Quoteদেশের বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত উন্নয়নের সঙ্গে সম্পর্কিত ৫ হাজার ৮০০ কোটি টাকারও বেশি নানাবিধ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন এবং জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করা হল
Quoteহোমি ভাবা ক্যান্সার হাসপাতাল এবং গবেষণা কেন্দ্র জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করা হল
Quoteনবি মুম্বাইয়ে মহিলা ও শিশুর ক্যান্সার হাসপাতাল বিল্ডিং জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করা হল
Quoteনবি মুম্বাইয়ে ন্যাশনাল হ্যাড্রন বিম থেরাপি ফিসিলিটি, রেডিওলজিক্যাল রিসার্চ ইউনিট জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করা হল
Quoteমুম্বাইয়ে ফিসন মলিবডেনাম-৯৯ প্রোডাকশন ফিসিলিটি, বিশাখাপত্তনমে রেয়ার আর্থ পারমানেন্ট ম্যাগনেট প্ল্যান্ট জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করা হল
Quoteজাতনিতে হোমি ভাবা ক্যান্সার হাসপাতাল এবং গবেষণা কেন্দ্র, মুম্বাই-এ টাটা মেমোরিয়াল হাসপাতালের প্ল্যাটিনাম জুবলি ব্লক উদ্দেশে উৎসর্গ করা হল
Quote“ভারত আজ সমস্ত লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে এবং এক প্রযুক্তি নেতৃত্বের জায়গা করে নিচ্ছে”
Quoteলেসার ইন্টারফেরোমিটার গ্র্যাভিটেশনাল ওয়েব অবজারভেটরি- ইন্ডিয়া (এলআইজিও-ইন্ডিয়া)-র শিলান্যাস করা হয়েছে
Quote২৫তম জাতীয় প্রযুক্তি দিবসে স্মারক ডাকটিকিট এবং মুদ্রা প্রকাশ করা হয়েছে
Quote“আমি কখনই ভুলতে পারবো না সেই অসাধারণ ঘটনা যখন অটলজি ভারতের সফল পরমানু পরীক্ষার ঘোষণা করছেন”
Quote“আমরা আমাদের যাত্রার কখনও বিরতি দিইনি এবং কোনোদিন আমাদের চলার পথে কোনো চ্যালেঞ্জের কাছে আত্মসমর্পণ করিনি”
Quote“দেশকে বিকশিত এবং আত্মনির্ভর করে তুলতে হবে”
Quote“আজকের শিশু এবং তরণদের মধ্যে যে আবেগ, শক্তি এবং সক্ষমতা রয়েছে তাই হল ভারতের শক্তি”
Quoteভারতের এই উদ্ভাবকরাই আগামীদিনে বিশ্বের উদ্যোগপতি হয়ে উঠবে

অনুষ্ঠানে উপস্থিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় আমার অগ্রজ সহকর্মী শ্রদ্ধেয় শ্রী রাজনাথ সিং জি, ডক্টর জিতেন্দ্র সিং জি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জগতের সকল সম্মানিত সদস্য এবং আমার তরুণ বন্ধুগণ!

আজ, ১১ই মে, আজকের দিনটি ভারতের ইতিহাসের সবচাইতে গৌরবোজ্জ্বল দিনগুলির মধ্যে অন্যতম। আজকের দিনে ভারতের পরমাণু বিজ্ঞানীরা রাজস্থানের পোখরানে সেই সাফল্য অর্জন করেছিলেন, যা সেদিন ভারতমাতার প্রত্যেক সন্তানকে গর্বিত করেছিল। যেদিন অটলজি ভারতের সফল পারমাণবিক পরীক্ষার কথা ঘোষণা করেছিলেন, সেই দিনটি আমি কখনও ভুলতে পারি না। পোখরান পারমাণবিক পরীক্ষার মাধ্যমে, ভারত কেবল তার বৈজ্ঞানিক সক্ষমতাই প্রমাণ করেনি, ভারতের বৈশ্বিক মর্যাদাকে একটি নতুন উচ্চতাও প্রদান করেছে। অটলজির ভাষায় যদি বলি, ‘আমরা কখনও আমাদের লক্ষ্য পূরণের অভিযানে থেমে থাকিনি। কোনও প্রতিকূলতার সামনে কখনো মাথা নত করিনি।‘ আমি সকল দেশবাসীকে জাতীয় প্রযুক্তি দিবস উপলক্ষ্যে অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই।

