We are working towards ensuring that income of our hardworking farmers double by 2022: PM Modi
For the first time we have decided that MSP will be 1.5 times the input cost of farmers: PM Modi
The country has seen record production of pulses, fruits, vegetables and milk: PM Modi
Due to blue revolution, pisciculture has seen a jump of 26%: PM Modi
We are focussing on 'Beej Se Bazar Tak'. We are creating a system which benefits farmers from the time of sowing the seeds till selling the produce in markets: PM
Neem coating of urea has benefitted the farmers immensely, says PM Modi
Through e-NAM, farmers can now directly sell their produce in the markets; this has eliminated middlemen: PM Modi
We are promoting organic farming across the country, especially the eastern region: PM Modi

নমস্কার, আমার কৃষক ভাই-বোনেরা। নমস্কার- নমস্কার।

আমার জন্যে এটা অত্যন্ত আনন্দের যে সারা দেশের ৬০০ জেলার কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র এবং দেশের বিভিন্ন গ্রামে গড়ে ওঠা ২ লক্ষ কমন সার্ভিস সেন্টারে বসে আমার যে কৃষক ভাই ও বোনেরা আজকের এই অনুষ্ঠানে যুক্ত হয়েছেন, আজ তাঁদের অভিজ্ঞতার কথা, তাঁদের মুখে তাঁদের বক্তব্য শোনার দুর্লভ সুযোগ পেয়েছি।

আপনারা সময় বের করে এসেছেন, এক উৎসবের পরিবেশ তৈরি করে নিয়ে একসঙ্গে বসেছেন, আমি এখানে বসে টিভি স্ক্রিনে আপনাদের হাসি হাসি চেহারা দেখতে পাচ্ছি, আপনাদের উৎসাহ ও উদ্দীপনা অনুভব করতে পারছি। কৃষকরাই আমাদের অন্নদাতা – তাঁরা আমাদের খাবার জোগান, গৃহপালিত পশুদের খাদ্য আর সমস্ত শিল্পের কাঁচামাল সরবরাহ করেন, দেশের খাদ্য সুরক্ষা সুনিশ্চিত করার সম্পূর্ণ কৃতিত্বই কৃষক ভাই ও বোনেদের।

ভারতকে খাদ্যশস্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ করে তুলতে আমাদের কৃষক ভাই-বোনেরা নিজেদের রক্ত-ঘাম এক করে দিয়েছে, কিন্তু সময়ের সঙ্গে কৃষকদের উন্নয়ন ধীরে ধীরে সঙ্কুচিত হতে থাকে। গোড়া থেকেই দেশের কৃষকদের তাঁদের ভাগ্যের হাতে ছেড়ে দেওয়া হয়। প্রত্যেক চিন্তা পরিবর্তনের জন্য প্রয়োজন ছিল নিরন্তর প্রচেষ্টার, বৈজ্ঞানিক প্রচেষ্টার। প্রগতিশীল কৃষকদের নেতৃত্ব প্রদানের সুযোগ দিয়ে যুগোপযোগী পরিবর্তনের পথ প্রশস্ত করার প্রয়োজন ছিল।

কিন্তু সে কাজে আমরা অনেক দেরি করে দিয়েছি। বিগত চার বছরে আমরা জমির রক্ষণাবেক্ষণ থেকে শুরু করে, উন্নত মানের বীজ উৎপাদন করে কৃষকদের হাতে পৌঁছে দেওয়া, বিদ্যুৎ-জল থেকে শুরু করে উৎপাদিত ফসলের বাজারিকরণ পর্যন্ত একটি ভারসাম্যযুক্ত ব্যাপক প্রকল্পের মাধ্যমে প্রভূত কাজের যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি। আর আমরা ঠিক করেছি যে আগামী ২০২২ সালের মধ্যে কৃষকদের আয় দ্বিগুণ করার লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।সরকারের পুরনো নীতি বদলে, সমস্ত সমস্যা নিরসন করে এগিয়ে যেতে হবে।

আমরা যখন কৃষকদের আয় দ্বিগুণ করার কথা বলেছি, অনেকেই তখন তা নিয়ে ঠাট্টা- বিদ্রুপ করেছেন, নানারকম নিরাশাব্যঞ্জক কথা বলেছেন, একটা হতাশার পরিবেশ গড়ে তোলার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু আমরা লক্ষ্যস্থির রেখে এগিয়ে চলেছি। দেশের কৃষকদের ওপর আমার ভরসা ছিল।

