PM Modi distributes aids and assistive devices to Divyang at Navsari, Gujarat
Time for phrases like 'Chalta Hai' is history; the world has expectations from India and we cannot let this opportunity go: PM
Accessible India Campaign is aimed at focusing attention on areas where we may not have devoted much attention before: PM

বিশ্বেরমানচিত্রে আজ নভসারী নিজের নাম সোনার অক্ষরে লিখে দিয়েছে। নভসারীকে লক্ষ লক্ষশুভেচ্ছা …… আপনারা আজ তিনটি রেকর্ড ভেঙ্গে দিয়েছেন আর পূর্ববর্তী বিশ্বরেকর্ডের সামনে এমন লম্বা লাফ দিয়েছেন যে এই রেকর্ড ভাঙ্গা কারও পক্ষেও সহজ হবেনা। উপরন্তু, দিব্যাঙ্গদের রেকর্ড, যা সবাইকে অবাক করে দিয়েছে। এমনিতে আমাদের এই নভসারীগ্রন্থতীর্থে পরিণত হয়েছে, পুস্তকপ্রেমী দিব্যাঙ্গদের মাথার মুকুট হয়ে উঠেছে।সরকারি প্রকল্পের পাশাপাশি আজ আপনারা অবশিষ্ট ভারতের জন্য নভসারীকে গুজরাটের মুখকরে তুলেছেন। গতকাল রাতে আমি টিভিতে খবর দেখছিলাম, এখানকার কয়েকজন দোকানদারদিব্যাঙ্গ শিশুরা যা চাইছে সবকিছু বিনামূল্যে দিচ্ছেন। আজ এখানে ৬৭টি দিব্যাঙ্গপরিবারকে ‘গোমাতা’ প্রদান করা হয়েছে। এখানে ২০ হাজার মানুষের একটি তালিকা তৈরি করাহয়েছে, যারা একজন করে দিব্যাঙ্গ মানুষকে দত্তক নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ওসম্পূর্ণ দায়িত্ব নিয়েছেন। এখানে আমার হাতে ৬৭ লক্ষ টাকার চেক তুলে দেওয়া হয়েছে।এই ৬৭ লক্ষ টাকা আমি একটি ট্রাস্টের হাতে তুলে দিয়েছি, যারা এই টাকা দিব্যাঙ্গমানুষদের দক্ষতা উন্নয়নের কাজে লাগাবেন। কোনও প্রকল্প যদি সমাজের সকল স্তরেরমানুষের বিবেক স্পর্শ করে, সকলের মনে দায়িত্ববোধ জাগিয়ে তোলে, এহেন পরিবেশে সমাজেকোনও সমস্যা থাকে না। সকল সমস্যার সমাধান নিজে থেকেই হতে থাকে। বন্ধুগণ, আমিঅত্যন্ত ভাগ্যবান! একটু আগেই এই বিভাগের আধিকারিকদের জিজ্ঞেস করছিলাম, আমাদেরমন্ত্রী মহোদয়কেও জিজ্ঞেস করে জেনেছি এর আগে এ ধরনের অনুষ্ঠানে আসার সুযোগ কোনওপ্রধানমন্ত্রীর হয়নি। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রায় ৭০ বছর পেরিয়ে গেছে, এক ডজনেরওবেশি মানুষ প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। কিন্তু দিব্যাঙ্গদের সেবায় এ ধরনের অনুষ্ঠানেআসার সুযোগ পেয়েছি আমি। এটা আমার সৌভাগ্য কি না বলুন। অনেক সময় কতকিছু আমাদেরচোখের সামনেই থাকে, আমরা রোজ দেখি, অথচ আমরা গুরুত্ব দিই না। কখনও আমাদেরসংবেদনশীলতা সীমিত থাকে, ফলে ইচ্ছে থাকলেও আমরা অনেক কিছু করে উঠতে পারি না।হ্যাঁ……হ্যাঁ……ঠিক আছে ভাই……ভারতের মতো দেশে এখন ‘হবে, চলবে, দেখবো’ যুগেরসমাপ্তি ঘোষণার সময় এসেছে। গোটা বিশ্ব এখন ভারতের দিকে তাকিয়ে …… ভারতের অপারক্ষমতা ও সম্ভাবনার দিকে বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষিত হয়েছে। এখন ১২৫ কোটি ভারতবাসীরউচিৎ এই সু্যোগ হাতছাড়া না করা। এই সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে হবে। এখানে, এই নভসারীতেএমন একজনও নেই, যিনি নোংরা থাকতে পছন্দ করেন। কেউই নোংরা থাকতে পছন্দ করেন না।কিন্তু পরিচ্ছন্নতার আন্দোলন শুরু করার ইচ্ছা কি কারও মাথায় এসেছে? আজ দেশ স্বাধীনহওয়ার পর এত বছর কেটে গেছে। এত বছর পর এই প্রথমবার ভারতের সংসদে কয়েক ঘন্টা ধরেপরিচ্ছন্নতা আন্দোলন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ভারতের টিভি এবং অন্যান্য মিডিয়াপরিচ্ছন্নতার প্রতি মানুষকে জাগ্রত করার জন্য অনুষ্ঠান প্রচার করে।

