QuoteIndian classical music is majestic, creates a magic and is mystic: PM
QuoteIndian classical music unifies the entire country. This is the strength of our music: PM Modi
QuoteClimate change is a pressing global challenge. Need of the hour is to protect our environment: PM
QuoteCulture and music can play a vital role in connecting the country. It can be a big step towards realising 'Ek Bharat, Shreshtha Bharat': PM
Quote'Yuva Shakti' of our nation can take the country to newer heights, says PM Modi

ত্রিপুরাররাজ্যপাল শ্রদ্ধেয় তথাগত রায়, হরিয়ানার রাজ্যপাল শ্রদ্ধেয় প্রফেসর ক্যাপ্টেন সিংহসোলাঙ্কী, আমার মন্ত্রীমণ্ডলের সদস্যশ্রদ্ধেয় সুরেশ প্রভূ, স্পিক ম্যাকে আডভাইজারিবোর্ডের চেয়ারম্যান শ্রদ্ধেয় ডক্টর কর্ণ সিংহ, চেয়ারম্যান শ্রদ্ধেয় অরূন সহায়,অনুষ্ঠানে উপস্থিত অন্য মাননীয় ব্যক্তিবর্গ এবং আমার নবীন বন্ধুগণ।

“স্পিকম্যাকে”র চল্লিশতম জন্মজয়ন্তীতে অনুষ্ঠিতপঞ্চম আন্তর্জাতিক কনভেনশন উপলক্ষে আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা। এই সং স্থা শাস্ত্রীয় সঙ্গীত, কলা, সাহিত্য ওসংস্কৃতির মাধ্যমে ভারতীয় ঐতিহ্যের প্রচার ও প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকরেছে। দেশের লক্ষ লক্ষ যুবক-যুবতীকে দেশের সংস্কৃতির প্রতি সচেতন করেছেন, প্রেরণাজুগিয়েছেন।

এইআয়োজনের জন্যে আমি বিশেষভাবে শ্রদ্ধেয় অধ্যাপক কিরণ শেঠকে অভিনন্দন জানাই। তিনিইবিগত চল্লিশ বছর ধরে এই সাংস্কৃতিক আন্দোলনকে দক্ষ নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনি এমন একজনসাধক, যার দীর্ঘকালীন সাধনা যুব -সমাজের মধ্যে ভারতীয় সঙ্গীত এবং সংস্কৃতিকেজীবন্ত করে রেখেছে।

বন্ধুগণ,সত্যিকারের সাধু নিজেরচিন্তা ভাবনার মাধ্যমে একজন ফকির হয়ে ওঠেন। মোহ-মায়ার উর্ধ্বে। আমি একটা গল্পপড়েছিলাম, যখন একজন সঙ্গীত সাধককে ভূতপূর্ব রাষ্ট্রপতি রাজেন্দ্রপ্রসাদ জিজ্ঞেসকরেছিলেন যে তিনি সরকারের কাছে কী সহযোগীতা চান? সেই সাধক একটি বিশেষ রাগের নামউল্লেখ করে বলেছিলেন যে, অনেক শিল্পী এই রাগটিকে অনুশাসন অনুযায়ী গান না, এর সঙ্গেছেলেখেলা করেন। সরকার কি এই ছেলেখেলা আটকাতে পারবে? এই জবাব শুনে ডক্টররাজেন্দ্রপ্রসাদ মুচকি হেসে মাথা ঝোঁকান।

সঙ্গীতজগতে শাসন নয়, অনুশাসন চলে। বিগত ৪০ বছর ধরে আপনাদের সোসাইটি যে অনুশাসন পালন করে,সিংল- মাইন্ডেড ফোকাস নিয়ে দেশে নানা প্রান্তের স্কুল কলেজগুলিতে গিয়ে গ্রামেগ্রামে, শহরে শহরে ছাত্রদের এর সঙ্গে যুক্ত করেছেন, অনেক কম ফিস নিয়ে শিল্পীদেরতৈরি করেছেন, তাঁদের সাধ ও সাধ্যের মধ্যে ভারসাম্য রেখে সিদ্ধির পথে এগুতে সাহায্যকরেছেন – তা অতুলনীয়।

|

এইসংস্থা নিজের সমর্থকদের মাধ্যমে একটি এমন পরিবার গড়ে তুলেছে যা ভারতীয় সংস্কৃতিকেভৌগোলিক সীমা ছাড়িয়ে বিশ্বকে সচেতন করে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

