতুনসীমা অতিক্রম করছে। 
  

পাশাপাশি, আরেকটি ভাবনা রয়েছে  :  “সবার সাথে সবার উন্নয়ন”। আমি চাই যে, ভারতের সঙ্গে ভারতের প্রতিবেশীদেশগুলিও উন্নতির পথে এগিয়ে যাক। একা ভারতের উন্নয়ন স্বয়ংসম্পূর্নতা আনতে পারে না।কারণ, আমরা জানি – ‘সবার সঙ্গে সবার উন্নয়ন’ শান্তির ভিত্তিপ্রস্তরের ওপরই মজবুতইমারত গড়ে তুলতে পারে। সেজন্য আমরা সকল দেশের প্রতি চিরকালীন মিত্রতার হাত বাড়িয়েদিয়েছি। প্রতিটি দেশকে আমাদের সমৃদ্ধির সহভাগী হয়ে ওঠার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছি।নিঃস্বার্থভাবে আমরা সমগ্র অঞ্চলের মঙ্গল চেয়েছি। এই ভাবনার সাফল্যের প্রত্যক্ষউদাহরণ হ’ল, ভারত-বাংলাদেশ পারস্পরিক সম্পর্কের মজবুত গ্রাফ বা পরিসংখ্যান; আর তাথেকে উৎপন্ন হয়েছে উভয় দেশের আর্থিক লাভ। অন্যান্য ক্ষেত্র যেমন – রাজনৈতিক,পরিকাঠামো উন্নয়ন, জনগণের মধ্যে অর্থনৈতিক যোগাযোগ বৃদ্ধি, বিদ্যুৎশক্তি ওজ্বালানি ক্ষেত্রে সহযোগিতা, আঞ্চলিক নিরাপত্তা বৃদ্ধি, দীর্ঘ উপেক্ষিত ও বিতর্কিতছিটমহল সমস্যার সমাধান, সামুদ্রিক সীমা নিয়ে বিবাদ নিরসন, প্রত্যেক ক্ষেত্রেসহযোগিতা, পারস্পরিক শান্তি, যৌথ উন্নয়ন, বিশ্বাস ও আঞ্চলিক বিকাশের ভাবনার সাফল্যইএর বোধগম্য বাস্তব প্রমাণ।

বন্ধুগণ, 

 
কিন্তু দুঃখের বিষয় এই দুই ভাবধারার বিপরীতেদক্ষিণ এশিয়ায় একটি তৃতীয় ভাবধারাও রয়েছে। এই মানসিকতা সন্ত্রাসবাদকে লালন-পালনকরে ও প্রেরণা যোগায়। এই ভাবধারার ভিত্তি মানবিকতা নয়, হিংসা, উগ্র মৌলবাদ এবংসন্ত্রাসই এর ভিত্তি। এর মূল উদ্দেশ্য সন্ত্রাসবাদীদের দ্বারা সন্ত্রাসের বিস্তার।এহেন মানসিকতার ওপর যারা নীতি-নির্ধারণ করে, তাদের কাছে  : –

 

·   মানবিকতা থেকে সন্ত্রাসবাদ বড়। 

·   বিকাশ থেকে বিনাশ বড়। 

·   সৃজন থেকে সংহার বড়। 

·   আস্থা থেকে বিশ্বাসঘাতকতা বড়। 
  

এই ভাবনা আমাদের অঞ্চলের সামাজিক শান্তি,সামাজিক ভারসাম্য আর সমাজের সুস্থ উন্নয়ন ও আর্থিক বিকাশের ক্ষেত্রে সবচাইতে বড়প্রতিবন্ধক। এই ভাবধারা দক্ষিণ এশিয়া তথা বিশ্বে শান্তির বিকাশে প্রতিবন্ধক। ভারতও বাংলাদেশের সম্পর্কের ভিত্তি যেমন পারস্পরিক সহযোগিতা, তেমনই তৃতীয় ভাবধারারশিকারও আমরাই হই, কুফলও ভোগ করি।  

বন্ধুগণ, 

 
আমাদের আন্তরিক অভিলাষ হ’ল দক্ষিণ এশিয়া তথাবিশ্বের সকল দেশের সমস্ত মানুষের সাফল্য ও সমৃদ্ধি। আর সেজন্য ভারত সবসময়সহযোগিতার দরজা খুলে রেখেছে। কিন্তু সেজন্য সন্ত্রাসবাদ পরিহার করতে হবে,সন্ত্রাসবাদীদের তীব্র প্রহার করতে হবে।

বন্ধুগণ, 

ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক সরকার কিংবা রাজনীতিরউর্ধ্বে। এক্ষেত্রে কখন কোন্‌ দেশে কোন্‌ দলের শাসন চলে সেটা বড় কথা নয়। ভারত ওবাংলাদেশের সাধারণ মানুষ পরস্পরের হাত ধরে চলতে চায়। দু’দেশের ১৪০ কোটি মানুষেরপাশাপাশি চলার ইচ্ছাই এই সম্পর্কের ভিত্তি। আমরা সুখ-দুঃখের সাথী। আমি সবসময়েইবলি, যে স্বপ্ন আমি ভারতের জন্য দেখি, সেই শুভেচ্ছা বাংলাদেশের জন্যও থাকে। আমিবাংলাদেশের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করি। ভারত বন্ধু হিসাবে যতটা সাহায্য করতে পারে,তা সবসময়ই করবে। অবশেষে, আমি আরেকবার মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশ্যে, ভারতের বীরসৈনিকদের উদ্দেশ্যে প্রণাম জানাই। এই অনুষ্ঠানের আয়োজনের জন্য বাংলাদেশ-এরপ্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহোদয়াকে বিশেষ অভিনন্দন জানাই। ভারত সর্বদা আস্থা ওনিবিড় বন্ধুত্বের মনোভাব নিয়ে সহযোগিতার জন্য প্রস্তুত রয়েছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। 

জয় হিন্দ – জয় বাংলা।

Explore More
শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ

জনপ্রিয় ভাষণ

শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ
Silicon Sprint: Why Google, Microsoft, Intel And Cognizant Are Betting Big On India

Media Coverage

Silicon Sprint: Why Google, Microsoft, Intel And Cognizant Are Betting Big On India
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
PM Modi speaks with PM Netanyahu of Israel
December 10, 2025
The two leaders discuss ways to strengthen India-Israel Strategic Partnership.
Both leaders reiterate their zero-tolerance approach towards terrorism.
PM Modi reaffirms India’s support for efforts towards a just and durable peace in the region.

Prime Minister Shri Narendra Modi received a telephone call from the Prime Minister of Israel, H.E. Mr. Benjamin Netanyahu today.

Both leaders expressed satisfaction at the continued momentum in India-Israel Strategic Partnership and reaffirmed their commitment to further strengthening these ties for mutual benefit.

The two leaders strongly condemned terrorism and reiterated their zero-tolerance approach towards terrorism in all its forms and manifestations.

They also exchanged views on the situation in West Asia. PM Modi reaffirmed India’s support for efforts towards a just and durable peace in the region, including early implementation of the Gaza Peace Plan.

The two leaders agreed to remain in touch.