ভাই ওবোনেরা, এটা এমন বিষয় যা আমরা বরাবর উপেক্ষা করে এসেছি। এমনটা নয় যে আমরা নোংরাস্বভাবের, কিন্তু তবুও উপেক্ষা করেছি। কিন্তু আজ বাড়ির ছোট বাচ্ছাটিও তার দাদাকেবলে, “দাদা এটা এখানে ফেলো না, মোদী দাদু কী বলেছে”? প্রত্যেক পরিবারের মানুষ এখনএই অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হচ্ছেন।

ভাই ওবোনেরা, সামাজিক বিপ্লবের ক্ষেত্রে এই বীজ অদূর ভবিষ্যতেই বটবৃক্ষে পরিণত হবে।আগেও বাড়ি তৈরি হ’ত, আগেও শৌচালয় নির্মিত হ’ত, অফিস বাড়ি নির্মিত হতো, উত্তমডিজাইনের আর্কিটেকচর তৈরি হতো, কিন্তু যিনি শারীরিকভাবে অক্ষম তাদের ব্যবহারের কথামাথায় রেখে ডিজাইন করা হতো না। দিব্যাঙ্গদের জন্য অন্য ধরনের শৌচালয় চাই। এমনটা নয়যে তাঁরা জানতেন না। দেশে আগেও রেলগাড়ি চলতো। কিন্তু রেলগাড়িতে দিব্যাঙ্গদের জন্যবিশেষ ব্যবস্থা কেন রাখা হয়নি? আমরা ‘সুগম্য ভারত’ শীর্ষক একটি অভিযান শুরু করেছি।সরকারে আসীন ব্যক্তিদের মনে সমবেদনা থাকলে প্রতিটি ঘটনা সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়ে,সমাধানের পথও বেরিয়ে আসে। এই বিভাগ অনেক বছর ধরে কাজ করছে। ১৯৯০-৯২ সাল থেকেইট্রাইসাইকেল বিতরণ ইত্যাদি কাজ হচ্ছে। তবে, আপনারা শুনে অবাক হবেন যে আমাদের সরকারকেন্দ্রে ক্ষমতায় আসার আগে এতগুলি সরকারের শাসনকালে সারা দেশে সর্বমোট ৫৭টি এধরনের শিবির হয়েছে। আর বিগত দু’বছরে আমরা ইতিমধ্যেই চার হাজারটিরও বেশি শিবির করতেপেরেছি। হাজার হাজার দিব্যাঙ্গ ভাই-বোনদের কাছে পৌঁছনোর প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে।আগে এ ধরনের সরকারি বিভাগে কোনও আধিকারিকের বদলি হলে মনে করা হতো তাঁরডিভ্যালুয়েশন হয়েছে। অনেক প্রধানমন্ত্রী তাঁর শাসনকালে এই বিভাগে কোনও মিটিং-এবসার সুযোগ করে উঠতে পারেননি।

