Quoteআজ উদ্বোধন করা উন্নয়নমূলক কাজগুলি অন্ধ্রপ্রদেশের অবকাঠামোকে শক্তিশালী করবে এবং উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করবে: প্রধানমন্ত্রী
Quoteঅমরাবতীর এই পূণ্যভূমি ঐতিহ্য এবং প্রগতি – উভয়কে একসঙ্গে নিয়ে এগিয়ে চলেছে: প্রধানমন্ত্রী
Quoteএন টি আর গাড়ু উন্নত অন্ধ্রপ্রদেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন। আমরা সবাই মিলে অমরাবতীকে, অন্ধ্রপ্রদেশকে উন্নত ভারতের গ্রোথ ইঞ্জিনে রূপান্তরিত করব: প্রধানমন্ত্রী
Quoteআজ ভারত বিশ্বের সেই দেশগুলির অন্যতম হয়ে উঠেছে, যেখানে পরিকাঠামো দ্রুতগতিতে অত্যাধুনিক হয়ে উঠছে: প্রধানমন্ত্রী
Quoteউন্নত ভারত নির্মাণ দেশের গরীব, কৃষক, নবীন প্রজন্ম এবং নারীশক্তি – এই চার স্তম্ভের ওপর হবে: প্রধানমন্ত্রী
Quoteনবদুর্গা টেস্টিং রেঞ্জ মা দুর্গার মতো দেশের প্রতিরক্ষা শক্তিকে আরও শক্তিশালী করে তুলবে। আমি এরজন্য দেশের বৈজ্ঞানিকদের ও অন্ধ্রপ্রদেশের জনগণকে শুভেচ্ছা জানাই: প্রধানমন্ত্রী

অন্ধ্রপ্রদেশের রাজ্যপাল সৈয়দ আব্দুল নাজিরজি, মুখ্যমন্ত্রী, আমার বন্ধু শ্রী চন্দ্রবাবু নাইডুজি, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় আমার সহযোগী মন্ত্রীগণ, উপ-মুখ্যমন্ত্রী প্রাণশক্তিতে ভরপুর শ্রী পবন কল্যাণজি, রাজ্য সরকারের মন্ত্রীগণ, উপস্থিত সমস্ত সাংসদ ও বিধায়কগণ, আর আমার অন্ধ্রপ্রদেশের প্রিয় ভাই ও বোনেরা!

আজ যখন আমি এই অমরাবতীর পূণ্যভূমিতে এসে দাঁড়িয়েছি, তখন আমি নিছকই শুধু একটি শহর দেখতে পাচ্ছি না, আমি দেখতে পাচ্ছি কীভাবে একটি স্বপ্ন সত্যি হয়ে উঠেছে। একটি নতুন অমরাবতী, একটি নতুন অন্ধ্রপ্রদেশ। অমরাবতীর এই পূণ্যভূমি ঐতিহ্য এবং প্রগতি – উভয়কে একসঙ্গে নিয়ে এগিয়ে চলেছে। এখানে বৌদ্ধ পরম্পরার শান্তিও বিরাজমান, আর উন্নত ভারত নির্মাণের প্রাণশক্তিও রয়েছে। আজ এখানে প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে নির্মিত ও নির্মীয়মান প্রকল্পের উদ্বোধন কিংবা ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে। এই প্রকল্পগুলি শুধুই কংক্রিটের নির্মাণ নয়, এগুলি অন্ধ্রপ্রদেশের আকাঙ্ক্ষার, উন্নত ভারতের অসংখ্য প্রত্যাশার শক্তিশালী আধারশিলাও। আমি ভগবান বীরভদ্র, ভগবান অমরলিঙ্গেশ্বর এবং ভগবান তিরুপতি বালাজির চরণে প্রণাম জানিয়ে অন্ধ্রপ্রদেশের সম্মানিত জনগণকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই। মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু গাড়ু এবং পবন কল্যাণজিকেও অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই।

