The very word "Japan" in India is a benchmark of quality, excellence, honesty and integrity: PM Modi
India's gets inspiration through the teachings of Truth from Gautam Buddha and Mahatma Gandhi: PM
21st Century is Asia’s Century. Asia has emerged as the new centre of global growth: PM Modi
Strong India – Strong Japan will not only enrich our two nations. It will also be a stabilising factor in Asia and the world: PM Modi
Today, India is on the path of several major transformations: Prime Minister Narendra Modi
India seeks rapid achievement of our developmental priorities, but in a manner that is environment friendly: PM
Creating an enabling environment for business and attracting investments remains my top priority: PM Modi

এই মহান দেশেআরও একবার আসতে পেরে আমি আনন্দিত। এখানে এত পরিচিত মুখ দেখতে পাওয়াও এক খুশিরবিষয়। এই সুযোগদানের জন্য আমি ধন্যবাদ জানাই সিআইআই ও কিডানরেন-কে। আপনাদের সঙ্গেযোগাযোগকে আমি সর্বদাই ফলপ্রসূ বলে মনে করি। 

 

বহু বছর ধরেইআমি জাপানে এসেছি বেশ কয়েকবার। সত্যি কথা বলতে কি, জাপানের সরকার, নেতৃবৃন্দ,শিল্প এবং জনসাধারণের সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত যোগাযোগ প্রায় গত এক দশকের।  

 বন্ধুগণ, 

 

‘জাপান’ এইশব্দটি গুণ, উৎকর্ষ, সততা ও সংহতিরই প্রতিফলন।  

 

নিরন্তরউন্নয়নের লক্ষ্যে বিশ্বকে পথ দেখিয়েছেন জাপানের সাধারণ মানুষ। তাঁদের রয়েছে সুন্দরআচরণের পাশাপাশি সামাজিক দায়িত্ব সম্পর্কে এক গভীর বোধ ও অনুভূতি। 

 

বিশ্বেরঅন্যান্য প্রান্তের, বিশেষত এশিয়া ও আফ্রিকার উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় জাপানের বিশালঅবদানের কথা আমাদের সকলেরই পরিচিত বিষয়।  

 

ভারতের মৌলিকমূল্যবোধ গভীরভাবে প্রোথিত আমাদের সভ্যতার ঐতিহ্যের মধ্যে। তাতে প্রেরণা সঞ্চার করেছেগৌতম বুদ্ধ এবং মহাত্মা গান্ধীর সত্য ও সততার শিক্ষাদর্শ। 

 

গণতান্ত্রিকঐতিহ্য, সম্পদ ও মূল্যবোধের ওপর গুরুত্ব, উদ্যোগ স্থাপনের কাজে উৎসাহ এবং আধুনিকঅর্থনীতি ও সমৃদ্ধির লক্ষ্যে অনুসন্ধান প্রচেষ্টার মধ্যেই রয়েছে ভারতের মূল শক্তি। 

 

এই কারণেই ভারতও জাপান পরস্পরের সঙ্গে যুক্তভাবে কাজ করতে আগ্রহী। 

 

প্রকৃতপক্ষে;  

 

অতীত আমাদেরশিক্ষা দিয়েছে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার। 

 

বর্তমান আমাদেরউৎসাহিত করেছে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যাওয়ার। 

 

বন্ধুগণ, 

 

আমি বারবারএকথাই বলে আসছি যে, একুশের শতক হল এশিয়ার শতক। আন্তর্জাতিক বিকাশের এক নতুনপীঠস্থান হয়ে উঠেছে এশিয়া।  

 

এই মহাদেশ এখনউৎপাদন ও পরিষেবার ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতামুখী, উদ্ভাবনের এক আন্তর্জাতিক কেন্দ্র,এক বিশাল সংখ্যক মেধাসম্পন্ন কর্মশক্তির বাসভূমি এবং মোট বিশ্ব জনসংখ্যার ৬০শতাংশের স্বদেশভূমি। এই মহাদেশের রয়েছে ক্রম প্রসারমান এক বিপণন ক্ষেত্র। 

 

এশিয়ার এইউত্থানে এক বড় ভূমিকা পালন করে যাবে ভারত ও জাপান।  

 

আমাদের বিশেষকৌশলগত ও বিশ্ব অংশীদারিত্বের চিন্তাভাবনার আওতায় ভারত ও জাপানের মধ্যে মত ও পথেরসাদৃশ্য আঞ্চলিক অর্থনীতি ও উন্নয়নকে শক্তি যোগাতে পারে। একইসঙ্গে তা বিশ্বেরউন্নয়নকেও উৎসাহিত করতে পারে। 

