স্মারক মুদ্রা ও ডাকটিকিট প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী
“নতুন সংসদ ভবন ১৪০ কোটি ভারতবাসীর আকাঙ্খা ও স্বপ্নের প্রতিফলন”
“এটি আমাদের গণতন্ত্রের মন্দির, যেখান থেকে সারা বিশ্বকে ভারতের সংকল্পগুলির বার্তা দেওয়া হবে”
“ভারত যখন এগোবে, সারা বিশ্বও তখন এগিয়ে চলবে”
“পবিত্র সেঙ্গলের মর্যাদা পুনরুদ্ধার করার সৌভাগ্য আমাদের হয়েছে। সদনের কাজকর্ম চলার সময় এই সেঙ্গল আমাদের অনুপ্রাণিত করবে”
“আমাদের গণতন্ত্রই আমাদের অনুপ্রেরণা, আমাদের সংবিধান আমাদের সংকল্প নিতে সাহায্য করে”
“অমৃতকালে আমাদের ঐতিহ্যকে রক্ষা করে উন্নয়নের নতুন জোয়ার সঞ্চার করতে হবে”
“আজকের ভারত দাসত্বের মানসিকতা থেকে বেরিয়ে এসেছে এবং প্রাচীন যুগের শিল্পকলাকে সমাদর করছে। এই নতুন সংসদ ভবন সেই প্রয়াসের একটি আদর্শ উদাহরণ”
“এই ভবনের প্রতিটি উপাদানে আমরা এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারতের ছোঁয়া পাই”
“এই প্রথম নতুন সংসদ ভবনে শ্রমিকদের অবদানের কথা চিরস্মরণীয় করে রাখা হবে”
“নতুন সংসদ ভবনের প্রতিটি ইঁট, প্রতিটি দেওয়াল, প্রতিটি উপাদান দরিদ্র মানুষদের কল্যাণে নিয়োজিত হবে”
“১৪০ কোটি ভারতবাসীর সংকল্পের ফল নতুন এই সংসদ ভবন”

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ নতুন সংসদ ভবন জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেছেন। এর আগে তিনি নতুন সংসদ ভবনের মাথায় পূর্ব – পশ্চিম মুখে নন্দী সহ সেঙ্গলকে প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি প্রদীপ জ্বালিয়ে সেঙ্গলে পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন করেছেন।

এই উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রত্যেক রাষ্ট্রের ইতিহাসে চিরস্মরণীয় কিছু মুহুর্ত থাকে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে কিছু দিন চিরভাস্বর হয়ে থাকে। ২০২৩-এর ২৮শে মেও এরকম একটি দিন। “ভারতের জনসাধারণ নিজেদেরকেই অমৃত মহোৎসবের উপহার দিলেন।” প্রধানমন্ত্রী এই গৌরবোজ্জ্বল মুহুর্তে সকলকে অভিনন্দন জানান।   

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই ভবন শুধুমাত্র একটি বাড়িই নয়, এটি হল ১৪০ কোটি ভারতবাসীর আকাঙ্খা ও স্বপ্নের প্রতিফলন। “এটি আমাদের গণতন্ত্রের মন্দির, যেখান থেকে সারা বিশ্বকে ভারতের সংকল্পের বার্তা দেওয়া হবে। এই নতুন সংসদ ভবন বাস্তবোচিত পরিকল্পনা, বিভিন্ন নীতির রূপায়ণ, সিদ্ধান্ত কার্যকর করার ইচ্ছাশক্তি  এবং সিদ্ধান্তকে বাস্তবায়নের মধ্যে মেলবন্ধন ঘটাবে।” আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামীদের স্বপ্ন এর মাধ্যমে পূরণ হবে। আত্মনির্ভর ভারতের সূর্যোদয় এবং বিকশিত ভারতের বাস্তবায়ন এই ভবন প্রত্যক্ষ করবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, নতুন এই ভবন প্রাচীন ও আধুনিক ভাবধারার সহাবস্থানের উদাহরণ হয়ে উঠবে।