 

|

বন্ধুগণ,

আমরা সবাই জানি ইন্দ্রলোকের রাজধানীর নাম ছিল অমরাবতী। আর এখন অমরাবতী অন্ধ্রপ্রদেশের রাজধানী। এটা শুধুই সংযোগ নয়, এটি ‘স্বর্ণ অন্ধ্র’ নির্মাণের শুভ সঙ্কেতও। এই ‘স্বর্ণ অন্ধ্র’ আমাদের উন্নত ভারতের পথকেও শক্তিশালী করবে, আর অমরাবতী এই ‘স্বর্ণ অন্ধ্র’র দূরদৃষ্টিতে প্রাণশক্তি যোগাবে। অমরাবতী শুধুই পবিত্র নগর নয়, আমাদের অমরাবতী একটি শক্তি নগরী। আধুনিক অন্ধ্রপ্রদেশের রাজধানী এই অমরাবতী। 

বন্ধুগণ,

অমরাবতী এমন একটি শহর হয়ে উঠবে যেখানে অন্ধ্রপ্রদেশের নবীন প্রজন্মের প্রত্যেক মানুষের স্বপ্ন সাকার হবে। তথ্যপ্রযুক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, পরিবেশ-বান্ধব শক্তি উৎপাদন, পরিবেশ-বান্ধব শিল্পোদ্যোগ, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য – এই সমস্ত ক্ষেত্রে আগামী কয়েক বছরে অমরাবতী একটি অগ্রণী মহানগর হয়ে উঠবে। এই সমস্ত ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে যে ধরনের পরিকাঠামো গড়ে তুলতে হবে, তা কেন্দ্রীয় সরকার রেকর্ড গতিতে বাস্তবায়িত করার ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারকে সম্পূর্ণরূপে সাহায্য করছে। একটু আগেই আমাদের চন্দ্রবাবুজি প্রযুক্তি ক্ষেত্রে আমার উদ্যোগের প্রশংসা করছিলেন। কিন্তু আমি আজ আপনাদের সামনে একটি রহস্য উন্মোচিত করব। যখন আমি গুজরাটে নতুন মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়েছিলাম, তখন আমি হায়দরাবাদে বসে চন্দ্রবাবু নাইডু কী কী ধরনের উদ্যোগ নিচ্ছেন তা সুক্ষ্মাতিসুক্ষ্মভাবে অধ্যয়ন করতাম এবং তাঁর কাছ থেকে অনেক কিছু শিখতাম। তা থেকে যতটা সম্ভব নিজের রাজ্যে প্রয়োগ করতাম এবং তারপর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরেও সেভাবেই প্রয়োগ করে চলেছি। আমি নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, আমাদের ভবিষ্যৎ প্রযুক্তি নিয়ে অনেক বড় মাত্রায় কাজ করতে হবে, আর দ্রুতগতিতে সেগুলিকে বাস্তবায়িত করতে হবে, আর এই কাজে চন্দ্রবাবু নাইডুর মতো দক্ষ নেতৃত্বকেই অনুসরণ করে যেতে হবে। 

 

|

বন্ধুগণ,

২০১৫ সালে আমার এই রাজধানী মহানগরীর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের সৌভাগ্য হয়েছিল। বিগত বছরগুলিতে কেন্দ্রীয় সরকার অমরাবতীর উন্নয়নে সব ধরনের সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে। এখানে মৌলিক পরিকাঠামো নির্মাণের জন্য সমস্ত রকম পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এখন চন্দ্রবাবু গাড়ুর নেতৃত্বে রাজ্য সরকার গড়ে ওঠার পর যত বাধা-বিপত্তি ছিল, সেগুলিও কেটে গেছে। এখানে উন্নয়নকর্মে দ্রুততা এসেছে। হাইকোর্ট, বিধানসভা, সচিবালয়, রাজভবন – এরকম বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভবন নির্মাণের কাজকেও অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।

