Lays foundation stone for projects under the Prime Minister’s Development Initiative for North Eastern Region (PM-DevINE) scheme
Inaugurates about 5.5 lakh homes built under PMAY-G across Assam
Dedicates to nation important railway projects worth more than Rs 1300 crores in Assam
“Development of Northeast is imperative for a Viksit Bharat”
“Kaziranga National Park is unique, everyone should visit it”
“Veer Lachit Borphukan is the symbol of Assam’s valor and determination”
“Vikas bhi aur Virasat Bhi’ has been the Mantra of our double engine government"
“Modi considers the entire Northeast his family. That is why we are also focussing on the projects that are pending for years”

নমস্কার, আপনালোক ভালেয়া কুশলে আসে! (আশাকরি আপনারা ভালো আছেন!)
আসামের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মাজি, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় আমার সহকর্মী শ্রী সর্বানন্দ সোনোয়ালজি, শ্রী রামেশ্বর তেলীজি, আসাম রাজ্য সরকারের সমস্ত মন্ত্রীগণ, উপস্থিত জনপ্রতিনিধি বন্ধুগণ, অন্যান্য মাননীয় ব্যক্তিবর্গ, আর আমার আসামের প্রিয় ভাই ও বোনেরা। 

আপনারা সবাই এক বিপুল সংখ্যায় আমাদের আশীর্বাদ দিতে এসেছেন। আমি মাথা নত করে আপনাদের সবাইকে প্রণাম জানিয়ে কৃতজ্ঞতা ব্যক্ত করছি। আপনাদের মুখ্যমন্ত্রীজি আমাকে এখনই বলছিলেন, এখানে ২০০ জনের জায়গায় লক্ষ লক্ষ মানুষ বসে আছেন, যাঁরা ভিডিও-র মাধ্যমে এই উন্নয়ন উৎসবের অংশীদার হয়েছেন। আমি তাঁদের সবাইকে স্বাগত জানাই। আর আমি সোশ্যাল মিডিয়াতেও দেখেছি ... কিভাবে গোলাঘাটে সাধারণ মানুষ হাজার হাজার প্রদীপ জ্বালিয়েছেন। আসামের জনগণের এই স্নেহ, এই আপনত্ব আমাদের অনেক বড় পুঁজি। আজ আমার আসামের জন্য সাড়ে ১৭ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে নির্মিত বা পরিকল্পিত প্রকল্পের উদ্বোধন কিংবা শিলান্যাস করার সৌভাগ্য হয়েছে। এর মধ্যে স্বাস্থ্য, আবাসন এবং পেট্রোলিয়াম সংক্রান্ত প্রকল্প রয়েছে। এগুলির মাধ্যমে আসামের উন্নয়নের গতি আরও ত্বরান্বিত হবে। আমি আসামের সমস্ত জনগণকে এই উন্নয়ন প্রকল্পগুলির জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই। 

 

বন্ধুগণ, 

এখানে আসার আগে আমার কাজিরাঙা ন্যাশনাল পার্কের বিশালত্ব ও তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যকে  কাছে থেকে দেখা ও অনেক কিছু জানার সৌভাগ্য হয়েছে। কাজিরাঙা একটি অদ্ভুৎ ন্যাশনাল পার্ক এবং ব্যাঘ্র অভয়ারণ্য। এর জীববৈচিত্র, এর বাস্তুব্যবস্থা সবাইকে আকর্ষিত করে। কাজিরাঙা ইউনেসকোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হওয়ার গৌরব পেয়েছে। বিশ্বে যত এক শৃঙ্গ গন্ডার রয়েছে, তার ৭০ শতাংশ আমাদের কাজিরাঙায় রয়েছে। এখানকার প্রাকৃতিক আবহে বাঘ, সিংহ, সোয়াম্প ডিয়ার বা জলাভূমি হরিণ, বণ্য মহিষ এবং অসংখ্য বৈচিত্রময় আরণ্যক দৃশ্য দেখে অন্যরকম অনুভব হয়। পাশাপাশি পক্ষ্মী পর্যবেক্ষকদের জন্যও কাজিরাঙা একটি স্বর্গের মত। দুর্ভাগ্যবশতঃ বিগত সরকারগুলির অসংবেদনশীলতা এবং অপরাধীদের প্রশয় দেওয়ার ফলে আসামের পরিচয় বহনকারী এখানকার এক শৃঙ্গ গন্ডারদের অস্তিত্বও সঙ্কটে পড়ে গিয়েছিল। শুধু ২০১৩ সালে এক বছরের মধ্যে এই অরণ্যে ২৭টি গন্ডারকে শিকার করা হয়েছিল। কিন্তু আমাদের সরকার এবং স্থানীয় মানুষের প্রচেষ্টায় ২০২২-এ এই শিকার বন্ধ হয়েছে। ২০২৪ সালটি কাজিরাঙা ন্যাশনাল পার্কের সুবর্ণজয়ন্তী বর্ষও। আমি আসামের জনগণকে এর জন্যও অনেক শুভেচ্ছা জানাই। আর আমি দেশবাসীকে বলবো যে এই সুবর্ণজয়ন্তী বছরে আপনাদের সবাইকে কাজিরাঙা দেখতে আসা উচিত। আমি কাজিরাঙা থেকে যে স্মৃতি নিয়ে যাচ্ছি, তা সারাজীবন আমার সঙ্গে থাকবে। 

