PM Modi jointly inaugurate The ET Asian Business Leaders’ Conclave 2016 with Malaysian PM, Najib Razak
Under the leadership of Prime Minister Najib, Malaysia is moving towards its goal of achieving developed country status by 2020: PM
Close relations with Malaysia are integral to the success of our Act East Policy: PM
The 21st Century is the Century of Asia: PM
India is currently witnessing an economic transformation: PM
We have now become the 6th largest manufacturing country in the world: PM
We are now moving towards a digital and cashless economy: PM
India is currently buzzing with entrepreneurial activity like never before: PM
Our economic process is being geared towards activities which are vital for generating employment or self-employment opportunities: PM
India is not only a good destination. It’s always a good decision to be in India: PM

মহামান্য দাতো শ্রী মহম্মদনাজিব, মালয়েশিয়ার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, 

ইকনমিক টাইমস এর পরিচালনসদস্যগণ, 

ভদ্রমহিলা ও ভদ্রমহদয়্গণ! 

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীরসঙ্গে যুগ্মভাবে ‘দি ইকনমিক টাইমস এশিয়ান বিজনেস লিডার্স কনক্লেভ ২০১৬’ এর উদ্বোধনকরতে পারাটা গভীর আনন্দের বিষয়| 

এই কনক্লেভের জন্য ইকনমিকটাইমস কুয়ালা লামপুরকে বাছাই করায় বাণিজ্যিক ও ব্যবসায়িক গন্তব্য হিসেবেমালয়েশিয়ার গুরুত্বই প্রমাণ করে| 

এই কনক্লেভের জন্য রইলো আমারবিশেষ শুভাকাঙ্ক্ষা!  

 

বন্ধুগণ, 

মহামান্য প্রধানমন্ত্রীরনেতৃত্বাধীনে মালয়েশিয়া ২০২০ সালের মধ্যে উন্নত দেশের মর্যাদা পাওয়ার লক্ষ্যেএগিয়ে যাচ্ছে| 

  বিশ্বের এই আর্থিক অবস্থার মধ্যেও মালয়েশিয়াস্থিতিস্থাপকতা দেখিয়েছে| 

 ভারত ও মালয়েশিয়ার কালাতীত বন্ধন বিশাল সংখ্যারভারতীয়ের উপস্থিতিতে আরও শক্তিশালী হয়েছে| 

আমাদের ঐতিহাসিক সংযোগেরসাম্প্রতিক প্রতীক হচ্ছে কুয়ালা লামপুরের প্রাণকেন্দ্রে তরানা গেট, যা দুই মহানজাতি ও দুই মহান সংস্কৃতিকে সংযুক্ত করছে| 

বর্তমান সময়ে আমরা এক কৌশলগতঅংশিদারিত্ব এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি| 

গত বছর নভেম্বর মাসেমালয়েশিয়ায় আমার সফর বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের এই কৌশলগত অংশিদারিত্বকে বিভিন্নক্ষেত্রে আরও শক্তিশালী করেছে|  

মালয়েশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্টসম্পর্ক আমাদের অ্যাক্ট ইস্ট পলিসির সাফল্যের জন্য অপরিহার্য| 

প্রকল্প উন্নয়ন তহবিল ও ঋণসহ ভারতের নানা উদ্যোগ ভারত-আসিয়ান সহযোগিতায় বিশাল প্রেরণা যোগাচ্ছে| 

বন্ধুগণ, 

আসিয়ান দেশগুলির নেতাগণ এইঅঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে আরও বেশি সংহতির জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন| 

তাই এশিয়ার ব্যবসায়ী নেতাদেরএকসঙ্গে নিয়ে আসার এই উদ্যোগ সঠিক সময়েই হয়েছে| 

আমি অনেক সময়েই বলেছি যে,একবিংশ শতাব্দী হচ্ছে এশিয়ার শতাব্দী| 

এশিয়া—যেখানে কাজ করারজন্য হাত, আশ্রয় দেওয়ার জন্য বাড়ি এবং নেতৃবৃন্দের কাছে শেখার মত নম্রতা রয়েছে| 

বিশ্বের প্রতিকূল ও অনিশ্চিতআর্থিক আবহওয়ায় এশিয়ার প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা এক আশার আলো| 

বন্ধুগণ, 

ভারত বর্তমানে এক অর্থনৈতিক রূপান্তরেরসাক্ষী হচ্ছে| 

ভারত এখন শুধুমাত্র বিশ্বেরএক দ্রুত ক্রমবর্ধমান বিশাল অর্থনীতির দেশই নয়, বিভিন্ন ক্ষেত্রে এর উদ্যোগেরদ্বারাও এখন চিহ্নিত| যার মধ্যে রয়েছে: 

-ব্যবসা করার স্বাচ্ছন্দ্য 

-স্বচ্ছ ও সুদক্ষ প্রশাসনতৈরি 

-নিয়ন্ত্রণের অত্যধিক বোঝাকমানো| 

বর্তমানে সম্পূর্ণ ব্যবস্থাকেকালো টাকা ও দুর্নীতি থেকে মুক্ত করাই আমার কর্মসূচির মধ্যে প্রধান| 

ডিজিট্যালকরণ এবং জি.এস.টি.’রসূচনা করার পরপরই এটা শুরু হয়েছে| 

আমাদের এই প্রচেষ্টা বিভিন্নসূচকে বিশ্বে ভারতের স্থান(রেঙ্কিং) থেকে স্পষ্ট হয়ে উঠছে| 

বিশ্বব্যাঙ্কের বাণিজ্যেরস্বাচ্ছন্দ্যের প্রতিবেদনে আমাদের রেঙ্ক উপরের দিকে উঠেছে| 

আমরা ব্যবসায়িক পদ্ধতিতেবিশ্বের প্রথম স্থানের সঙ্গে আমাদের দূরত্বকে দ্রুততার সঙ্গে কমিয়ে আনছি| 