 

|

বন্ধুগণ,

আজ, এই উপলক্ষে, অনেক ভবিষ্যতমুখী উদ্যোগের উদ্বোধন করা হয়েছে এবং ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করা হয়েছে। মুম্বাইয়ের ‘ন্যাশনাল হ্যাড্রন বিম থেরাপি ফেসিলিটি ’ এবং ‘রেডিওলজিক্যাল রিসার্চ সেন্টার’ থেকে শুরু করে বিশাখাপত্তনমের ‘বিএআরসি ক্যাম্পাস’-এর ‘রেয়ার আর্থ পারমানেন্ট ম্যাগনেট প্ল্যান্ট’, মুম্বাইয়ের ‘ফিশন মলি-৯৯ প্রডাকশন ফেসিলিটি’ সহ বিভিন্ন শহরের ক্যান্সার হাসপাতাল পর্যন্ত এই সমস্ত প্রতিষ্ঠান পারমাণবিক প্রযুক্তির উন্নয়নে নিবেদিত। আপনাদের সাহায্যে আমরা মানবতা ও ভারতের অগ্রগতিকে ত্বরান্বিত করব। আজ, ‘টাটা ইনস্টিটিউট অফ ফান্ডামেন্টাল রিসার্চ’ এবং 'লেজার ইন্টারফেরোমিটার গ্র্যাভিটেশনাল-ওয়েভ অবজারভেটরি- ইন্ডিয়া (LIGO-India)'-র ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করা হয়েছে। LIGO আজ একবিংশ শতাব্দীর সেরা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উদ্যোগগুলির মধ্যে একটি। বর্তমানে বিশ্বের মাত্র কয়েকটি দেশে এমন মানমন্দির রয়েছে। এই মানমন্দিরটি ভারতের ছাত্র ও বিজ্ঞানীদের জন্য আধুনিক গবেষণার অনেক নতুন সুযোগ নিয়ে আসছে। এই প্রকল্পগুলির জন্য আমি দেশের বৈজ্ঞানিক সমাজ এবং সমস্ত দেশবাসীকে অভিনন্দন জানাই।

বন্ধুগণ,

বর্তমানে আমরা স্বাধীনতার অমৃতকালের একদম গোড়ার দিকের মাসগুলিতে রয়েছি। ২০৪৭ সালের জন্য আমাদের স্পষ্ট লক্ষ্য রয়েছে। দেশকে উন্নত করতে হবে, দেশকে স্বাবলম্বী করতে হবে। ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধি থেকে শুরু করে, টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্য নির্ধারণ বা উদ্ভাবনের জন্য একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক বাস্তুতন্ত্র তৈরি করা - এরকম প্রতিটি পদক্ষেপে  প্রযুক্তির ব্যবহার আমাদের জন্য অপরিহার্য। আর সেজন্যই আজ ভারত এক্ষেত্রে একটি নতুন সুষ্পষ্ট চিন্তাভাবনা নিয়ে, ৩৬০° সংহত দৃষ্টিকোণ নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। ভারত প্রযুক্তিকে আধিপত্য বিস্তারের মাধ্যম হিসেবে বিবেচনা করে না, বরং দেশের অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার একটি হাতিয়ার হিসেবে বিবেচনা করে। আজ এখানে এসে আমি এটা দেখে খুবই আনন্দ পেয়েছি যে এই বছরের মূলভাবনা রাখা হয়েছে 'স্কুল টু স্টার্টআপস- ইগনাইটিং ইয়াং মাইন্ডস টু ইনোভেট' বা বিদ্যালয় থেকে স্টার্ট আপ পর্যন্ত – নবীন মনে উদ্ভাবনের স্ফূলিঙ্গ সঞ্চার’ । স্বাধীনতার এই অমৃতকালে, ভারতের ভবিষ্যৎ কেমন হবে - তা আমাদের আজকের তরুণ প্রজন্ম, আমাদের আজকের ছাত্র-যুবরাই ঠিক করবে। আজকের তরুণ প্রজন্মের মনে রয়েছে নতুন নতুন স্বপ্ন, নতুন নতুন সংকল্প। তাদের শক্তি, তাদের উৎসাহ, তাদের উদ্দীপনা, এটাই আজকের ভারতের সবচাইতে বড় শক্তি।

