মহাকাশে ঐতিহাসিক অভিযান শেষে পৃথিবীতে ফেরায় গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুভাংশু শুক্লা-কে স্বাগত জানালেন প্রধানমন্ত্রী

মহাকাশে ঐতিহাসিক অভিযান শেষে পৃথিবীতে ফেরায় গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুভাংশু শুক্লা-কে স্বাগত জানালেন প্রধানমন্ত্রী

July 15th, 03:36 pm

আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে তাঁর যুগান্তকারী অভিযান সেরে পৃথিবীতে ফিরে আসার পর গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুভাংশু শুক্লা-কে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আন্তরিক স্বাগত জানিয়েছেন।

বিশ্ব মহাকাশ অভিযান সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর ভিডিও বার্তা

বিশ্ব মহাকাশ অভিযান সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর ভিডিও বার্তা

May 07th, 12:00 pm

বিশ্ব মহাকাশ অভিযান সম্মেলন ২০২৫ – এ আপনাদের মুখোমুখী হতে পেরে আনন্দিত। মহাকাশ শুধুমাত্র একটি গন্তব্য নয়। ঔৎসুক্য, সাহসিকতা এবং সম্মিলিত অগ্রগতির এক অভিন্ন পরিসর এই ক্ষেত্রটি। ভারতের মহাকাশ যাত্রায় এই আদর্শই প্রতিফলিত। ১৯৬৩ সালে একটি ছোট্ট রকেট উৎক্ষেপণের পর ক্রমে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছনোর কৃতিত্ব অর্জনকারী প্রথম দেশ হয়ে উঠেছে ভারত। আমাদের রকেট নিছক কিছু সরঞ্জামই নয়, ১৪০ কোটি ভারতবাসীর স্বপ্নকেও বহন করে নিয়ে যায়। বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে নানা মাইলফলক স্পর্শ করায় ভারতের সাফল্য সুবিদিত। এরই সঙ্গে এই দক্ষতা মানবাত্মার অদম্য স্পৃহাকেও তুলে ধরে। ২০১৪’য় প্রথমবারের চেষ্টাতেই মঙ্গলগ্রহে পৌঁছনোর গৌরব অর্জন করেছে ভারত। চন্দ্রযান-১ চাঁদের মাটিতে জলের সন্ধান পেতে সহায়ক হয়েছে। চন্দ্রযান-২ চাঁদের স্পষ্টতম ছবি পৌঁছে দিয়েছে আমাদের কাছে। চন্দ্রযান-৩ চাঁদের দক্ষিণ মেরু সম্পর্কে আমাদের আরও ভালোভাবে অবহিত করেছে। রেকর্ড সময়ে ক্রায়োজেনিক ইঞ্জিন তৈরি করেছি আমরা। একটি মাত্র উৎক্ষেপণে ১০০টি উপগ্রহকে আমরা বহির্বিশ্বে পাঠিয়েছি। আমাদের উৎক্ষেপণ যানে সওয়ার হয়ে ৩৪টি দেশের ৪০০টিরও বেশি উপগ্রহ মহাকাশে পাড়ি দিয়েছে। এই বছর আমরা মহাকাশে ২টি উপগ্রহকে সংযুক্ত করতে সক্ষম হয়েছি, যা এক বিরাট সাফল্য।

মহাকাশ অনুসন্ধান-সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক সম্মেলন (গ্লেক্স), ২০২৫-এ ভাষণ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর

মহাকাশ অনুসন্ধান-সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক সম্মেলন (গ্লেক্স), ২০২৫-এ ভাষণ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর

