Published By : Admin | November 3, 2021 | 13:30 IST
শেয়ার
রধানমন্ত্রী ঝাড়খন্ড, মণিপুর, নাগাল্যান্ড, অরুণাচলপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, মেঘালয় এবং অন্যান্য রাজ্যের যেসব জেলায় টিকাকরণের হার কম এ রকম ৪০ জন জেলাশাসকের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন
এ বছরের মধ্যে দেশজুড়ে টিকাকরণ অভিযান জোরদার করতে সমস্ত আধিকারিকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যাতে নতুন বছরে নতুন আত্মবিশ্বাস ও আস্থা নিয়ে প্রবেশ করা যায়
“এখন আমাদের প্রত্যেক বাড়িতে টিকাকরণ অভিযানকে পৌঁছে দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। প্রত্যেক বাড়িতে ‘হর ঘর দস্তক’ মন্ত্রে পৌঁছাতে হবে, যেসব বাড়িতে টিকার দ্বিতীয় ডোজ না নেওয়ায় সুরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণ হয়নি সেখানে পৌঁছাতে হবে”
“তৃণমূল স্তরে কৌশল তৈরি করতে হবে, স্থানীয় পর্যায়ে সমস্যাগুলি জেনে সকলে যাতে টিকা পান সেই দিকটি নিশ্চিত করতে হবে”
“আপনাদের জেলা যাতে জাতীয় হারের কাছাকাছি পৌঁছায় তার জন্য সব রকমের চেষ্টা করতে হবে”
“আপনারা স্থানীয় স্তরে ধর্মীয় নেতাদের থেকে বেশি সাহায্য পেতে পারেন। সব ধর্মের নেতৃবৃন্দ সর্বদা টিকাকরণের পক্ষে গুরুত্ব দিয়ে থাকেন”
“যাঁরা নির্ধারিত সময় পেরিয়ে যাওয়ার পরও টিকার দ্বিতীয় ডোজ নেননি, আপনাদের অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে তাঁদের কাছে
ইতালী এবং গ্লাসগো সফর শেষ করে দেশে ফিরেই প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী টিকাকরণ অভিযানের বিষয়ে একটি পর্যালোচনা বৈঠক করেছেন। যেসব জেলায় টিকা কম দেওয়া হয়েছে তিনি সেইসব জেলার টিকাকরণ অভিযানের বিষয়ে এই বৈঠক করেন। বৈঠকে যোগ দেওয়া সংশ্লিষ্ট জেলাগুলিতে ৫০ শতাংশেরও কম কোভিড টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে এবং দ্বিতীয় ডোজের পরিমাণও কম। প্রধানমন্ত্রী এ ধরণের ৪০টি জেলার জেলাশাসকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। ঝাড়খন্ড, মণিপুর, নাগাল্যান্ড, অরুণাচলপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, মেঘালয় এবং অন্যান্য রাজ্যের যেসব জেলায় টিকাকরণের হার কম সেই জেলাগুলির জেলাশাসকরা বৈঠকে যোগ দেন।
জেলাশাসকরা তাঁদের জেলায় যেসব সমস্যাগুলি দেখা দিয়েছে সেগুলি নিয়ে আলোচনা করেন। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য টিকার বিষয়ে দ্বিধা, দূর্গম অঞ্চল, সাম্প্রতিক মাসগুলিতে খারাপ আবহাওয়ার ফলে উদ্ভুত পরিস্থিতি। মূলত এইসব কারণের জন্যই ওই জেলাগুলিতে টিকা দানের হার কম। বৈঠকে জেলাশাসকরা উদ্ভুত সমস্যার সমাধানে কি কি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন। জেলাশাসকরা টিকা দানের হার বাড়ানোর জন্য কি কি পদ্ধতি অবলম্বন করছেন সে সম্পর্কেও বিশদে জানান।