বন্ধুগণ,

আজ আমার বীর লাচিত বরফুকন-এর বিশাল এবং অনিন্দ্যসুন্দর মূর্তির আবরণ উন্মোচনেরও সৌভাগ্য হয়েছে। লাচিত বরফুকন আসামের শৌর্য ও পরাক্রমের প্রতীক। ২০২২ সালে আমরা দিল্লিতে লাচিত বরফুকনের ৪০০তম জন্মজয়ন্তী বর্ষ সম্পূর্ণ উৎসাহ ও উদ্দীপনার সঙ্গে পালন করেছি। আমি আর একবার বীর যোদ্ধা লাচিত বরফুকনকে প্রণাম জানাই। 

বন্ধুগণ, 

ঐতিহ্য রক্ষার পাশাপাশি উন্নয়ন - এটাই আমাদের ডবল ইঞ্জিন সরকারের মন্ত্র। ঐতিহ্য সংরক্ষণের পাশাপাশি আসামে ডবল ইঞ্জিন সরকার এখানকার উন্নয়নের জন্যও ততটাই দ্রুত গতিতে কাজ করছে। পরিকাঠামো, স্বাস্থ্য, সৌরশক্তি উৎপাদন ক্ষেত্রে আসাম অভূতপূর্ব দ্রুত গতিতে কাজ করছে। রাজ্যে এইমস হাসপাতাল গড়ে ওঠার ফলে জনগণের অনেক সুবিধা হয়েছে। আজ এখানে তিনসুকিয়া মেডিকেল কলেজেরও উদ্বোধন হল। এর ফলে চারপাশের বেশকিছু জেলার জনগণ উন্নত স্বাস্থ্য পরিষেবা পাবেন। আমার আসামে পূর্ববর্তী সফলে আমি গুয়াহাটি এবং করিমগঞ্জে দুটি মেডিকেল কলেজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলাম। আর আজ শিবসাগর মেডিকেল কলেজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছি। এখানে আপনাদের জোড়হাটে একটি ক্যান্সার হাসপাতালও গড়ে উঠেছে। স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর এই উন্নয়নের ফলে আসাম একটি অনেক বড় কেন্দ্র, সম্পূর্ণ উত্তর পূর্বাঞ্চলের জন্য আমাদের আসাম স্বাস্থ্য পরিষেবার একটি অনেক বড় কেন্দ্র হয়ে উঠবে। 

 

বন্ধুগণ, 

আজ, 'পিএম ঊর্জা গঙ্গা যোজনা'-র মাধ্যমে নির্মিত বারাউনি - গুয়াহাটি পাইপলাইন দেশবাসীর উদ্দেশে সমর্পণ করা হয়েছে। এই গ্যাস পাইপলাইন আমাদের 'নর্থ ইস্টার্ন গ্রিড'-কে 'ন্যাশন গ্যাস গ্রিড'-এর সঙ্গে যুক্ত করবে। এর ফলে প্রায় ৩০ লক্ষ পরিবার এবং ৬০০-ও বেশি সিএনজি স্টেশনে গ্যাস সরবরাহ হবে। বিহার, পশ্চিমবঙ্গ এবং আসামের ৩০টিরও বেশি জেলার মানুষ এর মাধ্যমে উপকৃত হবেন। 