বন্ধুগণ,

এন টি আর গাড়ু উন্নত অন্ধ্রপ্রদেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন। আমরা সবাই মিলে অমরাবতীকে, অন্ধ্রপ্রদেশকে উন্নত ভারতের গ্রোথ ইঞ্জিনে রূপান্তরিত করব। আমাদের এন টি আর গাড়ুর স্বপ্নগুলিকে বাস্তবায়িত করতে হবে। চন্দ্রবাবু গাড়ু, আমার ভাই পবন কল্যাণ, সবাই মিলে কাজ করব।

বন্ধুগণ,

বিগত ১০ বছরে ভারত দেশের ফিজিক্যাল, ডিজিটাল এবং সোশ্যাল পরিকাঠামো নির্মাণকে অগ্রাধিকার দিয়েছে। আজ ভারত বিশ্বের সেই দেশগুলির অন্যতম হয়ে উঠেছে, যেখানে পরিকাঠামো দ্রুতগতিতে অত্যাধুনিক হয়ে উঠছে। এর সুফল অন্ধ্রপ্রদেশও পাচ্ছে। আজও রেল ও সড়কপথ সংক্রান্ত হাজার হাজার কোটি টাকার প্রকল্প অন্ধ্রপ্রদেশ পেয়েছে। এখানে অন্ধ্রপ্রদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের নতুন অধ্যায় লেখা হচ্ছে। এই প্রকল্পগুলি একটি জেলার সঙ্গে অন্য জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থাও উন্নত করবে। পার্শ্ববর্তী রাজ্যগুলির সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হবে। ফলে কৃষকরা সহজেই বড় বড় বাজারে ফসল পৌঁছে দিতে পারবেন এবং শিল্পোদ্যোগগুলিও লাভবান হবে। পর্যটন ক্ষেত্র এবং তীর্থযাত্রাও সুগম হবে। যেমন রেনিগুন্টা-নাইডুপেটা মহাসড়কের মাধ্যমে তিরুপতি বালাজির দর্শন সহজ হবে। সাধারণ মানুষ অনেক কম সময়ে ভেঙ্কটেশ্বর স্বামীকে দর্শন করতে পারবেন। 

 

|

বন্ধুগণ,

বিশ্ব যত দেশ দ্রুতগতিতে উন্নত হয়েছে, তারা রেলপথের উন্নয়নকেই অগ্রাধিকার দিয়েছে। বিগত দশকে ভারতের রেলপথে অনেক রূপান্তর হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার অন্ধ্রপ্রদেশে রেলপথ উন্নয়নের জন্য রেকর্ড পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ করেছে। ২০০৯-১৪-র মধ্যে অন্ধ্রপ্রদেশ এবং তেলেঙ্গানার জন্য রেলের মোট বাজেট ছিল ৯০০ কোটি টাকারও কম। তার তুলনায় আজ শুধু অন্ধ্রপ্রদেশের জন্য রেলের বাজেট ৯ হাজার কোটি টাকারও বেশি। অর্থাৎ প্রায় দশগুণেরও বেশি বৃদ্ধি হয়েছে। 

বন্ধুগণ,

রেলের ক্রমবর্ধমান বাজেটের ফলে অন্ধ্রপ্রদেশের রেলপথে ১০০ শতাংশ বৈদ্যুতিকীকরণ সম্ভব হয়েছে। এখানে আটজোড়া আধুনিক বন্দে ভারত ট্রেন চালু হয়েছে। পাশাপাশি, সমস্ত অত্যাধুনিক পরিষবাসম্পন্ন অমৃত ভারত ট্রেনও অন্ধ্রপ্রদেশ হয়ে যাতায়াত করছে। বিগত ১০ বছরে অন্ধ্রপ্রদেশে ৭৫০টির বেশি রেল ফ্লাইওভার ও আন্ডারপাস নির্মাণ করা হয়েছে। তাছাড়া অন্ধ্রপ্রদেশের ৭০টিরও বেশি রেল স্টেশনকে ‘অমৃত ভারত স্টেশন যোজনা’র মাধ্যমে আধুনিকীকরণ করা হচ্ছে।