আজআন্তর্জাতিক সম্মেলনের এই উপলক্ষে আপনাদের পাশাপাশি সেই সকল মহান শিল্পীদেরকেও শুভেচ্ছা জানাই যারা বিগত ৪০ বছর ধরেএই কর্মধারাকে সমর্থন করে এসেছেন। সেই সকল ব্যক্তি এবং সংগঠনকেও শুভেচ্ছা জানাতেচাই যারা এই দীর্ঘ সময় ধরে এই সাংস্কৃতিক আন্দোলনের পাশে থেকেছেন।

এইঅনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী দেশবিদেশের ছাত্ররা অনেক ভাগ্যবান, তাঁরা এখানে ভারতেরঅনেক প্রতিষ্ঠিত শ্রেষ্ঠশিল্পীর কনসা র্টে উপস্থিত থাকার সুযোগ পাচ্ছেন। এগুলির মাধ্যমে আপনারা দেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র,ভব্যতা, সৌন্দর্য, অনুশাসন, বিনম্রতা ও সহৃদয়তাকে অনুভব করতে পারবেন। এগুলিইআমাদের দেশের প্রতীক, আমাদের ভারতমাতার প্রতীক।

বন্ধুগণ,আমাদের দেশের মাটি থেকে উৎসারিত সঙ্গীত, আমাদের প্রকৃতিজাত সঙ্গীত কেবল শ্রুতিমধুরনয়, তার রেশ পৌঁছে যায় আমাদের হৃদয় ও মস্তিষ্কে। এর প্রভাব ব্যক্তির ভাবনাকে, তাঁরমন ও মানসিকতাকে প্রভাবিত করে।

আমরাযখন শাস্ত্রীয় সংগীত শুনি, তা সে যে কোনও শৈলী, যে কোন ভাষা কিম্বা অঞ্চলের সঙ্গীতহোক না কেন, ভাষা বুঝতে না পারলেও কিছুক্ষণ মন দিয়ে শুনলে এক অপার শান্তির অনুভবআমাদের মনকে প্রশান্ত করে। আমাদের দেশের পরম্পরাগত জীবনশৈলীতেও সঙ্গীতের প্রভাবঅপরিমেয়। বিশ্ববাসীর জন্যে সঙ্গীত একটি কলা, অনেকের জন্যে সঙ্গীত জীবিকার সাধনমাত্র।কিন্তু ভারতে সঙ্গীত একটি সাধনা, জীবন ধারণের একটি পদ্ধতি।

ম্যাজেস্টি,ম্যাজিক আর মিস্টিক – এই ত্রিগুণে সমৃদ্ধ ভারতীয় সঙ্গীত। হিমালয়সম উচ্চতা, মাগঙ্গার গভীরতা, অজন্তা-ইলোরার সৌন্দর্য, ব্রহ্মাণ্ডের বিশালতা, সমুদ্রের ডেউয়েরমতো চলন আর ভারতীয় সমাজউদ্ভূত আধ্যাত্মিকতার সম্মিলিত প্রকাশ এই ভারতীয় সঙ্গীত।সেজন্যে সঙ্গীতের শক্তিকে বুঝতে ও বোঝাতে জীবন উৎসর্গ করে দিতে হয়।

ভারতীয়সঙ্গীত, তা সে লোকসঙ্গীত হোক, শাস্ত্রীয় সংগীত কিম্বা ফিল্মী সংগীত; তা সর্বদাইদেশের ঐক্যকে সুদৃঢ় করেছে। যুগ যুগ ধরে ধর্ম- পন্থা- জাতিভেদের সামাজিক দেওয়ালগুলিভেঙে সবাইকে সমস্বরেঐক্যবদ্ধ থাকার বার্তা দিয়েছে। উত্তরের হিন্দুস্তানী সঙ্গীত,দক্ষিণের কর্ণাটক সঙ্গীত, বাংলার রবীন্দ্রসংগীত, আসামের জ্যোতিসংগীত, জম্মু –কাশ্মীরের সুফীগীত – এই সবকটারই ভিত্তি আমাদের গঙ্গা- যমুনার সভ্যতা।

যখনকেউ বিদেশ থেকে ভারতীয় সঙ্গীত ও নৃত্যকলা বুঝতে ও শিখতে আসেন, তখন দেখে শুনে অবাকহয়ে যান যে, আমাদের দেশে হাত, পা, মাথা আর শরীরের নানা মুদ্রা আধারিত কত নৃত্যশৈলীরয়েছে। এই শৈলীগুলি নানা যুগে, নানা সময়ে, দেশের নানা প্রান্তে বিকশিত হয়ে নিজেদেরস্বাতন্ত্র্য রক্ষা করে চলেছে।