May 07th, 11:30 am

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গ্লোবাল কনফারেন্স অন স্পেস এক্সপ্লোরেশন (গ্লেক্স), ২০২৫-এ ভাষণ দেন। সম্মেলনে উপস্থিত বিশিষ্ট প্রতিনিধিবৃন্দ, বিজ্ঞানী এবং মহাকাশচারীদের স্বাগত জানিয়ে মহাকাশ ক্ষেত্রে ভারতের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির কথা তুলে ধরেন তিনি। ১৯৬৩ সালে ক্ষুদ্র রকেট উৎক্ষেপণ থেকে শুরু করে প্রথম দেশ হিসেবে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ভারতের পা রাখার কথা উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, ‘ভারতীয় রকেটগুলি শুধুমাত্র ভার বহনই করছে না, সেগুলি ১৪০ কোটি ভারতবাসীর স্বপ্নকেও বহন করে।’ একসঙ্গে ১০০টি উপগ্রহ উৎক্ষেপণের সাফল্যের কথা উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, ৩৪টি দেশের ৪০০-র বেশি উপগ্রহ উৎক্ষেপণে ভারতের উৎক্ষেপণ যান ব্যবহার করা হয়েছে।

প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী

April 27th, 11:30 am

আমার প্রিয় দেশবাসী, নমস্কার। আজ যখন আমি আপনাদের সঙ্গে 'মন কি বাত' এ কথা বলছি তখন মনের মধ্যে রয়েছে গভীর এক যন্ত্রণা। ২২শে এপ্রিল পহলগাঁওয়ে সন্ত্রাসবাদী হানা দেশের প্রত্যেক নাগরিককে ব্যথিত করেছে। নিহতদের পরিবারের প্রতি প্রত্যেক ভারতীয়ের মনে গভীর সমবেদনা রয়েছে। তিনি যে রাজ্যেরই হোন, যে ভাষাই বলুন না কেন, তিনি ওইসব মানুষদের যন্ত্রণা অনুভব করছেন, যাঁরা এই হামলায় নিজেদের পরিজনদের হারিয়েছেন। আমি উপলব্ধি করতে পারছি, প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত সন্ত্রাসবাদী হামলার ছবি দেখে ফুটছে। পহলগাঁওয়ে ঘটে যাওয়া এই হামলা, সন্ত্রাসের কাণ্ডারীদের হতাশাকে স্পষ্ট করে তোলে, তাঁদের কাপুরুষতার প্রদর্শন করে। এমন একটা সময় যখন শান্তি ফিরছিল কাশ্মীরে, স্কুল-কলেজে একটা উৎসাহ ছিল, নির্মাণ কাজে অভূতপূর্ব গতি এসেছিল, গণতন্ত্র সুদৃঢ় হচ্ছিল, পর্যটকদের সংখ্যায় রেকর্ড বৃদ্ধি হচ্ছিল, মানুষের উপার্জন বাড়ছিল, তরুণদের জন্য নতুন সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছিল – সেটা দেশের শত্রু, জম্মু-কাশ্মীরের শত্রুদের সহ্য হল না। সন্ত্রাসবাদ আর সন্ত্রাসবাদীদের অভিভাবকরা চান যে কাশ্মীর ফের ধ্বংস হোক আর তাই এত বড় ষড়যন্ত্রকে রূপায়িত করল। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এই যুদ্ধে দেশের একতা, ১৪০ কোটি ভারতীয়ের ঐক্য, আমাদের সবথেকে বড় বল। এই ঐক্য, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আমাদের চূড়ান্ত লড়াইয়ের ভিত্তি। দেশের সামনে উপস্থিত এই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করার জন্য নিজেদের সঙ্কল্পকে দৃঢ় করতে হবে আমাদের। এক রাষ্ট্রের রূপে দৃঢ় ইচ্ছাশক্তির প্রদর্শন করতে হবে আমাদের। আজ বিশ্ব দেখছে, সন্ত্রাসবাদী হামলার পরে গোটা দেশ এক স্বরে কথা বলছে।

ডঃ কে কস্তুরীরঙ্গনের প্রয়াণে প্রধানমন্ত্রীর শোক প্রকাশ

April 25th, 02:34 pm

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ডঃ কে কস্তুরীরঙ্গনের প্রয়াণে আজ শোক প্রকাশ করেছেন। ভারতের বিজ্ঞান ও শিক্ষার যাত্রাপথে তিনি তাঁকে একজন প্রসিদ্ধ ব্যক্তিত্ব অভিহিত করেছেন।

