National Education Policy will give a new direction to 21st century India: PM Modi
Energetic youth are the engines of development of a country; Their development should begin from their childhood. NEP-2020 lays a lot of emphasis on this: PM
It is necessary to develop a greater learning spirit, scientific and logical thinking, mathematical thinking and scientific temperament among youngsters: PM

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ২০২০-র জাতীয় শিক্ষানীতির জন্য 'একবিংশ শতাব্দীতে বিদ্যালয় শিক্ষা' শীর্ষক আলোচনাসভায় বক্তব্য রেখেছেন। 
 
এই আলোচনাসভায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, জাতীয় শিক্ষানীতি একবিংশ শতাব্দীতে ভারতকে নতুন দিশা দেখাবে এবং আমরা আমাদের দেশের উন্নত ভবিষ্যৎ গড়ার জন্য প্রয়োজনীয় ভিত তৈরির ক্ষেত্রে অংশীদার হতে চলেছি। তিনি বলেছেন, বিগত তিন দশক ধরে আমাদের জীবনে এমন কোনও বিষয় ছিল না, যেগুলি আগের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে চলত। অথচ, আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা এখনও সেই পুরনো নিয়ম অনুযায়ীই চলছিল।
 
শ্রী মোদী  বলেছেন, নতুন ২০২০-র জাতীয় শিক্ষানীতি তাই নতুন ভারত গড়ার জন্য নতুন আকাঙ্ক্ষা, নতুন সুযোগ এনে দেবে। 
 
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ২০২০-র জাতীয় শিক্ষানীতি হল দেশের প্রতিটি অঞ্চল, সমাজের প্রতিটি স্তর এবং প্রত্যেক ভাষাভাষী মানুষের গত ৩-৪ বছর ধরে কঠোর পরিশ্রমের ফসল। তিনি বলেছেন, এই নীতিকে বাস্তবায়িত করার মধ্য দিয়ে আসল কাজটি এখন শুরু হবে।
 
নতুন জাতীয় শিক্ষানীতি সফলভাবে বাস্তবায়নের জন্য তিনি শিক্ষক-শিক্ষিকাদের একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। 
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এই নীতি ঘোষণা করার পর স্বাভাবিকভাবেই অনেক প্রশ্ন উঠে আসছে এবং এই আলোচনাসভা থেকে সেই সমস্ত বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 
 
জাতীয় শিক্ষানীতি রূপায়ণের জন্য এই আলোচনায় বিভিন্ন স্কুলের অধ্যক্ষ এবং শিক্ষক-শিক্ষিকারা অংশগ্রহণ করায় প্রধানমন্ত্রী সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেন, জাতীয় শিক্ষানীতিকে বাস্তবায়িত করার জন্য এক সপ্তাহের মধ্যে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের শিক্ষক-শিক্ষিকারা ১ লক্ষ ৫০ হাজারেরও বেশি পরামর্শ দিয়েছেন। 
 
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আমাদের দেশের উন্নয়নের চালিকাশক্তিই হল প্রাণশক্তিতে ভরপুর যুব সম্প্রদায়। তাই, তাদের শৈশব থেকে বিকাশের প্রয়োজন। তিনি বলেছেন, শিশুদের শিক্ষাদান পরিবেশের ওপর নির্ভরশীল। একজন ভবিষ্যতে কি হতে চায়, তার ওপর তার ব্যক্তিত্ব নির্ভর করে। শ্রী মোদী বলেছেন, ২০২০-র জাতীয় শিক্ষানীতি এই বিষয়টির ওপরই বেশি জোর দিচ্ছে। 
 
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, প্রাক-বিদ্যালয়ে শিশুরা তাদের অনুভূতি, তাদের দক্ষতাগুলিকে ভালোভাবে বুঝতে পারে। আর, এই কারণে বিদ্যালয়গুলিতে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের এমন পরিবেশ তৈরি করার প্রয়োজন যেখানে শিশুরা আনন্দের সঙ্গে খেলাধূলার মধ্য দিয়ে বিভিন্ন কাজের সাহায্যে নানা বিষয় শিখতে পারবে এবং নতুন নতুন ব্যাপারের সন্ধান পাবে। তিনি বলেছেন, একজন শিশুর বিকাশ যত হবে, তার শেখার ইচ্ছা, বিজ্ঞানমনস্কতা, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে ভাবনা-চিন্তা করা এবং গাণিতিক বিষয়গুলি নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করার আগ্রহ তত  বৃদ্ধি পাবে। 
 