বন্ধুগণ, 

আজ ডিগবয় তৈল শোধনাগার এবং গুয়াহাটি তৈল শোধনাগারের ক্ষমতা সম্প্রসারণেরও শুভারম্ভ হল। অনেক দশক ধরে আসামের জনগণের চাহিদা ছিল যে আসামের তৈল শোধনাগারগুলির ক্ষমতা বাড়ানো হোক। এখানে অনেক আন্দোলন হয়েছে। কিন্তু পূর্ববর্তী সরকারগুলি কখনও এখানকার জনগণের ভাবনাকে তেমন গুরুত্ব দেয়নি। কিন্তু বিগত ১০ বছরে বিজেপি সরকার আসামের চারটি তৈল শোধনাগারেরই ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত কাজ করে চলেছে। এখন আসামে তৈল শোধনাগারের মোট ক্ষমতা দ্বিগুণ হবে। আর এগুলির মধ্যে নুমালিগড় রিফাইনারির ক্ষমতা তো তিন গুণ হতে চলেছে। যখন কোনও এলাকার উন্নয়নের প্রবল ইচ্ছা থাকে, তখন কাজও খুব ভালো হয় আর দ্রুত গতিতে হয়।

বন্ধুগণ, 

আজ আমার আসামের সাড়ে ৫ লক্ষ পরিবারের নিজস্ব পাকাবাড়ির স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়েছে। আপনারা ভাবুন, একটি রাজ্যের সাড়ে ৫ লক্ষ পরিবার নিজেদের পছন্দ মতো নিজস্ব পাকাবাড়িতে গৃহ প্রবেশ করছেন। ভাই ও বোনেরা, জীবনে কত বড় সৌভাগ্য যে আমি আপনাদের এই ভাবে সেবা করতে পারছি। 

ভাই ও বোনেরা, 

কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন সরকারের শাসনকালে যেখানে মানুষ এক একটি বাড়ির জন্য হা পিত্যেস করে থাকতো, সেখানে আমাদের সরকার একদিনে শুধু আসামে সাড়ে ৫ লক্ষ গরিব মানুষকে পাকাবাড়িতে গৃহ প্রবেশ করাচ্ছে। আর এই বাড়িগুলি আগের মতো শুধু চার দেওয়ালে ঘেরা নয়, এই বাড়িগুলিতে শৌচালয়, রান্নার গ্যাসের সংযোগ, বিদ্যুৎ এবং নলবাহিত পরিশ্রুত পানীয় জলের সুবিধাও একসঙ্গে যুক্ত হয়েছে। আমরা ইতিমধ্যেই আসামের ১৮ লক্ষ পরিবারকে এরকম পাকাবাড়ি তৈরি করে দিয়েছি। আর আমি অত্যন্ত আনন্দিত যে পিএম আবাস যোজনার মাধ্যমে দেওয়া এই বাড়িগুলির অধিকাংশই মহিলাদের নামে নথিভুক্ত করা হয়েছে। এখন এই বাড়িগুলির মালিক হলেন আমার মা ও বোনেরা। অর্থাৎ এই বাড়িগুলি লক্ষ লক্ষ মহিলাকে বাড়ির মালিক করে দিয়েছে। 

 