ইউ.এন.সি.টি.এ.ডি.-এরপ্রকাশিত ২০১৬ সালের বিশ্ব বিনিয়োগ প্রতিবেদনে ২০১৬-১৮ এর জন্য শীর্ষ সম্ভাব্যঅর্থনীতির গন্তব্য স্থানের মধ্যে আমরা তৃতীয়| 

বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের ‘গ্লোবালকম্পিটিটিভনেস রিপোর্ট ২০১৫-১৬ এবং ২০১৬-১৭’-তে আমাদের রেঙ্ক ৩২ স্থান উপরে এসেছে| 

আমরা ‘গ্লোবাল ইনোভেশনইনডেক্স ২০১৬’-তে ১৬ স্থান এবং বিশ্ব ব্যাঙ্কের ‘লজিস্টিক পারফরম্যান্স ইনডেক্স২০১৬’-তে ১৯ স্থান উপরে উঠে এসেছি| 

আমরা প্রত্যক্ষ বিদেশিবিনিয়োগ অর্থাৎ এফ.ডি.আই.-এ নতুন ক্ষেত্র উন্মুক্ত করেছি এবং বর্তমানক্ষেত্রগুলিরও সীমা (ক্যাপ) বৃদ্ধি করেছি| 

প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগেরপ্রধান ক্ষেত্রগুলি সংস্কারে আমাদের সমন্বিত উদ্যোগ বজায় রয়েছে এবং বিনিয়োগেরশর্তাবলীর সরলীকরণ হয়েছে| 

এর ফলাফল সবাই দেখতে পাচ্ছে| 

গত আড়াই বছরে সর্বমোটপ্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ প্রবাহ ১৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছুঁয়ে ফেলেছে| 

এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চপ্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের প্রবাহ গত বছর হয়েছে| 

গত দুটি অর্থিক বছরে এফ.ডি.আই.ইকুইটি ইনফ্লোর বৃদ্ধি এর আগের দু’টি আর্থিক বছরে তুলনায় ৫২ শতাংশ বেশি| 

যেসব ক্ষেত্রে এফ.ডি.আই.আসছে তার উত্স ও ক্ষেত্র বহুধা বিস্তৃত| 

আমাদের ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’উদ্যোগ যা এ বছর তার দ্বিতীয় জয়ন্তী বর্ষ উদযাপন করছে, এর লক্ষ্য হচ্ছে ভারতকেনির্মাণ, নক্সা ও উদ্ভাবনায় বিশ্বের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে তৈরি করা| 

আমাদের কিছু সাফল্যকে আমিতুলে ধরতে চাই: 

আমরা এখন বিশ্বের ষষ্ঠবৃহত্তম উত্পাদক দেশ হয়েছি| 

উত্পাদন ক্ষেত্রে আমাদেরসর্বমোট মূল্যযুক্ত ২০১৫-১৬ সালে ৯.৩ শতাংশ রেকর্ড পরিমাণ বৃদ্ধি হয়েছে| 

গত দুই বছরে ৫১ টি কোল্ডচেইন প্রজেক্ট-এর কাজ শেষ হয়েছে এবং ছয়টি মেগা ফুড পার্ক ২০১৪ থেকে খোলা হয়েছে; 

১৯টি নতুন টেক্সটাইল পার্কতৈরির অনুমোদন হয়ে গেছে এবং বর্তমান টেক্সটাইলস পার্কগুলিতে গত দুটি অর্থবছরে ২০০টি নতুন উত্পাদন কেন্দ্র তৈরি হয়েছে| 

এই বছর ভারতে মোবাইল ফোননির্মাণ কেন্দ্রের সংখ্যার ৯০ শতাংশ বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে; 

বিশ্বের বড় বড় মোটরগাড়িনির্মাণ কোম্পানিগুলি বেশকিছু নতুন অ্যাসেম্বলি লাইন ও গ্রিনফিল্ড ইউনিট স্থাপনকরেছে| 

বন্ধুগণ, 

ভারতে ‘বাণিজ্যেরস্বাচ্ছন্দ্য’ সুনিশ্চিত করার জন্য আমাদের প্রচেষ্টা নিয়মবিধি ও পরিকাঠামো সহব্যাপক ও বহুধা বিস্তৃত| 

আমি এটা উল্লেখ করতে পেরেআনন্দিত যে: 

পণ্য ও পরিষেবা করের জন্যসাংবিধানিক সংশোধনী পাশ হয়ে গেছে| 

এটা ২০১৭ সালে কার্যকর হয়েযাবে বলে আশা করা যাচ্ছে| 

আমরা ডিজিট্যাল ও নগদহীন অর্থনীতিরদিকে এগিয়ে যাচ্ছি| 

আমাদের লাইসেন্সরাজদারুণভাবে যুক্তিসঙ্গত করে তোলা হয়েছে| 

আমরা ব্যবসা নথিভুক্তকরণ,ই.এক্স.আই.এম. ছাড়পত্র এবং শ্রম অনুপালনের জন্য সিঙ্গেল উইন্ডো ইন্টারফেসের সূচনাকরেছি| 

জল ও বিদ্যুতের মত প্রয়োজনীয়বিষয়গুলি পাওয়ার ক্ষেত্রে পদ্ধতিকে সরলীকরণ করা হয়েছে| 

বিনিয়োগকারীদের সহায়তা ওপথ-প্রদর্শনের জন্য বিনিয়োগকারী সহায়তা কেন্দ্র তৈরি করা হয়েছে| 

মেক ইন ইন্ডিয়ার সূচনার পরথেকে রাজ্য সরকারগুলির সঙ্গে আমাদের সহযোগিতা প্রচুর পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে| 