 

শক্তিশালী ভারত- শক্তিশালী জাপান শুধুমাত্র এই দুটি দেশকেই সমৃদ্ধ করবে না, এশিয়া তথা সমগ্রবিশ্বে তা হয়ে উঠবে স্থিতিশীলতার দ্যোতক। 

 

বন্ধুগণ, 

 

ভারত বর্তমানেবেশ কিছু পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলেছে। আমরা এমন কিছু বলিষ্ঠ পদক্ষেপ গ্রহণকরেছি ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা গড়ে তুলেছি, যা ভারতের সম্ভাবনাকে বাস্তবায়িত করতেসাহায্য করবে। এর সুফলও আমরা ইতিমধ্যে লক্ষ্য করেছি। 

 

বিশ্বেরঅর্থনৈতিক পরিস্থিতি যখন খুবই দুর্বল, তখন বলিষ্ঠ অগ্রগতি ও প্রচুর সুযোগ-সুবিধারবার্তা বহন করতে পারে ভারত। অফুরন্ত সুযোগ-সুবিধা এবং বিশ্বাসযোগ্য নীতির বার্তাতুলে ধরতে পারে আমাদের দেশ। 

 

২০১৫ সালেবিশ্বের অন্যান্য বড় বড় অর্থনীতির তুলনায় ভারতীয় অর্থনীতি বিকাশ লাভ করেছেদ্রুততার সঙ্গে। বিশ্ব ব্যাঙ্ক এবং আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডারের মতে আগামী দিনেও এইধারা অব্যাহত থাকবে। শ্রমের পারিশ্রমিক খাতে স্বল্প ব্যয়, বিশাল দেশীয় বাজার এবংবৃহদায়তন অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ভারতকে এক আকর্ষণীয় বিনিয়োগ গন্তব্য রূপে তুলেধরেছে বিশ্বের কাছে ।  

 

বিগত দুটি অর্থবছরে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলারের মতো প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ আমরা লাভ করেছি। এটিশুধুমাত্র সর্বোচ্চ পরিমাণ প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ নয়, ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশিবিনিয়োগের হার বৃদ্ধির ক্ষেত্রেও তা হল সর্বোচ্চ।  

 

ভারতের কৌশলঅনুসরণ করছে বর্তমানে প্রত্যেকটি বিদেশি সংস্থাই। জাপানি সংস্থাগুলিও তারব্যতিক্রম নয়। জাপান যে বর্তমানে ভারতের চতুর্থ বৃহত্তম প্রত্যক্ষ বিদেশিবিনিয়োগের উৎসভূমি, এতে আজ আশ্চর্য হওয়ার কিছুই নেই।  

 

জাপানের এইবিনিয়োগ ঘটেছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে নির্মাণ, উৎপাদন ও পরিষেবা থেকে বিমা ও পরিকাঠামোএবং ই-কমার্স থেকে ইক্যুইটি।  

 

আমাদের প্রয়োজনআরও বেশি মাত্রায় জাপানি বিনিয়োগ। এই লক্ষ্যে আপনাদের উদ্বেগ নিরসনে আমরা সক্রিয়উদ্যোগ গ্রহণ করব।  

 

জাপানি শিল্পনগরী সহ বিভিন্ন বিশেষ বিশেষ প্রকল্প আমরা গড়ে তুলব।  

 

১০ বছর মেয়াদিবাণিজ্যিক ভিসা, বৈদ্যুতিন পর্যটন ভিসা এবং জাপান থেকে পর্যটক আগমনের পর তাঁদেরজন্য ভিসার মতো সুযোগগুলির সদ্ব্যবহারের জন্য আমি আপনাদের উৎসাহিত করব। জাপানেরসঙ্গে সামাজিক নিরাপত্তা চুক্তিও বাস্তবায়িত হয়েছে। দু’দেশের বিরাট সংখ্যক পেশাদারব্যক্তিদের পক্ষে নিঃসন্দেহে এটি একটি খুশির খবর।  

বন্ধুগণ, 

 

ভারতে উন্নয়নেরচাহিদা হল বিশাল। উন্নয়নের ক্ষেত্রে আমাদের অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত ক্ষেত্রগুলির দ্রুতসাফল্য সম্ভব করে তুলতে আমরা আগ্রহী। কিন্তু তা আমরা করতে চাই অবশ্যইপরিবেশ-বান্ধব উপায়ে।  

