Today when India is moving towards becoming a developed nation, the participation of Bengal is both expected and essential: PM
With this intention, the Central Government is continuously giving new impetus to infrastructure, innovation and investment here: PM
Bengal's development is the foundation of India's future: PM
This city gas distribution project is not just a pipeline project, it is an example of doorstep delivery of government schemes: PM
We are moving towards an India where energy is cheap, clean and easily available: PM

ভারতের সিটি গ্যাস ডিসট্রিবিউশন (সিজিডি) নেটওয়ার্কের সম্প্রসারণের লক্ষ্যে এক উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ পশ্চিমবঙ্গের আলিপুরদুয়ারে সিজিডি প্রকল্পের শিলান্যাস করলেন। সমাবেশে ভাষণে আলিপুরদুয়ারের ঐতিহাসিক ভূমি থেকে পশ্চিমবঙ্গের মানুষকে শুভেচ্ছা জানাতে তিনি এই অঞ্চলের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক গুরুত্বের কথা তুলে ধরেন। জোর দিয়ে বলেন, যে এটি শুধুমাত্র সীমান্ত দিয়ে নয়, বরং এটি দৃঢ়মূল ঐতিহ্য এবং যোগাযোগের মাধ্যম দিয়ে চিহ্নিত। প্রধানমন্ত্রী বলেন যে, আলিপুরদুয়ার ভুটানের সীমান্তবর্তী অন্যদিকে তাকে স্বাগত জানাচ্ছে অসম। দুপাশে আছে জলপাইগুড়ির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং এই অঞ্চলের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হিসেবে কোচবিহারের গর্ব। তিনি বাংলার ঐতিহ্য এবং একতায় এর ভূমিকার উল্লেখ করে এই সমৃদ্ধ ভূমিতে তাঁর সফরের সুযোগ পাওয়া নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন। 

এই অঞ্চলের পরিকাঠামো, উদ্ভাবন এবং লগ্নি বৃদ্ধি করার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের লাগাতার প্রয়াসের উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, “যখন ভারত উন্নত দেশ হওয়ার লক্ষ্যে এগিয়ে চলেছে তখন বাংলার অংশগ্রহণ প্রত্যাশিত এবং জরুরি। ভারতের ভবিষ্যতের ভিত্তিস্তম্ভ বাংলার উন্নয়ন।” শ্রী মোদী বলেন, এই যাত্রাপথে আজকের দিনটি আরও একটি শক্তিশালী মাইলফলক। তিনি আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহারে সিটি গ্যাস ডিসট্রিবিউশন প্রকল্পের কথা ঘোষণা করেন, যা ২.৫ লক্ষের বেশি পরিবারে সুলভে সুরক্ষিত, স্বচ্ছ পাইপের গ্যাস পৌঁছে দেবে। শ্রী মোদী বলেন যে, এই উদ্যোগ এলপিজি সিলিন্ডার কেনার উদ্বেগ দূর করবে, পরিবারগুলিতে নিশ্চিন্তে গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করবে। এছাড়া সিএনজি স্টেশনের সম্প্রসারণে দূষণহীন জ্বালানি প্রাপ্তির বৃদ্ধি ঘটাবে, কমবে খরচ এবং সময়। এবং পরিবেশগত উপকার হবে। এই নতুন সূচনার জন্য তিনি আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহারের মানুষকে অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, “সিটি গ্যাস ডিসট্রিবিউশন প্রকল্প শুধুমাত্র একটি পাইপ লাইন উদ্যোগ নয়, বরং অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবা দরজায় দরজায় পৌঁছে দিতে সরকারের দায়বদ্ধতার প্রমাণ।” শক্তিক্ষেত্রে ভারতের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির কথা জানিয়ে গ্যাস ভিত্তিক অর্থনীতির লক্ষ্যে দেশে দ্রুত রূপান্তরে জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৪-য় সিটি গ্যাস পরিষেবা মাত্র ৬৬টি জেলায় পাওয়া যেত, সেখানে বর্তমানে সিটি গ্যাস ডিসট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক দেশের ৫৫০টির বেশি জেলাতে ছড়িয়ে পড়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই নেটওয়ার্ক এখন গ্রামে গ্রামে, ছোট ছোট শহরে পৌঁছে যাচ্ছে। লক্ষ লক্ষ পরিবারের পাইপের গ্যাস পাওয়া নিশ্চিত হচ্ছে। তিনি বলেন, অধিক সংখ্যায় সিএনজির ব্যবহার গণপরিবহনে রূপান্তর ঘটিয়েছে। দূষণের মাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দিয়েছে। তিনি বলেন, এই পরিবর্তনে নাগরিকদের স্বাস্থ্যের উন্নতি হবে শুধু তাই নয়, আর্থিক বোঝাও কমাবে। 