জাতীয় শিক্ষানীতিতে প্রধানমন্ত্রী গুরুত্ব দিয়ে বলেছেন, পুরনো ১০+২ শিক্ষা ব্যবস্থার পরিবর্তে নতুন ৫+৩+৩+৪ ব্যবস্থা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেছেন, এখন শহরের বেসরকারি স্কুলগুলিতেই শুধু প্রাক-স্কুলের মাধ্যমে খেলতে খেলতে শেখার ব্যবস্থা সীমাবদ্ধ থাকবে না, এই শিক্ষানীতির ফলে তখন তা গ্রামাঞ্চলের শিশুদের কাছেও পৌঁছবে।  
 
তিনি মূল শিক্ষার ওপর জোর দিয়ে বলেছেন, নতুন নীতির এটিই সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। জাতীয় শিক্ষানীতিতে সাক্ষরতা ও গণনা-বিদ্যা শেখার ওপর জাতীয় স্তরে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। শিশুরা শেখার জন্য এখন থেকে পড়তে উৎসাহী হবে আর সেই কারণে এটি অত্যন্ত জরুরি, শিশুটিকে পড়তে জানতে হবে। এর ফলে, শেখার থেকে পড়া, পড়ার থেকে পড়া এবং পড়ার থেকে শেখার মাধ্যমে মূল সাক্ষরতা এবং গণনা-বিদ্যা শেখার উদ্দেশ্য সম্পন্ন হবে। 
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, তৃতীয় শ্রেণীতে প্রত্যেক শিশু যাতে এক মিনিটে ৩০-৩৫টি শব্দ পড়তে পারে, তা নিশ্চিত করা হবে। তিনি বলেছেন, এর ফলে ওই শিশুটির যে কোনও বিষয় সম্পর্কে বোঝার ক্ষেত্রে সুবিধা হবে। এটা তখনই সম্ভব হবে যখন  বাস্তব জগত, আমাদের জীবন এবং পারিপার্শ্বিক পরিবেশের সঙ্গে লেখাপড়া যুক্ত থাকবে।  
 
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, শিক্ষা যখন পারিপার্শ্বিক পরিবেশের সঙ্গে যুক্ত হয় তখন একজন ছাত্রের জীবনে এবং সার্বিকভাবে সমাজের ক্ষেত্রে তার প্রভাব পড়ে। এই প্রসঙ্গে তিনি যখন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী সেই সময়ের একটি উদ্যোগের কথা স্মরণ করেন। সব স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের তখন নিজের গ্রামের সবথেকে পুরনো গাছটিকে চিহ্নিত করার দায়িত্ব দেওয়া হয়, তারপর সেই গাছ এবং তাদের গ্রামের ওপর একটি রচনা লিখতে বলা হয়। এই অভিজ্ঞতা অত্যন্ত সফল হয়েছিল। একদিকে ছাত্রছাত্রীরা তাদের পরিবেশ সম্পর্কে তথ্য পেয়েছিল, একইসঙ্গে তাদের গ্রামের বিষয়েও অনেক কিছু জানতে পেরেছিল।
 
প্রধানমন্ত্রী এই ধরনের সহজ এবং উদ্ভাবনমূলক উদ্যোগের ওপর জোর দিয়েছেন।  কোন প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হওয়া, পরীক্ষা করা, অভিজ্ঞতা লাভ করা, প্রকাশ করা এবং শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করা౼এর মাধ্যমে নতুন যুগের শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে উঠবে।     
 