 

·   দ্রুততার সঙ্গেআমরা গড়ে তুলতে আগ্রহী সড়ক ও রেলপথ; 

·   পরিবেশ-বান্ধবউপায়ে খনিজ ও হাইড্রোকার্বন অনুসন্ধানে আমরা সচেষ্ট; 

·   বাসস্থান এবংপৌর সুযোগ-সুবিধা আমরা সম্প্রসারিত করতে চাই আমাদের বিকাশ প্রচেষ্টার মধ্য দিয়ে;এবং 

·   বিশুদ্ধজ্বালানি উৎপাদনে আমরা আগ্রহী। 

 

এছাড়াও রয়েছে ভবিষ্যতের লক্ষ্যে দ্বিতীয় প্রজন্মের বিভিন্ন পরিকাঠামো প্রকল্প।বিশেষ উদ্দেশ্যে গড়ে তোলা ফ্রেইড করিডর, শিল্প করিডর, উচ্চ গতির রেল, স্মার্টনগরী, উপকূল অঞ্চল এবং মেট্রো রেল রয়েছে এই প্রকল্পগুলির মধ্যে। 

 

এ সমস্ত কিছুই অফুরন্ত সুযোগ-সুবিধা নিয়ে উপস্থিত জাপানি শিল্প সংস্থাগুলিরকাছে। জাপানি প্রযুক্তিতে ভারতে উৎপাদন – এই বিষয়টির ইতিমধ্যেই সূচনা হয়েছে এবংদুটি দেশের মিলনে তা চমৎকারভাবে কাজ করেছে।  

 

ভারতে তৈরি এক জাপানি সংস্থার গাড়ি ইতিমধ্যেই বিক্রি হয়েছে জাপানে। আপনাদেরমধ্যে যাঁরা ইতিমধ্যেই ভারতে আসার সুযোগ গ্রহণ করেছেন, তাঁদের আমি ধন্যবাদ জানাই। 

 

যাঁরা এখনও চিন্তাভাবনা করছেন, তাঁদের আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি যে ‘মেক ইনইন্ডিয়া’ কর্মসূচিকে আরও জোরদার করে তুলতে আমাদের নীতি ও পদ্ধতিগুলিকে নতুন করেসাজিয়ে তুলতে আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ। 

 

বন্ধুগণ,  

 

ব্যবসা-বাণিজ্যের উপযোগী এক পরিবেশ গড়ে তোলা এবং বিনিয়োগ আকর্ষণ করার মতোবিষয়গুলি রয়েছে আমার বিশেষ অগ্রাধিকারের তালিকায়। আমাদের স্থিতিশীল, সহজ এবংস্বচ্ছ নিয়মনীতি ভারতের বাণিজ্যিক কজকর্মের প্রকৃতিকে এক আকর্ষণীয় রূপ দিয়েছে।  

 

বৈদ্যুতিন প্রশাসন এখন আর নিছক কল্পনার বিষয় নয়, বরং তা এক বাস্তব সত্য হয়েউঠেছে। পণ্য ও পরিষেবা কর (জিএসটি) সম্পর্কে আমরা এক নতুন বিধি প্রণয়ন করেছিসাফল্যের সঙ্গেই।  

 

যে দেউলিয়া কোডটি সম্প্রতি অনুমোদিত হয়েছে, তা বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ থেকেবিরত থাকার পথকেও প্রশস্ত করে দিয়েছে। বিভিন্ন বাণিজ্যিক বিষয়ের দ্রুত নিষ্পত্তিরলক্ষ্যে আমরা স্থাপন করছি বাণিজ্য আদালত ও বাণিজ্যিক ডিভিশন।  

 

মধ্যস্থতার মাধ্যমে আপোষ নিষ্পত্তির বিষয়গুলিতে গতি সঞ্চারের লক্ষ্যেমধ্যস্থতা আইনের সংশোধনও করা হয়েছে। এবছর জুন মাসে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগেরবিধিনিয়ম আমরা আরও শিথিল করে তুলেছি। আমরা ঘোষণা করেছি এক নতুন মেধাসম্পদ অধিকারআইনের ।  

 

অর্থনৈতিক সংস্কারের লক্ষ্যে ভারত কোন পথে এগিয়ে চলেছে এ সমস্ত কিছু তারইপরিচয় বহন করে। ভারতকে বিশ্বের সবচেয়ে উদার এক অর্থনীতিতে রূপান্তরিত করতে আমিসংকল্পবদ্ধ। আমাদের এই প্রচেষ্টার ফল অনুভূত ও স্বীকৃত হচ্ছে সমগ্র বিশ্বে।  