২০১৫ সালে বিশ্বব্যাঙ্কেরসহযোগিতায় রাজ্যগুলিকে তাদের বাণিজ্য নীতি ও অনুমোদিত পরিমাপকের ক্ষেত্রে পদ্ধতিরওপর ভিত্তি করে ক্রমতালিকা (রেঙ্ক) করা হয়েছ|  

একে ২০১৬ সালে আরও প্রসারিতকরা হয়েছে| 

মেধা সম্পত্তি নিয়ে ভবিষ্যতকর্মপরিকল্পনার জন্য আমরা প্রথম বারের মত একটি ব্যাপক জাতীয় মেধা সম্পত্তিঅধিকার নীতি গ্রহণ করেছি| 

 আমরা ‘সৃজনশীল ধ্বংস’ (ক্রিয়েটিভডেস্ট্রাকশন)-এর পদ্ধতি শুরু করার জন্য বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি| 

আমরা একে পুনর্বিন্যাস ওবাদ দিয়ে দেওয়া কোম্পানিগুলোর জন্য সহজতর করেছি| 

শোধক্ষমতাহীনতা ও দেউলিয়াকোড প্রনয়ন ও রূপায়ণ হচ্ছে ভারতে বাদ দিয়ে দেওয়ার পদ্ধতি সহজতর করার ক্ষেত্রেবিশেষ পদক্ষেপ| 

বাণিজ্যিক বিরোধ মেটানোরজন্য নতুন বাণিজ্যিক আদালত গঠন করা হচ্ছে| 

পদ্ধতিকে দ্রুত করার জন্যমধ্যস্থতা আইনকে সংশোধন করা হচ্ছে| 

বন্ধুগণ, 

ভারত বর্তমানে যেভাবেউদ্যোগমূলক কাজকর্মের মধ্যে সক্রিয় হয়ে উঠেছে, তা এর আগে হয়নি| 

স্টার্ট-আপ হচ্ছে ভারতেপরবর্তী বড় অর্থনৈতিক শক্তি আর তা কোনো বিপ্লবের চেয়ে কম নয়| 

আমাদের স্টার্ট-আপইন্ডিয়া কর্মসূচি এক্ষেত্রে আমাদের সম্ভাবনাকে উন্মুক্ত করার লক্ষ্যেই নেওয়াহয়েছে| 

আমাদের অর্থনৈতিক পদ্ধতিকর্মসংস্থান তৈরি অথবা স্ব-নিযুক্তির সুযোগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কাজকর্মের দিকেইএগিয়ে যাচ্ছে| 

জনতাত্ত্বিক সুফল লাভের জন্যএটাই একমাত্র পদ্ধতি| 

‘স্কিল ইন্ডিয়া’ উদ্যোগ ও এরনানা উপাদানের মধ্য দিয়ে আমরা বাজারের প্রয়োজন অনুসারে দক্ষতাকে সামঞ্জস্য করারচেষ্টা করছি| 

ভবিষ্যতের যোগ্য পরিকাঠামোতৈরি করাই এখন আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ| 

আমরা দেশজুড়ে শিল্প করিডোরেরএক পঞ্চভুজ তৈরি করছি| 

দেশজুড়ে সমস্ত বাধা দূর করারক্ষেত্রে বিশেষ দৃষ্টিভঙ্গি নেওয়া হয়েছে| 

সড়ক, রেল, বন্দরগুলিকে উন্নতকরা হচ্ছে| 

এই ধরনের পরিকাঠামোর অর্থযোগাতে আমরা বিদেশি তহবিলের সহযোগিতায় জাতীয় বিনিয়োগ ও পরিকাঠামো তহবিলতৈরি করেছি| 

বন্ধুগণ, 

সংহতির এটাই সময়| 

অকপট হওয়া ছাড়া সংহতি হয়না| 

ভারত সবসময়ই হৃদয়ের দিক দিয়েঅকপট| 

এখন আর্থিক দিক দিয়েও আমরাসবচেয়ে অকপট ও সংহত অর্থনীতিগুলির একটি| 

যারা এখনও ভারতে তাদের যাত্রাশুরু করেনি তাদেরকে আমরা স্বাগত জানাই| 

আমি ব্যক্তিগতভাবে আপনাদেরসুনিশ্চিত করছি যে, আমাকে যখনই আপনাদের প্রয়োজন হবে আমি সেখানে থাকব| 

ভারত শুধুমাত্র এক উন্নতগন্তব্যই নয়; 

ভারতে থাকাটাও সর্বদাই একউত্তম সিদ্ধান্ত| 

আপনাদের ধন্যবাদ!   

Explore More
শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ

জনপ্রিয় ভাষণ

শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ
'Will walk shoulder to shoulder': PM Modi pushes 'Make in India, Partner with India' at Russia-India forum

Media Coverage

'Will walk shoulder to shoulder': PM Modi pushes 'Make in India, Partner with India' at Russia-India forum
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Text of PM’s address at the Hindustan Times Leadership Summit
December 06, 2025
India is brimming with confidence: PM
In a world of slowdown, mistrust and fragmentation, India brings growth, trust and acts as a bridge-builder: PM
Today, India is becoming the key growth engine of the global economy: PM
India's Nari Shakti is doing wonders, Our daughters are excelling in every field today: PM
Our pace is constant, Our direction is consistent, Our intent is always Nation First: PM
Every sector today is shedding the old colonial mindset and aiming for new achievements with pride: PM

