Terrorist activities are no longer proxy war but well thought out strategy, so the response will also be in a similar way: PM
We believe in ‘Vasudhaiva Kutumbakam’, we don’t want enemity with anyone, we want to progress so that we can also contribute to global well being: PM
India must be developed nation by 2047,no compromise, we will celebrate 100 years of independence in such a way that whole world will acclaim ‘Viksit Bharat’: PM
Urban areas are our growth centres, we will have to make urban bodies growth centres of economy: PM
Today we have around two lakh Start-Ups ,most of them are in Tier2-Tier 3 cities and being led by our daughters: PM
Our country has immense potential to bring about a big change, Operation sindoor is now responsibility of 140 crore citizens: PM
We should be proud of our brand “Made in India”: PM

গুজরাটের গান্ধীনগরে আজ গুজরাট নগর বিকাশ আখ্যানের ২০ বছর উপলক্ষে আয়োজিত সমারোহে ভাষণ দিলেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। ওই মঞ্চ থেকে তিনি নগর বিকাশ বর্ষ ২০২৫-এর সূচনা করেন – যা নগর বিকাশ বর্ষ ২০০৫-এর ২০ বছর পূর্তির বার্তা দেয়। সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত ২ দিনে ভদোদরা, দাহোদ, ভুজ, আমেদাবাদ এবং গান্ধীনগর সফরে তিনি অপারেশন সিঁদুরের সাফল্য এবং দেশপ্রেমের উদযাপন প্রত্যক্ষ করেছেন। তিনি বলেন, এই চেতনা শুধুমাত্র গুজরাটেই সীমাবদ্ধ নেই, ছড়িয়ে পড়েছে সারা দেশে। 

১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা ও দেশ ভাগের ঠিক পরেই প্রথম জঙ্গি হামলার বিষয়টি উল্লেখ করেন তিনি। ভারতকে কার্যত তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছিল সেই সময়। একটি ভাগে পাকিস্তান জঙ্গিদের প্রশয় দিয়ে গেছে ধরাবাহিকভাবে। এই প্রসঙ্গে তিনি সর্দার প্যাটেলের সেই দৃষ্টিভঙ্গীর উল্লেখ করেন – যা বার্তা দেয় যে পাক - অধিকৃত কাশ্মীর পুনরুদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত ভারতীয় সেনার থামা উচিত নয়। কিন্তু প্যাটেলের পরামর্শ তখন শোনা হয়নি। ৭৫ বছর ধরে সন্ত্রাসবাদের ধারা অব্যাহত থেকেছে। তারই ফল পহেলগামের ঘটনা। কূটনৈতিক নানা ফন্দিফিকির চালিয়ে যাওয়া সত্বেও পাকিস্তান ভারতের সামরিক শক্তির মুখোমুখি হয়েছে বারবার। পাকিস্তানকে সম্পূর্ণ ভাবে পর্যুদস্ত করে ভারত স্পষ্ট বুঝিয়ে দিয়েছে যে সরাসরির যুদ্ধে জিততে পারবে না ইসলামাবাদ। সেকথা বুঝেই প্রতিবেশী দেশ ছায়াযুদ্ধে নেমেছে। সাধারণ মানুষকে, এমনকি নিরীহ তীর্থযাত্রীদেরও হত্যা করতে জঙ্গিদের প্রশিক্ষণ দিয়ে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে ভারতে। 

 