 

·   প্রত্যক্ষবিদেশি বিনিয়োগ খাতে ইক্যুয়িটির পরিমাণ গত দু’বছরে বৃদ্ধি পেয়েছে ৫২ শতাংশ। 

·   বিশ্বব্যাঙ্কের সমীক্ষা অনুযায়ী, বিশ্ব অর্থনীতির সূচকে ভারত অতিক্রম করেছে ১৯টি ধাপ।  

·   বাণিজ্যিককাজকর্ম সহজতর করে তোলার ক্ষেত্রে প্রভূত উন্নতিও সম্ভব করে তুলেছি আমরা। র‍্যাঙ্কিং-এরদিক থেকে আমদের অবস্থান এখন যথেষ্ট উন্নত। 

·   বিশ্বঅর্থনৈতিক ফোরামের আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতামূলক সূচকের নিরিখে ভারত পেরিয়ে এসেছে৩২টি ধাপ। 

·   বিশ্ব বিনিয়োগপ্রতিবেদন ২০১৫ অনুযায়ী প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিশ্বের প্রথম ১০টিগন্তব্যের মধ্যে ভারত রয়েছে এখন শীর্ষ স্থানে। 

 

বন্ধুগণ, 

 

আমি বহুদিন ধরেই বলে আসছি যে, ভারতের প্রয়োজন আরও বড় আকারের শিল্পায়ন, গতিও দক্ষতা ।  এই তিনটি ক্ষেত্রেই এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে জাপান। 

 

ডেডিকেটেড ফ্রেইড করিডর, দিল্লি, মুম্বাই শিল্প করিডর, মেট্রো রেল এবংউচ্চগতির রেল আমাদের ক্ষেত্র, আয়তন ও গতিকে সূচিত করে। দক্ষতা উন্নয়ন সংক্রান্তবহু কর্মসূচি আমরা এখন রূপায়িত করছি। এই বিশেষ অগ্রাধিকারের ক্ষেত্রটিতে প্রসারিতহয়েছে আমাদের অংশীদারিত্বের সম্পর্ক। এখানে উপস্থিত জাপানের শিল্প ও বাণিজ্যিকনেতৃবৃন্দ আমার সঙ্গে এই বিষয়ে নিশ্চয়ই সহমত হবেন যে, জাপানের প্রযুক্তি এবং ভারতেরমানব-সম্পদ মিলিতভাবে বিশ্ব জয় করে ফেলতে পারে। 

 

আমি এর আগেও বলেছি যে, আপনাদের হার্ডওয়্যার এবং আমাদের সফ্‌টওয়্যারমিলিতভাবে চমৎকার কাজ করতে পারে। এর ফলে, লাভবান হবে দুটি দেশই।  

 

আসুন, আমরা আন্তরিকতার সঙ্গে আরও শক্তিশালী করে তুলি আমাদের সহযোগিতারসম্পর্ক। বৃহত্তর সুযোগ ও সম্ভাবনা এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যতের লক্ষ্যে আসুন আমরাযাত্রা করি একসঙ্গে। 

 

ধন্যবাদ। 

 

আপনাদের সকলকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। 

 

Explore More
শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ

জনপ্রিয় ভাষণ

শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ
Portraits of PVC recipients replace British officers at Rashtrapati Bhavan

Media Coverage

Portraits of PVC recipients replace British officers at Rashtrapati Bhavan
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Prime Minister welcomes passage of SHANTI Bill by Parliament
December 18, 2025

The Prime Minister, Shri Narendra Modi has welcomed the passage of the SHANTI Bill by both Houses of Parliament, describing it as a transformational moment for India’s technology landscape.

Expressing gratitude to Members of Parliament for supporting the Bill, the Prime Minister said that it will safely power Artificial Intelligence, enable green manufacturing and deliver a decisive boost to a clean-energy future for the country and the world.

Shri Modi noted that the SHANTI Bill will also open numerous opportunities for the private sector and the youth, adding that this is the ideal time to invest, innovate and build in India.

The Prime Minister wrote on X;

“The passing of the SHANTI Bill by both Houses of Parliament marks a transformational moment for our technology landscape. My gratitude to MPs who have supported its passage. From safely powering AI to enabling green manufacturing, it delivers a decisive boost to a clean-energy future for the country and the world. It also opens numerous opportunities for the private sector and our youth. This is the ideal time to invest, innovate and build in India!”