বন্ধুগণ,

আমরা চেষ্টা করছি যাতে আসামের প্রত্যেক মহিলার জীবনযাপন আরও সহজ হয়। শুধু তাই নয়, তাঁদের সঞ্চয় যেন বাড়ে। গতকালই বিশ্ব মহিলা দিবস উপলক্ষে আমাদের সরকার গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ১০০ টাকা কমিয়ে দিয়েছে। আমাদের সরকার আয়ুষ্মান কার্ড-এর মাধ্যমে বিনামূল্যে যে চিকিৎসার সুবিধা প্রদান করছে, এর মাধ্যমে আমাদের মা ও বোনেরা বেশি উপকৃত হচ্ছেন। জল জীবন মিশনের মাধ্যমে গত ৫ বছরে আসামের ৫০ লক্ষেরও বেশি বাড়িতে নতুন পানীয় জলের সংযোগ প্রদান করা হয়েছে। অমৃত সরোবর অভিযানের মাধ্যমে এই রাজ্যে যে ৩,০০০ অমৃত সরোবর তৈরি হয়েছে, তা জনগণের উপকারে লাগছে। একটু আগেই এই অমৃত সরোবর অভিযানের কপি টেবিল বুক উদ্বোধনের সৌভাগ্য হয়েছে। বিজেপি সরকার দেশে ৩ কোটি ... শুনুন একথাটা আপনাদের বলছি, যাঁরা সুন্দর সুন্দর টুপি পরে বসে আছেন সেই বোনেদের বলছি, বিজেপি সরকার ৩ কোটি লাখপতি দিদি বানানোর অভিযানে নেমেছে। আর সেই অনুযায়ী কাজ করছে। এই অভিযানের মাধ্যমে বিভিন্ন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত মহিলাদের আরও ক্ষমতায়ন করা হচ্ছে, তাঁদেরকে আরও নতুন নতুন সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। এই অভিযানের মাধ্যমে আসামের লক্ষ লক্ষ মহিলাও উপকৃত হয়েছেন। একটু আগেই আপনাদের মুখ্যমন্ত্রী আমাকে বলছিলেন, আসামে যাঁরা লাখপতি দিদি হয়েছেন সেই সব লাখপতি দিদি আজ এখানে এসেছেন। একবার জোরে হাততালি দিয়ে এই লাখপতি দিদিদের সম্মান জানান। যদি সঠিক লক্ষ্যে নীতি প্রণয়ন করা হয়, আর এর সঙ্গে সাধারণ মানুষ যুক্ত হন, তাহলে কত বড় পরিবর্তন আসতে পারে, আপনারা দেখুন দেশের গ্রামে গ্রামে লাখপতি দিদি বানানোর এই অভিযান - এটা মোদীর গ্যারান্টি। 

বন্ধুগণ,

২০১৪ সালের পর আসামে বেশকিছু ঐতিহাসিক পরিবর্তনের ভিত্তি স্থাপন করা হয়েছে। আসামের আড়াই লক্ষ ভূমিহীন ভূমিপুত্রকে জমির মালিকানা দেওয়া হয়েছে। স্বাধীনতার পর থেকে ৭ দশক ধরে চা বাগানে কর্মরত শ্রমিকদের ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত করা হয়নি। আমাদের সরকার চা বাগানে কর্মরত এরকম প্রায় ৮ লক্ষ শ্রমিককে ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত করেছে। ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত করার মানে হল, সেই কর্মচারীদের কাছে বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের সুবিধাও পৌঁছোতে শুরু করেছে। ফলে যাঁরা সরকারের আর্থিক সহায়তার সুবিধাভোগী হওয়ার যোগ্য, তাঁদের অধিকারের পয়সা এখন  সরাসরি তাঁদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পৌঁছোতে শুরু করেছে। আমরা দালালদের রোজগারের সমস্ত পথ বন্ধ করে দিয়েছি। গরীব মানুষ প্রথমবার অনুভব করতে শুরু করেছেন যে তাঁদের কথা শোনার জন্য একটি সরকার রয়েছে, আর সেটি হল বিজেপি সরকার। 

 

বন্ধুগণ, 

উন্নত ভারতের সংকল্প বাস্তবায়নের জন্য উত্তর পূর্ব ভারতের উন্নয়নও জরুরী। কংগ্রেসের দীর্ঘ শাসন কালে দশকের পর দশক ধরে উত্তর পূর্ব ভারতের জনগণ সরকারের উপেক্ষার শিকার ছিল। বেশকিছু উন্নয়ন প্রকল্পের শিলান্যাস করে ফটো তোলা, আর মানুষকে বিভ্রান্ত করা ও তারপর পালিয়ে যাওয়া বা হাত তুলে নেওয়া! কিন্তু মোদী গোটা উত্তর পূর্ব ভারতকে নিজের পরিবার বলে মনে করে। সেজন্য আমরা সেই প্রকল্পগুলিও সম্পূর্ণ করার ওপর জোর দিই। যেগুলি অনেক বছর ধরে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল অথবা কাগজে লিখে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। বিজেপি সরকার সরাইঘাটে দ্বিতীয় সেতু, ঢোলা সদিয়া সেতু এবং বোগিবিল সেতুর কাজ সম্পূর্ণ করে দেশকে সমর্পণ করেছি। আমাদের সরকারের শাসনকালেই বরাক উপত্যকা পর্যন্ত ব্রডগেজ রেল সংযোগ সম্প্রসারিত হয়েছে। ২০১৪ সালের পর এ রাজ্যে উন্নয়নকে গতি প্রদানকারী বেশ কিছু প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে। যোগী ধোপার মাল্টি মডেল লজিস্টিক পার্ক নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। ব্রহ্মপুত্র নদীর ওপর দুটি সেতু নির্মাণ প্রকল্প মঞ্জুর হয়েছে। ২০১৪ সালে আসামে মাত্র একটি জাতীয় জলপথ ছিল। আজ উত্তর পূর্ব ভারতে ১৮টি জাতীয় জলপথ গড়ে উঠেছে। এভাবে পরিকাঠামো উন্নয়নের ফলে নতুন নতুন শিল্পোদ্যোগ সম্ভাবনা গড়ে উঠেছে। আমাদের সরকার উত্তর পূর্ব ভারতের শিল্পোদ্যোগ বাস্তু ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে তুলতে উন্নয়ন প্রকল্পগুলিকে নতুন রূপে আরও সম্প্রসারণের প্রকল্পগুলি মঞ্জুর করেছে। সরকার আসামের পাটচাষীদের জন্যও একটি বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা এবছর পাটের জন্য ন্যূনতম সহায়ক মূল্য ক্যুইন্টাল প্রতি ২৮৫ টাকা বাড়িয়েছে। এখন পাটচাষীরা প্রতি ক্যুইন্টালে ৫,৩৩৫ টাকা করে পাবেন। 