আমাদের দেশের কৃষকদের সামনে কোনও লক্ষ্যস্থির করে দিয়ে, প্রয়োজনীয় পরিবেশ গড়ে তুলতে পারলে, পরিবর্তন আনতে পারলে তাঁরা ঝুঁকি নিতে, পরিশ্রম করতে এবং পরিণাম আনতে প্রস্তুত; আগেও তাঁরা এটা করে দেখিয়েছেন।

আমরা কিন্তু আপনাদের সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার নিরন্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এক্ষেত্রে আমরা মূলতঃ চারটে বিষয়ে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছি। প্রথমতঃ–কৃষকের বিনিয়োগ ও কাঁচামালের প্রয়োজন হ্রাস করা। দ্বিতীয়তঃ- উৎপাদিত ফসলের সঠিক মূল্য পাওয়া। তৃতীয়তঃ – উৎপাদিত ফসলের অপচয় রোধ, আর চতুর্থতঃ – কৃষকের বিকল্প রোজগারের ব্যবস্থা গড়ে তোলা!

দেশের কৃষকদের ফসলের উচিত দাম পেতে সাহায্য করতে এবারের বাজেটে সরকার একটি বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তা হল, তালিকাভুক্ত ফসলের ক্ষেত্রে ন্যূনতম সমর্থন মূল্য তাঁর বিনিয়োগের অন্তত পক্ষে দেড়গুণ ঘোষণা করা হবে! এতে অন্যান্য শ্রমিকদের পারিশ্রমিক, হালের বলদ/ মোষ/ অন্য প্রাণী/ ট্র্যাক্টর, জলসেচের মেশিন ও বিদ্যুতের খরচ, বীজ ও সারের খরচ, রাজ্য সরকারকে যে শুল্ক দিতে হয়, ভাগচাষীদের ক্ষেত্রে জমিভাড়া, এবং বিনিয়োগের জন্য নেওয়া ঋণের সুদকে যুক্ত করে হিসেব করা হবে। শুধু তাই নয়, কৃষকের নিজের ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যের পারিশ্রমিকও এর সঙ্গে যুক্ত করে মোট খরচের দেড়গুণ ন্যূনতম সমর্থন মূল্য ধার্য করা হবে!

কৃষির জন্য সরকার একটি নিশ্চিত অর্থ বরাদ্দ করে। পূর্বতন সরকারের পাঁচ বছরে কৃষিবাবদ বাজেট বরাদ্দ ছিল ১ লক্ষ ২১ হাজার কোটি টাকা। আমরা তা বাড়িয়ে ২০১৪-১৯ এর জন্য করেছি ২ লক্ষ ১২ হাজার কোটি টাকা। এতেই বোঝা যায় যে কৃষক কল্যাণে আমাদের সরকারদৃঢ়প্রতিজ্ঞ!

আজ দেশে শুধু শস্য নয়, ফল, সব্জি এবং দুধের রেকর্ড উৎপাদন হচ্ছে। আমাদের কৃষক ভাই-বোনেরা বিগত ৭০ বছরের সমস্ত পরিসংখ্যানকে ম্লান করে দিয়েছেন। বিগত ৪৮মাসে কৃষিতে অভূতপূর্ব প্রগতি হয়েছে। ২০১৭-১৮তে খাদ্যশস্য উৎপাদন বছরে গড়ে প্রায় ২৮০ মিলিয়ন টন থেকে বেশি হয়েছে। ২০১০-১৪ তে এই গড় ছিল বছরে ২৫০ মিলিয়ন টনের কাছাকাছি। এভাবে ডাল উৎপাদনে ১০.৫% এবং বাগিচা ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ বৃদ্ধি পরিলক্ষিত হয়েছে।

নীল বিপ্লব এর ক্ষেত্রে মৎস্য চাষে ২৬ শতাংশবৃদ্ধি, আর শ্বেত বিপ্লবের ফলে পশুপালন ও দুধ উৎপাদনে ২৪ শতাংশবৃদ্ধি হয়েছে। আমাদের সরকার চাষের সম্পূর্ণ প্রক্রিয়ায় অর্থাৎ বীজ বপন থেকে বাজারজাত করা পর্যন্ত সমস্ত পর্যায়ে কৃষকের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে অনেক সিদ্ধান্ত নিয়েছে, প্রকল্প রচনা করেছে।