রিপাবলিক টিভির সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ

March 06th, 08:05 pm

আপনারা নিশ্চয়ই ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, অর্ণবের উঁচু গলার আওয়াজে আপনাদের কান ঝালাপালা হয়ে গেছে, বসুন অর্ণব, এখন নির্বাচনের সময় নয়। সবার আগে আমি রিপাবলিক টিভিকে তাদের এই অভিনব উদ্যোগের জন্য অভিনন্দন জানাই। উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনার মধ্য দিয়ে আপনারা তৃণমূল স্তরের যুবসমাজকে আজ এখানে নিয়ে এসেছেন, এত বড় একটা প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছেন। দেশের যুবসমাজকে যখন জাতীয় কোনও বিষয় নিয়ে আলোচনার অন্তর্ভুক্ত করা হয়, তখন চিন্তাভাবনার মধ্যে নবীনতা আসে, সমগ্র পরিবেশে উৎসাহের সঞ্চার হয় এবং এই উৎসাহ আজ আমি এখানে অনুভব করছি। যেখানে যুবসমাজের সক্রিয় অংশগ্রহণ থাকে, সেখানে যে কোনও প্রতিবন্ধকতা অগ্রাহ্য করা যায়, যে কোনও সীমা পেরিয়ে যাওয়া যায়, যে কোনও লক্ষ্য অর্জন করা যায়, যে কোনও উচ্চতা স্পর্শ করা যায়। রিপাবলিক টিভি এই সম্মেলনে এক নতুন ভাবনা নিয়ে কাজ করেছে। আমি আপনাদের সকলকে এই সম্মেলন সাফল্যের জন্য অভিনন্দন জানাই। এখানে আমার সামান্য একটু স্বার্থও রয়েছে। আমি কিছুদিন ধরে বলে আসছি যে, রাজনীতিতে ১ লক্ষ তরুণ-তরুণীকে আনতে হবে। এমন ১ লক্ষ তরুণ-তরুণী যাঁদের পরিবারে কেউ কখনও রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না। তাই, একদিক থেকে দেখলে এই ধরনের সমাবেশ আমার অভীষ্ট লক্ষ্যের জন্যই পরিবেশ ও পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে। দ্বিতীয়ত, আমার একটা ব্যক্তিগত লাভ এখানে রয়েছে, সেটা হ’ল – ২০২৯ সালে যাঁরা ভোট দিতে যাবেন, তাঁরা জানেনও না যে, ২০১৪ সালে সংবাদ শিরোনামগুলি কেমন থাকতো। তাঁরা জানেন না যে, ১০-১২ লক্ষ কোটি টাকার আর্থিক কেলেঙ্কারি হ’ত। এরা যখন ২০২৯ সালে ভোট দিতে যাবেন, তখন এদের সামনে তুলনা করার মতো কিছু থাকবে না। তাই, আমাকে সেই মাপকাঠিতে উত্তীর্ণ হতে হবে। যে ধরনের ভিত্তিভূমি গড়ে উঠছে, তাতে আমার দৃঢ় বিশ্বাস যে, আমার কাজ সফল হবে।

রিপাবলিক প্লেনারি সামিট, ২০২৫-এ ভাষণ দিলেন প্রধানমন্ত্রী

March 06th, 08:00 pm

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী নতুন দিল্লির ভারত মণ্ডপমে আজ রিপাবলিক প্লেনারি সামিটে অংশ নেন। তিনি রিপাবলিক টিভিকে হ্যাকাথন প্রতিযোগিতা আয়োজনে তৃণমূল স্তরের যুব সম্প্রদায়কে যুক্ত করার উদ্ভাবনী উদ্যোগের জন্য অভিনন্দন জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের যুব সম্প্রদায় যখন জাতীয় কর্মের সঙ্গে যুক্ত হয়, তখন সমগ্র বাতাবরণ এক নবশক্তিতে উদ্দীপ্ত হয়ে ওঠে। তিনি আরও বলেন, যুব সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণ সমস্ত বাধা ভেঙে, সীমানা অতিক্রম করে, প্রতিটি লক্ষ্যকে সম্ভব এবং প্রতিটি গন্তব্যে পৌঁছনোকে সফল করে তোলে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ‘‘মন কি বাত’’ (১১৯ তম পর্ব) অনুষ্ঠানের বাংলা অনুবাদ