 

গ্যাসভিত্তিক অর্থনীতির লক্ষ্যে ভারতের রূপান্তরকে গতি দিয়েছে প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনা, জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই কর্মসূচি শুরু হয়েছিল ২০১৬-য় যা লক্ষ লক্ষ দরিদ্র মহিলার জীবনে গুরুত্বপূর্ণ উন্নতি ঘটিয়েছে। ধোঁয়া ভর্তি রান্নাঘর থেকে মুক্তি মিলেছে, স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়েছে এবং বাড়ির রান্নাঘরের মর্যাদা বাড়িয়েছে। শ্রী মোদী এও বলেন যে, ২০১৪-য় ১৪ কোটির কিছু কম এলপিজি সংযোগ ছিল, সেখানে বর্তমানে এই সংখ্যা ৩১ কোটি ছাড়িয়ে গেছে, সর্বজনীন গ্যাস সংযোগের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করেছে। তিনি বলেন, সরকার দেশজুড়ে গ্যাস বিতরণ নেটওয়ার্ককে শক্তিশালী করেছে। দেশের প্রতিটি জাযগায় এর পৌঁছোনো নিশ্চিত করেছে। শ্রী মোদী আরও বলেন, এলপিজি ডিস্ট্রিবিউটরের সংখ্যা দ্বিগুণেরও বেশি বেড়েছে। ২০১৪-র আগে ভারতে ১৪,০০০-এর কিছু কম এলপিজি ডিস্ট্রিবিউটর  ছিল সেখানে বর্তমানে এই সংখ্যা বেড়ে ২৫,০০০ ছাড়িয়েছে। তিনি বলেন, বর্তমানে গ্রামাঞ্চলেও সহজে পাওযা যায় গ্যাস সিলিন্ডার, ফলে সারাদেশে সব পরিবারের কাছে স্বচ্ছ রান্নার জ্বালানি পাওয়া সম্ভব হয়েছে। 

প্রধানমন্ত্রী উর্যা গঙ্গা প্রকল্পের গুরুত্বের ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, গ্যাসভিত্তিক অর্থনীতির লক্ষে এটি একটি বৈপ্লবিক পদক্ষেপ। তিনি বলেন, এই উদ্যোগে গ্যাস পাইপলাইন ভারতের পূর্বের রাজ্যগুলি পর্যন্ত সম্প্রসারিত হয়েছে ফলে পশ্চিমবঙ্গ এবং অন্য অঞ্চলে গ্যাসের প্রাপ্তি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, কেন্দ্রীয় সরকারের এই প্রয়াসে জ্বালানি পাওয়ার সুবিধা বৃদ্ধি করেছে তাই নয় শহর এবং গ্রামাঞ্চলে নতুন কর্মসংস্থানও সৃষ্টি করেছে। তিনি বলেন, পাইপলাইন তৈরি থেকে গ্যাস সরবরাহ একাধিকস্তরে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হচ্ছে। গ্যাসভিত্তিক শিল্পের ওপর আস্থা বাড়ছে শিল্পপরিমণ্ডলের। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত এখন এগিয়ে চলেছে সেই ভবিষ্যতের দিকে যেখানে সকলে সুলভে স্বচ্ছ জ্বালানি পাবে”।     

