PM inaugurates Shrimad Rajchandra Hospital at Dharampur in Valsad, Gujarat
PM also lays foundation stone of Shrimad Rajchandra Centre of Excellence for Women and Shrimad Rajchandra Animal Hospital, Valsad, Gujarat
“New Hospital strengthens the spirit of Sabka Prayas in the field of healthcare”
“It is our responsibility to bring to the fore ‘Nari Shakti’ as ‘Rashtra Shakti’”
“People who have devoted their lives to the empowerment of women, tribal, deprived segments are keeping the consciousness of the country alive”

নমস্কার,

নমস্কার, গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল, শ্রীমদ রাজচন্দ্রজির ভাবনাগুলিকে বাস্তবায়িত করার জন্য অহর্নিশ প্রচেষ্টারত শ্রীমান রাকেশজি, সংসদে আমার সহযোগী শ্রী সি.আর.পাটিলজি, গুজরাটের মন্ত্রীগণ, এই পবিত্র অনুষ্ঠানে উপস্থিত সকল মাননীয় ব্যক্তিবর্গ, ভদ্রমহিলা ও ভদ্রমহোদয়গণ,

আমাদের দেশের শাস্ত্রগুলিতে লেখা রয়েছে যে –

সহজীবনী গুণায়স্য, ধর্মো য়স্য জীবতী।

অর্থাৎ, যাঁর গুণধর্ম, যাঁর কর্তব্য জীবিত থাকে, তিনিই জীবিত থাকেন, অমর থাকেন। যাঁর কর্ম অমর থাকে, তাঁর প্রাণশক্তি এবং প্রেরণা অনেক প্রজন্ম ধরে সমাজের সেবা করতে থাকে।

শ্রীমদ রাজচন্দ্র মিশন, ধরমপুরের আজকের এই অনুষ্ঠান এই শ্বাশত ভাবনার প্রতীক। আজ এখানে একটি মাল্টি-স্পেশালিটি হাসপাতালের শুভ উদ্বোধন হয়েছে, একটি পশু হাসপাতালের শিলান্যাস করা হয়েছে। এর পাশাপাশি, মহিলাদের জন্য সেন্টার অফ এক্সেলেন্স-এর নির্মাণের কাজও আজ থেকে শুরু হচ্ছে। এর মাধ্যমে গুজরাটের গ্রামবাসী, গরীব এবং বিভিন্ন জনজাতির মানুষেরা বিশেষ করে, দক্ষিণ গুজরাটের বন্ধুরা, আমাদের মা ও বোনেরা অনেক লাভবান হবেন। এই আধুনিক পরিষেবাগুলির জন্য আমি রাকেশজিকে, এই সমগ্র মিশনকে, আপনাদের সমস্ত ভক্তজন এবং সেবাব্রতীদের যত ধন্যবাদ জানাব তা কম পড়বে, যত অভিনন্দন জানাব তাও কম হবে।

আজ যখন আমার সামনে ধরমপুরে এত বিশাল জনসমুদ্র দেখতে পাচ্ছি, আমি ভেবেছিলাম, এখানে আজ রাকেশজির কাছ থেকে অনেক কথা শোনার সৌভাগ্য হবে। কিন্তু তিনি অত্যন্ত সংক্ষেপে বক্তব্য সম্পূর্ণ করেছেন। তিনি তাঁর বক্তব্যে শ্রদ্ধেয় রণছোড়দাস মোদীজিকে স্মরণ করেছেন। আমি এই এলাকার সঙ্গে অনেকটাই পরিচিত। অনেক বছর আগে আপনাদের সকলের মাঝেই ছিলাম। কখনও ধরমপুর, কখনও সিন্ধুবর, আপনাদের মধ্যেই থাকতাম, আর আজ যখন এত বড় উন্নয়নের ফলক দেখতে পাচ্ছি, আর এই এলাকার মানুষের এত উৎসাহ দেখতে পাচ্ছি, তখন আমার খুব আনন্দ হচ্ছে। এখানে আজ সুদূর মুম্বাই থেকেও মানুষ এসে সেবাকর্মে নিজেদের সমর্পণ করছেন।

গুজরাটের নানা প্রান্ত থেকে মানুষ এসে জুটেছেন। অনেকে বিদেশ থেকেও এসে এ কাজের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। কারণ, শ্রীমদ রাজচন্দ্রজি একজন মূক সেবকের মতো সমাজের প্রতি ভক্তির যে বীজ বপন করে গেছেন তা আজ কিভাবে বটবৃক্ষে পরিণত হয়েছে, এটা আমরা সবাই অনুভব করতে পারছি।