কৃষককল্যাণেএকটিস্বয়ংসম্পূর্ণব্যবস্থাগড়েতোলারলক্ষ্যেআমরাএগিয়েচলেছি।বীজবপনেরআগেইকৃষকযাতেজানতেপারেন যেকোন্‌ মাটিতেকোন্‌ বীজবুনলেভালফলনহবে, সেজন্যমৃত্তিকাস্বাস্থ্যকার্ডচালুকরাহয়েছে।পাশাপাশি উৎকৃষ্ট বীজ ও প্রয়োজনীয় অর্থের জোগান সুনিশ্চিত করতে কৃষি ঋণের ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং কৃষকদের ক্রেডিট কার্ডের সীমা বাড়ানো হয়েছে।

আগে সারের জন্য লম্বা লম্বা লাইনে দাঁড়াতে হতো, কিন্তু এখন আর কৃষকদের ইউরিয়া ও অতিরিক্ত সারের জন্য লাইনে দাঁড়াতে হয় না। সার পাওয়া সহজ হয়েছে, সারে কালোবাজারি বন্ধ হয়েছে। আজ কৃষকরা দেশের সর্বত্র ১০০ শতাংশনিম কোটিং করা ইউরিয়া পাচ্ছেন।

বীজ বপনের পর চাই পর্যাপ্ত পরিমাণ জল। সেই জল জোগাতে আজ সারাদেশে প্রধানমন্ত্রী কৃষি সিঞ্চাই যোজনার অন্তর্গত প্রায় ১০০টি প্রকল্পের কাজ সম্পূর্ণ হতে চলেছে। প্রত্যেক ক্ষেতে জল পৌঁছনোর লক্ষ্য নিয়ে আমরা এগিয়ে চলেছি। কৃষকদের চাষে ঝুঁকিমুক্ত করতে আমরা ফসল বিমা যোজনা চালু করেছি। ফসল কাটার পর বাজারে নিয়ে গিয়ে কৃষক যাতে সঠিক মূল্য পান তা সুনিশ্চিত করতে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ‘ই-নাম’ চালু করা হয়েছে। ফলে দালালরা আর কৃষকের লভ্যাংশ থেকে হাতিয়ে নিতে পারবে না, ‘কাটিং’ করতে পারবে না! আসুন, দেখি এই প্রকল্পগুলি থেকে কৃষক ভাই বোনেরা কতটা লাভবান হয়েছেন, তাঁদের জীবনে কী কী পরিবর্তন এসেছে, তাদেরই মুখ থেকে শুনবো? সুযোগ পেলে আমাদের কৃষক কী কী করতে পারেন, তা দেখে আমরা অনুপ্রেরিত হতে পার, ওখানকার কৃষকরা যখন পেরেছে তখন আমরাও পারব!

আমার প্রিয় ভাই ও বোনেরা, আজ যারা এই গোটা অনুষ্ঠান দেখছেন, তাঁরা হয়তো আমাদের কৃষকদের নিয়ে গর্ব করবেন! তাঁদের পরিশ্রম, প্রগতি আর নতুন নতুন প্রয়োগ দেখে গর্বিত হবেন। আমি মনে করি দেশের গ্রাম ও কৃষকের উন্নতি হবে, তখন দেশেরও উন্নতি হবে! কৃষকের ক্ষমতায়ণ হলে দেশেরও ক্ষমতায়ণ হবে!

আমার কৃষক ভাই ও বোনেরা, আমি প্রায়ই প্রযুক্তির সফল প্রয়োগের মাধ্যমে অসংখ্য মানুষের সঙ্গে কথা বলি। আজও আমার সঙ্গে লক্ষ লক্ষ কৃষক এই অনুষ্ঠানে যুক্ত রয়েছেন। যারা এই প্রযুক্তির মাধ্যমে আমার সঙ্গে কথা বলছেন, তাঁদের কথা শুধু আমি নই, এই প্রযুক্তির মাধ্যমে গোটা ভারত শুনছে, সমস্ত কৃষকরা শুনছে, আপনাদের থেকে শিখছেনও। সরকারি আধিকারিকরাও শুনছেন। আপনাদের বক্তব্য নথিভুক্ত করছেন, রেকর্ড করছেন। আপনাদের প্রয়োগ নিয়ে তাঁরা আলাপ- আলোচনাও করবেন। এই সাফল্যকে তাঁরা অন্যত্র প্রয়োগের চেষ্টা করবেন। আর আমার এই কর্মসূচি চলতে থাকবে। কারণ, এই কর্মসূচি আমার জন্যে একটি বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে উঠেছে, যা প্রতি সপ্তাহে আমাকে কিছু না কিছু শেখায়। দেশবাসীকেও শেখায়, ভারতের দূর-দূরান্তের কৃষকদের পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হওয়ার, কথাবার্তা বলার সুযোগ করে দেয়। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে আমি আপনাদের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখছি, বুঝতে পারছি, আজ দেশের নানা প্রান্তে কী কী হচ্ছে, কেমনভাবে হচ্ছে, সেসব সম্পর্কে আপনাদের কাছ থেকে সরাসরি জানতে পারছি।