February 23rd, 11:30 am

বন্ধুরা, আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই আমরা জাতীয় বিজ্ঞান দিবস পালন করতে চলেছি। আমাদের শিশুদের মধ্যে, তরুণদের মধ্যে বিজ্ঞানের প্রতি টান ও আগ্রহ থাকা গুরুত্বপূর্ণ। এ নিয়ে আমার কাছে একটা আইডীয়া আছে, যাকে আপনারা ‘one day as a scientist’ আখ্যা দিতে পারেন, অর্থাৎ, আপনি আপনার একটা দিন বিজ্ঞানী হিসাবে, একজন বৈজ্ঞানিকের রূপে, কাটিয়ে দেখুন। আপনি আপনার সুবিধে অনুযায়ী, পছন্দ অনুযায়ী, যে কোনও দিন বেছে নিতে পারেন। সে দিন আপনি কোনও গবেষণা প্রতিষ্ঠান, তারামণ্ডল অথবা কোনও মহাকাশ কেন্দ্রের মত জায়গায় অবশ্যই যান। এতে বিজ্ঞান নিয়ে আপনার কৌতূহল আরও বাড়বে। মহাকাশ আর বিজ্ঞানের মত আর একটা ক্ষেত্র রয়েছে যেখানে দ্রুততার সঙ্গেও নিজের উজ্জ্বল পরিচিতি তৈরি করছে ভারত – এটা হল এআই অর্থাৎ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স।

ভারত-মার্কিন যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রেস বিবৃতির বঙ্গানুবাদ

February 14th, 04:57 am

আমাকে যে উষ্ণ অভ্যর্থনা ও আতিথেয়তা দেওয়া হয়েছে, সেজন্য প্রথমেই আমি আমার প্রিয় বন্ধু প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই। তাঁর নেতৃত্বের মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ভারত-মার্কিন সম্পর্কের লালন করেছেন, তাকে পুনরুজ্জীবিত করেছেন।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ফ্রান্স সফর নিয়ে ভারত – ফ্রান্স যৌথ বিবৃতি

February 12th, 03:22 pm

ফ্রান্স প্রজাতন্ত্রের প্রেসিডেন্ট ইমান্যুয়েল ম্যাক্রঁর আমন্ত্রণে ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ১০-১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ফ্রান্স সফর করেন। ১০ ও ১১ ফেব্রুয়ারি ভারত ও ফ্রান্সের যৌথ পৌরহিত্যে এআই অ্যাকশন সামিটের আয়োজন করা হয়। এতে সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধান আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলির নেতা, ছোট-বড় সংস্থার কর্তাব্যক্তি, শিক্ষা মহলের প্রতিনিধি, অ-সরকারি সংগঠন, শিল্পী এবং নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা যোগ দেন। এআই-কে যাতে জনস্বার্থে বিশ্বের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত উন্নয়নে কাজে লাগানো যায়, তা সুনিশ্চিত করতে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ গ্রহণের অঙ্গীকার করেন তাঁরা। প্রধানমন্ত্রী শ্রী মোদী এই সফল সম্মেলনের জন্য প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রঁকে অভিনন্দন জানান। পরবর্তী এআই সামিট আয়োজনের যে সিদ্ধান্ত ভারত নিয়েছে, ফ্রান্স তাকে স্বাগত জানায়।

মহাকাশ ক্ষেত্রের প্রসঙ্গ এলেই ভারতের উপর বাজি রাখুন : প্রধানমন্ত্রী

January 30th, 08:10 pm

মহাকাশ ক্ষেত্রে ভারতের ক্রমবর্ধমান গুরুত্বের কথা উল্লেখ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এবিষয়ে দেশের ক্ষমতা এবং সম্ভাবনা নিয়ে তিনি দৃঢ়ভাবে প্রত্যয়ী।

ইসরোর ঐতিহাসিক শততম উৎক্ষেপণে প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন

January 29th, 08:27 pm

ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো)-র ঐতিহাসিক শততম উৎক্ষেপণে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি এটিকে একটি অবিশ্বাস্য মাইলফলক আখ্যা দিয়ে বিজ্ঞানী ও কারিগরদের লক্ষ্য, নিষ্ঠা এবং দায়বদ্ধতার পরিচায়ক বলে বর্ণনা করেছেন

নির্বাচন কমিশন সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের মতদানের প্রক্রিয়া মজবুত করেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী

January 19th, 11:30 am

In the 118th episode of Mann Ki Baat, PM Modi reflected on key milestones, including the upcoming 75th Republic Day celebrations and the significance of India’s Constitution in shaping the nation’s democracy. He highlighted India’s achievements and advancements in space sector like satellite docking. He spoke about the Maha Kumbh in Prayagraj and paid tributes to Netaji Subhas Chandra Bose.

'তৃতীয় উৎক্ষেপন প্যাড' স্থাপনের অনুমোদন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার

January 16th, 03:00 pm

নয়াদিল্লি, ১৬ জানুয়ারি ২০২৫।। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরোহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা আজ অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটায় ইসরোর সতীশ ধাওয়ান মহাকাশ কেন্দ্রে তৃতীয় উৎক্ষেপণ প্যাড (টিএলপি) স্থাপন করার অনুমোদন দিয়েছে।

মহাকাশে উপগ্রহের সফল ডকিং-এর জন্য ইসরোকে অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

January 16th, 01:36 pm

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী মহাকাশে উপগ্রহের সফল ডকিং-এর জন্য ইসরো এবং সংশ্লিষ্ট সকলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী ১১ ডিসেম্বর স্মার্ট ইন্ডিয়া হ্যাকাথন ২০২৪-এ অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন

December 09th, 07:38 pm

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ১১ ডিসেম্বর বিকেল ৪টে ৩০ মিনিট নাগাদ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে স্মার্ট ইন্ডিয়া হ্যাকাথন ২০২৪-এর গ্র্যান্ড ফিনালেতে তরুণ উদ্ভাবকদের সঙ্গে মিলিত হবেন। গ্র্যান্ড ফিনালেতে ১ হাজার ৩০০-রও বেশি ছাত্রছাত্রী অংশ নেবেন। এই উপলক্ষে আয়োজিত এক সমাবেশেও ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারত সর্বাত্মক এবং বিশ্ব কৌশলগত অংশীদারিত্বের প্রসার অক্ষুণ্ণ রাখবে

September 22nd, 12:00 pm

মার্কিন রাষ্ট্রপতি জোসেফ আর বাইডেন এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আজ জানিয়েছেন, ভারত-মার্কিন সর্বাত্মক বিশ্ব কৌশলগত অংশীদারিত্বের প্রসার অক্ষুন্ম রাখবে। বিশ্ব কল্যাণের স্বার্থে একে একবিংশ শতাব্দীর সবথেকে উল্লেখযোগ্য অংশীদারিত্ব বলে একে আখ্যা দেন তাঁরা। উভয় নেতা জানান, এই ঐতিহাসিক সময়কালে ভারত এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে পারস্পরিক আস্থা এবং সহযোগিতা এক অভূতপূর্ব স্তরে পৌঁছেছে। তাঁরা এও জানান, ভারত-মার্কিন অংশীদারিত্ব গণতন্ত্র ও স্বাধীনতা, আইনের শাসন, মানবাধিকার, বহুত্ববাদ প্রভৃতি ক্ষেত্রে একই মনোভাব পোষণ করে। তাঁরা বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারতের মধ্যে প্রধান প্রতিরক্ষা সহযোগিতা বিশ্ব সুরক্ষা ও শান্তির লক্ষ্যে এক উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ। প্রতিরক্ষা শিল্পে উদ্ভাবন, পারস্পরিক তথ্য বিনিময় এবং সহযোগিতার ক্ষেত্রকে আরও প্রসারিত করা হবে বলে তারা জানান। আগামী দশকগুলিতে ভারত-মার্কিন সহযোগিতার ক্ষেত্র আরও বেশি শক্তিশালী হবে বলে তাঁরা আশা প্রকাশ করেছেন।