 

|

বন্ধুগণ

আজ ভারত প্রত্যেক দিকে এগিয়ে চলেছে, যা কোনও একটি প্রযুক্তিক্ষেত্রে নেতৃত্ব প্রদানকারী দেশের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। আপনারা অনেকেই জানেন যে ২০১৪ সালে আমাদের দেশে মাত্র ১৫০ টি ইনকিউবেশন সেন্টার ছিল। আজ ভারতে ইনকিউবেশন সেন্টারের সংখ্যা ৬৫০ ছাড়িয়েছে। ২০১৪ সালে ভারত ‘গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্স’ -এ ৮১ নম্বরে ছিল আজ, সেখান থেকে উঠে ৪০তম স্থানে পৌঁছে গেছে। আজ দেশের তরুণরা, আমাদের শিক্ষার্থীরা নিজেদের ডিজিটাল উদ্যোগ গড়ে তুলছে, স্টার্টআপ শুরু করছে। ২০১৪ সালে, এদেশে স্টার্ট-আপের সংখ্যা ছিল মাত্র কয়েক শতাধিক। আজ আমাদের দেশে স্বীকৃত স্টার্ট আপের সংখ্যাও প্রায় এক লাখে পৌঁছেছে। আজ ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম স্টার্ট আপ ইকোসিস্টেম হয়ে উঠেছে। আর এই প্রবৃদ্ধি এমন এক সময়ে হচ্ছে, যখন বিশ্ব চরম অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এই বিস্তার ভারতের সামর্থ্যকে তুলে ধরে, ভারতের প্রতিভাকে তুলে ধরে। আর তাই আমি আবারও বলব, নীতিনির্ধারকদের জন্য, আমাদের বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায়ের জন্য, সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা আমাদের হাজার হাজার গবেষণাগারের জন্য, আমাদের বেসরকারি খাতের জন্য, এই সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 'স্কুল থেকে স্টার্টআপ'-এর এই যাত্রাপথে আমাদের শিক্ষার্থীরা সাফল্যের সঙ্গে এগিয়ে যাবে, কিন্তু আপনাদের তাঁদেরকে নিয়মিত গাইড করতে হবে এবং উৎসাহ জোগাতে হবে। আর এক্ষেত্রে আমি আপনাদের সকলকে নিয়মিত পূর্ণ সমর্থন জানাতে থাকবো।

বন্ধুগণ

আমরা যখন প্রযুক্তির ক্ষেত্রে সামাজিক প্রেক্ষাপট বুঝে এগিয়ে যাই, তখন প্রযুক্তি ক্ষমতায়নের একটি বড় মাধ্যম হয়ে ওঠে। এটি সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার এবং ভারসাম্যহীনতা দূর করার একটি উপায় হয়ে ওঠে। একটা সময় ছিল যখন প্রযুক্তি সাধারণ ভারতীয়দের নাগালের বাইরে ছিল। আপনাদের হয়তো মনে আছে, একটা সময় ছিল, যখন কারও পকেটে ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড বহন করা স্ট্যাটাস সিম্বল হিসাবে বিবেচিত হত। কিন্তু ভারতের ইউপিআই তার পদ্ধতিগত সরলতার কারণে আজ ‘নিউ নর্মাল’ বা নতুন স্বাভাবিক আর্থিক লেনদেনের উপায় হয়ে উঠেছে। আজ, রাস্তার বিক্রেতা থেকে শুরু করে রিকশাচালক, সবাই ডিজিটাল লেন্দেনে অভ্যস্ত হয়ে উঠছে। আজ ভারত বিশ্বের সেই দেশগুলির মধ্যে অন্যতম যেখানে সর্বাধিক ইন্টারনেট ডেটা ব্যবহার করা হয়। সবচাইতে মজার কথা হল যে, দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা আজ শহরের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে বেশি। এটি মানুষের কাছে তথ্য, সম্পদ এবং সুযোগের একটি নতুন জগত খুলে দিচ্ছে। JAM ট্রিনিটি বা জনধন – আধার – মোবাইলের সম্মীলিত ব্যবহার, GeM পোর্টাল, CoWIN পোর্টাল বা কৃষকদের জন্য ডিজিটাল কৃষি বাজার বা- ‘ই-ন্যাম’ সমস্ত ক্ষেত্রে আমাদের সরকার ‘এজেন্ট অফ ইনক্লুশন’ বা সামাজিক অন্তর্ভুক্তির এজেন্ট হিসাবে প্রযুক্তির ব্যবহারকে সুল্ভ করে তুলেছে।

