গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন ২০০৩ সালে ‘স্বাগত’ উদ্যোগের সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী
দেশের মধ্যে এটিই প্রথম প্রযুক্তি-নির্ভর অভিযোগ নিষ্পত্তি কর্মসূচি
এ পর্যন্ত ৯৯ শতাংশেরও বেশি অভিযোগ এতে নিষ্পত্তি করা হয়েছে
এই উদ্যোগের ২০ বছর সফল পূর্তিতে গুজরাট সরকার ‘স্বাগত’ সপ্তাহ উদযাপন করছে।
এই সঙ্কল্প নিয়ে এবং প্রযুক্তি সক্ষমতাকে অনুধাবন করে মানুষের জীবনে স্বাচ্ছন্দ্যবিধানে তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী মোদী দেশের মধ্যে প্রথম প্রযুক্তি-বান্ধব অভিযোগ নিষ্পত্তির এই জাতীয় কর্মসূচি হাতে নেন।
এ পর্যন্ত ৯৯ শতাংশেরও বেশি অভিযোগ নিষ্পত্তি করা হয়েছে।

গুজরাটে ‘স্বাগত’ উদ্যোগের ২০ বছর পূর্তিতে আগামী ২৭ এপ্রিল বিকেল ৪টায় ভিডিও কনফারেন্সিং-এর মাধ্যমে অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এই প্রকল্পে অতীতের সুবিধাভোগীদের সঙ্গে কথাবার্তা বলবেন। এই উদ্যোগের ২০ বছর সফল পূর্তিতে গুজরাট সরকার ‘স্বাগত’ সপ্তাহ উদযাপন করছে।

‘স্বাগত’, অর্থাৎ রাজ্যজুড়ে প্রযুক্তি-নির্ভর ব্যবস্থার মাধ্যমে অভিযোগ নিষ্পত্তি। ২০০৩ সালে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন এর সূচনা করেছিলেন শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এই কর্মসূচি শুরুর পেছনে তাঁর যে বিশ্বাস কাজ করেছিল তা হল, রাজ্যের মানুষের সমস্যা নিরসনে প্রধানত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী দায়বদ্ধ। এই সঙ্কল্প নিয়ে এবং প্রযুক্তি সক্ষমতাকে অনুধাবন করে মানুষের জীবনে স্বাচ্ছন্দ্যবিধানে তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী মোদী দেশের মধ্যে প্রথম প্রযুক্তি-বান্ধব অভিযোগ নিষ্পত্তির এই জাতীয় কর্মসূচি হাতে নেন।

এই কর্মসূচির মূলগত উদ্দেশ্য ছিল নাগরিক এবং সরকারের মধ্যে প্রযুক্তির সহায়তায় একটি সেতুবন্ধ রচনা যাতে করে প্রাত্যহিক অভিযোগ দ্রুত, সময় বেঁধে এবং দক্ষতার সঙ্গে নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়। এযাবৎকালে ‘স্বাগত’ গুজরাটের মানুষের জীবনে একটা রূপান্তরমূলক প্রভাব ফেলেছে ও তাঁদের অভিযোগকে কাগজহীন, কোনও বিড়ম্বনা-বিহীন তথা স্বচ্ছতার সঙ্গে নিষ্পত্তির একটি উপযুক্ত মাধ্যম হয়ে উঠেছে।

‘স্বাগত’-র অনন্যতা হল এখানেই যে সাধারণ মানুষ তাঁদের অভিযোগ সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীকে জানাতে পারেন। প্রতি মাসের চতুর্থ বৃহস্পতিবার এটি অনুষ্ঠিত হয় এবং মুখ্যমন্ত্রী নাগরিকদের সঙ্গে তাঁদের অভিযোগ নিষ্পত্তির বিষয়ে আলোচনা করেন। মানুষের অভিযোগের সত্ত্বর নিষ্পত্তির মধ্য দিয়ে এই কর্মসূচি সরকার ও জনগণের মধ্যে একটি সেতুবন্ধ হিসেবে কাজ করছে। এই কর্মসূচির আওতায় এটা সুনিশ্চিত করা হয় যে প্রত্যেক আবেদনকারী সিদ্ধান্ত সম্পর্কে জানতে পারেন। অনলাইন মাধ্যমে এই আবেদনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। এ পর্যন্ত ৯৯ শতাংশেরও বেশি অভিযোগ নিষ্পত্তি করা হয়েছে।

অনলাইন ‘স্বাগত’ কর্মসূচি চারটি ক্ষেত্র রয়েছে। এগুলি হল – ‘রাজ্য স্বাগত’, ‘জেলা স্বাগত’, ‘তালুক স্বাগত’ এবং ‘গ্রাম স্বাগত’। মুখ্যমন্ত্রী নিজে ‘রাজ্য স্বাগত’তে জন-অভিযোগ শুনতে অংশ নেন। জেলা কালেক্টর জেলার দায়িত্বে থাকেন। মামলাতদার ও একজন প্রথম শ্রেণীর আধিকারিক ‘তালুক স্বাগত’-র নেতৃত্বে থাকেন। ‘গ্রাম স্বাগত’তে আবেদনকারীরা প্রতি মাসের ১-১০ তারিখের মধ্যে তালতি / মন্ত্রীর কাছে আবেদন জমা করেন। এগুলি ‘তালুক স্বাগত’ কর্মসূচিতে নিষ্পত্তি করা হয়। এর অতিরিক্ত একটি লোক ফরিয়াদ অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয় যেখানে নাগরিকরা ‘স্বাগত’ ইউনিটে তাঁদের অভিযোগ দায়ের করেন।

বছরের পর বছর ধরে অনলাইন ‘স্বাগত’ কর্মসূচি বিভিন্ন পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে। স্বচ্ছতা বিধান, নির্ভরযোগ্যতা ও জনসেবায় দায়বদ্ধতার জন্য ২০১০ সালে রাষ্ট্রসঙ্ঘের জন-পরিষেবা পুরস্কার পায় এই কর্মসূচি।

 

Explore More
শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ

জনপ্রিয় ভাষণ

শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের ধ্বজারোহণ উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের বাংলা অনুবাদ
2.396 million households covered under solar rooftop scheme PMSGMBY

Media Coverage

2.396 million households covered under solar rooftop scheme PMSGMBY
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Prime Minister Highlights Sanskrit Wisdom in Doordarshan’s Suprabhatam
December 09, 2025

Prime Minister Shri Narendra Modi today underscored the enduring relevance of Sanskrit in India’s cultural and spiritual life, noting its daily presence in Doordarshan’s Suprabhatam program.

The Prime Minister observed that each morning, the program features a Sanskrit subhāṣita (wise saying), seamlessly weaving together values and culture.

In a post on X, Shri Modi said:

“दूरदर्शनस्य सुप्रभातम् कार्यक्रमे प्रतिदिनं संस्कृतस्य एकं सुभाषितम् अपि भवति। एतस्मिन् संस्कारतः संस्कृतिपर्यन्तम् अन्यान्य-विषयाणां समावेशः क्रियते। एतद् अस्ति अद्यतनं सुभाषितम्....”