आप सभी को नमस्कार।

यहां हिंदुस्तान टाइम्स समिट में देश-विदेश से अनेक गणमान्य अतिथि उपस्थित हैं। मैं आयोजकों और जितने साथियों ने अपने विचार रखें, आप सभी का अभिनंदन करता हूं। अभी शोभना जी ने दो बातें बताई, जिसको मैंने नोटिस किया, एक तो उन्होंने कहा कि मोदी जी पिछली बार आए थे, तो ये सुझाव दिया था। इस देश में मीडिया हाउस को काम बताने की हिम्मत कोई नहीं कर सकता। लेकिन मैंने की थी, और मेरे लिए खुशी की बात है कि शोभना जी और उनकी टीम ने बड़े चाव से इस काम को किया। और देश को, जब मैं अभी प्रदर्शनी देखके आया, मैं सबसे आग्रह करूंगा कि इसको जरूर देखिए। इन फोटोग्राफर साथियों ने इस, पल को ऐसे पकड़ा है कि पल को अमर बना दिया है। दूसरी बात उन्होंने कही और वो भी जरा मैं शब्दों को जैसे मैं समझ रहा हूं, उन्होंने कहा कि आप आगे भी, एक तो ये कह सकती थी, कि आप आगे भी देश की सेवा करते रहिए, लेकिन हिंदुस्तान टाइम्स ये कहे, आप आगे भी ऐसे ही सेवा करते रहिए, मैं इसके लिए भी विशेष रूप से आभार व्यक्त करता हूं।

साथियों,

इस बार समिट की थीम है- Transforming Tomorrow. मैं समझता हूं जिस हिंदुस्तान अखबार का 101 साल का इतिहास है, जिस अखबार पर महात्मा गांधी जी, मदन मोहन मालवीय जी, घनश्यामदास बिड़ला जी, ऐसे अनगिनत महापुरूषों का आशीर्वाद रहा, वो अखबार जब Transforming Tomorrow की चर्चा करता है, तो देश को ये भरोसा मिलता है कि भारत में हो रहा परिवर्तन केवल संभावनाओं की बात नहीं है, बल्कि ये बदलते हुए जीवन, बदलती हुई सोच और बदलती हुई दिशा की सच्ची गाथा है।

साथियों,

आज हमारे संविधान के मुख्य शिल्पी, डॉक्टर बाबा साहेब आंबेडकर जी का महापरिनिर्वाण दिवस भी है। मैं सभी भारतीयों की तरफ से उन्हें श्रद्धांजलि अर्पित करता हूं।

Friends,

आज हम उस मुकाम पर खड़े हैं, जब 21वीं सदी का एक चौथाई हिस्सा बीत चुका है। इन 25 सालों में दुनिया ने कई उतार-चढ़ाव देखे हैं। फाइनेंशियल क्राइसिस देखी हैं, ग्लोबल पेंडेमिक देखी हैं, टेक्नोलॉजी से जुड़े डिसरप्शन्स देखे हैं, हमने बिखरती हुई दुनिया भी देखी है, Wars भी देख रहे हैं। ये सारी स्थितियां किसी न किसी रूप में दुनिया को चैलेंज कर रही हैं। आज दुनिया अनिश्चितताओं से भरी हुई है। लेकिन अनिश्चितताओं से भरे इस दौर में हमारा भारत एक अलग ही लीग में दिख रहा है, भारत आत्मविश्वास से भरा हुआ है। जब दुनिया में slowdown की बात होती है, तब भारत growth की कहानी लिखता है। जब दुनिया में trust का crisis दिखता है, तब भारत trust का pillar बन रहा है। जब दुनिया fragmentation की तरफ जा रही है, तब भारत bridge-builder बन रहा है।

साथियों,

अभी कुछ दिन पहले भारत में Quarter-2 के जीडीपी फिगर्स आए हैं। Eight परसेंट से ज्यादा की ग्रोथ रेट हमारी प्रगति की नई गति का प्रतिबिंब है।

साथियों,

ये एक सिर्फ नंबर नहीं है, ये strong macro-economic signal है। ये संदेश है कि भारत आज ग्लोबल इकोनॉमी का ग्रोथ ड्राइवर बन रहा है। और हमारे ये आंकड़े तब हैं, जब ग्लोबल ग्रोथ 3 प्रतिशत के आसपास है। G-7 की इकोनमीज औसतन डेढ़ परसेंट के आसपास हैं, 1.5 परसेंट। इन परिस्थितियों में भारत high growth और low inflation का मॉडल बना हुआ है। एक समय था, जब हमारे देश में खास करके इकोनॉमिस्ट high Inflation को लेकर चिंता जताते थे। आज वही Inflation Low होने की बात करते हैं।

साथियों,

भारत की ये उपलब्धियां सामान्य बात नहीं है। ये सिर्फ आंकड़ों की बात नहीं है, ये एक फंडामेंटल चेंज है, जो बीते दशक में भारत लेकर आया है। ये फंडामेंटल चेंज रज़ीलियन्स का है, ये चेंज समस्याओं के समाधान की प्रवृत्ति का है, ये चेंज आशंकाओं के बादलों को हटाकर, आकांक्षाओं के विस्तार का है, और इसी वजह से आज का भारत खुद भी ट्रांसफॉर्म हो रहा है, और आने वाले कल को भी ट्रांसफॉर्म कर रहा है।

साथियों,

आज जब हम यहां transforming tomorrow की चर्चा कर रहे हैं, हमें ये भी समझना होगा कि ट्रांसफॉर्मेशन का जो विश्वास पैदा हुआ है, उसका आधार वर्तमान में हो रहे कार्यों की, आज हो रहे कार्यों की एक मजबूत नींव है। आज के Reform और आज की Performance, हमारे कल के Transformation का रास्ता बना रहे हैं। मैं आपको एक उदाहरण दूंगा कि हम किस सोच के साथ काम कर रहे हैं।