বন্ধুগণ,

সঠিক সময়ে, সঠিক উপায়ে প্রযুক্তির ব্যবহার সমাজে নতুন শক্তি যোগায়। আজ, ভারতে জীবনচক্রের প্রতিটি পর্যায়ের জন্য এক বা একাধিক প্রযুক্তিগত সমাধান প্রস্তুত করা হচ্ছে। জন্মের সময়, অনলাইন জন্ম শংসাপত্রের সুবিধা রয়েছে। শিশু যখন স্কুলে যাওয়া শুরু করে, তখন তার জন্য ‘ই-পাঠশালা’ এবং ‘দীক্ষা’র মতো বিনামূল্যে ‘ই-লার্নিং প্ল্যাটফর্ম’ রয়েছে। আর মেধা দিয়ে এগিয়ে যাওয়ার জন্য, তারা ‘ন্যাশানাল স্কলারশিপ পোর্টাল’-এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারে। তারপর সে যখন বড় হয়ে চাকরি শুরু করে, তখন তার কাছে ‘ইউনিভার্সাল অ্যাক্সেস নম্বর’-এর সুবিধা রয়েছে, যাতে চাকরিক্ষেত্র বা কোম্পানি পরিবর্তন করার পরেও সে কোনও সমস্যার সম্মুখীন না হয়। কোনও অসুখ হলে আজই ‘ই-সঞ্জীবনী’র সাহায্যে তার চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে পারেন। বয়স্কদের জন্য বায়োমেট্রিক-সক্ষম ডিজিটাল পরিষেবার সুবিধা রয়েছে- জীবন প্রণাম। আপনারা স্মরণ করুন, মাত্র কয়েক বছর আগেই পেনশনের মতো পরিষেবার জন্য প্রবীণদের প্রতিবছর বেঁচে থাকার প্রমাণ দিতে হতো। তাঁরা অসুস্থ থাকলে বা হাঁটাচলার অসুবিধা থাকলেও, তাঁদের সশরীরে যাচাই করানোর জন্য যেতে হতো। এখন প্রযুক্তির সাহায্যে এসব সমস্যার অবসান ঘটছে। দৈনন্দিন জীবনে, প্রযুক্তির সমাধান প্রতিটি পদক্ষেপে দেশের নাগরিকদের সাহায্য করছে। তিনি যদি দ্রুত পাসপোর্ট করাতে চান, তাহলে রয়েছে ‘এম পাসপোর্ট’ পরিষেবা। তিনি যদি বিমানবন্দরে ঝামেলা-মুক্ত অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে চান, তাহলে রয়েছে ‘ডিজিযাত্রা অ্যাপ’। যদি তাঁদের গুরুত্বপূর্ণ নথিগুলি সুরক্ষিত রাখতে হয়, তবে রয়েছে ‘ডিজি-লকার’ পরিষেবা। এই সমস্ত প্রচেষ্টা সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে এবং জীবনযাত্রার স্বাচ্ছন্দ্য বৃদ্ধিতে অভূতপূর্ব সহায়তা সুনিশ্চিত করেছে।

 

|

বন্ধুগণ,

বর্তমানে প্রযুক্তির জগতে প্রতিদিনই দ্রুত পরিবর্তন ঘটছে। এই গতির সঙ্গে ভারসাম্য রক্ষা করতে, মেলবন্ধন ঘটাতে এবং এই গতিকে অতিক্রম করতে আজ ভারতের যুবক -যুবতীরাই দেশকে নেতৃত্ব দেবে। আজ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সরঞ্জামগুলি নতুন নতুন অগ্রগতির উপাদান হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে। আজ আমরা স্বাস্থ্য পরিষেবা ক্ষেত্রে অসীম সম্ভাবনা অনুভব করছি। ড্রোন প্রযুক্তিতেও নিত্য নতুন উদ্ভাবন ঘটছে। একইভাবে থেরাপিউটিকস সেক্টরও দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। এহেন বৈপ্লবিক প্রযুক্তির অগ্রগতিতে আমাদের নেতৃত্ব দিতে হবে। আজ ভারত তার প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রটিকে স্বনির্ভর করে তুলছে। এ ছাড়া আমাদের তরুণ স্টার্ট আপ শিল্পদ্যোগীরা  অনেক সুযোগ পাচ্ছে। প্রতিরক্ষায় উদ্ভাবনের জন্য, আমরা প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠত্বের জন্য ‘ইনোভেশন ফর ডিফেন্স অ্যাক্সেলেন্স’ বা ‘iDEX’ চালু করেছি। আমি খুশি যে আমাদের প্রতিরক্ষা মন্ত্রক ইতিমধ্যেই ৩৫০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের ১৪টি ‘ iDEX’ উদ্ভাবিত ও উৎপাদিত সরঞ্জাম সংগ্রহ করেছে৷