বসুধৈব কুটুম্বকম-এর ধারণা ভারতের সাংস্কৃতিক মূল্যবোধে প্রোথিত এবং এই দেশ সমগ্র বিশ্বকে বরাবর একটি পরিবার হিসেবে দেখে বলে প্রধানমন্ত্রী ফের উল্লেখ করেন। শান্তির পথে থাকলেও চ্যালেঞ্জের মোকাবিলায় জোরালো জবাব দেওয়ার প্রয়োজন রয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রী মনে করিয়ে দেন। ৬ মে ঘটনার পর পরিস্থিতি এখন পাল্টে যাচ্ছে বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, এখন পাকিস্তানের নেতিবাচক এইসব কাজকর্মকে ছায়াযুদ্ধ বলা ভুল হবে। তবে, ২২ মিনিটের মধ্যে জঙ্গিদের ৯টি ঘাঁটি গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে এবং ক্যামেরায় বিষয়টি ধরা আছে। এই নিয়ে প্রশ্নের অবকাশ নেই। পাকিস্তান এখন সুচতুর কৌশলে এগোচ্ছে – এটা স্পষ্ট। ৬ মে-র প্রত্যাঘাতের পর পাকিস্তানে জঙ্গিদের শেষকৃত্য যেভাবে সম্পন্ন হয়েছে এবং সেখানে পাকিস্তানি সেনা আধিকারিকরা যেভাবে উপস্থিত থেকেছেন, তাতে এটা স্পষ্ট ইসলামাবাদ একটি সুনির্দিষ্ট যুদ্ধ পরিকল্পনা ফেঁদেছে। এরও যথাযোগ্য জবাব দেওয়া হবে। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত বিকাশ এবং কল্যাণের পথে হেঁটেছে বরাবর। সঙ্কটের সময় সকলের দিকে বাড়িয়ে দিয়েছে সাহায্যের হাত। এই সব সত্বেও এই দেশকে প্রায়ই হামলার শিকার হতে হয়েছে। দশকের পর দশক ধরে এই দেশ বঞ্চিত হয়েছে। সিন্ধু জলচুক্তি স্থগিত রাখার প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জম্মু ও কাশ্মীরের জলসম্পদ ব্যবস্থাপনা দীর্ঘদিন অবহেলার শিকার হয়েছে। বাঁধ তৈরি হয়েছে, কিন্তু তার উপযুক্ত রক্ষণাবেক্ষণ হয়নি। ৬০ বছর ধরে জলাধারগুলির পলি খননের কাজ বকেয়া থেকেছে। জল সঞ্চয়ের ক্ষমতাও কমে গেছে ভীষণ ভাবে। জলের প্রাপ্য অধিকার ভারতবাসীকেই পেতেই হবে বলে প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট জানিয়ে দেন। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বৈরিতা নয়, ভারত শান্তি ও সমৃদ্ধি চায়। ২০১৪-র ২৬ মে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাঁর প্রথমবার দায়িত্ব গ্রহণের কথা উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময় অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের বহরে ভারত ছিল বিশ্বের একাদশ স্থানে। এর মধ্যে এসেছে বহু বাধা, কোভিড-১৯-এর মত বিপর্যয়, প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে বিরোধ এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ। তা সত্বেও অর্থনীতি হিসেবে ১১ থেকে উঠে ৪ নম্বরে এসে পৌঁছেছে ভারত। ছোটবেলা থেকেই গুজরাটে থাকার সময় এবং পরবর্তীতে বিভিন্ন দায়িত্ব পালনের সুবাদে তিনি দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করার শিক্ষা পেয়েছেন বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন। 

 

নগর উন্নয়নের ক্ষেত্রে গুজরাট সরকারের দায়বদ্ধতার কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। বিগত ২০ বছরের অভিজ্ঞতা এই রাজ্যকে এক্ষেত্রে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে প্রধানমন্ত্রী প্রত্যয়ী। 

ভারতের বিকাশ যাত্রা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এদেশের ২৫ থেকে ৩০ কোটি মানুষ স্বাধীনতার জন্য লড়াই না করলে ১৯৪৭-এ বিদেশী শাসকের হাত থেকে মুক্তি সম্ভব হতো না। ১৪০ কোটি ভারতবাসী অবশ্যই আগামী ২৫ বছরে উন্নত ভারত গঠনে সক্ষম হবেন। 

 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৬ মে শুরু হওয়া অপারেশন সিঁদুর তার প্রাথমিক গন্ডি পেরিয়ে ক্রমে জাতীয় প্রগতির প্রতীক হয়ে উঠবে। চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ থেকে পরবর্তীকালে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে ওঠার স্বপ্ন পূরণে ভারতবাসীর প্রত্যয় মূল শক্তি বলে তিনি মনে করিয়ে দেন। বিদেশী পণ্যের ওপর নির্ভরশীলতা কমানোর পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এপ্রসঙ্গে তিনি সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচির কথা তুলে ধরেন। ভারতে তৈরি পণ্যের ব্যবহারে দেশবাসীকে আরও উদ্যোগী হতে বলেন তিনি। দেশের অর্থনীতিকে আরও জোরদার করা এবং বিশ্বের মঞ্চে ভারতকে সম্মানের আসনে অধিষ্ঠিত করা প্রতিটি ভারতীয় নাগরিকের লক্ষ্য হওয়া উচিত বলে মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। 