দিল্লিতেএখন এমন সংবেদনশীল সরকার ক্ষমতায় এসেছে, যারা এই বিভাগের কাজ সুচারুভাবেবাস্তবায়িত করার জন্য সুদক্ষ আধিকারিকদের নিয়োগ করেছে। ফলে কাজে গতি এসেছে। আপনারাহয়তো লক্ষ্য করছেন এখানে যে ভাই-বোনেরা আমার বক্তব্য শুনতে পাচ্ছেন না তাদের জন্যবিশেষ পদ্ধতিতে পর্দায় আমার বক্তব্য আকার-ইঙ্গিতে বোঝানো হচ্ছে। আমরা বুঝতে পারিনা, কারণ আমরা এই ভাষা জানি না। আপনাদের সঙ্গে যদি এখন কোনও তামিলভাষী মানুষেরদেখা হয় আর তিনি আপনার সঙ্গে তামিলেই কথা বলতে শুরু করেন – তা হলে আপনি কী করবেন?আকার-ইঙ্গিতে কথা বলবেন তো? এই আকার-ইঙ্গিতের ভাষা যে সারা দেশে নানাভাবে শেখানোহয়, তা নিয়ে কোনও সরকারের মাথাব্যথা ছিল না। আমরা সরকারে এসে গোটা দেশেআন্তর্জাতিক মাপদণ্ড মেনে তৈরি আইন সিস্টেম অনুযায়ী কমন আইন ল্যাঙ্গুয়েজ চালু করারআইন পাশ করি। এখন সারা দেশে এই আইন বাস্তবায়নের কাজ উৎসাহ উদ্দীপনার সঙ্গে শুরুহয়েছে। সংবাদ-মাধ্যম সর্বদাই তাদের হিসেবে বড় বড় খবর নিয়ে হৈ চৈ করে। কিন্তু এধরনের সংবেদনশীল ইতিবাচক উদ্যোগ সম্পর্কে শব্দ খরচ করতে ভুলে যায়। কিন্তু এ ধরনের উদ্যোগদিব্যাঙ্গ মানুষদের পরিবারে প্রভূত আশার সঞ্চার করেছে। পরিচ্ছন্নতার আন্দোলন থেকেশুরু করে দিব্যাঙ্গদের হিতে নানা গঠনমূলক উদ্যোগ, উপেক্ষিতদের স্বার্থে কাজ করারচেষ্টা করছে বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকার। আমি নিশ্চিত যে আগামীদিনে দেশের প্রত্যেকরাজ্যে প্রতিটি মহানগর ও নগরপালিকায় দিব্যাঙ্গদের চলাফেরার পথ সুগম করার কথা মাথায়রেখে সমস্ত পরিকল্পনা নেওয়া হবে। এদের যাতায়াত অনেক সহজ হবে। বাড়িঘর থেকে শুরু করেঅফিস-আদালত সর্বত্র তাঁরা সহজেই যাতায়াত করতে পারবেন।

রেলেওআমরা বড় প্রকল্প হাতে নিয়েছি। দিব্যাঙ্গ ভাই-বোনেরা এগুলি দেখে অনুভব করবেন যে,আমরা সমাজে উপেক্ষিত নই, একা নই; দেশবাসী আমার পাশে রয়েছে। তাঁর এই আস্থা দেশেরশক্তি বাড়াবে, কারণ এই আস্থা থেকেই তাঁরা নানা ক্ষেত্রে তদের মতো করে অবদানরাখবেন। আপনারা এই যে ‘দিব্যাঙ্গ’ শব্দটি শুনছেন, এটি আমি কোনও অভিধান খুঁজে বেরকরিনি । আমরা যখনকাউকে বিকলাঙ্গ বলি, তখন আমাদের দৃষ্টি তাঁর শরীরের যে অংশে সমস্যা সে দিকেই যায়।কিন্তু সেই ব্যক্তির যে অন্যভাবে অপার শক্তি রয়েছে সেদিকটা উপেক্ষিত থাকে। সেজন্যআমি সরকারকে ঐ ‘বিকলাঙ্গ’ শব্দ থেকে বের করে এনেছি, যাদের একটি অঙ্গ নেই তাদেরবাকি অঙ্গগুলির মিলিত শক্তি দিব্যাঙ্গের মতো। এই ভাব ওদের মনে সঞ্চারিত হওয়ায় তারানাকি অনেক মানসিক শক্তি পেয়েছে। অনেকেই আমাকে আশীর্বাদ করে একথা বলেছেন। আমরাযাদের উপেক্ষা করি একদিন তারাও যে আমাদের মুখ উজ্জ্বল করতে পারেন, তার অনেক উদাহরণরয়েছে।