 

|

বন্ধুগণ,

‘আই- ক্রিয়েট’ থেকে শুরু করে ‘ডিআরডিও ইয়ং সাইটিস্টস ল্যাবস’-এর মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আজ এই প্রচেষ্টাগুলিকে একটি নতুন দিকনির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। মহাকাশ গবেষণা এবং কৃত্রিম উপগ্রহ ও মহাকাশযান উৎক্ষেপণ ক্ষেত্রেও নতুন নতুন সংস্কারের মাধ্যমে ভারত আজ বিশ্বব্যাপী ‘গেম চেঞ্জার’ বা পরিবর্তনের অগ্রদূত রূপে আবির্ভূত হচ্ছে। এক্টু আগেই আমি ‘এসএসএলভি’ এবং ‘পিএসএলভি অরবিটাল প্ল্যাটফর্ম’-এর মতো প্রযুক্তিগুলি দেখছিলাম। আমাদের তরুণদের নতুন সুযোগ দিতে হবে, মহাকাশ গবেষণা এবং কৃত্রিম উপগ্রহ ও মহাকাশযান উৎক্ষেপণ ক্ষেত্রে আমাদের স্টার্টআপের জন্য নতুন সুযোগ করে দিতে হবে। ‘কোডিং’ থেকে শুরু করে ‘গেমিং’ এবং ‘প্রোগ্রামিং’ পর্যন্ত প্রতিটি ক্ষেত্রে আমাদের নেতৃত্ব দিতে হবে। এই সময়ে, ভারতও ‘সেমি কন্ডাক্টর’-এর মতো নতুন ক্ষেত্রে বিশ্ববাজারে তার উপস্থিতি বাড়াচ্ছে। নীতিগত পর্যায়ে উৎসাহ জোগাতে আমরা পিএলআই স্কিমের মতো উদ্যোগ নিচ্ছি। এই ক্ষেত্রে মেধাবী যুবকদের সমর্থন করা শিল্পজগত ও প্রতিষ্ঠানগুলির দায়িত্ব।

 

|

বন্ধুগণ,

আজ উদ্ভাবন থেকে শুরু করে নিরাপত্তা পর্যন্ত সবক্ষেত্রেই ‘হ্যাকথন’গুলি একটি বড় ভূমিকা পালন করে। সরকার তাদের জন্য প্রতিনিয়ত প্রচার করছে। আমাদের এই ‘হ্যাকথন’ সংস্কৃতিকে এগিয়ে নিতে হবে, স্টার্টআপগুলিকে নতুন চ্যালেঞ্জের জন্য প্রস্তুত হতে হবে। এই প্রতিভাদের হাত ধরে থাকতে হবে, যাতে তাদের এগিয়ে যেতে বেশি প্রতিকূলতার সম্মুখীন না হতে হয়, এর জন্য আমাদের একটি সুপরিকল্পিত প্রক্রিয়া চালু করতে হবে। বিশেষ করে, ‘অটল টিঙ্কারিং ল্যাব’ থেকে বেরিয়ে আসা যুবকদের এক্ষেত্রে জড়িত রাখার জন্য একটি প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা থাকা উচিত। আমরা কি একইভাবে দেশে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ১০০টি করে ল্যাব চিহ্নিত করতে পারি, যেগুলি তরুণরাই পরিচালনা করবে? ক্লিন এনার্জি বা পরিবেশবান্ধব শক্তি উৎপাদন এবং প্রাকৃতিক চাষের মতো ক্ষেত্রগুলিতে, যেগুলিকে দেশের সরকার বিশেষ অগ্রাধিকার দিচ্ছে, আমাদের গবেষণা ও প্রযুক্তির অগ্রগতি সুনিশ্চিত করতে হবে। এর জন্যও নবীন প্রজন্মকে মিশন মোডে সম্পৃক্ত করা খুবই জরুরি। আমি নিশ্চিত যে, এবারের জাতীয় প্রযুক্তি সপ্তাহ এই সম্ভাবনাগুলো বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এই প্রত্যাশা নিয়ে, আবারও এই অনুষ্ঠানের সার্বিক সাফল্যের জন্য আপনাদের সকলকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই।