 

ভারতের সংস্কৃতি, জ্ঞান এবং বিজ্ঞানে অগ্রগতির প্রধান কেন্দ্র পশ্চিমবঙ্গ জানিয়ে শ্রী মোদী বলেন, বিকশিত ভারতের স্বপ্ন সম্ভব নয় বাংলার উন্নতি ব্যতিরেকে। তিনি বলেন যে এটা মনে রেখে কেন্দ্রীয় সরকার গত এক দশকে কয়েক হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্পের সূচনা করেছে। পূর্ব এক্সপ্রেসওয়ে, দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে, শ্যামাপ্রসাদ মু্খার্জী বন্দরের আধুনিকীকরণ, কলকাতা মেট্রোর সম্প্রসারণ, নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনের রূপান্তর, ডুয়ার্স রুটে নতুন নতুন ট্রেনের মতো গুরুত্বপূর্ণ পরিকাঠামো প্রকল্পের উল্লেখ করেন তিনি। যার লক্ষ্য হল, পশ্চিমবঙ্গের অগ্রগতিতে গতি আনা। শ্রী মোদী বলেন, “এই নবসূচিত প্রকল্পটি শুধুমাত্র একটি পাইপলাইন নয়, বরং সমৃদ্ধির প্রাণরেখা”। মানুষের জীবনকে সহজ করতে এবং বাংলার উজ্জ্বল ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে সরকারের সংকল্পের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি। সবশেষে আশাপ্রকাশ করে তিনি বলেন, পশ্চিমবঙ্গ উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাবে। রাজ্যের মানুষকে শুভেচ্ছা জানান তিনি।   

 

অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ডক্টর সুকান্ত মজুমদার, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শ্রী শুভেন্দু অধিকারী এবং আলিপুরদুয়ারের সাংসদ শ্রী মনোজ টিগ্গা।  

 

সম্পূর্ণ ভাষণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

Explore More
প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী

জনপ্রিয় ভাষণ

প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী
Most NE districts now ‘front runners’ in development goals: Niti report

Media Coverage

Most NE districts now ‘front runners’ in development goals: Niti report
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান প্রধানমন্ত্রী মোদীকে প্রদান করা হয়েছে
July 09, 2025

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মানে ভূষিত করেছে একাধিক দেশ। এই স্বীকৃতিগুলি প্রধানমন্ত্রী মোদীর নেতৃত্ব এবং দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন যা বিশ্ব মঞ্চে ভারতের উত্থানকে মজবুত করেছে। এটি বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলির সঙ্গে ভারতের ক্রমবর্ধমান সম্পর্ককেও প্রতিফলিত করে।

 আসুন, গত সাত বছরে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে প্রদান করা পুরস্কারগুলি দেখে নেওয়া যাক।

দেশের প্রদান করা পুরস্কারগুলি:

১. ২০১৬ সালের এপ্রিলে সৌদি আরব সফরকালে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে সে দেশের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান - কিং আব্দুল আজিজ সাশ-এ ভূষিত করা হয়েছে। প্রিন্স সালমান বিন আবদুল আজিজ প্রধানমন্ত্রীকে এই পুরস্কার প্রদান করেন।

২. একই বছর, প্রধানমন্ত্রী মোদীকে আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান - আমির আমানউল্লাহ খান পুরস্কার প্রদান করা হয়েছিল।

৩. ২০১৮ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যখন ফিলিস্তিনে ঐতিহাসিক সফর করেন, তখন তাঁকে গ্র্যান্ড কলার অব দ্য স্টেট অব প্যালেস্তাইন পুরস্কার প্রদান করা দেওয়া হয়। এটি বিদেশী বিশিষ্ট ব্যক্তিদের দেওয়া ফিলিস্তিনের সর্বোচ্চ সম্মান।

৪. ২০১৯ সালে প্রধানমন্ত্রীকে অর্ডার অব জায়েদ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। এটি সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা।