 

বন্ধুগণ, 

আমার এসকল প্রচেষ্টার মাঝে আমাদের বিরোধীরা কী করছেন? তাঁরা দেশকে বিভ্রান্ত করার জন্য কী কী করছেন? মোদীকে সবসময় গালিগালাজ করা, কংগ্রেস ও তার বন্ধুরা আজকাল বলতে শুরু করেছে যে মোদীর তো পরিবার নেই। তাদের গালির জবাবে আজ গোটা দেশ উঠে দাঁড়িয়েছে। গোটা দেশ বলছে যে "আমি মোদীর পরিবার, আমরা মোদীর পরিবার", "আমি মোদীর পরিবার, আমরা মোদীর পরিবার", "আমি মোদীর পরিবার, আমরা মোদীর পরিবার"-এটাই ভালোবাসা, এটাই আশীর্বাদ। দেশবাসীর এই ভালোবাসা মোদী সবসময় পায়, কারণ মোদী ১৪০ কোটি দেশবাসীকে শুধু নিজের পরিবারের সদস্য ভেবে চুপ থাকে না, দিন-রাত তাঁদের সেবাও করছে। আজকের এই আয়োজনও এই সেবার প্রতিবিম্ব স্বরূপ। আমি আর একবার আপনাদের সবাইকে এত বিপুল সংখ্যায় এখানে আসার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। ধন্যবাদ। আর এত বিশাল মাত্রায় উন্নয়ন কার্যের জন্যও আমি অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই। আপনারা আমার সঙ্গে দুহাত তুলে বলুন -

ভারত মাতা কী জয়। 

আপনাদের এই আওয়াজ যেন উত্তর পূর্বাঞ্চলের সর্বত্র পৌঁছোয়।

ভারত মাতা কী জয়। 

ভারত মাতা কী জয়। 

এই লাখপতি দিদিদের আওয়াজ তো আরও জোরে হওয়া উচিত।

ভারত মাতা কী জয়। ভারত মাতা কী জয়। 

ভারত মাতা কী জয়। অনেক অনেক ধন্যবাদ।

 

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
India and France strengthen defence ties: MBDA and Naval group set to boost 'Make in India' initiative

Media Coverage

India and France strengthen defence ties: MBDA and Naval group set to boost 'Make in India' initiative
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
PM Modi tries his hand at the Nangara in Washim
October 05, 2024

The Prime Minister Shri Narendra Modi today tried his hand at the Nangara in Washim. He remarked that Nangara holds a very special place in the great Banjara culture.

In a video post on X, he wrote:

“In Washim, tried my hand at the Nangara, which has a very special place in the great Banjara culture. Our Government will make every possible effort to make this culture even more popular in the times to come.”

In a video post on X, he wrote:

“वाशिममध्ये असताना महान बंजारा संस्कृतीत विशेष महत्व असलेला नंगारा वाजवण्याचा प्रयत्न केला. येणार्‍या काळात ही संस्कृती अधिकाधिक लोकप्रिय व्हावी यासाठी आमचे सरकार शक्य ते सर्व प्रयत्न करेल.”