তাই আবার আগামী বুধবার আমরা মিলিত হবো। আগামী বুধবার মানে ২৭শে জুন। সদিন আমাদের দেশের গরিব মানুষ, নিম্ন মধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত, আমাদের কৃষক, কারিগর ভাই ও বোনেদের সামাজিক সুরক্ষা সুনিশ্চিত করতে যে বিমা প্রকল্পগুলি চালু হয়েছে, সেগুলি নিয়ে সারাদেশের গরিবমানুষ, নিম্নমধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত, আমাদেরকৃষক, কারিগরভাইওবোনেদের সঙ্গে কথা বলবো। সুরক্ষা বিমা প্রকল্পগুলি থেকে তাঁরা কতটা লাভবান হয়েছেন, কারণ, ব্যাপক স্তরে আমরা কাজ করেছি। আর আমার সম্পূর্ণ বিশ্বাস রয়েছে যে আপনারা, কৃষক ভাই ও বোনেরা নিশ্চয়ই এই প্রকল্পগুলির সুবিধা নিয়েছেন! আপনারাও সুরক্ষা বিমা যোজনা দ্বারা লাভবান হবেন। আজ দেশের সকল প্রান্তের কৃষকদের সঙ্গে সাক্ষাতের সুযোগ হয়েছে, তাঁদের আশীর্বাদ লাভের সৌভাগ্য হয়েছে, তাঁদের শ্রমের সাফল্যগাঁথা শোনার সুযোগ হয়েছে, তাঁদের নিষ্ঠা ও তপস্যা আজ এই দেশকে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দিচ্ছে।

আমি আরেকবার আমার সমস্ত কৃষক ভাই ও বোনেদের প্রণাম জানাই। আপনারা সময় বের করে এসেছেন, আমার সঙ্গে কথা বলেছেন, আমাকে কিছু শিখিয়েছেন, সেজন্যে আপনাদের অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা জানাই।

ধন্যবাদ।

Explore More
প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী

জনপ্রিয় ভাষণ

প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী
GST cut-fueled festive fever saw one car sold every two seconds

Media Coverage

GST cut-fueled festive fever saw one car sold every two seconds
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
PM to visit Dehradun on 9th November
November 08, 2025
PM to participate in programme marking Silver Jubilee Celebration of formation of Uttarakhand
PM to inaugurate and lay foundation stones for various development initiatives worth over ₹8140 crores
Key sectors of projects: drinking water, irrigation, technical education, energy, urban development, sports, and skill development
PM to release ₹62 crores directly into accounts of more than 28,000 farmers under PM Fasal Bima Yojana

Prime Minister Shri Narendra Modi will visit Dehradun and participate in a programme marking the Silver Jubilee Celebration of formation of Uttarakhand on 9th November at around 12:30 PM. Prime Minister will also launch a commemorative postal stamp to mark the occasion and address the gathering.

During the programme, the Prime Minister will inaugurate and lay the foundation stones for various development projects worth over ₹8140 crores, including the inauguration of projects worth over ₹930 crores and the foundation stone laying of projects worth over ₹7210 crores. These projects cater to several key sectors including drinking water, irrigation, technical education, energy, urban development, sports, and skill development.

Prime Minister will also release a support amount of ₹62 crores to more than 28,000 farmers directly into their bank accounts under PM Fasal Bima Yojana.

The projects that will be inaugurated by Prime Minister include Dehradun water supply coverage for 23 zones under AMRUT scheme, electrical substation in Pithoragarh district, solar power plants in government buildings, AstroTurf Hockey Ground at Haldwani Stadium in Nainital, among others.

Prime Minister will lay the foundation stone of two key hydro-sector related projects - Song Dam Drinking Water Project which will supply 150 MLD (million liters per day) drinking water to Dehradun and Jamarani Dam Multipurpose Project in Nainital, which will provide drinking water, support irrigation and electricity generation. Other projects whose foundation stone will be laid include electrical substations, establishment of Women’s Sports College in Champawat, state-of-the-art dairy plant in Nainital, among others.