শ্রী মোদী বলেছেন, ছাত্রছাত্রীরা বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে এবং তাদের পছন্দ অনুযায়ী প্রকল্পে যুক্ত হবে। তারপর তারা গঠনমূলক পদ্ধতিতে শিখতে পারবে। ছাত্রছাত্রীদের ঐতিহাসিক স্থানে বেড়াতে নিয়ে যাওয়া উচিৎ। কৃষিকাজ, শিল্প এবং বিভিন্ন উৎসাহ সৃষ্টিকারী জায়গায় তাদের নিয়ে গেলে তারা বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবে। এই জিনিসটি এখন সব স্কুলে হয় না। এর ফলে, অনেক ছাত্রছাত্রী বাস্তবসম্মত জ্ঞান অর্জন করতে পারে না। ছাত্রছাত্রীদের বাস্তব সম্পর্কে ধারণা দিলে তাদের কৌতূহল বৃদ্ধি পাবে এবং তার মধ্য দিয়ে তাদের জ্ঞানও বাড়বে। যদি ছাত্রছাত্রীরা দক্ষ পেশাদারদের দেখে, সেখান থেকে তারা বিভিন্ন বিষয়ের ওপর ধারণা পাবে এবং সেই পেশাগুলিকে সম্মান করতে শিখবে। যদি ছাত্রছাত্রীরা বড় হলে পর সেই শিল্পগুলির সঙ্গে যুক্ত হয় যেগুলির মাধ্যমে তারা নতুন নতুন উদ্ভাবন করতে পারবে, তখন সেই পেশাগুলিরও আরও উন্নতি হবে।  
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, জাতীয় শিক্ষানীতি এমনভাবেই তৈরি করা হয়েছে যাতে সিলেবাসের বোঝা  কম হয় এবং মূল বিষয়গুলির ওপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। সুসংহত এবং বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানার জন্য জাতীয় স্তরে একটি পাঠক্রম পরিকাঠামো তৈরি করা হবে যেখানে ছাত্রছাত্রীরা আনন্দের সঙ্গে বিভিন্ন অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবে। এর জন্য সকলের কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়া হবে আর, আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থায় সেগুলিকে যুক্ত করা হবে। আজকের পৃথিবীর থেকে ভবিষ্যতের পৃথিবী কিন্তু যথেষ্ট আলাদা হবে। 
 
প্রধানমন্ত্রী একবিংশ শতাব্দীর নিরিখে যুগোপযোগী  মনোভাবাপন্ন ছাত্রছাত্রী গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। গভীরভাবে ভাবনা-চিন্তা করা, সৃজনশীলতা, সহযোগিতা, কৌতুহল এবং ভাবের আদান-প্রদান  করা – এগুলি হল একবিংশ শতাব্দীর গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ছাত্রছাত্রীদের শুরু থেকেই বিভিন্ন বিষয় শিখতে হবে, কৃত্রিম মেধা সম্পর্কে বুঝতে হবে, ইন্টারনেটের সঙ্গে যুক্ত হতে হবে, ক্লাউড কম্পিউটিং, ডেটা সায়েন্স এবং রোবোটিক্সের বিষয়ে জানতে হবে। তিনি বলেছেন, আমাদের আগের শিক্ষানীতিটি একটি নির্দিষ্ট গণ্ডীর মধ্যে আবদ্ধ ছিল। কিন্তু বাস্তব জগতে সব বিষয়েরই একটি সঙ্গে আরেকটি কোনও না কোনভাবে জড়িত। অথচ, বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় একটি বিষয় থেকে অন্য বিষয়ে লেখাপড়া করার সুযোগ ছিল না এবং একটি বিষয় থেকে নতুন নতুন সুযোগ তৈরিরও ব্যবস্থা ছিল না। আর, এর ফলে অনেক ছাত্রছাত্রীই স্কুলছুট হয়ে যেত। তাই, জাতীয় শিক্ষানীতি ছাত্রছাত্রীদের তাদের পছন্দ অনুযায়ী বিষয় নির্বাচনের স্বাধীনতা দিয়েছে।  
 
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, জাতীয় শিক্ষানীতি আরও একটি বড় বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দিয়েছে – এখন আর মার্কশিট-ভিত্তিক শিক্ষা থাকবে না। তার জায়গায় আমাদের দেশের শিক্ষা হবে জ্ঞানার্জন-ভিত্তিক। শ্রী মোদী বলেছেন, মার্কশিট এখন মানসিক চাপের একটি কাগজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শিক্ষার ওপর এই চাপটি সরিয়ে দেওয়া জাতীয় শিক্ষানীতির  অন্যতম লক্ষ্য। পরীক্ষা ব্যবস্থা এমন করা হবে যাতে ছাত্রছাত্রীদের ওপর অহেতুক চাপ সৃষ্টি না হয়। ছাত্রছাত্রীদের যাতে শুধুমাত্র একটি পরীক্ষার মাধ্যমেই মূল্যায়ন না করা হয়, সেদিকে নজর দেওয়া হবে। আত্মবিশ্লেষণ, একজনের সঙ্গে আরেকজনের তুলনা সহ বিভিন্ন বিষয়ের ওপর এক্ষেত্রে গুরুত্ব দেওয়া হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, মার্কশিটের পরিবর্তে জাতীয় শিক্ষানীতি একটি সর্বাঙ্গীণ রিপোর্ট কার্ডের প্রস্তাব দিয়েছে যেখানে ছাত্রছাত্রীদের সম্ভাবনা, তাদের ঝোঁক, মেধা এবং দক্ষতাকে বিবেচনা করা হবে। মূল্যায়ন ব্যবস্থার সার্বিক উন্নতির জন্য একটি নতুন জাতীয় স্তরে মূল্যায়ন কেন্দ্র – ‘পরখ' তৈরি করা হবে।   