আরেকটিবৈশিষ্ট্য হল, বিভিন্ন জনজাতির মানুষের নিরন্তর সাধনায় বিকশিত হয়েছে আমাদেরলোকসঙ্গীত। তৎকালীন সামাজিক ব্যবস্থার নানা কুসংস্কারের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে তাঁরাপরিস্থিতি মোকা বি লারপ্রয়োজনে নিজস্ব শৈলী, প্রস্তুতি-পদ্ধতি, আর গল্প বলার নিজস্ব পদ্ধতি গড়ে তুলেছেন।লোক গায়ক, লোক নর্তকরা স্থানীয় মানুষের কথ্য ভাষা ও উচ্চারণকে অনুসরণ করে এমন শৈলীগড়ে তুলেছেন, যেগুলি শিখতে কঠিন প্রশিক্ষণের প্রয়োজন পড়ে না আর সাধারণ দর্শক-শ্রোতারাও এতে অংশগ্রহণ করতে পারেন।

আপনাদেরমধ্যে অধিকাংশই আমাদের সংস্কৃতিকে এত পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে দেখেছেন, তার বিস্তারকেবোঝেন। কিন্তু আজকের নতুন প্রজন্মের অধিকাংশই এসব সম্পর্কে জানেন না। এই উদাসীনতারকারণেই অনেক কটিবাদ্যযন্ত্র আর সঙ্গীতের ধারা আজ অবলুপ্তপ্রায়। আজকের ছেলেমেয়েরা গিটারের নানাস্বরূপ সম্পর্কে তো জানে কিন্তু সরোদ আর সারেঙ্গীর পার্থক্য অনেকেই জানে না। এইপরিস্থিতি উদ্বেগজনক।

ভারতীয়সঙ্গীতের মহান ঐতিহ্য, এদেশের জন্যে, আমাদের সবার জন্যে আশীর্বাদস্বরূপ। তারনিজস্ব শক্তি ও সামর্থ্য রয়েছে। আমাদের শাস্ত্রে বলা হয়েছে যে, “রাস্ট্রয়ামজাগ্রয়াম বয়ম” সতর্কতাই স্বাধীনতার মুল্য নির্ধারণ করে, আমাদের সদাসতর্ক থাকতে হবে। আমাদের ঐতিহ্যগুলিকেবাঁচিয়ে রাখতেও তেমনি সব সময় এগুলি নিয়ে চর্চা জারি রাখতে হবে।

দেশেরঐতিহ্য রক্ষায় অসতর্ক হলে চলবে না। আমাদের সংস্কৃতি, আমাদের কলা, আমাদের সঙ্গীত,আমাদের সাহিত্য, আমাদের অসংখ্য ভাষা, আমাদের প্রকৃতিই আমাদের অমূল্য ঐতিহ্য। কোনওদেশ নিজেদের ঐতিহ্য ভুলে বেশিদূর এগুতে পারেনি। আমাদের ঐতিহ্যগুলিকে রক্ষার এবংসেগুলিকে আর বিকশিত করার দায়িত্বও আমাদেরই।

বন্ধুগণ,আজ বিশ্ব পরিবেশ দিবস। আমাদের সঙ্গীত, সাহিত্য ও সংস্কৃতি সর্বদাই প্রকৃতিকেরক্ষার বার্তা দিয়ে আসছে।

আজগোটা বিশ্বে আবহাওয়া পরিবর্তন একটি দুশ্চিন্তার বিষয় হয়ে উঠেছে। ভবিষ্যত প্রজন্মেরকথা ভেবে আমাদের পরিবেশকে বাঁচাতেই হবে। বিগত তিন বছরে পরিবেশ স্রক্ষার জন্যে ভারতযেসব পদক্ষেপ নিয়েছে, আজ গোটা বিশ্বে সেগুলি আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে। অনেকেইআমাদের অনুসরণ করছেন। আর সেজন্যেই দেশের নবীন প্রজন্মকে পরিবেশ সুরক্ষা এবং দেশেরঐতিহ্য সুরক্ষা সম্পর্কে সচেতন করার প্রয়োজন রয়েছে।

আপনারাপ্রতিবছর দেশের অসংখ্য শহর আর হাজার হাজার গ্রামে সাত থেকে আটহাজার অনুষ্ঠানেরআয়োজন করেন। আপনাদের অনুষ্ঠানগুলির মাধ্যমে যদি এই সচেতনতা বৃদ্ধিকে অগ্রাধিকারদেন তাহলে মানবতার সপক্ষে অনেক বড় কাজ করতে পারবেন।