সম্প্রতিরিও অলিম্পিকে এদেশের তিন কন্যা দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। তাঁরা প্রমাণ করেছেন,আমরা যে বলি, ‘ঘরে থাক, পড়াশুনা করে কী হবে’ মেয়েদের প্রতি অভিভাবকদের এই ভাবপরিবর্তনের সময় এসেছে। এই দৃষ্টিভঙ্গী বদলাতেই হবে। ছেলেমেয়ে সবাই সমান, অনেকসরকারি নিয়ম এবং লক্ষ কোটি টাকা খ্রচ করে আমরা এই বার্তা দিই। কিন্তু অলিম্পিকেআমাদের মেয়েরা তা করে দেখিয়েছেন। তেমনই দিব্যাঙ্গদের ক্ষমতা সম্পর্কে আমরা যতইবোঝাই না কেন, মানুষ ঠিকভাবে বোঝেন না। কিন্তু রিও’তে অলিম্পিকের পরই আয়োজিতপ্যারা-অলিম্পিকে আমরা ১৯ জনের দল পাঠিয়েছিলাম। প্রায় প্রত্যেকেই ভালো ফল করেছেন।কয়েকজন বিশ্ব রেকর্ড করে মডেলও জিতে এনেছেন। তখনই দেশ অনুভব করেছে দিব্যাঙ্গদের কতক্ষমতা হয়। ফলে, জনমানসে একটি অদ্ভুত সংবেদনশীলতা গড়ে উঠেছে। সহানুভূতি নয়।দিব্যাঙ্গরা কোনও সহানুভূতি চান না। তাঁরা স্বাভিমান নিয়ে বাঁচতে চান। তাঁরাবেচারা নন, আমাদের থেকে দ্বিগুণ ক্ষমতা, দ্বিগুণ আত্মবিশ্বাস তাঁদের মনে রয়েছে।শুধু আমাদের কাছ থেকে সমতুল মানুষের মতো ব্যবহার চান।

সমাজ জীবনে সমস্যাগুলির সমাধান কিভাবে হবে? একটা সময় ছিল, যখন প্রত্যেকসাংসদ ২৫টি করে গ্যাস কুপন পেতেন। সাংসদ তাঁর এলাকায় সেরকম কাউকে গ্যাস কানেকশনের ব্যবস্থাকরে দিয়ে প্রশংসা কুড়োতেন। অনেক তাঁর পেছন পেছন ঘুরে বলতেন, “সাহেব, ছেলেমেয়েরা বড়হয়ে গেছে, বিয়ে দিতে হবে, গ্যাস কানেকশন পেলে পাকা দেখা হয়ে যাবে”, এমন পরিস্থিতিছিল গ্যাস কানেকশনের । সুপারিশ ও কালোবাজারি চলত।

ভাই ও বোনেরা, আমরা উজ্জ্বলা যোজনা চালু করেছি, যার মাধ্যমে গরিব মায়েরাকয়লার উনুন জ্বালিয়ে রান্না করেন, তাদের শরীরে প্রতিদিন ৪০০টি সিগারেটের সমানধোঁয়া ঢোকে। সেই মা আর ঘরের ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের কী অবস্থা। তাদের কথা ভেবে বর্তমানসংবেদনশীল সরকার তিন বছরে পাঁচ কোটি দরিদ্র পরিবারকে গ্যাস কানেকশন দেওয়ারসিদ্ধান্ত নিয়েছে। একটি সংবেদনশীল শড়কার সমাজের দলিত, পীড়িত, শোষিত বর্গেরমানুশদের স্বার্থে চিন্তা করে সংবেদনশীলতার সঙ্গে কাজ করে। বর্তমান সরকার একের পরএক জনহিতকর প্রকল্পের মাধ্যমে দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে। এসব সম্ভব হয়েছে দেশের প্রধানমন্ত্রীনিজেকে দেশের প্রধান সেবক ভাবেন আর সরকারকে সেই স্তরে নামিয়ে আনতে পেরেছেন বলে।আপনারাই আমাকে বড় করেছেন। আমার ত্রুটি-বিচ্যুতি দূর করতে গুজরাটের জনগণ সক্রিয়ভূমিকা নিয়েছেন। আমাকে গুজরাট অনেক কিছু শিখিয়েছে। এই মানবতা, সংবেদনশীলতা আরসংস্কার আমাকে দিয়েছে এই মাটিই। আমার দায়িত্ব দিল্লিতে থাকি কিংবা বিশ্বের যে কোনওপ্রান্তে যে কোনও মহাপুরুষের সঙ্গেই থাকি না কেন, আপনাদের থেকে শেখা সংস্কার অক্ষতথাকবে। আপনারা আমাকে যেভাবে গড়ে তুলেছন সেভাবেই নিজের জীবন ১২৫ কোটি দেশবাসীরসেবায় সমর্পণ করে দিয়েছি। আমার বিশ্বাস, আপনাদের আশীর্বাদ আমার সঙ্গে রয়েছে,দিব্যাঙ্গদের আশীর্বাদ আমার সঙ্গে রয়েছে, কোটি কোটি গরিব মা গ্যাসের উনুনজ্বালানোর সময় আমাকে আশীর্বাদ দেন।