 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত বিকাশ এবং কল্যাণের পথে হেঁটেছে বরাবর। সঙ্কটের সময় সকলের দিকে বাড়িয়ে দিয়েছে সাহায্যের হাত। এই সব সত্বেও এই দেশকে প্রায়ই হামলার শিকার হতে হয়েছে। দশকের পর দশক ধরে এই দেশ বঞ্চিত হয়েছে। সিন্ধু জলচুক্তি স্থগিত রাখার প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জম্মু ও কাশ্মীরের জলসম্পদ ব্যবস্থাপনা দীর্ঘদিন অবহেলার শিকার হয়েছে। বাঁধ তৈরি হয়েছে, কিন্তু তার উপযুক্ত রক্ষণাবেক্ষণ হয়নি। ৬০ বছর ধরে জলাধারগুলির পলি খননের কাজ বকেয়া থেকেছে। জল সঞ্চয়ের ক্ষমতাও কমে গেছে ভীষণ ভাবে। জলের প্রাপ্য অধিকার ভারতবাসীকেই পেতেই হবে বলে প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট জানিয়ে দেন। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বৈরিতা নয়, ভারত শান্তি ও সমৃদ্ধি চায়। ২০১৪-র ২৬ মে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাঁর প্রথমবার দায়িত্ব গ্রহণের কথা উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময় অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের বহরে ভারত ছিল বিশ্বের একাদশ স্থানে। এর মধ্যে এসেছে বহু বাধা, কোভিড-১৯-এর মত বিপর্যয়, প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে বিরোধ এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ। তা সত্বেও অর্থনীতি হিসেবে ১১ থেকে উঠে ৪ নম্বরে এসে পৌঁছেছে ভারত। ছোটবেলা থেকেই গুজরাটে থাকার সময় এবং পরবর্তীতে বিভিন্ন দায়িত্ব পালনের সুবাদে তিনি দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করার শিক্ষা পেয়েছেন বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন। 

 

নগর উন্নয়নের ক্ষেত্রে গুজরাট সরকারের দায়বদ্ধতার কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। বিগত ২০ বছরের অভিজ্ঞতা এই রাজ্যকে এক্ষেত্রে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে প্রধানমন্ত্রী প্রত্যয়ী। 

ভারতের বিকাশ যাত্রা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এদেশের ২৫ থেকে ৩০ কোটি মানুষ স্বাধীনতার জন্য লড়াই না করলে ১৯৪৭-এ বিদেশী শাসকের হাত থেকে মুক্তি সম্ভব হতো না। ১৪০ কোটি ভারতবাসী অবশ্যই আগামী ২৫ বছরে উন্নত ভারত গঠনে সক্ষম হবেন। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৬ মে শুরু হওয়া অপারেশন সিঁদুর তার প্রাথমিক গন্ডি পেরিয়ে ক্রমে জাতীয় প্রগতির প্রতীক হয়ে উঠবে। চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ থেকে পরবর্তীকালে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে ওঠার স্বপ্ন পূরণে ভারতবাসীর প্রত্যয় মূল শক্তি বলে তিনি মনে করিয়ে দেন। বিদেশী পণ্যের ওপর নির্ভরশীলতা কমানোর পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এপ্রসঙ্গে তিনি সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচির কথা তুলে ধরেন। ভারতে তৈরি পণ্যের ব্যবহারে দেশবাসীকে আরও উদ্যোগী হতে বলেন তিনি। দেশের অর্থনীতিকে আরও জোরদার করা এবং বিশ্বের মঞ্চে ভারতকে সম্মানের আসনে অধিষ্ঠিত করা প্রতিটি ভারতীয় নাগরিকের লক্ষ্য হওয়া উচিত বলে মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। 

 

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গুজরাটের রাজ্যপাল শ্রী আচার্য দেবব্রত, মুখ্যমন্ত্রী শ্রী ভূপেন্দ্রভাই প্যাটেল, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী মনোহরলাল এবং শ্রী সি আর পাতিল প্রমুখ। 

 

সম্পূর্ণ ভাষণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

Explore More
প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী

জনপ্রিয় ভাষণ

প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী
Most NE districts now ‘front runners’ in development goals: Niti report

Media Coverage

Most NE districts now ‘front runners’ in development goals: Niti report
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান প্রধানমন্ত্রী মোদীকে প্রদান করা হয়েছে
July 09, 2025

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মানে ভূষিত করেছে একাধিক দেশ। এই স্বীকৃতিগুলি প্রধানমন্ত্রী মোদীর নেতৃত্ব এবং দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন যা বিশ্ব মঞ্চে ভারতের উত্থানকে মজবুত করেছে। এটি বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলির সঙ্গে ভারতের ক্রমবর্ধমান সম্পর্ককেও প্রতিফলিত করে।

 আসুন, গত সাত বছরে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে প্রদান করা পুরস্কারগুলি দেখে নেওয়া যাক।

দেশের প্রদান করা পুরস্কারগুলি:

১. ২০১৬ সালের এপ্রিলে সৌদি আরব সফরকালে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে সে দেশের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান - কিং আব্দুল আজিজ সাশ-এ ভূষিত করা হয়েছে। প্রিন্স সালমান বিন আবদুল আজিজ প্রধানমন্ত্রীকে এই পুরস্কার প্রদান করেন।