আপনারাসবাই ‘এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত’ অভিযানকে মজবুত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাপালন করতে পারবেন। দেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্রকে মজবুত করার মাধ্যমে নাগরিকদের মনেদেশের নানা ভাষা, নানা মত, নানা পরিধান, নানারকম খাদ্যাভ্যাস ও আচার ব্যবহারসম্পর্কে সম্যক ধারণা গড়ে তোলার এই অভিযানকে আপনাদের সংস্থা নানা স্তরে কাজেরমাধ্যমে সাফল্যমণ্ডিত করতে পারে। আপনারা ভিন্ন ভিন্ন রাজ্যে স্কুল পরিচালনসংস্থাগুলির মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করিয়ে নানা রাজ্যের স্কুলের ছেলেমেয়েদের মধ্যেজুটি বেঁধে দিয়ে তাঁদের পরস্পরের ভাষা ও সংস্কৃতি জানতে ও শিখতে সাহায্য করতেপারেন।

বিগত৪০ বছর ধরে আপনারা দেশের যুব সম্প্রদায়কে একটি দিশাপ্রদানের চেষ্টা করে চলেছেন। আজআমাদের দেশ বিশ্বের সর্বাধিক নব-যুবক দেশ। নবীন প্রজন্মের শক্তি ও সাহস আমাদেরসম্পদ। সেই শক্তিকে রাস্ট্রনির্মাণের কাজে লাগাতে আপনাদের মতো সংস্থা অনেক কিছুকরতে পারে।ইতিহাস সাক্ষী রয়েছে, যখন যে দেশের যুবশক্তি সংগঠিত হয়ে রাষ্ট্রনির্মাণেঝাপিয়ে পড়েছে, সেই দেশ উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছেছে।

বন্ধুগণ,আগামী ২০২২ সালে আমরা দেশের স্বাধীনতার ৭৫ বর্ষপূর্তি উদযাপন করবো। তার আগে আমাদেরএদেশকে অনেক কুসংস্কার, অনেক দুর্বলতা থেকে মুক্ত করে নতুন ভারত গড়ে তুলতে হবে।

এইনতুন ভারতের সংকল্প আজ দেশের প্রত্যেক রাজ্য, প্রত্যেক শহর ও গ্রামের প্রতিটিসংগঠন, প্রত্যেক সংস্থা, প্রতিটি পরিবারের প্রত্যেক ব্যক্তির স্নগক্লপে পরিণতহয়েছে। এই সংকল্পকে বাস্তবায়িত করতে আমাদের সকলকে মিলেমিশে কাজ করতে হবে।

আপনাদেরপ্রতি আমার অনুরোধ, আপনারাও ২০২২এর কথা মাথায় রেখে নিজেদের জন্যে অবশ্যই কোনওলক্ষ্য স্থির করুন।

বন্ধুগণ,পরম্পরার সঙ্গে বর্তমানের বার্তালাপই সংস্কৃতিগুলিকে জীবিত রাখে। “স্পিক ম্যাকে”বর্তমানও আবার বার্তালাপও। আপনাদের প্রত্যেক প্রতিনিধি দেশের সংস্কৃতি আর সভ্যতার ধ্বজাবাহক।এই ধ্বজা এমনি উড্ডীয়মান থাকুক, আপনারা নিত্যনতুন শক্তির টইটম্বুর সরোবর হয়েথাকুন, এই শুভেচ্ছা জানিয়েই আমার কথায় বিরাম দিচ্ছি। আরেকবার এই আয়োজনের জন্যেসংশ্লিষ্ট সকলকে কৃতজ্ঞতা জানাই।

ধন্যবাদ!!!

 

Explore More
প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী

জনপ্রিয় ভাষণ

প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী
Predictable policies under PM Modi support investment and deal activity: JP Morgan's Anu Aiyengar

Media Coverage

Predictable policies under PM Modi support investment and deal activity: JP Morgan's Anu Aiyengar
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
PM welcomes Group Captain Shubhanshu Shukla on return to Earth from his historic mission to Space
July 15, 2025

The Prime Minister today extended a welcome to Group Captain Shubhanshu Shukla on his return to Earth from his landmark mission aboard the International Space Station. He remarked that as India’s first astronaut to have journeyed to the ISS, Group Captain Shukla’s achievement marks a defining moment in the nation’s space exploration journey.

In a post on X, he wrote:

“I join the nation in welcoming Group Captain Shubhanshu Shukla as he returns to Earth from his historic mission to Space. As India’s first astronaut to have visited International Space Station, he has inspired a billion dreams through his dedication, courage and pioneering spirit. It marks another milestone towards our own Human Space Flight Mission - Gaganyaan.”