ভাই ও বোনেরা, আপনারা আমাকে এ ধরনের কঠিন কাজের জন্য বেছে নিয়েছেন সেজন্যআমি আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞ। অনেক ক্ষেত্রেই গুজরাট খুব ভালো কাজ করেছে। উন্নয়নের নতুনউচ্চতা স্পর্শ করেছে, আর আমার বিশ্বাস গুজরাটের প্রত্যেক সাধারণ মানুষের বিশ্বাস,গুজরাটের সামূহিক শক্তি সমগ্র ভারতের ভবিষ্যতের জন্য একটি উদ্দীপকের কাজ করবে আরগুজরাট নতুন নতুন উচ্চতা স্পর্শ করতে থাকবে।

কিছুদিন আগে আমি ফিজি গিয়েছিলাম। আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন না, নভসারীরঅনেক মানুষ ফিজি গিয়েছেন। এখানে আমার বন্ধু বেণীভাই পরমার থাকতেন, তাঁর জ্যেষ্ঠশ্যালক ফিজিতে থাকতেন। এবার আমি ফিজি গিয়ে এয়ারপোর্টের বাইরের গ্রামের নাম দেখেঅবাক। গ্রামের নাম নোসারী। অনেক বছর আগে নভসারীর অনেকে সেদেশে গিয়ে থাকতে শুরুকরায় গ্রামের নামটিও নভসারী হয়ে পড়ে। তাদের মধ্যে একজন তো সেখানকার সংসদের অধ্যক্ষহয়েছিলেন।

ভাই ও বোনেরা, নওসারীর একটি আলাদা পরিচয় রয়েছে, আলাদা শক্তি রয়েছে, এখানকারমানুষের উৎসাহ ও উদ্দীপনা দেখে তাদের আমন্ত্রণে সারা দিয়ে আজ এখানে আসার সুযোগপেয়েছি। অনেক নতুন রেকর্ড স্থাপনের মাধ্যমে আমরা নতুন দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করেছি। আমিআপনাদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই।

 

Explore More
শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ

জনপ্রিয় ভাষণ

শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ
'Will walk shoulder to shoulder': PM Modi pushes 'Make in India, Partner with India' at Russia-India forum

Media Coverage

'Will walk shoulder to shoulder': PM Modi pushes 'Make in India, Partner with India' at Russia-India forum
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Prime Minister pays tribute to Dr. Babasaheb Ambedkar on Mahaparinirvan Diwas
December 06, 2025

The Prime Minister today paid tributes to Dr. Babasaheb Ambedkar on Mahaparinirvan Diwas.

The Prime Minister said that Dr. Ambedkar’s unwavering commitment to justice, equality and constitutionalism continues to guide India’s national journey. He noted that generations have drawn inspiration from Dr. Ambedkar’s dedication to upholding human dignity and strengthening democratic values.

The Prime Minister expressed confidence that Dr. Ambedkar’s ideals will continue to illuminate the nation’s path as the country works towards building a Viksit Bharat.

The Prime Minister wrote on X;

“Remembering Dr. Babasaheb Ambedkar on Mahaparinirvan Diwas. His visionary leadership and unwavering commitment to justice, equality and constitutionalism continue to guide our national journey. He inspired generations to uphold human dignity and strengthen democratic values. May his ideals keep lighting our path as we work towards building a Viksit Bharat.”