ভারতীয় অন্তরীক্ষ স্টেশন (বিএএস): ২০২৮ সালে প্রথম মডিউল উৎক্ষেপণের মাধ্যমে অন্তরীক্ষে আমাদের নিজস্ব মহাকাশ স্টেশন গড়ে উঠবে

September 18th, 04:38 pm

গগনযান প্রকল্পের সম্প্রসারণের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরোহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা ভারতীয় অন্তরীক্ষ স্টেশনের প্রথম ইউনিট গড়ে তোলার প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে। এরফলে ভারতীয় অন্তরীক্ষ স্টেশন গড়ে তুলতে বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের সংস্থান নিশ্চিত হল। গগনযান কর্মসূচির পরিমার্জনের ফলে ভারতীয় অন্তরীক্ষ স্টেশন বা বিএএস গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ২০২৮ সালের মধ্যে মহাকাশে মানুষকে পাঠানোর এই কর্মসুচি ৮টি মিশনের মাধ্যমে সম্পন্ন হবে। ২০১৮ সালে গগনযান প্রকল্প অনুমোদিত হয়। পৃথিবীর কক্ষপথে সব থেকে কাছের অংশে নভোচারীদের পাঠানো এর মূল উদ্দেশ্য। অমৃতকালে ২০৩৫ সালের মধ্যে ভারতীয় অন্তরিক্ষ স্টেশনকে সম্পূর্ণ পরিচালনযোগ্য করে তোলা এর আরেকটি উদ্দেশ্য। পরবর্তী ধাপে ভারতীয় নভচারীরা ২০৪০ সালের মধ্যে চন্দ্র অভিযানে অংশ নেবেন। ইসরোর উদ্যোগে গগনযান কর্মসূচিতে বিভিন্ন শিল্প সংস্থা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং অন্যান্য জাতীয় সংস্থাগুলি যুক্ত হবে। দীর্ঘ মেয়াদে মহাকাশ মিশনে নভোচারীদের পাঠানোর ক্ষেত্রে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি উদ্ভাবন করাও এই কর্মসূচীর অঙ্গ। এর আওতায় ২০২৬ সালের মধ্যে ৪টি মিশন কার্যকর করা হবে। ২০২৮ সালের মধ্যে বিএএস-এর প্রথম মডিউলটি তৈরির পাশাপাশি এই প্রকল্পের জন্য আরও চারটি মিশন কার্যকর করা হবে।

ভারত আবার চাঁদের পথে : এবার চাঁদের মাটি ছুঁয়ে পৃথিবীতে ফিরে আসার পরিকল্পনা

September 18th, 04:32 pm

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে আজ চন্দ্রযান-৪ মিশনের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এই মিশনের আওতায় ২০২৪ সালের মধ্যে চাঁদে গিয়ে সেখানকার নমুনা সংগ্রহ করে ফের পৃথিবীতে ফিরে আসার পরিকল্পনা রয়েছে। এর জন্য প্রয়োজনীয় যাবতীয় প্রযুক্তি সংগ্রহ করা হবে।

"ভারতের জন্য নতুন পুনর্ব্যবহারযোগ্য স্বল্প মূল্যের লঞ্চ ভেহিকেল "

September 18th, 04:27 pm

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরোহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে পরবর্তী প্রজন্মের লঞ্চ ভেহিকেল (এনজিএলভি) নির্মাণের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সরকার মহাকাশে ভারতীয় অন্তঃরীক্ষ স্টেশন স্থাপন এবং ২০৪০ সালের মধ্যে চাঁদে ভারতীয় মহাকাশচারী পাঠানোর যে লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে, তার নিরিখে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। অমৃতকালে ভারতীয় মহাকাশ কর্মসূচিতে উচ্চ ভারবহন ক্ষমতাসম্পন্ন ও পুনর্ব্যবহারযোগ্য লঞ্চ ভেহিকেলের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে, সেজন্যই এই পরবর্তী প্রজন্মের লঞ্চ ভেহিকেল নির্মাণের উদ্যোগ।