साथियों,

आप भी जानते हैं कि भारत के सामर्थ्य का एक बड़ा हिस्सा एक लंबे समय तक untapped रहा है। जब देश के इस untapped potential को ज्यादा से ज्यादा अवसर मिलेंगे, जब वो पूरी ऊर्जा के साथ, बिना किसी रुकावट के देश के विकास में भागीदार बनेंगे, तो देश का कायाकल्प होना तय है। आप सोचिए, हमारा पूर्वी भारत, हमारा नॉर्थ ईस्ट, हमारे गांव, हमारे टीयर टू और टीय़र थ्री सिटीज, हमारे देश की नारीशक्ति, भारत की इनोवेटिव यूथ पावर, भारत की सामुद्रिक शक्ति, ब्लू इकोनॉमी, भारत का स्पेस सेक्टर, कितना कुछ है, जिसके फुल पोटेंशियल का इस्तेमाल पहले के दशकों में हो ही नहीं पाया। अब आज भारत इन Untapped पोटेंशियल को Tap करने के विजन के साथ आगे बढ़ रहा है। आज पूर्वी भारत में आधुनिक इंफ्रास्ट्रक्चर, कनेक्टिविटी और इंडस्ट्री पर अभूतपूर्व निवेश हो रहा है। आज हमारे गांव, हमारे छोटे शहर भी आधुनिक सुविधाओं से लैस हो रहे हैं। हमारे छोटे शहर, Startups और MSMEs के नए केंद्र बन रहे हैं। हमारे गाँवों में किसान FPO बनाकर सीधे market से जुड़ें, और कुछ तो FPO’s ग्लोबल मार्केट से जुड़ रहे हैं।

साथियों,

भारत की नारीशक्ति तो आज कमाल कर रही हैं। हमारी बेटियां आज हर फील्ड में छा रही हैं। ये ट्रांसफॉर्मेशन अब सिर्फ महिला सशक्तिकरण तक सीमित नहीं है, ये समाज की सोच और सामर्थ्य, दोनों को transform कर रहा है।

साथियों,

जब नए अवसर बनते हैं, जब रुकावटें हटती हैं, तो आसमान में उड़ने के लिए नए पंख भी लग जाते हैं। इसका एक उदाहरण भारत का स्पेस सेक्टर भी है। पहले स्पेस सेक्टर सरकारी नियंत्रण में ही था। लेकिन हमने स्पेस सेक्टर में रिफॉर्म किया, उसे प्राइवेट सेक्टर के लिए Open किया, और इसके नतीजे आज देश देख रहा है। अभी 10-11 दिन पहले मैंने हैदराबाद में Skyroot के Infinity Campus का उद्घाटन किया है। Skyroot भारत की प्राइवेट स्पेस कंपनी है। ये कंपनी हर महीने एक रॉकेट बनाने की क्षमता पर काम कर रही है। ये कंपनी, flight-ready विक्रम-वन बना रही है। सरकार ने प्लेटफॉर्म दिया, और भारत का नौजवान उस पर नया भविष्य बना रहा है, और यही तो असली ट्रांसफॉर्मेशन है।

साथियों,

भारत में आए एक और बदलाव की चर्चा मैं यहां करना ज़रूरी समझता हूं। एक समय था, जब भारत में रिफॉर्म्स, रिएक्शनरी होते थे। यानि बड़े निर्णयों के पीछे या तो कोई राजनीतिक स्वार्थ होता था या फिर किसी क्राइसिस को मैनेज करना होता था। लेकिन आज नेशनल गोल्स को देखते हुए रिफॉर्म्स होते हैं, टारगेट तय है। आप देखिए, देश के हर सेक्टर में कुछ ना कुछ बेहतर हो रहा है, हमारी गति Constant है, हमारी Direction Consistent है, और हमारा intent, Nation First का है। 2025 का तो ये पूरा साल ऐसे ही रिफॉर्म्स का साल रहा है। सबसे बड़ा रिफॉर्म नेक्स्ट जेनरेशन जीएसटी का था। और इन रिफॉर्म्स का असर क्या हुआ, वो सारे देश ने देखा है। इसी साल डायरेक्ट टैक्स सिस्टम में भी बहुत बड़ा रिफॉर्म हुआ है। 12 लाख रुपए तक की इनकम पर ज़ीरो टैक्स, ये एक ऐसा कदम रहा, जिसके बारे में एक दशक पहले तक सोचना भी असंभव था।

साथियों,

Reform के इसी सिलसिले को आगे बढ़ाते हुए, अभी तीन-चार दिन पहले ही Small Company की डेफिनीशन में बदलाव किया गया है। इससे हजारों कंपनियाँ अब आसान नियमों, तेज़ प्रक्रियाओं और बेहतर सुविधाओं के दायरे में आ गई हैं। हमने करीब 200 प्रोडक्ट कैटगरीज़ को mandatory क्वालिटी कंट्रोल ऑर्डर से बाहर भी कर दिया गया है।

साथियों,

आज के भारत की ये यात्रा, सिर्फ विकास की नहीं है। ये सोच में बदलाव की भी यात्रा है, ये मनोवैज्ञानिक पुनर्जागरण, साइकोलॉजिकल रेनसां की भी यात्रा है। आप भी जानते हैं, कोई भी देश बिना आत्मविश्वास के आगे नहीं बढ़ सकता। दुर्भाग्य से लंबी गुलामी ने भारत के इसी आत्मविश्वास को हिला दिया था। और इसकी वजह थी, गुलामी की मानसिकता। गुलामी की ये मानसिकता, विकसित भारत के लक्ष्य की प्राप्ति में एक बहुत बड़ी रुकावट है। और इसलिए, आज का भारत गुलामी की मानसिकता से मुक्ति पाने के लिए काम कर रहा है।