শ্রী মোদী বলেন, নতুন ভারতকে নতুন লক্ষ্য অর্জনের জন্য নতুন নতুন পন্থা – পদ্ধতি উদ্ভাবন করতে হবে। “নতুন পথের জন্য নতুন মডেল গড়ে তুলতে হবে। নতুন শক্তি, উৎসাহ, উদ্দীপনা, ভাবনা এবং যাত্রার সূচনার মধ্য দিয়ে নতুন পথের দিশা, সংকল্প এবং আস্থা তৈরি হবে।” আজ সারা বিশ্ব ভারতের সংকল্প, তার নাগরিকদের ক্ষমতা, মানব শক্তিকে সম্মান করে। “ভারত যখন এগোবে, সারা বিশ্বও তখন এগিয়ে চলবে।” নতুন এই সংসদ ভবন ভারতের উন্নয়ন যাত্রার মাধ্যমে বিশ্বের উন্নয়নকে নিশ্চিত করবে।

প্রধানমন্ত্রী পবিত্র সেঙ্গল স্থাপনের প্রসঙ্গ উত্থাপন করে বলেন, চোল সাম্রাজ্যে সেঙ্গল দেশের প্রতি কর্তব্য পালনের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হত। রাজাজী এবং আদীনমের পরামর্শক্রমে এই সেঙ্গল ক্ষমতা হস্তান্তরের পবিত্র প্রতীক হয়ে ওঠে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত আদীনম সাধুদের প্রধানমন্ত্রী প্রণাম জানান। “পবিত্র সেঙ্গলের মর্যাদা পুনরুদ্ধার করার সৌভাগ্য আমাদের হয়েছে। সদনের কাজকর্ম চলার সময় এই সেঙ্গল আমাদের অনুপ্রাণিত করবে।”

শ্রী মোদী বলেন, “ভারত শুধুমাত্র একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রই নয়, এ দেশ হল গণতন্ত্রের জননী।” বিশ্বের গণতন্ত্রের মূল ভিত হল রাষ্ট্র। ভারতের গণতন্ত্র শুধু একটি ব্যবস্থাপনাই নয়, এটি হল একটি সংস্কৃতি, ভাবনা এবং ঐতিহ্য। বেদের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলির নীতি সম্পর্কে প্রয়োজনীয় শিক্ষা আমরা সেখান থেকে পাই। মহাভারতেও বৈশালী নামে একটি প্রজাতন্ত্রের উল্লেখ রয়েছে। “ভগবান বাসবেশ্বরের অনুভব মন্টপে আমরা গর্ব অনুভব করি।” তামিলনাড়ুতে ৯০০ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দের একটি শিলালেখ পাওয়া গেছে। আজকের দিনে সকলেই তার বিষয়ে বিষ্ময় প্রকাশ করে। “আমাদের গণতন্ত্রই আমাদের অনুপ্রেরণা, আমাদের সংবিধান আমাদের সংকল্প নিতে সাহায্য করে।” ভারতের সংসদের জন্য এটি একটি বড় সংকল্প। প্রধানমন্ত্রী এক শ্লোকের উল্লেখ করে বলেন, যাঁরা আগে অগ্রসর হন না, তাদের ভাগ্য সেখানেই থেমে যায়। আর যাঁরা সামনের দিকে এগিয়ে চলেন, তাদের উন্নতি বজায় থাকে।    

শ্রী মোদী বলেন, দীর্ঘদিন ঔপনিবেশিক শাসনে থাকার ফলে ভারত অনেক কিছু হারিয়েছে। পরবর্তীতে ভারত তার যাত্রার সূচনা করেছে এবং অমৃতকালে এসে পৌঁছেছে। “অমৃতকালে আমাদের ঐতিহ্যকে রক্ষা করে উন্নয়নের নতুন জোয়ার সঞ্চার করতে হবে। এই সময়কাল দেশকে নতুন দিশা দেখাবে। অসংখ্য উচ্চাকাঙ্খা পূরণ করবে।” গণতন্ত্রের নতুন জীবনীশক্তির চাহিদার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সংসদ হল গণতন্ত্রের কর্মক্ষেত্র। তাই সংসদ ভবন নতুন ও আধুনিক হওয়া প্রয়োজন।