 

|

বন্ধুগণ,

পরিকাঠামো উন্নয়নের কাজ যখন হয়, এর অনেক গুণিতক প্রভাবও দেখা যায়। পরিকাঠামো নির্মাণে যত কাঁচামালের প্রয়োজন হয়, তা থেকে নির্মাণ শিল্প শক্তিশালী হয়ে ওঠে। সিমেন্ট থেকে শুরু করে ইস্পাত ও পরিবহণ ক্ষেত্র লাভবান হয়। পরিকাঠামো উন্নয়নের দ্বারা সরাসরি আমাদের নবীন প্রজন্ম লাভবান হয়, তাঁরা কর্মসংস্থান পান। অন্ধ্রপ্রদেশের হাজার হাজার যুবক-যুবতীর এই পরিকাঠামো প্রকল্পগুলির মাধ্যমে কর্মসংস্থান হয়েছে। 

বন্ধুগণ,

আমি লালকেল্লার প্রাকার থেকে বলেছিলাম, উন্নত ভারত নির্মাণ দেশের গরীব, কৃষক, নবীন প্রজন্ম এবং নারীশক্তি – এই চার স্তম্ভের ওপর হবে। আমাদের এনডিএ সরকারের নীতির কেন্দ্রে রয়েছে এই চারটি স্তম্ভকে গুরুত্ব দেওয়া। বিশেষ করে আমরা কৃষকদের লাভকে বেশি অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করি। যাতে কৃষকদের পকেটে টান না পড়ে, সেজন্য আমরা বিগত ১০ বছরে সস্তায় সার সরবরাহের জন্য প্রায় ১২ লক্ষ কোটি টাকা খরচ করেছি। হাজার হাজার প্রকারের নতুন এবং আধুনিক বীজও কৃষকদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। ‘পিএম ফসল বিমা যোজনা’র মাধ্যমে অন্ধ্রপ্রদেশের কৃষকরাও ইতিমধ্যে সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকার ক্লেম করে টাকা পেয়েছেন। ‘পিএম কিষাণ সম্মান নিধি’র মাধ্যমেও অন্ধ্রপ্রদেশের লক্ষ লক্ষ কৃষকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ইতিমধ্যেই সাড়ে সতেরো হাজার কোটি টাকারও বেশি অর্থ পৌঁছেছে।

বন্ধুগণ,

আজ গোটা দেশে সেচ প্রকল্পের জাল বিছানো হচ্ছে। নদী সংযোগের অভিযানও শুরু করা হয়েছে। আমাদের লক্ষ্য হল, প্রত্যেক খেতে জল পৌঁছে দেওয়া যাতে কৃষকদের জলকষ্টের সম্মুখীন না হতে হয়। অন্ধ্রপ্রদেশে নতুন সরকার গড়ে ওঠার পর ‘পোলভরম’ প্রকল্পে নতুন গতি এসেছে। এই প্রকল্প অন্ধ্রপ্রদেশের লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবন বদলে দেবে। এই প্রকল্প দ্রুতগতিতে বাস্তবায়নের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্য সরকারের দিকে সম্পূর্ণ সাহাযের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে।

 

|

বন্ধুগণ,

কয়েক দশক ধরে অন্ধ্রের মাটি ভারতের মহাকাশ শক্তিকে মহাশক্তিতে পরিণত করার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা পালন করেছে। যখনই শ্রীহরিকোটা থেকে কোনো রকেট উৎক্ষেপণ করা হয়, তখন তা কোটি কোটি ভারতবাসীকে গর্বিত করে, নবীন প্রজন্মের কোটি কোটি মানুষকে মহাকাশের প্রতি আকর্ষিত করে। আজ আমাদের দেশের প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রকে শক্তিশালী করার ক্ষেত্রেও অন্ধ্রপ্রদেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার সুযোগ পেয়েছে। কিছুক্ষণ আগেই আমাদের ডিআরডিও-র নতুন মিসাইল টেস্টিং রেঞ্জের ভিত্তিপ্রস্তর এখানে স্থাপিত হয়েছে। নাগ্যালঙ্কাতে নির্মীয়মান নবদুর্গা টেস্টিং রেঞ্জ মা দুর্গার মতো দেশের প্রতিরক্ষা শক্তিকে আরও শক্তিশালী করে তুলবে। আমি এরজন্য দেশের বৈজ্ঞানিকদের ও অন্ধ্রপ্রদেশের জনগণকে শুভেচ্ছা জানাই।