৫. ২০১৯ সালে রাশিয়া প্রধানমন্ত্রী মোদীকে তাদের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মানে ভূষিত করেছে - অর্ডার অব সেন্ট অ্যান্ড্রু। 

৬. ২০১৯ সালে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে বিদেশী বিশিষ্ট ব্যক্তিদের দেওয়া মালদ্বীপের সর্বোচ্চ সম্মান - অর্ডার অফ দ্য ডিসটিনগুইশড রুল অফ নিশান ইজ্জুদ্দিন প্রদান করা হয়েছে।

৭. ২০১৯ সালে বাহরিন সরকারের তরফে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে কিং হামাদ অর্ডার অব দ্য রেনিয়াস্য়ান্স সম্মানে ভূষিত করা হয়।

৮. ২০২০ সালে মার্কিন সরকার প্রধানমন্ত্রী মোদীকে লিজিয়ন অব মেরিট সম্মানে ভূষিত করেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সশস্ত্র বাহিনীর দেওয়া পুরস্কার যা ব্যতিক্রমী মেধাবী আচরণের জন্য এই পুরস্কার দেওয়া হয়।

৯. ২০২১ সালের ডিসেম্বরে ভুটান প্রধানমন্ত্রী মোদীকে সে দেশের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান - অর্ডার অফ দ্য ড্রুক গ্যালপোতে ভূষিত করেছে।

সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান ছাড়াও, বিশ্বজুড়ে মর্যাদাপূর্ণ সংস্থাগুলি প্রধানমন্ত্রী মোদীকে বেশ কয়েকটি পুরস্কার প্রদান করেছে।

১. সিওল শান্তি পুরস্কার: মানবজাতির সম্প্রীতি, জাতি এবং বিশ্বের মধ্যে পুনর্মিলন বিষয়ে সিউল পিস প্রাইজ কালচারাল ফাউন্ডেশন এই পুরস্কার প্রদান করে। ২০১৮ সালে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে এই পুরস্কারে ভূষিত করে হয়েছিল।

২. রাষ্ট্রসঙ্ঘের চ্যাম্পিয়ন্স অফ দ্য আর্থ অ্যাওয়ার্ড: এটি রাষ্ট্রসঙ্ঘের সর্বোচ্চ পরিবেশগত সম্মান। পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে সাহসী ভূমিকার জন্য ২০১৮ সালে রাষ্ট্রসঙ্ঘ প্রধানমন্ত্রী মোদীকে এই পুরস্কারে ভূষিত করেছে।

৩. ২০১৯ সালে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে প্রথম ফিলিপ কোটলার প্রেসিডেনশিয়াল পুরস্কার প্রদান করেছে। প্রতি বছর রাষ্ট্রের একজন নেতাকে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। পুরস্কারের শংসাপত্রে বলা হয়েছে, দেশকে অসাধারণ নেতৃত্বদানের জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদীকে এই পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত করা হল।

৪. ২০১৯ সালে বিল ও মিলিন্ডা গেটস্‌ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে স্বচ্ছ ভারত অভিযানের স্বীকৃতি-স্বরূপ ‘গ্লোবাল গোলকিপার’ পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদী এই পুরস্কার সেইসব ভারতীয়কে উৎসর্গ করেন, যাঁরা স্বচ্ছ ভারত অভিযানকে গণআন্দোলনের রূপ দিয়েছেন এবং এই অভিযানকে নিজেদের জীবনের অঙ্গ করে তুলেছেন।

৫. ২০২১ সালে কেমব্রিজ এনার্জি রিসার্চ অ্যাসোসিয়েটস বা সিইআরএ প্রধানমন্ত্রী মোদীকে আন্তর্জাতিক শক্তি ও পরিবেশ নেতৃত্ব পুরস্কার প্রদান করেছে। আন্তর্জাতিক স্তরে শক্তি ও পরিবেশের বিষয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা রূপায়ণে নেতৃত্বের অঙ্গীকারকে স্বীকৃতি দিতে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।.