ভারতের সমৃদ্ধি ও স্থাপত্যের স্বর্ণযুগের কথা উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, দীর্ঘ দিন ধরে পরাধীন থাকায় আমরা এই গৌরব হারিয়েছি। একবিংশ শতাব্দীর ভারত, আস্থায় পরিপূর্ণ। “আজকের ভারত দাসত্বের মানসিকতা থেকে বেরিয়ে এসেছে এবং প্রাচীন যুগের শিল্পকলাকে সমাদর করছে। এই নতুন সংসদ ভবন সেই প্রয়াসের একটি আদর্শ উদাহরণ। এই ভবনে ঐতিহ্য, স্থাপত্য, কলা, দক্ষতা এবং সংস্কৃতির পাশাপাশি সংবিধানও রয়েছে।” লোকসভার অভ্যন্তর জাতীয় পাখি ময়ূরের ভাবনায় এবং রাজ্যসভার অভ্যন্তর জাতীয় ফুল পদ্মের ভাবনায় সজ্জিত। সংসদ ভবন চত্বরে জাতীয় বৃক্ষ বটগাছ রয়েছে। নতুন এই ভবন নির্মাণে দেশের বিভিন্ন অংশের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে। রাজস্থান থেকে গ্রানাইট পাথর, মহারাষ্ট্রের কাঠ এবং ভাদোই শিল্পীদের কার্পেট রয়েছে এখানে। “এই ভবনের প্রতিটি উপাদানে আমরা এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারতের ছোঁয়া পাই।”  

পুরোনো সংসদ ভবনে সাংসদদের কাজ করার নানা অসুবিধার কথা প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে তুলে ধরেন। পুরোনো ভবনে প্রযুক্তির ব্যবহারের সমস্যা দেখা দিত। এছাড়াও স্থান সঙ্কুলান ছিল আরেকটি বড় সমস্যা। নতুন একটি সংসদ ভবন গড়ে তোলার বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আলাপ – আলোচনা চলেছে। নতুন ভবন গড়ে তোলার এটিই আদর্শ সময়। নতুন এই ভবনে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের সুযোগ যেমন থাকবে, পাশাপাশি হলগুলিতে প্রচুর সূর্যের আলো প্রবেশ করবে।

নতুন সংসদ ভবন নির্মাণে যে সব শ্রমিক কাজ করেছেন,তাঁদের সঙ্গে তাঁর আলাপচারিতার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, এই ভবন নির্মাণে ৬০,০০০ শ্রমিক কাজ করেছেন। তাদের অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ একটি গ্যালারী তৈরি করা হয়েছে। “এই প্রথম নতুন সংসদ ভবনে শ্রমিকের অবদানের কথা চিরস্মরণীয় করে রাখা হবে।”

প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত ৫ বছরে পুর্ননির্মাণ এবং গরীব কল্যাণের জন্য অনেক কাজ করা হয়েছে। নতুন সংসদ ভবনে উদ্বোধনের এই মুহুর্তে গত ৯ বছরে দরিদ্রদের জন্য ৪ কোটি গৃহ, ১১ কোটি শৌচালয় নির্মাণ সহ বিভিন্ন গ্রামের সঙ্গে সংযোগরক্ষাকারী ৪ লক্ষ কিলোমিটার রাস্তা তৈরির কথা তিনি স্মরণ করেন। ৫০,০০০ অমৃত সরোবর এবং ৩০,০০০ –এর বেশি নতুন পঞ্চায়েত ভবন তৈরি করতে পেরে তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। “পঞ্চায়েত ভবন থেকে সংসদ ভবন নির্মাণের সিদ্ধান্তের অনুপ্রেরণা আমরা রাষ্ট্র এবং তার জনসাধারণের কল্যাণের ভাবনা থেকে পাই।”

স্বাধীনতা দিবসে দিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে জাতির উদ্দেশে ভাষণের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইতিহাস অনুযায়ী যে কোনো দেশের মানুষের মধ্যে চেতনা জাগ্রত হবার একটি সময় আসে। ভারতের স্বাধীনতার ২৫ বছর আগে এরকমই এক সময় এসেছিল। গান্ধীজির অসহযোগ আন্দোলন সারা দেশের মানুষের মধ্যে এক উন্মাদনার সৃষ্টি করে। “গান্ধীজি স্বরাজের সংকল্প নিয়ে প্রত্যেক দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ করেন। সেই সময়ে প্রতিটি ভারতবাসী স্বাধীনতার জন্য় লড়াই করেছেন।” ফলস্বরূপ ১৯৪৭ সালে দেশ স্বাধীন হয়। স্বাধীন ভারতে স্বাধীনতার অমৃতকালকে এক ঐতিহাসিক সময় বলে তুলনা করা যায়। অমৃতকালের এই সময়ে ভারত তার স্বাধীনতার ১০০ বছর পূর্ণ করবে। দেশকে এই সময়ে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করতে হলে প্রত্যেক ভারতবাসীকে এই প্রক্রিয়ায় সামিল হতে হবে। “ভারতবাসীর আস্থা শুধু দেশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ যে থাকে না, ইতিহাস তার স্বাক্ষী।” ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম সেই সময়ে বিশ্বের বহু দেশে নতুন এক ভাবনাকে সঞ্চারিত করেছিল। “ভারতের মতো একটি বৈচিত্রপূর্ণ দেশ, যে দেশে বহু মানুষের বাস, সেই দেশ যখন বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে এগিয়ে যেতে পারে, তখন তা পৃথিবীর অনেক দেশের কাছে অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে ওঠে। আগামী দিনে ভারতের প্রতিটি ক্ষেত্রে সাফল্য বিশ্বের নানা প্রান্তের বিভিন্ন দেশের জন্যও সাফল্যের কারণ হয়ে দাঁড়াবে।” উন্নত রাষ্ট্রের যে সংকল্প ভারত নিয়েছে, সেই  সংকল্প বহু দেশের শক্তির কারণ হয়ে উঠবে।  