মতবিনিময়ের সময় প্রধানমন্ত্রী বিস্তারিতভাবে টিকার বিষয়ে অনীহা এবং স্থানীয় স্তরে উদ্ভুত বিভিন্ন সমস্যাগুলি নিয়ে আলোচনা করেন। সংশ্লিষ্ট জেলাগুলিতে ১০০ শতাংশ টিকাকরণ নিশ্চিত করার জন্য তিনি বিভিন্ন পরিকল্পনার কথা জানান। এক্ষেত্রে সম্প্রদায়গত উদ্যোগের ওপর জোর দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ধর্মীয় নেতা এবং স্থানীয় নেতাদের এই কাজে যুক্ত করার পরামর্শ দেন। এ বছরের মধ্যে দেশজুড়ে টিকাকরণ অভিযান জোরদার করতে সমস্ত আধিকারিকদের তিনি নির্দেশ দেন, যাতে নতুন বছরে নতুন আত্মবিশ্বাস ও আস্থা নিয়ে প্রবেশ করা যায়।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব দেশজুড়ে টিকাকরণের অভিযানের বিষয়ে বিস্তারিতভাবে জানিয়েছেন। তিনি কোন রাজ্যে কত টিকা অব্যবহৃত রয়েছে সে সম্পর্কে তথ্য তুলে ধরেন। টিকাকরণ অভিযানে গতি আনতে রাজ্যগুলিকে বিশেষ অভিযানের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বৈঠকে উপস্থিত মুখ্যমন্ত্রীদের ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, তাঁদের উদ্যোগের মধ্য দিয়ে এই জেলাগুলিতে টিকাকরণ অভিযানে গতি আসবে। দেশ শতাব্দীর বৃহত্তম মহামারীর মুখোমুখি হওয়ায় আজ বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। তিনি বলেন, “করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দেশ নতুন নতুন সমাধান সূত্র খুঁজে পেয়েছে এবং বিভিন্ন পন্থা-পদ্ধতির উদ্ভাবন করছে।” তিনি প্রশাসকদের নিজ নিজ জেলায় টিকাকরণে গতি আনতে নতুন নতুন পন্থা-পদ্ধতি উদ্ভাবনের ওপর গুরুত্ব দেন। শ্রী মোদী বলেন আজ যেসব জেলায় টিকাকরণের হার ভালো সেখানেও একসময়ে একই রকমের চ্যালেঞ্জ দেখা দিয়েছিল। বিভিন্ন অভিজ্ঞতার নিরিখে তিনি আধিকারিকদের তৃণমূল স্তরে কৌশল রচনার পরামর্শ দেন౼ এর মাধ্যমে স্থানীয় স্তরে টিকাকরণের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করা যাবে। জেলার আধিকারিকদের প্রতিটি গ্রাম, প্রতিটি শহরের জন্য প্রয়োজনে আলাদা আলাদা পরিকল্পনা করতে হবে। এরজন্য বিভিন্ন অঞ্চলে ২০-২৫ জনের দল গড়তে হবে। এই দলগুলির মধ্যে স্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা করতে হবে। বিভিন্ন অঞ্চলে টিকাকরণের জন্য নির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা তৈরি করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনাদের জেলা যাতে জাতীয় গড়ের কাছাকাছি পৌঁছায় তারজন্য সব রকমের চেষ্টা করতে হবে।”
গুজব এবং টিকার বিষয়ে বিভ্রান্তির প্রসঙ্গে শ্রী মোদী বলেন, এই সমস্যার একমাত্র সমাধান জনমানসে সচেতনতা বৃদ্ধি করা। তিনি রাজ্যস্তরের আধিকারিকদের একাজে ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের সাহায্য নেওয়ার পরামর্শ দেন। ধর্মীয় নেতারা টিকাকরণ অভিযানের বিষয়ে অত্যন্ত উৎসাহী বলে প্রধানমন্ত্রী জানান। এই প্রসঙ্গে তিনি দিন কয়েক আগে ভ্যাটিকানে পোপ ফ্রান্সিসের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাতের কথা উল্লেখ করেন। জনসাধারণের মধ্যে টিকাকরণ সম্পর্কে ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের বার্তা পৌঁছে দেওয়ার জন্য তিনি বিশেষ গুরুত্ব দেন।
প্রধানমন্ত্রী মানুষকে টিকাকরণ কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার জন্য এবং প্রত্যেক বাড়িতে সুরক্ষিত টিকাকরণের জন্য আধিকারিকদের ব্যবস্থাপনার পরিবর্তন ঘটাতে পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, ‘হর ঘর টিকা, ঘর ঘর টিকা’ উদ্দেশ্য নিয়ে স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রত্যেক বাড়িতে পৌঁছাতে হবে। সম্পূর্ণ টিকাকরণের জন্য ‘হর ঘর দস্তক’ মন্ত্রের সাহায্যে কাজ করতে হবে। “এখন আমাদের প্রত্যেক বাড়িতে টিকাকরণ অভিযানের সুফল পৌঁছে দিতে হবে। প্রত্যেক দরজায়, প্রত্যেক বাড়িতে ‘হর ঘর দস্তক’ মন্ত্রে পৌঁছাতে হবে। যেসব বাড়িতে টিকার দ্বিতীয় ডোজ না নেওয়ায় সুরক্ষায় ঘাটতি থেকে গেছে সেখানে পৌঁছাতে হবে।”