২. একই বছর, প্রধানমন্ত্রী মোদীকে আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান - আমির আমানউল্লাহ খান পুরস্কার প্রদান করা হয়েছিল।

৩. ২০১৮ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যখন ফিলিস্তিনে ঐতিহাসিক সফর করেন, তখন তাঁকে গ্র্যান্ড কলার অব দ্য স্টেট অব প্যালেস্তাইন পুরস্কার প্রদান করা দেওয়া হয়। এটি বিদেশী বিশিষ্ট ব্যক্তিদের দেওয়া ফিলিস্তিনের সর্বোচ্চ সম্মান।

৪. ২০১৯ সালে প্রধানমন্ত্রীকে অর্ডার অব জায়েদ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। এটি সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা।

৫. ২০১৯ সালে রাশিয়া প্রধানমন্ত্রী মোদীকে তাদের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মানে ভূষিত করেছে - অর্ডার অব সেন্ট অ্যান্ড্রু। 

৬. ২০১৯ সালে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে বিদেশী বিশিষ্ট ব্যক্তিদের দেওয়া মালদ্বীপের সর্বোচ্চ সম্মান - অর্ডার অফ দ্য ডিসটিনগুইশড রুল অফ নিশান ইজ্জুদ্দিন প্রদান করা হয়েছে।

৭. ২০১৯ সালে বাহরিন সরকারের তরফে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে কিং হামাদ অর্ডার অব দ্য রেনিয়াস্য়ান্স সম্মানে ভূষিত করা হয়।

৮. ২০২০ সালে মার্কিন সরকার প্রধানমন্ত্রী মোদীকে লিজিয়ন অব মেরিট সম্মানে ভূষিত করেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সশস্ত্র বাহিনীর দেওয়া পুরস্কার যা ব্যতিক্রমী মেধাবী আচরণের জন্য এই পুরস্কার দেওয়া হয়।

৯. ২০২১ সালের ডিসেম্বরে ভুটান প্রধানমন্ত্রী মোদীকে সে দেশের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান - অর্ডার অফ দ্য ড্রুক গ্যালপোতে ভূষিত করেছে।

সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান ছাড়াও, বিশ্বজুড়ে মর্যাদাপূর্ণ সংস্থাগুলি প্রধানমন্ত্রী মোদীকে বেশ কয়েকটি পুরস্কার প্রদান করেছে।

১. সিওল শান্তি পুরস্কার: মানবজাতির সম্প্রীতি, জাতি এবং বিশ্বের মধ্যে পুনর্মিলন বিষয়ে সিউল পিস প্রাইজ কালচারাল ফাউন্ডেশন এই পুরস্কার প্রদান করে। ২০১৮ সালে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে এই পুরস্কারে ভূষিত করে হয়েছিল।

২. রাষ্ট্রসঙ্ঘের চ্যাম্পিয়ন্স অফ দ্য আর্থ অ্যাওয়ার্ড: এটি রাষ্ট্রসঙ্ঘের সর্বোচ্চ পরিবেশগত সম্মান। পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে সাহসী ভূমিকার জন্য ২০১৮ সালে রাষ্ট্রসঙ্ঘ প্রধানমন্ত্রী মোদীকে এই পুরস্কারে ভূষিত করেছে।

৩. ২০১৯ সালে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে প্রথম ফিলিপ কোটলার প্রেসিডেনশিয়াল পুরস্কার প্রদান করেছে। প্রতি বছর রাষ্ট্রের একজন নেতাকে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। পুরস্কারের শংসাপত্রে বলা হয়েছে, দেশকে অসাধারণ নেতৃত্বদানের জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদীকে এই পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত করা হল।

৪. ২০১৯ সালে বিল ও মিলিন্ডা গেটস্‌ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে স্বচ্ছ ভারত অভিযানের স্বীকৃতি-স্বরূপ ‘গ্লোবাল গোলকিপার’ পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদী এই পুরস্কার সেইসব ভারতীয়কে উৎসর্গ করেন, যাঁরা স্বচ্ছ ভারত অভিযানকে গণআন্দোলনের রূপ দিয়েছেন এবং এই অভিযানকে নিজেদের জীবনের অঙ্গ করে তুলেছেন।

৫. ২০২১ সালে কেমব্রিজ এনার্জি রিসার্চ অ্যাসোসিয়েটস বা সিইআরএ প্রধানমন্ত্রী মোদীকে আন্তর্জাতিক শক্তি ও পরিবেশ নেতৃত্ব পুরস্কার প্রদান করেছে। আন্তর্জাতিক স্তরে শক্তি ও পরিবেশের বিষয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা রূপায়ণে নেতৃত্বের অঙ্গীকারকে স্বীকৃতি দিতে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।.