साथियों,

अंग्रेज़ों को अच्छी तरह से पता था कि भारत पर लंबे समय तक राज करना है, तो उन्हें भारतीयों से उनके आत्मविश्वास को छीनना होगा, भारतीयों में हीन भावना का संचार करना होगा। और उस दौर में अंग्रेजों ने यही किया भी। इसलिए, भारतीय पारिवारिक संरचना को दकियानूसी बताया गया, भारतीय पोशाक को Unprofessional करार दिया गया, भारतीय त्योहार-संस्कृति को Irrational कहा गया, योग-आयुर्वेद को Unscientific बता दिया गया, भारतीय अविष्कारों का उपहास उड़ाया गया और ये बातें कई-कई दशकों तक लगातार दोहराई गई, पीढ़ी दर पीढ़ी ये चलता गया, वही पढ़ा, वही पढ़ाया गया। और ऐसे ही भारतीयों का आत्मविश्वास चकनाचूर हो गया।

साथियों,

गुलामी की इस मानसिकता का कितना व्यापक असर हुआ है, मैं इसके कुछ उदाहरण आपको देना चाहता हूं। आज भारत, दुनिया की सबसे तेज़ी से ग्रो करने वाली मेजर इकॉनॉमी है, कोई भारत को ग्लोबल ग्रोथ इंजन बताता है, कोई, Global powerhouse कहता है, एक से बढ़कर एक बातें आज हो रही हैं।

लेकिन साथियों,

आज भारत की जो तेज़ ग्रोथ हो रही है, क्या कहीं पर आपने पढ़ा? क्या कहीं पर आपने सुना? इसको कोई, हिंदू रेट ऑफ ग्रोथ कहता है क्या? दुनिया की तेज इकॉनमी, तेज ग्रोथ, कोई कहता है क्या? हिंदू रेट ऑफ ग्रोथ कब कहा गया? जब भारत, दो-तीन परसेंट की ग्रोथ के लिए तरस गया था। आपको क्या लगता है, किसी देश की इकोनॉमिक ग्रोथ को उसमें रहने वाले लोगों की आस्था से जोड़ना, उनकी पहचान से जोड़ना, क्या ये अनायास ही हुआ होगा क्या? जी नहीं, ये गुलामी की मानसिकता का प्रतिबिंब था। एक पूरे समाज, एक पूरी परंपरा को, अन-प्रोडक्टिविटी का, गरीबी का पर्याय बना दिया गया। यानी ये सिद्ध करने का प्रयास किया गया कि, भारत की धीमी विकास दर का कारण, हमारी हिंदू सभ्यता और हिंदू संस्कृति है। और हद देखिए, आज जो तथाकथित बुद्धिजीवी हर चीज में, हर बात में सांप्रदायिकता खोजते रहते हैं, उनको हिंदू रेट ऑफ ग्रोथ में सांप्रदायिकता नज़र नहीं आई। ये टर्म, उनके दौर में किताबों का, रिसर्च पेपर्स का हिस्सा बना दिया गया।

साथियों,

गुलामी की मानसिकता ने भारत में मैन्युफेक्चरिंग इकोसिस्टम को कैसे तबाह कर दिया, और हम इसको कैसे रिवाइव कर रहे हैं, मैं इसके भी कुछ उदाहरण दूंगा। भारत गुलामी के कालखंड में भी अस्त्र-शस्त्र का एक बड़ा निर्माता था। हमारे यहां ऑर्डिनेंस फैक्ट्रीज़ का एक सशक्त नेटवर्क था। भारत से हथियार निर्यात होते थे। विश्व युद्धों में भी भारत में बने हथियारों का बोल-बाला था। लेकिन आज़ादी के बाद, हमारा डिफेंस मैन्युफेक्चरिंग इकोसिस्टम तबाह कर दिया गया। गुलामी की मानसिकता ऐसी हावी हुई कि सरकार में बैठे लोग भारत में बने हथियारों को कमजोर आंकने लगे, और इस मानसिकता ने भारत को दुनिया के सबसे बड़े डिफेंस importers के रूप में से एक बना दिया।

साथियों,

गुलामी की मानसिकता ने शिप बिल्डिंग इंडस्ट्री के साथ भी यही किया। भारत सदियों तक शिप बिल्डिंग का एक बड़ा सेंटर था। यहां तक कि 5-6 दशक पहले तक, यानी 50-60 साल पहले, भारत का फोर्टी परसेंट ट्रेड, भारतीय जहाजों पर होता था। लेकिन गुलामी की मानसिकता ने विदेशी जहाज़ों को प्राथमिकता देनी शुरु की। नतीजा सबके सामने है, जो देश कभी समुद्री ताकत था, वो अपने Ninety five परसेंट व्यापार के लिए विदेशी जहाज़ों पर निर्भर हो गया है। और इस वजह से आज भारत हर साल करीब 75 बिलियन डॉलर, यानी लगभग 6 लाख करोड़ रुपए विदेशी शिपिंग कंपनियों को दे रहा है।

साथियों,

शिप बिल्डिंग हो, डिफेंस मैन्यूफैक्चरिंग हो, आज हर सेक्टर में गुलामी की मानसिकता को पीछे छोड़कर नए गौरव को हासिल करने का प्रयास किया जा रहा है।

साथियों,

गुलामी की मानसिकता ने एक बहुत बड़ा नुकसान, भारत में गवर्नेंस की अप्रोच को भी किया है। लंबे समय तक सरकारी सिस्टम का अपने नागरिकों पर अविश्वास रहा। आपको याद होगा, पहले अपने ही डॉक्यूमेंट्स को किसी सरकारी अधिकारी से अटेस्ट कराना पड़ता था। जब तक वो ठप्पा नहीं मारता है, सब झूठ माना जाता था। आपका परिश्रम किया हुआ सर्टिफिकेट। हमने ये अविश्वास का भाव तोड़ा और सेल्फ एटेस्टेशन को ही पर्याप्त माना। मेरे देश का नागरिक कहता है कि भई ये मैं कह रहा हूं, मैं उस पर भरोसा करता हूं।