বন্ধুগণ,

শ্রীমদ রাজচন্দ্র মিশনের সঙ্গে আমার পুরনো সম্পর্ক রয়েছে। আমি আপনাদের নানা সামাজিক গতিবিধিকে অত্যন্ত কাছ থেকে দেখেছি। সেজন্য যখন এই শ্রীমদ রাজচন্দ্র মিশনের নাম শুনি, তখনই আপনাদের সকলের প্রতি আমার মন সম্মানে ভরে ওঠে। আজ যখন দেশ স্বাধীনতার ৭৫ বর্ষ পূর্তির উৎসব পালন করছে, অমৃত মহোৎসব পালন করছে, তখন আমাদের এই কর্তব্যভাবেরই সবচাইতে বেশি প্রয়োজন। এই পবিত্র ভূমিতে, এই মহান ভূমিতে, এই পূণ্য ভূমিতে আমরা যত কিছু পেয়েছি তার একটি অংশও যদি আমরা সমাজকে ফিরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করি, তাহলে সমাজে অনেক দ্রুতগতিতে পরিবর্তন আসবে। আমি একথা ভেবে অত্যন্ত আনন্দ অনুভব করি যে পূজনীয় গুরুদেবের নেতৃত্বে শ্রীমদ রাজচন্দ্র মিশন আজ গুজরাটের গ্রামীণ এলাকায় চিকিৎসাক্ষেত্রে প্রশংসনীয় কাজ করছে। দরিদ্র মানুষের সেবার প্রতি এই দায়বদ্ধতা এই নতুন হাসপাতালটির মাধ্যমে আরও ভালোভাবে পালন করা সম্ভব হবে। এই হাসপাতাল এবং গবেষণা কেন্দ্রটি গ্রামীণ ক্ষেত্রে অনেক আধুনিক পরিষেবা প্রদান করতে চলেছে। সকলের জন্য সুলভ মূল্যে উন্নতমানের চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে চলেছে। এটি স্বাধীনতার অমৃতকালে সুস্থ ভারতের জন্য দেশের দূরদৃষ্টিকে শক্তিশালী করে তুলবে। এটি চিকিৎসাক্ষেত্রে ‘সবকা প্রয়াস’-এর ভাবনাকে শক্তিশালী করে তুলবে।

বন্ধুগণ,

স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসবে দেশ তার সেই সন্তানদের স্মরণ করছে যাঁরা ভারতকে দাসত্বের শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করার জন্য জীবনপণ লড়াই করেছেন। শ্রীমদ রাজচন্দ্রজি তেমনই একজন সন্ন্যাসী পুরুষ, জ্ঞানী পুরুষ, একজন দূরদৃষ্টিসম্পন্ন মহান সন্ন্যাসী ছিলেন। এ দেশের ইতিহাসে তাঁর একটা বড় অবদান রয়েছে। এটা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যের বিষয় যে ভারতের জ্ঞানে সমৃদ্ধ, ভারতের প্রকৃত শক্তিকে দেশবাসী এবং বিশ্ববাসীর সঙ্গে যিনি পরিচিত করাচ্ছিলেন, সেই শ্রীমদ রাজচন্দ্রজির মতো তেজস্বী নেতৃত্বকে আমরা দ্রুত হারিয়েছি। পূজনীয় ‘বাপু’ মহাত্মা গান্ধী নিজে বলেছিলেন, “আমাদের হয়তো অনেক জন্ম নিতে হবে, কিন্তু শ্রীমদ-এর জন্য একটা জন্মই যথেষ্ট।” আপনারা কল্পনা করতে পারেন! যে মহাত্মা গান্ধীকে আজ আমরা বিশ্বে একজন পথ প্রদর্শক রূপে দেখি, সেই পূজনীয় ‘বাপু’ তাঁর আধ্যাত্মিক চেতনার জন্য শ্রীমদ রাজচন্দ্রজির কাছ থেকে প্রেরণা পেতেন। আমি মনে করি, দেশ আজ রাকেশজির কাছে অত্যন্ত ঋণী যিনি শ্রীমদ রাজচন্দ্রজির জ্ঞান প্রবাহকে জারি রেখেছেন, আর আজ তাঁর সমস্ত উদ্যোগ ও ভালোবাসা দিয়ে এই হাসপাতাল গড়ে তুলেছেন। কিন্তু রাকেশজির দৃষ্টিতে এই পবিত্র প্রকল্পটি তিনি শ্রদ্ধেয় রণছোড়দাস মোদীকে অর্পণ করেছেন। এটা রাকেশজির বড় মনের পরিচয়। সমাজের গরীব, বঞ্চিত জনজাতির মানুষদের জন্য এভাবে নিজের জীবন সমর্পণ করে দেওয়া ব্যক্তিত্বরাই দেশের চেতনাকে জাগ্রত রেখেছে।