 

প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, কোন মাধ্যমে লেখাপড়া করা হবে, সেটির প্রয়োজনীয়তা বুঝতে হবে, ভাষাই শিক্ষার  সব জিনিস নয়। কেউ কেউ এই তফাতটা ভুলে যান, আর তাই একটি শিশু যে ভাষার সাহায্যে সহজেই শিখতে পারে, সেই ভাষার মাধ্যমেই তাকে শেখানো প্রয়োজন। এই বিষয়টি মনে রেখে প্রাথমিক স্তরে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো এ দেশেও মাতৃভাষার মাধ্যমে শিক্ষাদানের প্রস্তাব করা হয়েছে। শিশুরা যখন অন্য ভাষায় কোনও কিছু শেখে তারা প্রথমে সেটি তাদের মাতৃভাষায় অনুবাদ করে, তারপর তারা সেটি বুঝতে পারে। এর ফলে, শিশু মনে যথেষ্ট বিভ্রান্তি তৈরি হয় যার ফলে, শিশুর মানসিক চাপ বৃদ্ধি পায়। তাই, যতটা সম্ভব আঞ্চলিক ভাষা, মাতৃভাষায় ন্যূনতম পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া করানোর কথা এই শিক্ষানীতিতে বলা হয়েছে। 
 
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, জাতীয় শিক্ষানীতিতে মাতৃভাষা ছাড়া অন্য ভাষায় পাঠদানের ক্ষেত্রে কিছু বিধি-নিষেধ রয়েছে। যদিও ইংরেজি সহ আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বিদেশি ভাষাগুলি সাহায্য করে, শিশুরা যদি সেগুলি পড়তে এবং শিখতে পারে তাহলে তা তাদের পক্ষে ভালোই হয়। তিনি বলেন, একইসঙ্গে সমস্ত ভারতীয় ভাষাকে গুরুত্ব দেওয়া হবে যাতে আমাদের যুব সম্প্রদায় বিভিন্ন রাজ্যের ভাষা এবং সংস্কৃতি সম্পর্কে পরিচিত হতে পারে। 
 
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, জাতীয় শিক্ষানীতির এই যাত্রাপথে শিক্ষক-শিক্ষিকারাই মূল পথ প্রদর্শক। তাই, সব শিক্ষক-শিক্ষিকাকে অনেক নতুন কিছু শিখতে হবে, আবার পুরনো অনেক কিছু ভুলেও যেতে হবে। ২০২২ সাল দেশের স্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষ। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, জাতীয় শিক্ষানীতি অনুযায়ী, দেশের প্রতিটি ছাত্রছাত্রী যাতে লেখাপড়া করতে পারে সেটি হবে আমাদের সকলের যৌথ দায়িত্ব। তিনি সব শিক্ষক-শিক্ষিকা, প্রশাসক, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা এবং অভিভাবক-অভিভাবিকাদের এই জাতীয় মিশন সফল করতে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছেন।  

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

Click here to read full text speech

Explore More
শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ

জনপ্রিয় ভাষণ

শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ
How NPS transformed in 2025: 80% withdrawals, 100% equity, and everything else that made it a future ready retirement planning tool

Media Coverage

How NPS transformed in 2025: 80% withdrawals, 100% equity, and everything else that made it a future ready retirement planning tool
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
সোশ্যাল মিডিয়া কর্নার 20 ডিসেম্বর 2025
December 20, 2025

Empowering Roots, Elevating Horizons: PM Modi's Leadership in Diplomacy, Economy, and Ecology