অনেক অনেক ধন্যবাদ।

 

  • Jitendra Kumar March 29, 2025

    🙏🇮🇳
  • कृष्ण सिंह राजपुरोहित भाजपा विधान सभा गुड़ामा लानी November 21, 2024

    जय श्री राम 🚩 वन्दे मातरम् जय भाजपा विजय भाजपा
  • Devendra Kunwar October 08, 2024

    BJP
  • दिग्विजय सिंह राना September 20, 2024

    हर हर महादेव
  • Sanjay Shivraj Makne VIKSIT BHARAT AMBASSADOR May 27, 2024

    new india
  • JBL SRIVASTAVA May 27, 2024

    मोदी जी 400 पार
  • Vaishali Tangsale February 12, 2024

    🙏🏻🙏🏻👏🏻
  • ज्योती चंद्रकांत मारकडे February 11, 2024

    जय हो
  • Pt Deepak Rajauriya jila updhyachchh bjp fzd December 23, 2023

    jay
  • Amit Jha June 26, 2023

    🙏🏼🇮🇳#9YearsForViksitBharat
Explore More
প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী

জনপ্রিয় ভাষণ

প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী
Major Boost for Make-in-India: Defence Exports Surge 35-Fold In 11 Years Under Modi Govt, Says Rajnath Singh

Media Coverage

Major Boost for Make-in-India: Defence Exports Surge 35-Fold In 11 Years Under Modi Govt, Says Rajnath Singh
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Cabinet approves two multitracking projects across Indian Railways covering various states
June 11, 2025
QuoteThese initiatives will improve travel convenience, reduce logistic cost, decrease oil imports and contribute to lower CO2 emissions, supporting sustainable and efficient rail operations
QuoteThe total estimated cost of the projects is Rs 6,405 crore
QuoteThe projects will generate direct employment for about 108 lakh human-days during construction

The Cabinet Committee on Economic Affairs, chaired by the Prime Minister Shri Narendra Modi, has approved Two projects of Ministry of Railways with total cost of Rs. 6,405 crore. These projects include:

1. Koderma – Barkakana Doubling (133 Kms) – The project section passes through a major coal producing area of Jharkhand. Furthermore, it serves as the shortest and more efficient rail link between Patna and Ranchi.

2. Ballari – Chikjajur Doubling (185 kms.) – The project line traverses through Ballari and Chitradurga districts of Karnataka and Anantapur district of Andhra Pradesh.

The increased line capacity will significantly enhance mobility, resulting in improved operational efficiency and service reliability for Indian Railways. These multi-tracking proposals are poised to streamline operations and alleviate congestion. The projects are in line with Prime Minister Shri Narendra Modiji’s Vision of a New India which will make people of the region “Atmanirbhar” by way of comprehensive development in the area which will enhance their employment/ self-employment opportunities.

The projects are result of PM-Gati Shakti National Master Plan for multi-modal connectivity which have been possible through integrated planning and will provide seamless connectivity for movement of people, goods and services.

The two projects covering seven Districts across the states of Jharkhand, Karnataka and Andhra Pradesh, will increase the existing network of Indian Railways by about 318 Kms.

The approved multi-tracking project will enhance connectivity to approx. 1,408 villages, which are having a population of about 28.19 lakh.

These are essential routes for transportation of commodities such as coal, iron ore, finished steel, cement, fertilizers, agriculture commodities, and Petroleum products etc. The capacity augmentation works will result in additional freight traffic of magnitude 49 MTPA (Million Tonnes Per Annum). The Railways being environment friendly and energy efficient mode of transportation, will help both in achieving climate goals and minimizing logistics cost of the country, reduce oil import (52 Crore Litres) and lower CO2 emissions (264 Crore Kg) which is equivalent to plantation of 11 Crore trees.