বন্ধুগণ,

এখানে এই যে নতুন সেন্টার অফ এক্সলেন্স ফর উইমেন গড়ে উঠছে এটি আমাদের বিভিন্ন জনজাতির বোন ও কন্যাদের দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে তাঁদের জীবনকে অধিক সমৃদ্ধ করে তোলার লক্ষ্যে আরও একটি বড় পদক্ষেপ। শ্রীমদ রাজচন্দ্রজির আগ্রহ ছিল শিক্ষা এবং দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে মহিলাদের ক্ষমতায়ন। তিনি অত্যন্ত কম বয়সেই নারী ক্ষমতায়ন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু বক্তব্য রেখেছেন। তাঁর লেখা একটি কবিতায় তিনি লিখেছেন –

“উধারে করেলু বহু, হুমলো হিম্মত ধরী

ওয়ধারে-ওয়ধারে জোর, দর্শাভ্যু খরে

সুধারনা নী সামে জেণে

কমর সিনচে হাঁনসি,

নিত্য নিত্য কুনসংবজে, লাওয়াভা ধ্যান ধরে

তেনে কাঢ়ভা নে তমে নার কেড়ওয়ণী আপো

উচালোঁ নঠারা কাঢ়োঁ, বীজাজে বহু নড়ে।”

এর মূল ভাব হল, মেয়েদের পড়াশোনা করাতে হবে যাতে এই সমাজে দ্রুতগতিতে উন্নয়ন হতে পারে। সমাজ থেকে নানা কুসংস্কারকে আমরা আরও দ্রুতগতিতে দূর করতে পারি।

তিনি মহিলাদের স্বাধীনতা আন্দোলনেও অংশগ্রহণের জন্য উৎসাহ যুগিয়েছেন। এর পরিণাম গান্ধীজির সত্যাগ্রহেও আমরা স্পষ্টভাবে দেখেছি যেখানে মহিলাদের অনেক বড় অংশীদারিত্ব ছিল। দেশের নারীশক্তিকে স্বাধীনতার অমৃতকালে রাষ্ট্রশক্তি রূপে সামনে তুলে ধরা আজ আমাদের সকলের দায়িত্ব। কেন্দ্রীয় সরকার আজ বোন ও মেয়েদের অগ্রগতির পথে সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা দূর করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। এইসব প্রচেষ্টার সঙ্গে যখন সমাজের বিভিন্ন অংশের মানুষ যুক্ত হন এবং যখন আপনাদের মতো সেবাকর্মীরা যুক্ত হন, তখন অবধারিতভাবেই দ্রুতগতিতে পরিবর্তন আসে, আর এই পরিবর্তন আজ দেশবাসী অনুভব করছেন।

বন্ধুগণ,

আজ স্বাস্থ্যক্ষেত্রে ভারত যে নীতি নিয়ে চলছে, এতে আমাদের চারপাশে প্রতিটি জীবের চিকিৎসার ভাবনা রয়েছে। মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য টিকাকরণের পাশাপাশি পশুদের জন্যও দেশব্যাপী টিকাকরণ অভিযান জারি রেখেছে ভারত। দেশে গরু, মোষ সহ সমস্ত পশুদের ফুট অ্যান্ড মাউথ ডিজিজ থেকে সুরক্ষার জন্য প্রায় ১২ কোটি টিকা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৯০ লক্ষ টিকা গুজরাটেই দেওয়া হয়েছে। চিকিৎসার আধুনিক পরিষেবাগুলির পাশাপাশি বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধক ব্যবস্থা গড়ে তোলাও ততটাই প্রয়োজনীয়। আমি অত্যন্ত আনন্দিত যে এই সকল প্রচেষ্টায় শ্রীমদ রাজচন্দ্র মিশনের ভূমিকাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