साथियों,

हमारे देश में ऐसे-ऐसे प्रावधान चल रहे थे, जहां ज़रा-जरा सी गलतियों को भी गंभीर अपराध माना जाता था। हम जन-विश्वास कानून लेकर आए, और ऐसे सैकड़ों प्रावधानों को डी-क्रिमिनलाइज किया है।

साथियों,

पहले बैंक से हजार रुपए का भी लोन लेना होता था, तो बैंक गारंटी मांगता था, क्योंकि अविश्वास बहुत अधिक था। हमने मुद्रा योजना से अविश्वास के इस कुचक्र को तोड़ा। इसके तहत अभी तक 37 lakh crore, 37 लाख करोड़ रुपए की गारंटी फ्री लोन हम दे चुके हैं देशवासियों को। इस पैसे से, उन परिवारों के नौजवानों को भी आंत्रप्रन्योर बनने का विश्वास मिला है। आज रेहड़ी-पटरी वालों को भी, ठेले वाले को भी बिना गारंटी बैंक से पैसा दिया जा रहा है।

साथियों,

हमारे देश में हमेशा से ये माना गया कि सरकार को अगर कुछ दे दिया, तो फिर वहां तो वन वे ट्रैफिक है, एक बार दिया तो दिया, फिर वापस नहीं आता है, गया, गया, यही सबका अनुभव है। लेकिन जब सरकार और जनता के बीच विश्वास मजबूत होता है, तो काम कैसे होता है? अगर कल अच्छी करनी है ना, तो मन आज अच्छा करना पड़ता है। अगर मन अच्छा है तो कल भी अच्छा होता है। और इसलिए हम एक और अभियान लेकर आए, आपको सुनकर के ताज्जुब होगा और अभी अखबारों में उसकी, अखबारों वालों की नजर नहीं गई है उस पर, मुझे पता नहीं जाएगी की नहीं जाएगी, आज के बाद हो सकता है चली जाए।

आपको ये जानकर हैरानी होगी कि आज देश के बैंकों में, हमारे ही देश के नागरिकों का 78 thousand crore रुपया, 78 हजार करोड़ रुपए Unclaimed पड़ा है बैंको में, पता नहीं कौन है, किसका है, कहां है। इस पैसे को कोई पूछने वाला नहीं है। इसी तरह इन्श्योरेंश कंपनियों के पास करीब 14 हजार करोड़ रुपए पड़े हैं। म्यूचुअल फंड कंपनियों के पास करीब 3 हजार करोड़ रुपए पड़े हैं। 9 हजार करोड़ रुपए डिविडेंड का पड़ा है। और ये सब Unclaimed पड़ा हुआ है, कोई मालिक नहीं उसका। ये पैसा, गरीब और मध्यम वर्गीय परिवारों का है, और इसलिए, जिसके हैं वो तो भूल चुका है। हमारी सरकार अब उनको ढूंढ रही है देशभर में, अरे भई बताओ, तुम्हारा तो पैसा नहीं था, तुम्हारे मां बाप का तो नहीं था, कोई छोड़कर तो नहीं चला गया, हम जा रहे हैं। हमारी सरकार उसके हकदार तक पहुंचने में जुटी है। और इसके लिए सरकार ने स्पेशल कैंप लगाना शुरू किया है, लोगों को समझा रहे हैं, कि भई देखिए कोई है तो अता पता। आपके पैसे कहीं हैं क्या, गए हैं क्या? अब तक करीब 500 districts में हम ऐसे कैंप लगाकर हजारों करोड़ रुपए असली हकदारों को दे चुके हैं जी। पैसे पड़े थे, कोई पूछने वाला नहीं था, लेकिन ये मोदी है, ढूंढ रहा है, अरे यार तेरा है ले जा।

साथियों,

ये सिर्फ asset की वापसी का मामला नहीं है, ये विश्वास का मामला है। ये जनता के विश्वास को निरंतर हासिल करने की प्रतिबद्धता है और जनता का विश्वास, यही हमारी सबसे बड़ी पूंजी है। अगर गुलामी की मानसिकता होती तो सरकारी मानसी साहबी होता और ऐसे अभियान कभी नहीं चलते हैं।

साथियों,

हमें अपने देश को पूरी तरह से, हर क्षेत्र में गुलामी की मानसिकता से पूर्ण रूप से मुक्त करना है। अभी कुछ दिन पहले मैंने देश से एक अपील की है। मैं आने वाले 10 साल का एक टाइम-फ्रेम लेकर, देशवासियों को मेरे साथ, मेरी बातों को ये कुछ करने के लिए प्यार से आग्रह कर रहा हूं, हाथ जोड़कर विनती कर रहा हूं। 140 करोड़ देशवसियों की मदद के बिना ये मैं कर नहीं पाऊंगा, और इसलिए मैं देशवासियों से बार-बार हाथ जोड़कर कह रहा हूं, और 10 साल के इस टाइम फ्रैम में मैं क्या मांग रहा हूं? मैकाले की जिस नीति ने भारत में मानसिक गुलामी के बीज बोए थे, उसको 2035 में 200 साल पूरे हो रहे हैं, Two hundred year हो रहे हैं। यानी 10 साल बाकी हैं। और इसलिए, इन्हीं दस वर्षों में हम सभी को मिलकर के, अपने देश को गुलामी की मानसिकता से मुक्त करके रहना चाहिए।