শ্রী মোদী বলেন, প্রত্যেক বাড়িতে খোঁজ নেওয়ার সময় প্রথম ডোজের পাশাপাশি কারো দ্বিতীয় ডোজ নেওয়া বাকি আছে সে বিষয়েও খোঁজ-খবর নিতে হবে। অনেক সময় দেখা যায় সংক্রমণের হার কম হলে টিকা নেওয়ার আগ্রহ কমে যায়। “নির্দিষ্ট সময় অতিক্রান্ত হওয়া সত্ত্বেও যারা টিকার দ্বিতীয় ডোজ নেননি আপনাদের অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে তাদের কাছে পৌঁছাতে হবে... দ্বিতীয় ডোজ না নেওয়ায় পৃথিবীর অনেক দেশে সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে।”
প্রধানমন্ত্রী জোর দিয়ে বলেন, বিনামূল্য টিকাকরণ অভিযানে ভারত একদিনে আড়াই কোটি টিকার ডোজ দেওয়ার যে রেকর্ড তৈরি করেছে তার মধ্য দিয়ে দেশের ক্ষমতা প্রতিফলিত হয়েছে। যেসব জেলায় টিকাকরণের হার বেশি সেখানকার জেলা আধিকারিকদের কাছ থেকে ভালো কৌশলগুলি জেনে নেওয়ার জন্য তিনি এই ৪০টি জেলার আধিকারিকদের পরামর্শ দিয়েছেন। এক্ষেত্রে স্থানীয় চাহিদাগুলি বিবেচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে বলে প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন।
100 साल की इस सबसे बड़ी महामारी में देश ने अनेक चुनौतियों का सामना किया है।
कोरोना से देश की लड़ाई में एक खास बात ये भी रही कि हमने नए-नए समाधान खोजे, Innovative तरीके आजमाए।
आपको भी अपने जिलों में वैक्सीनेशन बढ़ाने के लिए नए Innovative तरीकों पर और ज्यादा काम करना होगा: PM
PM takes part in Combined Commanders’ Conference in Bhopal, Madhya Pradesh
April 01, 2023
শেয়ার
The Prime Minister, Shri Narendra Modi participated in Combined Commanders’ Conference in Bhopal, Madhya Pradesh today.
The three-day conference of Military Commanders had the theme ‘Ready, Resurgent, Relevant’. During the Conference, deliberations were held over a varied spectrum of issues pertaining to national security, including jointness and theaterisation in the Armed Forces. Preparation of the Armed Forces and progress in defence ecosystem towards attaining ‘Aatmanirbharta’ was also reviewed.
The conference witnessed participation of commanders from the three armed forces and senior officers from the Ministry of Defence. Inclusive and informal interaction was also held with soldiers, sailors and airmen from Army, Navy and Air Force who contributed to the deliberations.
The Prime Minister tweeted;
“Earlier today in Bhopal, took part in the Combined Commanders’ Conference. We had extensive discussions on ways to augment India’s security apparatus.”
Earlier today in Bhopal, took part in the Combined Commanders’ Conference. We had extensive discussions on ways to augment India’s security apparatus. pic.twitter.com/2l25thVMfG