বন্ধুগণ,

আধ্যাত্ম এবং সামাজিক দায়িত্ব – উভয়েই কিভাবে পরস্পরের পরিপূরক হতে পারে তা শ্রীমদ রাজচন্দ্রজির জীবন থেকে বোঝা যায়। আধ্যাত্ম ও সমাজ সেবার ভাবনাকে তিনি মিলিয়ে দিয়েছেন, শক্তিশালী করেছেন। সেজন্য আধ্যাত্মিক এবং সামাজিক – প্রত্যেক দৃষ্টিকোণ থেকে সমাজে শ্রীমদ রাজচন্দ্রজির প্রভাব অত্যন্ত গভীর। তাঁর এই প্রচেষ্টাগুলি আজকের সময়ে আরও বেশি প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে। আজ একবিংশ শতাব্দীতে আমাদের নবীন প্রজন্ম একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের স্বপ্ন নিয়ে নিজেদের সামর্থ্যবান করে তুলছে। এই প্রজন্মের সামনে অনেক নতুন নতুন সুযোগ যেমন রয়েছে, তেমনই অনেক সমস্যাও রয়েছে আর অনেক নতুন দায়িত্বও রয়েছে। এই যুব প্রজন্মের মন উদ্ভাবনের ইচ্ছাশক্তিতে পরিপূর্ণ। আপনাদের মতো সংগঠনের পথ প্রদর্শন এই প্রজন্মকে কর্তব্যপথে দ্রুতগতিতে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস যে রাষ্ট্রের প্রতি কর্তব্যবোধ এবং সেবাভাবের এই অভিযানকে শ্রীমদ রাজচন্দ্র মিশন এভাবেই সমৃদ্ধ করতে থাকবে।

আপনাদের সকলের মাঝে এসে এই অনুষ্ঠানে আমি দুটি কথা অবশ্যই বলব। প্রথমটি হল, আমাদের দেশে এখন করোনা সতর্কতামূলক প্রিকশন ডোজের অভিযান চলছে। যাঁরা টিকার দুটি ডোজ নিয়েছেন তাঁদের জন্য এই তৃতীয় টিকা স্বাধীনতার ৭৫ বর্ষ পূর্তি উৎসব উপলক্ষে ৭৫ দিনের জন্য দেশের সর্বত্র বিনামূল্যে দেওয়া হচ্ছে। এখানে উপস্থিত সমস্ত গণ্যমান্য ব্যক্তি, বন্ধু ও সহযোগীদের, আমার জনজাতি ভাই ও বোনেদের প্রতি আমার সনির্বন্ধ অনুরোধ, আপনারা যাঁরা এই তৃতীয় ডোজ নেননি, তাঁরা যত দ্রুত সম্ভব তা নিয়ে নিন। সরকার এই তৃতীয় ডোজ বিনামূল্যে দেওয়ার অভিযান ৭৫ দিন ধরে চালু রাখবে। আপনারা এর সুফলভোগী হয়ে উঠুন আর এই অভিযানকে এগিয়ে নিয়ে যান। নিজেদের স্বাস্থ্যের প্রতি খেয়াল রাখুন, পরিবারের সমস্ত সদস্যের স্বাস্থ্যের প্রতিও লক্ষ্য রাখুন আর আপনাদের গ্রাম, পাড়া এবং এলাকার সকলের স্বাস্থ্যের প্রতিও যত্নশীল হোন। আজ যদি আমি সশরীরে ধরমপুর আসার সুযোগ পেতাম তাহলে একটি বিশেষ আনন্দ পেতাম কারণ, ধরমপুরের অনেক পরিবারের সঙ্গে আমার অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু সময়ের অভাবে আসতে পারিনি। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আপনাদের সকলের সঙ্গে কথা বলছি। আমি রাকেশজির কাছে অত্যন্ত কৃতজ্ঞ যিনি এই অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের ব্যবস্থা করেছেন। কিন্তু যেদিন ওখানে যাওয়ার সুযোগ হবে, সেরকম কর্মসূচি নিয়ে যাব, তখন আপনাদের এই হাসপাতাল ঘুরে দেখতে পেলে আমার খুব আনন্দ হবে। আপনাদের সেবাকর্ম দেখতে পেলে আনন্দ হবে। অনেক বছর আগে গিয়েছিলাম। মাঝে অনেক সময়ের ব্যবধান তৈরি হয়েছে, কিন্তু আবার যখন যাব তখন অবশ্যই আপনাদের সকলের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করব। আমি আপনাদের সকলের উত্তম স্বাস্থ্য কামনা করি। আপনারা যে সেন্টার ফর এক্সেলেন্স গড়ে তুলছেন তার সুরভি যেন প্রতিদিন বাড়তে থাকে, দেশ ও বিশ্বের সকল প্রান্তে পৌঁছে যেতে থাকে, এই কামনা করি। আপনাদের অনেক অনেক শুভকামনা জানাই। অনেক অনেক ধন্যবাদ!

এটি প্রধানমন্ত্রীর হিন্দি ও গুজরাটিতে দেওয়া ভাষণের অনুবাদ

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
FDI inflows into India cross $1 trillion, establishes country as key investment destination

Media Coverage

FDI inflows into India cross $1 trillion, establishes country as key investment destination
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
সোশ্যাল মিডিয়া কর্নার 8 ডিসেম্বর 2024
December 08, 2024

Appreciation for Cultural Pride and Progress: PM Modi Celebrating Heritage to Inspire Future Generations.