বন্ধুগণ,

আজ ভারতের শক্তি শুধু আমাদের অস্ত্রের জন্য নয়, আসল শক্তি হল আমাদের ঐক্যের। এই একতাই আমাদেরকে সমস্ত ক্ষেত্রে শক্তিশালী করে তুলছে। দেশের অনেক শহরে একতা মল গড়ে তোলা হচ্ছে। আমি অত্যন্ত আনন্দিত যে এখন বিশাখাপত্তনমেও একতা মল গড়ে উঠবে। এই একতা মলগুলিতে সারা দেশের কারিগর ও হস্তশিল্পীদের হাতে তৈরি পণ্যও এক ছাদের নিচে পাওয়া যাবে। এটা ভারতের বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্যের মূল ভাবনার সঙ্গে সবাইকে যুক্ত করবে। একতা মলগুলির মাধ্যমে স্থানীয় অর্থনীতিকে আরও গতি প্রদান করা সম্ভব হবে এবং ‘এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত’-এর সম্ভাবনাও আরও শক্তিশালী হয়ে উঠবে। 

 

|

বন্ধুগণ,

একটু আগেই আমরা চন্দ্রবাবু নাইডুর বক্তব্য শুনেছি। তিনি আগামী ২১ জুন অনুষ্ঠিতব্য আন্তর্জাতিক যোগ দিবসের কথা উল্লেখ করেছেন। আমি চন্দ্রবাবু গাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশের এবং অন্ধ্রের জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞ কারণ আপনারা আন্তর্জাতিক যোগ দিবসের মূল অনুষ্ঠানকে এবার অন্ধ্রপ্রদেশে আয়োজনের জন্য নিমন্ত্রণ জানিয়েছেন। সেজন্য আমি আপনাদেরকে কৃতজ্ঞতা জানাই। একটু আগেই তিনি যেমন বলেছেন যে তিনি নিজেও ২১ জুন অন্ধ্রপ্রদেশের জনগণের সঙ্গে যোগাভ্যাস করবেন। এই কর্মসূচির গুরুত্ব তাঁর কাছে কতটা, তা এই বক্তব্যে বোঝা যায়। এ বছর আন্তর্জাতিক যোগ দিবস পালনের গুরুত্ব অপরিসীম, কারণ এ বছর আন্তর্জাতিক যোগ দিবস পালনের দশম বর্ষ উদযাপিত হবে। গোটা বিশ্বের যোগের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধিতে এবার ২১ জুন তারিখে গোটা বিশ্ব অন্ধ্রের দিকে তাকিয়ে থাকবে, আর আমি চাইব যে আগামী ৫০ দিন সমগ্র অন্ধ্রপ্রদেশে যোগ দিবস পালনের একটি অসাধারণ আবহ যেন গড়ে ওঠে। স্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতা হোক, এক্ষেত্রে বিশ্ব রেকর্ড তৈরি করে অন্ধ্রপ্রদেশ গোটা বিশ্বকে চমকে দিক। আমি মনে করি চন্দ্রবাবুর নেতৃত্বে এ কাজ অবশ্যই হবে। 

 

|

বন্ধুগণ,

অন্ধ্রপ্রদেশে কখনই স্বপ্ন দেখা মানুষের অভাব ছিল না আর স্বপ্নগুলিকে বাস্তবায়ন করার মতো মানুষেরও অভাব ছিল না। আমি সম্পূর্ণ বিশ্বাস নিয়ে বলতে চাই, আজ অন্ধ্রপ্রদেশ সঠিক পথে এগিয়ে চলেছে। অন্ধ্রপ্রদেশ উন্নয়নের সঠিক গতি নিয়ে নিয়েছে। এখন উন্নয়নের এই গতিকে আমাদের আরও দ্রুত করে তুলতে হবে। আমি বলতে পারি যে, চন্দ্রবাবু নাইডু তিন বছরে অমরাবতী গড়ে তোলার যে স্বপ্ন দেখেছেন, এর মানে এই তিন বছর অমরাবতীর জিডিপি কোথা থেকে কোথায় পৌঁছে যাবে, আমি চোখ বন্ধ করলেই দেখতে পাচ্ছি। আরও একবার আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা। আমি হৃদয় থেকে অন্ধ্রপ্রদেশের আবালবৃদ্ধবনিতা সকলের আশীর্বাদ চাই। 

 

|

ধন্যবাদ!