নতুন সংসদ ভবন বিকশিত ভারত গড়তে সকলকে অনুপ্রাণিত করবে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেশের সাফল্য অর্জনে শক্তি যোগাবে। “আমরা দেশ প্রথম – এই ভাবনায় এগিয়ে  যাবো আমরা। সবার উপরে আমরা কর্তব্য পালনকে অগ্রাধিকার দেবো। আমরা অবিরত নিজেদের উন্নত করার মধ্য দিয়ে এক উদাহরণ সৃষ্টি করবো। আমরা নিজেদের পথ, নিজেরাই গড়ে তুলবো।”

শ্রী মোদী বলেন, বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রকে এই সংসদ ভবন নতুন শক্তি জোগাবে। আমাদের শ্রমজীবী বন্ধুরা এক সুন্দর সংসদ তৈরি করেছেন। তাঁদের পরিশ্রমকে মর্যাদা দেবার দায়িত্ব আমাদের সাংসদদের। সংসদের গুরুত্বের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৪০ কোটি ভারতবাসীর সংকল্পের ফল নতুন এই সংসদ ভবন। তিনি আশা করেন, এখানে যে সিদ্ধান্তগুলি নেওয়া হবে, সেগুলি আগামী দিনে গুরুত্বসহকারে বিবেচিত হবে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে শক্তিশালী করবে। এই সংসদ থেকে যে সিদ্ধান্তগুলি নেওয়া হবে, তা দরিদ্র, দলিত, পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায়, আদিবাসী, ভিন্নভাবে সক্ষম সহ সমাজের বঞ্চিত প্রতিটি পরিবারের সদস্যদের ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবে। “নতুন সংসদ ভবনের প্রতিটি ইঁট, প্রতিটি দেওয়াল, প্রতিটি উপাদান দরিদ্র মানুষদের কল্যাণে নিয়োজিত হবে।” আগামী ২৫ বছরে এই সংসদ ভবন থেকে যে নতুন আইনগুলি পাশ হবে, সেগুলি ভারতকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হতে সাহায্য করবে, দেশের দারিদ্র দূরীকরণে সহায়ক হবে এবং মহিলা ও যুবসম্প্রদায়ের কাছে নতুন নতুন সুযোগ নিয়ে আসবে।

প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণের শেষে আশা প্রকাশ করেন, এক নতুন, সমৃদ্ধ, উন্নত এবং শক্তিশালী ভারত গড়ার ভিত্তি হয়ে উঠবে সংসদের এই নতুন ভবন। “সেই ভারত গড়ে উঠবে, যে দেশ নীতি, ন্যায় বিচার, সততা, মর্যাদা এবং কর্তব্যের পথ অনুসরণ করে আরো শক্তিশালী হবে।”

লোকসভার অধ্যক্ষ শ্রী ওম বিড়লা এবং রাজ্যসভার ডেপুটি চেয়ারম্যান শ্রী হরিবংশ নারায়ণ সিং সহ অন্যান্যরা এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

 

সম্পূর্ণ ভাষণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
First as CM, Now as PM, How Narendra Modi Has Empowered Indians With Jan Bhagidari For 23 Years

Media Coverage

First as CM, Now as PM, How Narendra Modi Has Empowered Indians With Jan Bhagidari For 23 Years
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
PM Modi greets on occasion of Air Force Day
October 08, 2024

The Prime Minister, Shri Narendra Modi has conveyed his greetings to India’s brave air warriors on occasion of Air Force Day.

The Prime Minister posted on X:

“Air Force Day greetings to our brave air warriors. Our Air Force is admired for their courage and professionalism. Their role in protecting our nation is extremely commendable.”