साथियों,

मैं अक्सर कहता हूं, हम लीक पकड़कर चलने वाले लोग नहीं हैं। बेहतर कल के लिए, हमें अपनी लकीर बड़ी करनी ही होगी। हमें देश की भविष्य की आवश्यकताओं को समझते हुए, वर्तमान में उसके हल तलाशने होंगे। आजकल आप देखते हैं कि मैं मेक इन इंडिया और आत्मनिर्भर भारत अभियान पर लगातार चर्चा करता हूं। शोभना जी ने भी अपने भाषण में उसका उल्लेख किया। अगर ऐसे अभियान 4-5 दशक पहले शुरू हो गए होते, तो आज भारत की तस्वीर कुछ और होती। लेकिन तब जो सरकारें थीं उनकी प्राथमिकताएं कुछ और थीं। आपको वो सेमीकंडक्टर वाला किस्सा भी पता ही है, करीब 50-60 साल पहले, 5-6 दशक पहले एक कंपनी, भारत में सेमीकंडक्टर प्लांट लगाने के लिए आई थी, लेकिन यहां उसको तवज्जो नहीं दी गई, और देश सेमीकंडक्टर मैन्युफैक्चरिंग में इतना पिछड़ गया।

साथियों,

यही हाल एनर्जी सेक्टर की भी है। आज भारत हर साल करीब-करीब 125 लाख करोड़ रुपए के पेट्रोल-डीजल-गैस का इंपोर्ट करता है, 125 लाख करोड़ रुपया। हमारे देश में सूर्य भगवान की इतनी बड़ी कृपा है, लेकिन फिर भी 2014 तक भारत में सोलर एनर्जी जनरेशन कपैसिटी सिर्फ 3 गीगावॉट थी, 3 गीगावॉट थी। 2014 तक की मैं बात कर रहा हूं, जब तक की आपने मुझे यहां लाकर के बिठाया नहीं। 3 गीगावॉट, पिछले 10 वर्षों में अब ये बढ़कर 130 गीगावॉट के आसपास पहुंच चुकी है। और इसमें भी भारत ने twenty two गीगावॉट कैपेसिटी, सिर्फ और सिर्फ rooftop solar से ही जोड़ी है। 22 गीगावाट एनर्जी रूफटॉप सोलर से।

साथियों,

पीएम सूर्य घर मुफ्त बिजली योजना ने, एनर्जी सिक्योरिटी के इस अभियान में देश के लोगों को सीधी भागीदारी करने का मौका दे दिया है। मैं काशी का सांसद हूं, प्रधानमंत्री के नाते जो काम है, लेकिन सांसद के नाते भी कुछ काम करने होते हैं। मैं जरा काशी के सांसद के नाते आपको कुछ बताना चाहता हूं। और आपके हिंदी अखबार की तो ताकत है, तो उसको तो जरूर काम आएगा। काशी में 26 हजार से ज्यादा घरों में पीएम सूर्य घर मुफ्त बिजली योजना के सोलर प्लांट लगे हैं। इससे हर रोज, डेली तीन लाख यूनिट से अधिक बिजली पैदा हो रही है, और लोगों के करीब पांच करोड़ रुपए हर महीने बच रहे हैं। यानी साल भर के साठ करोड़ रुपये।

साथियों,

इतनी सोलर पावर बनने से, हर साल करीब नब्बे हज़ार, ninety thousand मीट्रिक टन कार्बन एमिशन कम हो रहा है। इतने कार्बन एमिशन को खपाने के लिए, हमें चालीस लाख से ज्यादा पेड़ लगाने पड़ते। और मैं फिर कहूंगा, ये जो मैंने आंकडे दिए हैं ना, ये सिर्फ काशी के हैं, बनारस के हैं, मैं देश की बात नहीं बता रहा हूं आपको। आप कल्पना कर सकते हैं कि, पीएम सूर्य घर मुफ्त बिजली योजना, ये देश को कितना बड़ा फायदा हो रहा है। आज की एक योजना, भविष्य को Transform करने की कितनी ताकत रखती है, ये उसका Example है।

वैसे साथियों,

अभी आपने मोबाइल मैन्यूफैक्चरिंग के भी आंकड़े देखे होंगे। 2014 से पहले तक हम अपनी ज़रूरत के 75 परसेंट मोबाइल फोन इंपोर्ट करते थे, 75 परसेंट। और अब, भारत का मोबाइल फोन इंपोर्ट लगभग ज़ीरो हो गया है। अब हम बहुत बड़े मोबाइल फोन एक्सपोर्टर बन रहे हैं। 2014 के बाद हमने एक reform किया, देश ने Perform किया और उसके Transformative नतीजे आज दुनिया देख रही है।

साथियों,

Transforming tomorrow की ये यात्रा, ऐसी ही अनेक योजनाओं, अनेक नीतियों, अनेक निर्णयों, जनआकांक्षाओं और जनभागीदारी की यात्रा है। ये निरंतरता की यात्रा है। ये सिर्फ एक समिट की चर्चा तक सीमित नहीं है, भारत के लिए तो ये राष्ट्रीय संकल्प है। इस संकल्प में सबका साथ जरूरी है, सबका प्रयास जरूरी है। सामूहिक प्रयास हमें परिवर्तन की इस ऊंचाई को छूने के लिए अवसर देंगे ही देंगे।

साथियों,

एक बार फिर, मैं शोभना जी का, हिन्दुस्तान टाइम्स का बहुत आभारी हूं, कि आपने मुझे अवसर दिया आपके बीच आने का और जो बातें कभी-कभी बताई उसको आपने किया और मैं तो मानता हूं शायद देश के फोटोग्राफरों के लिए एक नई ताकत बनेगा ये। इसी प्रकार से अनेक नए कार्यक्रम भी आप आगे के लिए सोच सकते हैं। मेरी मदद लगे तो जरूर मुझे बताना, आईडिया देने का मैं कोई रॉयल्टी नहीं लेता हूं। मुफ्त का कारोबार है और मारवाड़ी परिवार है, तो मौका छोड़ेगा ही नहीं। बहुत-बहुत धन्यवाद आप सबका, नमस्कार।