ভারতমাতার জয়!
ভারতমাতার জয়!
ভারতমাতার জয়!

বন্দে মাতরম!
বন্দে মাতরম!
বন্দে মাতরম!
বন্দে মাতরম!
বন্দে মাতরম!
বন্দে মাতরম!
বন্দে মাতরম!
বন্দে মাতরম!

 

  • Jitendra Kumar June 03, 2025

    ❤️❤️
  • ram Sagar pandey May 29, 2025

    🌹🙏🏻🌹जय श्रीराम🙏💐🌹🌹🌹🙏🙏🌹🌹जय श्रीकृष्णा राधे राधे 🌹🙏🏻🌹जय माँ विन्ध्यवासिनी👏🌹💐🌹🌹🙏🙏🌹🌹🌹🙏🏻🌹जय श्रीराम🙏💐🌹🌹🌹🙏🙏🌹🌹🌹🙏🏻🌹जय श्रीराम🙏💐🌹🌹🌹🙏🙏🌹🌹ॐनमः शिवाय 🙏🌹🙏जय कामतानाथ की 🙏🌹🙏जय माता दी 🚩🙏🙏
  • advocate varsha May 27, 2025

    🌺👍👍👍👍👍
  • Jitendra Kumar May 26, 2025

    🙏🙏🪷
  • shailesh dubey May 26, 2025

    वंदे मातरम्
  • Nitai ch Barman May 25, 2025

    joy Shree Ram
  • Gaurav munday May 24, 2025

    ❤️
  • SATISH KUMAR SINGH May 22, 2025

    जय हो
  • khaniya lal sharma May 21, 2025

    🏡🙏🏡🙏🏡🙏🏡
  • Gaurav munday May 19, 2025

    🌼❤️🩷
Explore More
প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী

জনপ্রিয় ভাষণ

প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী
Infra Vaani | Delayed By History, Delivered By New India: Kashmir’s Railway Moment

Media Coverage

Infra Vaani | Delayed By History, Delivered By New India: Kashmir’s Railway Moment
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Rt Hon David Lammy, Foreign Secretary of the United Kingdom calls on Prime Minister Shri Narendra Modi
June 07, 2025
QuotePrime Minister expresses satisfaction at the successful conclusion of the India-UK Free Trade Agreement and Double Contribution Convention
QuotePM Modi underscores the need for a decisive international action against terrorism

Rt Hon David Lammy, Foreign Secretary of the United Kingdom called on Prime Minister Shri Narendra Modi today.

PM Modi expressed satisfaction at the successful conclusion of the India-UK Free Trade Agreement and Double Contribution Convention and appreciated the constructive engagement by both sides that led to this milestone.

PM Modi welcomed the growing momentum in bilateral ties and expressed satisfaction at the deepening of the India-UK Comprehensive Strategic Partnership. He welcomed the continued collaboration under the Technology Security Initiative and noted its potential to shape trusted and secure innovation ecosystems.

FS David Lammy conveyed UK’s strong interest in further enhancing cooperation across key sectors including trade and investment, defence and security, technology, innovation, and clean energy. He expressed confidence that the FTA will unlock new economic opportunities for both countries.

The two leaders exchanged views on regional and global issues. UK Foreign Secretary strongly condemned the Pahalgam terror attack and expressed support for India’s fight against cross border terrorism. PM Modi underscored the need for a decisive international action against terrorism and those who support it.

Prime Minister conveyed his warm greetings to the UK Prime Minister Sir Keir Starmer and reiterated the invitation for his visit to India at the earliest mutual convenience.